#সূরা আল-আম্বিয়া আয়াত: ২৫
Explore tagged Tumblr posts
Video
tumblr
Full Quran 1-30 Para | হৃদয় জুড়ানো মধুর কন্ঠে সম্পূর্ণ ৩০পারা কুরআন তেলাওয়াত। Al Quran Tilawat কোরআনে অবস্থান | বাংলা উচ্চারণ | নাম (আরবি) | বাংলায় নামের অর্থ | আয়াত সংখ্যা | অবতীর্ণের স্থান ১ আল ফাতিহা الفاتحة সূচনা ৭ মক্কা ২ আল বাকারা البقرة বকনা-বাছুর ২৮৬ মদীনা ৩ আল ইমরান آل عمران ইমরানের পরিবার ২০০ মদীনা ৪ আন নিসা النّساء মহিলা ১৭৬ মদীনা ৫ আল মায়িদাহ المآئدة খাদ্য পরিবেশিত টেবিল ১২০ মদীনা ৬ আল আনআম الانعام গৃৃহপালিত পশু ১৬৫ মক্কা ৭ আল আরাফ الأعراف উচু স্থানসমূহ ২০৬ মক্কা ৮ আল আনফাল الأنفال যুদ্ধে-লব্ধ ধনসম্পদ ৭৫ মদীনা ৯ আত-তাওবাহ্ التوبة অনুশোচনা ১২৯ মদীনা ১০ ইউনুস يونس নবী ইউনুস ১০৯ মক্কা ১১ হুদ هود নবী হুদ ১২৩ মক্কা ১২ ইউসুফ يوسف নবী ইউসুফ ১১১ মক্কা ১৩ আর-রাদ الرّعد বজ্রনাদ ৪৩ মদীনা ১৪ ইব্রাহীম إبراهيم নবী ইব্রাহিম ৫২ মদীনা ১৫ সূরা আল হিজর الحجر পাথুরে পাহাড় ৯৯ মক্কা ১৬ আন নাহল النّحل মৌমাছি ১২৮ মক্কা ১৭ বনী-ইসরাঈল الإسرا ইসরায়েলের সন্তানগণ ১১১ মক্কা ১৮ আল কাহফ الكهف গুহা ১১০ মক্কা ১৯ মারইয়াম مريم মারিয়াম (নবী ঈসার মা) ৯৮ মক্কা ২০ ত্বোয়া-হা طه ত্বোয়া-হা ১৩৫ মক্কা ২১ আল আম্বিয়া الأنبياء নবীগণ ১১২ মদীনা ২২ আল হাজ্জ্ব الحجّ হাজ্জ ৭৮ মদীনা ২৩ আল মু'মিনূন المؤمنون বিশ্বাসীগণ ১১৮ মদীনা ২৪ আন নূর النّور আলো,জ্যোতি ৬৪ মদীনা ২৫ আল ফুরকান الفرقان সত্য মিথ্যার পার্থক্য নির্ধারণকারী গ্রন্থ ৭�� মক্কা ২৬ আশ শুআরা الشّعراء কবিগণ ২২৭ মক্কা ২৭ আন নম্ল النّمل পিপীলিকা ৯৩ মক্কা ২৮ আল কাসাস القصص ঘটনা,কাহিনী ৮৮ মক্কা ২৯ আল আনকাবূত العنكبوت মাকড়সা ৬৯ মদীনা ৩০ আর রুম الرّوم রোমান জাতি ৬০ মদীনা ৩১ লোক্মান لقمان একজন জ্ঞানী ব্যক্তি ৩৪ মক্কা ৩২ আস সেজদাহ্ السّجدة সিজদাহ ৩০ মদীনা ৩৩ আল আহ্যাব الْأحزاب জোট ৭৩ মদীনা ৩৪ সাবা سبا রানী সাবা ৫৪ মক্কা ৩৫ ফাতির فاطر আদি স্রষ্টা ৪৫ মক্কা ৩৬ ইয়াসীন يس ইয়াসীন ৮৩ মক্কা ৩৭ আস ছাফ্ফাত الصّافات সারিবদ্ধভাবে দাড়ানো ১৮২ মক্কা ৩৮ ছোয়াদ ص আরবি বর্ণ ৮৮ মক্কা ৩৯ আয্-যুমার الزّمر দল-বদ্ধ জনতা ৭৫ মক্কা ৪০ আল মু'মিন غافر বিশ্বাসী ৮৫ মক্কা ৪১ হা-মীম সেজদাহ্ فصّلت সুস্পষ্ট বিবরণ ৫৪ মক্কা ৪২ আশ্-শূরা الشّورى পরামর্শ ৫৩ মক্কা ৪৩ আয্-যুখরুফ الزّخرف সোনাদানা ৮৯ মক্কা ৪৪ আদ-দোখান الدّخان ধোঁয়া ৫৯ মক্কা ৪৫ আল জাসিয়াহ الجاثية নতজানু ৩৭ মক্কা ৪৬ আল আহ্ক্বাফ الأحقاف বালুর পাহাড় ৩৫ মক্কা ৪৭ মুহাম্মদ محمّد নবী মুহাম্মদ ৩৮ মদীনা ৪৮ আল ফাত্হ الفتح বিজয় (মক্কা বিজয়) ২৯ মদীনা ৪৯ আল হুজুরাত الحجرات বাসগৃহসমূূহ ১৮ মদীনা ৫০ ক্বাফ ق আরবি বর্ণ ক্বাফ ৪৫ মক্কা ৫১ আয-যারিয়াত الذّاريات বিক্ষেপকারী বাতাস ৬০ মক্কা ৫২ আত্ব তূর الطّور পাহাড় ৪৯ মদীনা ৫৩ আন-নাজম النّجْم তারা ৬২ মক্কা ৫৪ আল ক্বামার القمر চন্দ্র ৫৫ মক্কা ৫৫ আর রাহমান الرّحْمن অনন্ত করুণাময় ৭৮ মদীনা ৫৬ আল-ওয়াকিয়াহ الواقعة নিশ্চিত ঘটনা ৯৬ মক্কা ৫৭ আল-হাদীদ الحديد লোহা ২৯ মদীনা ৫৮ আল-মুজাদালাহ المجادلة অনুযোগকারিণী ২২ মদীনা ৫৯ আল-হাশর الحشْر সমাবেশ ২৪ মদীনা ৬০ আল-মুমতাহিনাহ الممتحنة নারী, যাকে পরীক্ষা করা হবে ১৩ মদীনা ৬১ আস-সাফ الصّفّ সারবন্দী সৈন্যদল ১৪ মদীনা ৬২ আল-জুমুআ الجمعة সম্মেলন/শুক্রবার ১১ মদীনা ৬৩ আল-মুনাফিকুন المنافقون কপট বিশ্বাসীগণ ১১ মদীনা ৬৪ আত-তাগাবুন التّغابن মোহ অপসারণ ১৮ মদীনা ৬৫ আত-তালাক الطّلاق তালাক,বন্ধনমুক্তি ১২ মদীনা ৬৬ আত-তাহরীম التّحريم নিষিদ্ধকরণ ১২ মদীনা ৬৭ আল-মুলক الملك সার্বভৌম কর্তৃত্ব ৩০ মক্কা ৬৮ আল-কলম القلم কলম ৫২ মক্কা ৬৯ আল-হাক্কাহ الحآقّة নিশ্চিত সত্য ৫২ মক্কা ৭০ আল-মাআরিজ المعارج উন্নয়নের সোপান ৪৪ মক্কা ৭১ নূহ نوح নবী নূহ ২৮ মক্কা ৭২ আল জ্বিন الجنّ জ্বিন সম্প্রদায় ২৮ মক্কা ৭৩ আল মুজাম্মিল المزّمّل বস্ত্র আচ্ছাদনকারী ২০ মক্কা ৭৪ আল মুদ্দাস্সির المدّشّر প���শাক পরিহিত ৫৬ মক্কা ৭৫ আল-ক্বিয়ামাহ القيامة পুনরুথান ৪০ মক্কা ৭৬ আদ-দাহর الدَّهْرِ মানুষ ৩১ মদীনা ৭৭ আল-মুরসালাত المرسلت প্রেরিত পুরুষবৃন্দ ৫০ মক্কা ৭৮ আন নাবা النّبا মহাসংবাদ ৪০ মক্কা ৭৯ আন নাযিয়াত النّزعت প্রচেষ্টাকারী ৪৬ মক্কা ৮০ আবাসা عبس তিনি ভ্রুকুটি করলেন ৪২ মক্কা ৮১ আত-তাকভীর التّكوير অন্ধকারাচ্ছন্ন ২৯ মক্কা ৮২ আল-ইনফিতার الانفطار বিদীর্ণ করা ১৯ মক্কা ৮৩ আত মুত্বাফ্ফিফীন المطفّفين প্রতারকগণ ৩৬ মক্কা ৮৪ আল ইনশিকাক الانشقاق খন্ড-বিখন্ড করণ ২৫ মক্কা ৮৫ আল-বুরুজ البروج নক্ষত্রপুঞ্জ ২২ মক্কা ৮৬ আত-তারিক্ব الطّارق রাতের আগন্তুক ১৭ মক্কা ৮৭ আল আ'লা الأعلى সর্বোর্ধ্ব ১৯ মক্কা ৮৮ আল গাশিয়াহ্ الغاشية বিহ্বলকর ঘটনা ২৬ মক্কা ৮৯ আল ফাজ্র الفجر ভোরবেলা ৩০ মক্কা ৯০ আল বালাদ البلد নগর ২০ মক্কা ৯১ আশ-শাম্স الشّمس সূর্য্য ১৫ মক্কা ৯২ আল লাইল الليل রাত্রি ২১ মক্কা ৯৩ আদ-দুহা الضحى পূর্বাহ্নের সূর্যকিরণ ১১ মক্কা ৯৪ আল ইনশিরাহ الشرح বক্ষ প্রশস্তকরণ ৮ মক্কা ৯৫ ত্বীন التين ডুমুর ৮ মক্কা ৯৬ আলাক্ব العلق রক্তপিন্ড ১৯ মক্কা ৯৭ ক্বদর القدر পরিমাণ ৫ মক্কা ৯৮ বাইয়্যিনাহ البينة সুস্পষ্ট প্রমাণ ৮ মদীনা ৯৯ যিলযাল الزلزلة ভূমিকম্প ৮ মদীনা ১০০ আল-আদিয়াত العاديات অভিযানকারী ১১ মক্কা ১০১ ক্বারিয়াহ القارعة মহাসংকট ১১ মক্কা ১০২ তাকাসুর التكاثر প্রাচুর্য্যের প্রতিযোগিতা ৮ মক্কা ১০৩ আছর العصر অপরাহ্ন ৩ মক্কা ১০৪ হুমাযাহ الهمزة পরনিন্দাকারী ৯ মক্কা ১০৫ ফীল الفيل হাতি ৫ মক্কা ০১৯ ১০৬ কুরাইশ قريش কুরাইশ গোত্র ৪ মক্কা ১০৭ মাউন الماعون সাহায্য-সহায়তা ৭ মক্কা ১০৮ কাওসার الكوثر প্রাচুর্য ৩ মক্কা ১০৯ কাফিরুন الكافرون অস্বীকারকারীগণ ৬ মক্কা ১১০ নাসর النصر বিজয়,সাহায্য ৩ মদীনা ১১১ লাহাব المسد জ্বলন্ত অঙ্গার ৫ মক্কা ১১২ আল-ইখলাস الإخلاص একনিষ্ঠতা ৪ মক্কা ১১৩ আল-ফালাক الفلق নিশিভোর ৫ মদীনা ১১৪ আন-নাস الناس মানবজাতি ৬ মক্কা
0 notes
Link
জান্নাত ও জান্নাতী
১. “আর হে নবী (সাঃ), যারা ঈমান এনেছে এবং সৎকাজসমূহ করেছে, আপনি তাদেরকে এমন বেহেশতের সুসংবাদ দিন, যার পাদদেশে নহরসমূহ প্রবাহমান থাকবে। যখনই তারা খাবার হিসেবে কোন ফল প্রাপ্ত হবে, তখনই তারা বলবে, এতো অবিকল সে ফলই যা আমরা ইতিপূর্বেও লাভ করেছিলাম। বস্তুতঃ তাদেরকে একই প্রকৃতির ফল প্রদান করা হবে। এবং সেখানে তাদের জন্য শুদ্ধচারিনী রমণীকূল থাকবে। আর সেখানে তারা অনন্তকাল অবস্থান করবে।” -(সূরা বাকারাহ, আয়াত: ২৫) ২. “পক্ষান্তরে যারা ঈমান এনেছে এবং সৎকাজ করেছে, তারাই জান্নাতের অধিবাসী। তারা সেখানেই চিরকাল থাকবে।” -(সূরা বাকারাহ, আয়াত: ৮২) ৩. “মানবকূলকে মোহগ্রস্ত করেছে নারী, সন্তান-সন্ততি, রাশিকৃত স্বর্ণ-রৌপ্য, চিহ্নিত অশ্ব, গবাদি পশুরাজি এবং ক্ষেত-খামারের মত আকর্ষণীয় বস্তুসামগ্রী। এসবই হচ্ছে পার্থিব জীবনের ভোগ্য বস্তু। আল্লাহর নিকটই হলো উত্তম আশ্রয়। বলুন, আমি কি তোমাদেরকে এসবের চাইতেও উত্তম বিষয়ের সন্ধান বলবো?-যারা পরহেযগার, আল্লাহর নিকট তাদের জন্যে রয়েছে বেহেশত, যার তলদেশে প্রস্রবণ প্রবাহিত-তারা সেখানে থাকবে অনন্তকাল। আর রয়েছে পরিচ্ছন্ন সঙ্গিনীগণ এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি। আর আল্লাহ তাঁর বান্দাদের প্রতি সুদৃষ্টি রাখেন।” -(সূরা আল ইমরান, আয়াত: ১৪-১৫) ৪. “যারা ঈমান এনেছে, দেশ ত্যাগ করেছে এবং আল্লাহর রাহে নিজেদের জান ও মাল দিয়ে জিহাদ করেছে, তাদের বড় মর্যাদা রয়েছে আল্লাহর কাছে আর তারাই সফলকাম। তাদের সুসংবাদ দিচ্ছেন তাদের পরওয়ারদেগার স্বীয় দয়া ও সন্তোষের এবং জান্নাতের, সেখানে আছে তাদের জন্য স্থায়ী শান্তি।” -(সূরা আত-তাওবাহ, আয়াত: ২০-২১) ৫. “আল্লাহ ঈমানদার পুরুষ ও ঈমানদার নারীদের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেনে কানন-কুঞ্জের, যার তলদেশে প্রবাহিত হয় প্রস্রবণ। তারা সে গুলোরই মাঝে থাকবে। আর এসব কানন-কুঞ্জে থাকবে পরিচ্ছন্ন থাকার ঘর। বস্তুতঃ এ সমুদয়���র মাঝে সবচেয়ে বড় হল আল্লাহর সন্তুষ্টি। এটিই হল মহান কৃতকার্যতা।” -(সূরা আত-তাওবাহ, আয়াত: ৭২)
