#সূঁচ
Explore tagged Tumblr posts
Text
ইউক্রেন লাইভ আপডেট: রাশিয়ানরা যুদ্ধ সম্পর্কে এয়ার মিসগিভিংস
ইউক্রেন লাইভ আপডেট: রাশিয়ানরা যুদ্ধ সম্পর্কে এয়ার মিসগিভিংস
নাটালিয়া আবিয়েভা হলেন একজন রিয়েল-এস্টেট এজেন্ট যিনি মস্কোর পূর্বে নিজনি নোভগোরোড শহরে ভাড়া অ্যাপার্টমেন্টে বিশেষায়িত৷ কিন্তু সম্প্রতি, তিনি যুদ্ধক্ষেত্রের ওষুধ সম্পর্কে অনেক কিছু শিখছেন। হিমোস্ট্যাটিক গ্রানুলের প্যাকেট, তিনি খুঁজে পেয়েছেন, বিপর্যয়মূলক রক্তপাত বন্ধ করতে পারে; ডিকম্প্রেশন সূঁচ একটি ছিদ্র হওয়া বুকে চাপ উপশম করতে পারে। একটি সামরিক হাসপাতালে, একজন আহত কমান্ডার তাকে বলেছিলেন যে…
View On WordPress
0 notes
Text
"700 লাইভস": বিজেপির বরুণ গান্ধী কৃষি আইনের ইউ-টার্ন বিলম্বিত করার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীকে সূঁচ দিয়েছেন
“700 লাইভস”: বিজেপির বরুণ গান্ধী কৃষি আইনের ইউ-টার্ন বিলম্বিত করার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীকে সূঁচ দিয়েছেন
বিজেপি সাংসদ বরুণ গান্ধী, যিনি ক্রমবর্ধমানভাবে তার দল থেকে বিচ্ছিন্ন মতামত প্রদান করছেন, শনিবার অনলাইনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে একটি চিঠি পোস্ট করেছেন, নিম্নলিখিত চারটি বড় দাবি তালিকাভুক্ত করেছেন… Source by [author_name]
View On WordPress
0 notes
Link
0 notes
Photo
সিরিয়াল কিলার বাবা জুম্ম তার পাঁচ সন্তানকে খুন করে জিন্ড হরিয়ানা পুলিশ গ্রেপ্তার | বাবা, সিরিয়াল কিলার যিনি তার ৫ শিশুকে নির্মমভাবে হত্যা করেছিলেন, গ্রেপ্তার হয়েছেন জিন্দ: হরিয়ানার জিন্দ জেলায় পাঁচ বছরের মধ্যে এক নির্মম বাবা তার পাঁচ সন্তানকে একে একে হত্যা করেছিলেন। ১৫ জুলাই রাতে তিনি দুটি মেয়েকে হত্যা করে খালে ফেলে দেন। তার সন্তানদের রহস্যজনক মৃত্যুর পরে, গ্রামবাসীদের সন্দেহের সূঁচ অভিযুক্ত বাবার দিকে ফিরল। গ্রামবাসী তাকে পঞ্চায়েতে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল, তাই সে সবার সামনে নিজের অপরাধ স্বীকার করেছে। তিনি শিশু হত্যার কারণটিকে তান্ত্রিক তৎপরতা এবং আর্থিক সঙ্কটের জন্য দায়ী করেছেন। পরে গ্রামবাসীরা পুলিশকে ডেকে আইনের হাতে তুলে দেয়।
0 notes
Photo
New Post has been published on https://paathok.news/78691
ব্রণর দাগ থেকে সহজ মুক্তি
.