৬. “যে কেউ আল্লাহ ও রসূলের আদেশমত চলে, তিনি তাকে জান্নাত সমূহে প্রবেশ করাবেন, যেগুলোর তলদেশ দিয়ে স্রোতস্বিনী প্রবাহিত হবে। তারা সেখানে চিরকাল থাকবে। এ হল বিরাট সাফল্য।” -(সূরা আন নিসা, আয়াত: ১৩) ৭. “আর যারা ঈমান এনেছে এবং সৎকর্ম করেছে, অবশ্য আমি প্রবিষ্ট করাব তাদেরকে জান্নাতে, যার তলদেশে প্রবাহিত রয়েছে নহর সমূহ। সেখানে তারা থাকবে অনন্তকাল। সেখানে তাদের জন্য থাকবে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন স্ত্রীগণ। তাদেরকে আমি প্রবিষ্ট করব ঘন ছায়া নীড়ে।” -(সূরা আন নিসা, আয়াত: ৫৭) ৮. “আর যে কেউ আল্লাহর হুকুম এবং তাঁর রসূলের হুকুম মান্য করবে, তাহলে যাঁদের প্রতি আল্লাহ নেয়ামত দান করেছেন, সে তাঁদের সঙ্গী হবে। তাঁরা হলেন নবী, ছিদ্দীক, শহীদ ও সৎকর্মশীল ব্যক্তিবর্গ। আর তাদের সান্নিধ্যই হল উত্তম।” -(সূরা আন নিসা, আয়াত: ৬৯) ৯. “যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে এবং সৎকর্ম করেছে, আমি তাদেরকে উদ্যানসমূহে প্রবিষ্ট করাব, যেগুলোর তলদেশে নহরসমূহ প্রবাহিত হয়। তারা চিরকাল তথায় অবস্থান করবে। আল্লাহ প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন সত্য; কথায় আল্লাহর চাইতে অধিক সত্যবাদী কে?” -(সূরা আন নিসা, আয়াত: ১২২) ১০. “আল্লাহ বললেনঃ আজকের দিনে সত্যবাদীদের সত্যবাদিতা তাদের উপকারে আসবে। তাদের জন্যে উদ্যান রয়েছে, যার তলদেশে নির্ঝরিনী প্রবাহিত হবে; তারা তাতেই চিরকাল থাকবে। আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট। এটিই মহান সফলতা।” -(সূরা আল মায়িদাহ, আয়াত: ১১৯) ১১. “পরহেযগারদেরকে বলা হয়ঃ তোমাদের পালনকর্তা কি নাযিল করেছেন? তারা বলেঃ মহাকল্যাণ। যারা এ জগতে সৎকাজ করে, তাদের জন্যে কল্যাণ রয়েছে এবং পরকালের গৃহ আরও উত্তম। পরহেযগারদের গৃহ কি চমৎকার? সর্বদা বসবাসের উদ্যান, তারা যাতে প্রবেশ করবে। এর পাদদেশে দিয়ে স্রোতস্বিনী প্রবাহিত হয় তাদের জন্যে তাতে তা-ই রয়েছে, যা তারা চায়; এমনিভাবে প্রতিদান দেবেন আল্লাহর পরহেযগারদেরকে ।” -(সূরা নাহল, আয়াত: ৩০-৩১) ১২. “যারা সৎকর্ম করেছে তাদের জন্য রয়েছে কল্যাণ এবং তারও চেয়ে বেশী। আর তাদের মুখমন্ডলকে আবৃত করবে না মলিনতা কিংবা অপমান। তারাই হল জান্নাতবাসী, এতেই তারা বসবাস করতে থাকবে অনন্তকাল।” -(সূরা ইউনুস, আয়াত: ২৬) ১৩. “পরহেযগারদের জন্যে প্রতিশ্রুত জান্নাতের অবস্থা এই যে, তার নিম্নে নির্ঝরিণীসমূহ প্রবাহিত হয়। তার ফলসমূহ চিরস্থায়ী এবং ছায়াও। এটা তাদের প্রতিদান, যারা সাবধান হয়েছে এবং কাফেরদের প্রতিফল অগ্নি ।” -(সূরা রা’দ, আয়াত: ৩৫) ১৪. “সেখানে তাদের মোটেই কষ্ট হবে না এবং তারা সেখান থেকে বহিস্কৃত হবে না।” -(সূরা হিজর, আয়াত: ৪৮) ১৫. “তারা তার ক্ষীণতম শব্দও শুনবে না এবং তারা তাদের মনের বাসনা অনুযায়ী চিরকাল বসবাস করবে।” -(সূরা আম্বিয়া, আয়াত: ১০২) ১৬. “নিশ্চয় যারা বিশ্বাস স্থাপন করে এবং সৎকর্ম করে, আল্লাহ তাদেরকে দাখিল করবেন উদ্যান সমূহে, যার তলদেশ দিয়ে নির্ঝরিণীসমূহ প্রবাহিত হবে। তাদেরকে তথায় স্বর্ণ-কংকন ও মুক্তা দ্বারা অলংকৃত করা হবে এবং তথায় তাদের পোশাক হবে রেশমী । তারা পথপ্রদর্শিত হয়েছিল সৎবাক্যের দিকে এবং পরিচালিত হয়েছিল প্রশংসিত আল্লাহর পথপানে।” -(সূরা হাজ্জ্ব, আয়াত: ২৩-২৪) ১৭. “সেদিন জান্নাতীরা আনন্দে মশগুল থাকবে। তারা এবং তাদের স্ত্রীরা উপবিষ্ট থাকবে ছায়াময় পরিবেশে আসনে হেলান দিয়ে। সেখানে তাদের জন্যে থাকবে ফল-মূল এবং যা চাইবে।” -(সূরা ইয়াসিন, আয়াত: ৫৫-৫৭) ১৮. “যারা তাদের পালনকর্তাকে ভয় করত তাদেরকে দলে দলে জান্নাতের দিকে নিয়ে যাওয়া হবে। যখন তারা উম্মুক্ত দরজা দিয়ে জান্নাতে পৌছাবে এবং জান্নাতের রক্ষীরা তাদেরকে বলবে, তোমাদের প্রতি সালাম, তোমরা সুখে থাক, অতঃপর সদাসর্বদা বসবাসের জন্যে তোমরা জান্নাতে প্রবেশ কর।” -(সূরা আল যুমার,: ৭৩) ১৯. “নিশ্চয় খোদাভীরুরা থাকবে জান্নাতে ও নিয়ামতে। তারা উপভোগ করবে যা তাদের পালনকর্তা তাদের দেবেন এবং তিনি জাহান্নামের আযাব থেকে তাদেরকে রক্ষা করবেন। তাদেরকে বলা হবেঃ তোমরা যা করতে তার প্রতিফলস্বরূপ তোমরা তৃপ্ত হয়ে পানাহার কর। তারা শ্রেণীবদ্ধ সিংহাসনে হেলান দিয়ে বসবে। আমি তাদেরকে আয়তলোচনা হুরদের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ করে দেব। যারা ঈমানদার এবং যাদের সন্তানরা ঈমানে তাদের অনুগামী, আমি তাদেরকে তাদের পিতৃপুরুষদ���র সাথে মিলিত করে দেব এবং তাদের আমল বিন্দুমাত্রও হ্রাস করব না। প্রত্যেক ব্যক্তি নিজ কৃত কর্মের জন্য দায়ী।” -(সূরা আত্ব তূর, আয়াত: ১৭-২১) ২০. “যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে এবং সৎকর্ম করেছে আমি কাউকে তার সামর্থ্যের চাইতে বেশী বোঝা দেই না। তারাই জান্নাতের অধিবাসী। তারা তাতেই চিরকাল থাকবে । তাদের অন্তরে যা কিছু দুঃখ ছিল, আমি তা বের করে দেব। তাদের তলদেশ দিয়ে নির্ঝরণী প্রবাহিত হবে। তারা বলবেঃ আল্লাহ শোকর, যিনি আমাদেরকে এ পর্যন্ত পৌছিয়েছেন। আমরা কখনও পথ পেতাম না, যদি আল্লাহ আমাদেরকে পথ প্রদর্শন না করতেন। আমাদের প্রতিপালকের রসূল আমাদের কাছে সত্যকথা নিয়ে এসেছিলেন। আওয়াজ আসবেঃ এটি জান্নাত। তোমরা এর উত্তরাধিকারী হলে তোমাদের কর্মের প্রতিদানে।” -(সূরা আল আরাফ, আয়াত: ৪২-৪৩)
উপরের আয়াতসমূহে আল্লাহ্ তা’আলার পক্ষ হতে মুমিনদের জন্য পুরস্কার স্বরূপ জান্নাতের বর্ণনা দেওয়া হয়েছে এবং জান্নাতী ব্যক্তিদের বৈশিষ্ট্যও বর্ণনা করা হয়েছে । তাই আমাদের উচিত জান্নাত লাভের উদ্দেশ্যে প্রকৃত মুমিনের বৈশিষ্ট্যসমূহ অর্জন করা এবং জান্নাতের জন্য আল্লাহর নিকট সকাল-সন্ধা প্রার্থনা করা ৷