বয়ঃসন্ধির সময় সাধারণত ছেলে বা মেয়ে উভয়েরই ব্রণ হয়। মুখে গুটির আকারে হলেও অনেকের কাঁধ এবং পিঠেও ব্রণ হয়। ব্রণ হলে সামান্য ব্যথা হয়
ব্রণর চিকিৎসা কী? ডাঃ সরকার: সংক্রমণ থেকে দূরে থাকাই ব্রণর মূল চিকিৎসা। তাই সাধারণ সাবান দিয়ে বারবার মুখ ধুতে হবে। পুঁজভর্তি ব্রণ হলে চিকিৎসকের পরামর্শে ডক্সিসাইক্লিন, ক্লিনডামাইসিন, এজিপ্রোমাইসিন ইত্যাদি অ্যান্টিবা��োটিক নির্দিষ্ট ডোজ মেনে খেতে হবে ও মুখে ক্লিনডামাইসিন ক্রিম লাগাতে হবে। আক্রান্ত স্থানে হাত লাগানো চলবে না। হাত দিয়ে ঘাঁটলে মুখে কালো দাগ ও গর্ত হবে। ব্রণর দাগ বা গর্ত সারানোর উপায় কী? ডাঃ সরকার: কেমিক্যাল পিলিংয়ে ব্রণর দাগ চলে যায়, মুখের পিগমেন্টেশনও কমে। এর জন্য স্যালিসাইলিক অ্যাসিড, ল্যাকটিক অ্যাসিড বা গ্লাইকোলিক অ্যাসিড ব্যবহার করলে নতুন ব্রণ ওঠা বন্ধ হয় ও পুঁজভর্তি ব্রণর প্রাদুর্ভাব কমায়। কেমিক্যাল পিলিং করতে ২ সপ্তাহ অন্তর ৫–৭টি সিটিং দিতে হয়। এ ছাড়া সার্জারিও করা হয়।
ব্রণর দাগ সারাতে সার্জারি? ডাঃ সরকার: তেমন বড় কোনও সার্জারি নয়। কমিডন এক্সট্র্যাক্টরের সাহায্যে কালো মাথার ব্ল্যাক হেডস থেকে পুঁজ বের করে দেওয়া হয়। ছোট গর্তের জন্য সাবসিশন ও পাঞ্চ টেকনিক কাজে লাগে। চিকিৎসকের চেম্বারে বসেই এ সব করা যায়। সামান্যই রক্তপাত হয়।
ঠিক কী করা হয়? ডাঃ সরকার: স্পিরিট বা বিটাডিন দ্রবণে ভালভাবে মুখ পরিষ্কার করিয়ে সাবসিক্সন পদ্ধতিতে খুব সরু ২৪ গজ সূঁচ পাশ দিয়ে ঢুকিয়ে গর্তের তলায় ঘোরানো হয়। এতে গর্তের চামড়ার ওপরের স্তর আলগা হয়ে তলায় রক্ত ও সিরাম জমে কিছুটা ফুলে ওঠে। ইনফ্ল্যামেশনের জন্য নতুন করে কোলাজেন তৈরি হয়। পাঞ্চ টেকনিকে বিশেষ যন্ত্রের সাহায্যে ব্রণর গর্তের চারদিকে গোল করে কাটা হলে মাঝের অংশটি সাবসিশনের মতো ভেসে ওঠে।
অন্য কোনও পদ্ধতি? ডাঃ সরকার: ডার্মারোলার ও লেজারের ব্যবহারও আছে। ব্রণ হওয়ার পরে নখ দিয়ে ���ুঁটলে গালে গর্ত হয়ে সমস্যা হতে পারে। ডার্মারোলার বা লেজার চিকিৎসায় এর সমাধান সম্ভব। ডার্মারোলার দিয়ে চিকিৎসা শুরুর ৩০ মিনিট আগে মুখে প্রাইলোকেন অ্যানেস্থেটিক ক্রিম লাগানো হয়। চামড়া কিছুটা অসাড় হতে শুরু করলে ডার্মারোলারের কাজ শুরু হয়। এটি একটি ছোট রোলার, যার গায়ে বিভিন্ন দৈর্ঘ্যের ০.৫–১.৫ মিমি কাঁটা লাগানো থাকে। যতক্ষণ অবধি না ছোট ছোট রক্তবিন্দু দেখা দিচ্ছে, ততক্ষণ রোলার দিয়ে মুখের ওপরে বারবার ঘষা হয়। মাসে একবার করে এরকম ৪–৫ বার করার পরে মুখে সানস্ক্রিন ও অ্যান্টিবায়োটিক মলম লাগিয়ে দেওয়া হয়। মুখের ক্ষত সারার সময়ে চামড়া কিছুটা টান হলে নীচের ডারমিস স্তরের কোলাজেনে তন্তু তৈরি হয়। তাতে মুখের দাগ অনেকটাই মিলিয়ে যায়।