#Paradise is very easy for those who are responsible#দায়িত্ব শিলদের জন্য জান্নাত খুব সহজ#Paradise#জান্নাত যাদের জন্য#Paradise for those#Those who believe and do good works are the dwellers of Paradise#যারা ঈমান এনেছে এবং সৎকাজ করেছে তারাই জান্নাতের অধিবাসী#dwellers of Paradise#জান্নাতের অধিবাসী কারা#Who are the inhabitants of Paradise?#Paradise has been created for whom#জান্নাত কাদের জন্য সৃষ্টি করা হয়ে��ে
0 notes
Text
জান্নাতের বর্ণনা জানতে চাই?????📚📚👇👇📝📝জান্নাত ও জান্নাতী📝📝
❇❇❇❇❇❇
❇❇❇❇❇❇
☎১.✍🏾📖📖📖📖☘☘☘☘
"আর হে নবী (সাঃ), যারা ঈমান এনেছে এবং সৎকাজসমূহ করেছে, আপনি তাদেরকে এমন বেহেশতের সুসংবাদ দিন, যার পাদদেশে নহরসমূহ প্রবাহমান থাকবে। যখনই তারা খাবার হিসেবে কোন ফল প্রাপ্ত হবে, তখনই তারা বলবে, এতো অবিকল সে ফলই যা আমরা ইতিপূর্বেও লাভ করেছিলাম। বস্তুতঃ তাদেরকে একই প্রকৃতির ফল প্রদান করা হবে। এবং সেখানে তাদের জন্য শুদ্ধচারিনী রমণীকূল থাকবে। আর সেখানে তারা অনন্তকাল অবস্থান করবে।" -(সূরা বাকারাহ, আয়াত: ২৫)
☎২.✍🏾📖📖📖📖☘☘☘☘
"পক্ষান্তরে যারা ঈমান এনেছে এবং সৎকাজ করেছে, তারাই জান্নাতের অধিবাসী। তারা সেখানেই চিরকাল থাকবে।" -(সূরা বাকারাহ, আয়াত: ৮২)
☎৩.✍🏾📖📖📖📖☘☘☘☘
"মানবকূলকে মোহগ্রস্ত করেছে নারী, সন্তান-সন্ততি, রাশিকৃত স্বর্ণ-রৌপ্য, চিহ্নিত অশ্ব, গবাদি পশুরাজি এবং ক্ষেত-খামারের মত আকর্ষণীয় বস্তুসামগ্রী। এসবই হচ্ছে পার্থিব জীবনের ভোগ্য বস্তু। আল্লাহর নিকটই হলো উত্তম আশ্রয়। বলুন, আমি কি তোমাদেরকে এসবের চাইতেও উত্তম বিষয়ের সন্ধান বলবো?-যারা পরহেযগার, আল্লাহর নিকট তাদের জন্যে রয়েছে বেহেশত, যার তলদেশে প্রস্রবণ প্রবাহিত-তারা সেখানে থাকবে অনন্তকাল। আর রয়েছে পরিচ্ছন্ন সঙ্গিনীগণ এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি। আর আল্লাহ তাঁর বান্দাদের প্রতি সুদৃষ্টি রাখেন।" -(সূরা আল ইমরান, আয়াত: ১৪-১৫)
☎৪.✍🏾📖📖📖📖☘☘☘☘
"যারা ঈমান এনেছে, দেশ ত্যাগ করেছে এবং আল্লাহর রাহে নিজেদের জান ও মাল দিয়ে জিহাদ করেছে, তাদের বড় মর্যাদা রয়েছে আল্লাহর কাছে আর তারাই সফলকাম। তাদের সুসংবাদ দিচ্ছেন তাদের পরওয়ারদেগার স্বীয় দয়া ও সন্তোষের এবং জান্নাতের, সেখানে আছে তাদের জন্য স্থায়ী শান্তি।" -(সূরা আত-তাওবাহ, আয়াত: ২০-২১)
☎৫.✍🏾📖📖📖📖☘☘☘☘
"আল্লাহ ঈমানদার পুরুষ ও ঈমানদার নারীদের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেনে কানন-কুঞ্জের, যার তলদেশে প্রবাহিত হয় প্রস্রবণ। তারা সে গুলোরই মাঝে থাকবে। আর এসব কানন-কুঞ্জে থাকবে পরিচ্ছন্ন থাকার ঘর। বস্তুতঃ এ সমুদয়ের মাঝে সবচেয়ে বড় হল আল্লাহর সন্তুষ্টি। এটিই হল মহান কৃতকার্যতা।" -(সূরা আত-তাওবাহ, আয়াত: ৭২)
☎৬.