আর লেজার? ডাঃ সরকার: লেজার বলতে ফ্র্যাকশনাল কার্বন ডাই অক্সাইড লেজারের কথা বলা হচ্ছে। এর কাজের ধরন অনেকটা একই রকম। তবে এতে ফল হয় ভাল। লেজার করার পরে মুখে হওয়া ছোট ছোট কালো স্পট দিন দশেকে পরিষ্কার হয়ে যায়। নতুন কোলাজেন তৈরি হওয়ার জন্য ত্বক কিছুটা পুরু বা মোটা হয় এবং টানটান হয়ে ওঠে।
0 notes
Text
বিয়ের কার্ডে দারুণ চমকে দিলেন নুসরাত, দেখুন এক্সক্লুসিভ ছবিতে…
বিয়ের কার্ডে দারুণ চমকে দিলেন নুসরাত, দেখুন এক্সক্লুসিভ ছবিতে…
বিনোদন ডেস্ক : এরকম বিয়ে হয়তো এর আগে দেখেনি টলিউড ইন্ডাস্ট্রি। একে তো টলিপাড়ার প্রথম ডেস্টিনেশন বিয়ে। তুরস্কের বোদরুমে বিয়ের আসর। তবে শুধু বিয়ের আসরেই চমক নয়। বিয়ের কার্ডেও চমক দিলেন অভিনেত্রী ও সাংসদ নুসরাত জাহান ও তার হবু বর ব্যবসায়ী নিখিল জৈন।
যেহেতু কাপড়ের ব্যবসায়ী নিখিল আর অন্যদিকে ছবি আঁকতে ভালোবাসেন নুসরাত। সেহেতু বিয়ের কার্ডেও আনা হল এই দুইয়ের ছোঁয়া। সূঁচ-সুতার…
View On WordPress
0 notes
Photo
ব্রণ ও মুখে গর্ত, দাগ দুর করুন ঘরোয়া পদ্ধতিতে ব্রণ ও মুখে গর্ত, দাগ? ঘরে থাকা সাধারণ এই জিনিসটি মেখে মাএ ৪ দিনে দুর করুন গর্ত ও দাগ ব্রণের সাথে যুদ্ধ করেন নি এমন মানুষ কমই আছে। নানা কারণেই ব্রণ হতে পারে। ব্রন যেকোন বয়সের মানুষের ত্বকেই দেখা দিয়ে থাকে বিশেষ করে টিনএজারদের ত্বকে ব্রণের সমস্যা সবচেয়ে বেশি হয়ে থাকে। এরপর হয়তো একটি সময় ব্রন সমস্যা রোধ হয় কিন্তু পুরোপুরি রোধ হয় না। তৈলাক্ত ত্বকেই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ব্রন হতে দেখা যায়।ব্রন স্বাভাবিক ভাবেই ত্বকের সৌন্দর্য নষ্ট করে থাকে কিন্তু সবচেয়ে বেশি খারাপ তখনই লাগে যখন ব্রণের ক্ষত দাগ আমদের ত্বকে রিয়ে যায় যাকে মূলত একনে স্কার বলা হয়। ব্রন হাত দিয়ে খুঁটলে এমন দাগ দেখা দেয় ত্বকে। আর এই ক্ষত দাগগুলোকে ত্বক হতে খুব সহজে রোধ করা যায় না। কিছু প্রাকৃতিক উপায়ে এই দাগগুলো সারিয়ে তোলা যায় কিন্তু এটি অনেক সময়ের ব্যাপার। তাই চলুন জেনে নিই ব্রণের ক্ষত দাগ সারাতে কী করবেন। ব্রণের ক্ষত দাগ ভরাট করার উপায়- চিনি দিয়ে স্ক্রাব যাঁদের ত্বকে ব্রনের অনেক ক্ষত দাগ রয়েছে তারা চিনি ব্যবহার করতে পারেন দাগ রোধ করতে। কারণ চিনিতে আছে গ্লাইকলিক এসিড( glycolic acid) ও AHA উপাদান যা ত্বকের মৃত কোষ রোধ করে এবং নতুন কোষ তৈরিতে সাহায্য করে। পরিমাণ মতো চিনি নিয়ে তাতে সামান্য অলিভ ওয়েল ও লেবুর রস মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিন। তারপর ত্বকে ম্যাসেজ করুন। ১০/১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। ভালো ফলাফল পেতে সপ্তাহে ২/৩ বার ত্বকে চিনির এই পেস্ট ব্যবহার করুন। কিন্তু ত্বক পরিষ্কার করে ফেলার পর ময়শ্চার লাগাতে ভুলবেন না। ভিটামিন ই ক্যাপসুল ত্বকে ব্রণের ক্ষত রোধ করতে সবচেয়ে সহজ উপায় হল ভিটামিন ই। ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্রণের ক্ষত দাগা সারাতে খুব ভালো কাজ করে। প্রতিদিন ময়শ্চারাইযার হিসেবে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ত্বকে ব্যবহার করুন। ভিটামিন ই ক্যাপসুল ত্বকের ক্ষত দাগ তো রোধ করেই সাথে ব্রণও রোধ করে। আলুর রস নানা ধরণের পুষ্টি ও মিনারেলে ভরপুর সবজি হল আলু। আর এই আলু আমাদের দেহ ও ত্বক উভয়ের জন্যই ভালো। ত্বক থেকে ব্রণের ক্ষত দাগ সারাতে আলুর জুস ব্যবহার করুন। ��কটি আলু নিয়ে কেটে স্লাইস করে নিন তারপর সরাসরি ত্বকের ক্ষত দাগের ওপর দিয়ে রাখুন। এছাড়াও আলু কেটে ব্লেন্ড করে তা থেকে রস নিয়ে ত্বকে ম্যাসেজ করতে পারেন এবং আরও ভালো ফল পেতে আলুর রস ত্বকে দিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন তারপর কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। প্রতিদিন একবার এইভাবে ত্বকে আলুর রস ব্যবহার করুন। এমন কোন ব্যক্তি নেই যে, সে ব্রণের সাথে পরিচিত নন।ব্রণ সমস্যার জন্য মূলত অপিষ্কার অপরিচ্ছন্নতাই দায়ী।যারা ব্রণ সমস্যায় পড়েছেন তারা ব্রণ সমস্যা সমাধানের একটি কার্যকরী পদ্ধতি দেখতে পারেন। আবার অনেকে আছেন যারা ব্রণ সমস্যা থেকে মুক্তি পেয়েছেন কিন্তু থেকে গেছে ব্রণের দাগ বা গর্ত।ব্রণের এই গর্ত বা দাগ কিন্তু আপনার সুন্দর্যকে কম��য়ে দেয়।fair value এর গুরুত্ব সবার কাছে আছে। অধিকাংশক্ষেত্রে দেখা ব্রণের কাল দাগ দূর হলেও থেকে যায় অসুন্দর গর্তের দাগ গুলো যা সহজে যেতেও চায় না ।মনে রাকবেন ত্বকের ক্ষতির কথা চিন্তা করে কেমিকেল জাতীয় প্রসাধনী ব্যবহার করাও উচিত নয় । চলুন দেখে নি কীভাবে প্রাকৃতিক উপায়ে সারিয়ে তুলবেন ব্রণের গর্ত- ১। ভিটামিন ই তেলঃ ব্রনের গর্তের দাগ সারানোর জন্য সবচেয়ে সহজ ও কার্যকর সমাধান হচ্ছে ভিটামিন ই তেল। এটি ব্রণের গর্তে যাদুর মত কাজ করে। প্রতিদিন অল্প পরিমাণে ভিটামিন ই তেলের ব্যবহারে আপনার মুখমন্ডল হয়ে উঠবে দাগহীন,উজ্জ্বল। এটি ব্রণের কালো দাগ সারাতেও সাহায্য করে। ভিটামিন ই তেল বাজারে কিনতে পাওয়া যায়। আর না পেলে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করুন। প্রথমে সমস্ত মুখ মন্ডল তেল মুক্ত ফেস ওয়াস দিয়ে পরিষ্কার করে নিন । আরপর একটা পরিষ্কার পিন বা সূঁচ এর সাহায্যে ক্যাপসুলটি ফুটো করে তেল নিঃসরন করুন। তারপর পরিষ্কার হাত দিয়ে মুখে লাগিয়ে নিন। খুব বেশি তৈলাক্ত ত্বক হলে লাগানোর আধ ঘণ্টা পর টিস্যু পেপার দিয়ে অতিরিক্ত তেল চেপে চেপে তুলে নিন। নয়ত সারা রাত লাগিয়ে রাখতে পারেন। সমস্যা খুব বেশি না হলে সপ্তাহে ২-৩ বার এভাবে করুন। ২। লেবুঃ লেবু সাইট্রিক এসিডের অন্যতম একটি উৎস। সাইট্রাস এসিড স্কার সারাতে অনবদ্য। কয়েক গ্লাস লেবুর শরবত পান করলে তার সাইট্রিক উপাদান আপনার দেহের ভেতর থেকে মরা কোষ সারিয়ে ত্বকের রঙ হালকা