"যে কেউ আল্লাহ ও রসূলের আদেশমত চলে, তিনি তাকে জান্নাত সমূহে প্রবেশ করাবেন, যেগুলোর তলদেশ দিয়ে স্রোতস্বিনী প্রবাহিত হবে। তারা সেখানে চিরকাল থাকবে। এ হল বিরাট সাফল্য।" -(সূরা আন নিসা, আয়াত: ১৩)
☎৭.✍🏾📖📖📖📖☘☘☘☘
"আর যারা ঈমান এনেছে এবং সৎকর্ম করেছে, অবশ্য আমি প্রবিষ্ট করাব তাদেরকে জান্নাতে, যার তলদেশে প্রবাহিত রয়েছে নহর সমূহ। সেখানে তারা থাকবে অনন্তকাল। সেখানে তাদের জন্য থাকবে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন স্ত্রীগণ। তাদেরকে আমি প্রবিষ্ট করব ঘন ছায়া নীড়ে।" -(সূরা আন নিসা, আয়াত: ৫৭)
☎৮.✍🏾📖📖📖📖☘☘☘☘
"আর যে কেউ আল্লাহর হুকুম এবং তাঁর রসূলের হুকুম মান্য করবে, তাহলে যাঁদের প্রতি আল্লাহ নেয়ামত দান করেছেন, সে তাঁদের সঙ্গী হবে। তাঁরা হলেন নবী, ছিদ্দীক, শহীদ ও সৎকর্মশীল ব্যক্তিবর্গ। আর তাদের সান্নিধ্যই হল উত্তম।" -(সূরা আন নিসা, আয়াত: ৬৯)
☎৯.✍🏾📖📖📖📖☘☘☘☘
"যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে এবং সৎকর্ম করেছে, আমি তাদেরকে উদ্যানসমূহে প্রবিষ্ট করাব, যেগুলোর তলদেশে নহরসমূহ প্রবাহিত হয়। তারা চিরকাল তথায় অবস্থান করবে। আল্লাহ প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন সত্য; কথায় আল্লাহর চাইতে অধিক সত্যবাদী কে?" -(সূরা আন নিসা, আয়াত: ১২২)
☎১০.✍🏾📖📖📖📖☘☘☘☘
"আল্লাহ বললেনঃ আজকের দিনে সত্যবাদীদের সত্যবাদিতা তাদের উপকারে আসবে। তাদের জন্যে উদ্যান রয়েছে, যার তলদেশে নির্ঝরিনী প্রবাহিত হবে; তারা তাতেই চিরকাল থাকবে। আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট। এটিই মহান সফলতা।" -(সূরা আল মায়িদাহ, আয়াত: ১১৯)
☎১১.✍🏾📖📖📖📖☘☘☘☘
"পরহেযগারদেরকে বলা হয়ঃ তোমাদের পালনকর্তা কি নাযিল করেছেন? তারা বলেঃ মহাকল্যাণ। যারা এ জগতে সৎকাজ করে, তাদের জন্যে কল্যাণ রয়েছে এবং পরকালের গৃহ আরও উত্তম। পরহেযগারদের গৃহ কি চমৎকার? সর্বদা বসবাসের উদ্যান, তারা যাতে প্রবেশ করবে। এর পাদদেশে দিয়ে স্রোতস্বিনী প্রবাহিত হয় তাদের জন্যে তাতে তা-ই রয়েছে, যা তারা চায়; এমনিভাবে প্রতিদান দেবেন আল্লাহর পরহেযগারদেরকে ।" -(সূরা নাহল, আয়াত: ৩০-৩১)
☎১২.✍🏾📖📖📖📖☘☘☘☘
"যারা সৎকর্ম করেছে তাদের জন্য রয়েছে কল্যাণ এবং তারও চেয়ে বেশী। আর তাদের মুখমন্ডলকে আবৃত করবে না মলিনতা কিংবা অপমান। তারাই হল জান্নাতবাসী, এতেই তারা বসবাস করতে থাকবে অনন্ত
কাল।" -(সূর�� ইউনুস, আয়াত: ২৬)
☎১৩.✍🏾📖📖📖📖☘☘☘☘
"পরহেযগারদের জন্যে প্রতিশ্রুত জান্নাতের অবস্থা এই যে, তার নিম্নে নির্ঝরিণীসমূহ প্রবাহিত হয়। তার ফলসমূহ চিরস্থায়ী এবং ছায়াও। এটা তাদের প্রতিদান, যারা সাবধান হয়েছে এবং কাফেরদের প্রতিফল অগ্নি ।" -(সূরা রা'দ, আয়াত: ৩৫)
☎১৪.✍🏾📖📖📖📖☘☘☘☘
"সেখানে তাদের মোটেই কষ্ট হবে না এবং তারা সেখান থেকে বহিস্কৃত হবে না।" -(সূরা হিজর, আয়াত: ৪৮)
☎১৫.✍🏾📖📖📖📖☘☘☘☘
"তারা তার ক্ষীণতম শব্দও শুনবে না এবং তারা তাদের মনের বাসনা অনুযায়ী চিরকাল বসবাস করবে।" -(সূরা আম্বিয়া, আয়াত: ১০২)
☎১৬.✍🏾📖📖📖📖☘☘☘☘
"নিশ্চয় যারা বিশ্বাস স্থাপন করে এবং সৎকর্ম করে, আল্লাহ তাদেরকে দাখিল করবেন উদ্যান সমূহে, যার তলদেশ দিয়ে নির্ঝরিণীসমূহ প্রবাহিত হবে। তাদেরকে তথায় স্বর্ণ-কংকন ও মুক্তা দ্বারা অলংকৃত করা হবে এবং তথায় তাদের পোশাক হবে রেশমী । তারা পথপ্রদর্শিত হয়েছিল সৎবাক্যের দিকে এবং পরিচালিত হয়েছিল প্রশংসিত আল্লাহর পথপানে।" -(সূরা হাজ্জ্ব, আয়াত: ২৩-২৪)
☎১৭.✍🏾📖📖📖📖☘☘☘☘
"সেদিন জান্নাতীরা আনন্দে মশগুল থাকবে। তারা এবং তাদের স্ত্রীরা উপবিষ্ট থাকবে ছায়াময় পরিবেশে আসনে হেলান দিয়ে। সেখানে তাদের জন্যে থাকবে ফল-মূল এবং যা চাইবে।" -(সূরা ইয়াসিন, আয়াত: ৫৫-৫৭)
☎১৮.✍🏾📖📖📖📖☘☘☘☘
"যারা তাদের পালনকর্তাকে ভয় করত তাদেরকে দলে দলে জান্নাতের দিকে নিয়ে যাওয়া হবে। যখন তারা উম্মুক্ত দরজা দিয়ে জান্নাতে পৌছাবে এবং জান্নাতের রক্ষীরা তাদেরকে বলবে, তোমাদের প্রতি সালাম, তোমরা সুখে থাক, অতঃপর সদাসর্বদা বসবাসের জন্যে তোমরা জান্নাতে প্রবেশ কর।" -(সূরা আল যুমার,: ৭৩)
☎১৯.✍🏾📖📖📖📖☘☘☘☘
"নিশ্চয় খোদাভীরুরা থাকবে জান্নাতে ও নিয়ামতে। তারা উপভোগ করবে যা তাদের পালনকর্তা তাদের দেবেন এবং তিনি জাহান্নামের আযাব থেকে তাদেরকে রক্ষা করবেন। তাদেরকে বলা হবেঃ তোমরা যা করতে তার প্রতিফলস্বরূপ তোমরা তৃপ্ত হয়ে পানাহার কর। তারা শ্রেণীবদ্ধ সিংহাসনে হেলান দিয়ে বসবে। আমি তাদেরকে আয়তলোচনা হুরদের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ করে দেব। যারা ঈমানদার এবং যাদের সন্তানরা ঈমানে তাদের অনুগামী, আমি তাদেরকে তাদের পিতৃপুরুষদের সাথে মিলিত করে দেব এবং তাদের আমল বিন্দুমাত্রও হ্রাস করব না। প্রত্যেক ব্যক্তি নিজ কৃত কর্মের জন্য দায়ী।" -(সূরা আত্ব তূর, আয়াত: ১৭-২১)
☎২০.✍🏾📖📖📖📖☘☘☘☘
"যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে এবং সৎকর্ম করেছে আমি কাউকে তার সামর্থ্যের চাইতে বেশী বোঝা দেই না। তারাই জান্নাতের অধিবাসী। তারা তাতেই চিরকাল থাকবে । তাদের অন্তরে যা কিছু দুঃখ ছিল, আমি তা বের করে দেব। তাদের তলদেশ দিয়ে নির্ঝরণী প্রবাহিত হবে। তারা বলবেঃ আল্লাহ শোকর, যিনি আমাদেরকে এ পর্যন্ত পৌছিয়েছেন। আমরা কখনও পথ পেতাম না, যদি আল্লাহ আমাদেরকে পথ প্রদর্শন না করতেন। আমাদের প্রতিপালকের রসূল আমাদের কাছে সত্যকথা নিয়ে এসেছিলেন। আওয়াজ আসবেঃ এটি জান্নাত। তোমরা এর উত্তরাধিকারী হলে তোমাদের কর্মের প্রতিদানে।" -(সূরা আল আরাফ, আয়াত: ৪২-৪৩)
✍🏾📖📖📖📖☘☘☘☘
⌛উপরের আয়াতসমূহে আল্লাহ্ তা'আলার পক্ষ হতে মুমিনদের জন্য পুরস্কার স্বরূপ জান্নাতের বর্ণনা দেওয়া হয়েছে এবং জান্নাতী ব্যক্তিদের বৈশিষ্ট্যও বর্ণনা করা হয়েছে । তাই আমাদের উচিত জান্নাত লাভের উদ্দেশ্যে প্রকৃত মুমিনের বৈশিষ্ট্যসমূহ অর্জন করা এবং জান্নাতের জন্য আল্লাহর নিকট সকাল-সন্ধা প্রার্থনা করা ৷
✍🏾📖📖📖📖☘☘☘☘
Allah আমাদের ক্ষমা করুন আর আমল করার তৌফিক দিন।আমিন!!
0 notes