করতে সাহায্য করে। একটি মাঝারি আকারের লেবুর রস সমপরিমাণ পানির সাথে মিশিয়ে মুখে ঘষুনএতে গর্তের দাগ হালকা হবে। সময়ের সাথে সাথে আপনি পাবেন দাগ মুক্ত ত্বক। ৩। অ্যালোভেরা জেলঃ অ্যালোভেরা জেল প্রকৃতির আশীর্বাদ স্বরূপ। এই একটা উপাদান ত্বকের নানা রকম সমস্যা থেকে মু্ক্তি দেয়। টাটকা অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করুন । এখন বিভিন্ন সুপার শপ গুলো��ে অ্যালোভেরা পাওয়া যায়। সেখান থেকে কাঁচা অ্যালোভেরা কিনে জেল বের করে নিতে হবে। বাইরে থেকে কিনতে না চাইলে নিজের টবেও লাগাতে পারেন অ্যালোভেরা। প্রথমেই একটি আস্ত অ্যালোভেরা নিয়ে সেটিকে ছুঁরির সাহায্যে যে কোন এক দিক থেকে কাটুন। কাটলেই দেখবেন ভেতরে স্বচছ্ব জ়েলীর মত উপাদান, এটি ব্যবহার করুন। দিনে যতবার ইচ্ছা ব্যবহার করতে পারেন। এটি আপনাকে দেবে বিরক্তিকর ব্রণের গর্তের দাগ থেকে মুক্তি। ৪। টমেটোঃ টমেটোতে আছে ভিটামিন ”এ” যা সেবামের অতিরিক্ত ক্রীয়া বন্ধ করতে সক্রিয় ভূ্মিকা রাখে এবং ব্রণ ও ব্রণের দাগ দুটোই সারিয়ে তোলে। তাছাড়া এতে আছে ত্বকের ক্ষয়-ক্ষতি সারিয়ে তুলার প্রচুর পরিমাণে এন্টি-অক্সিডেন্ট। মাঝারি আকারের টাটকা টমেটো নিন। একে সমান ২ ভাগে ভাগ করুন। এবার দুই গালে প্রথমে ঘড়ির কাঁটার দিকে এবং তারপর ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিকে ম্যাসাজ করুন। এতে যেমন গর্তের দাগ হালকা হবে, তদুপুরি রোদে পোড়া ভাব-ও কমবে। তাছাড়া এটি অনেক ভালো মেক-আপ রিমুভারের কাজ-ও করে থাকে । ৫। অলিভ ওয়েলঃ অলিভ ওয়েল একটি জাদুকরী উপাদান।খাদ্যদ্রব্যই সুস্বাদুসহ এটি ত্বক পরিচর্যায় ও কার্যকরী ভূমিকা রাখে। এক্সট্রা ভারজিন অলিভ ওয়েল দ্রুত ব্রনের গর্ত সারাতে সাহায্য করে। অলিভ ওয়েলের ময়েশ্চারাইজিং গুণাগুণের কারণে এটি দ্রুত ত্বকের সাথে মিশে যায় এবং গর্ত সারাতে সাহায্য করে। অল্প পরিমাণে অলিভ ওয়েল নিয়ে মুখ মন্ডলে মালিশ করুন এবং ভালো ফল পেতে ঘুমুতে যাওয়ার আগে ব্যবহার করুন । ৬। মধুঃ মধু একটি পরিচিত প্রাকৃতিক প্রসাধনী। প্রাচীন কাল থেকেই রূপচর্চার জন্য মধুর ব্যবহার প্রচলিত। মধুর মিষ্টতা খাবার হিসাবেও খুব ভালো। ফ্যাট কম থাকায় এটি আপনাকে ফিট থাকতে যেমন সাহায্য করে তেমনি নিয়মিত ব্যবহারে সারিয়ে তোলে ব্রণের গর্তের দাগ। ৭। বরফ কুচিঃ পরীক্ষা করে দেখা গেছে যে, বরফ কুচির ব্যবহারে ব্রণের গর্ত হালকা হয়। অনেকেই আছে ঘরে বসে স্কার সারানোর জন্য বরফ কুচি ব্যবহার করে থাকেন। পাতলা কাপড় বা তুলোতে একটা বরফের টু্করো নিয়ে গর্তের জায়গায় ১৫-২০ মিনিট ঘষে লাগান। এতে ত্বকে আরামদায়ক অনুভুতির পাশাপাশি সারিয়ে দেবে গর্তের দাগ। ৮। ফেস প্যাকঃ ব্রণের গর্ত সারাতে আপনার ফেস প্যাকে মেশান বেসন, টকদই ও শশার রস। এই ফেস প্যাকে ব্যবহারে আপনার ত্বক হয়ে উঠবে, উজ্জ্বল, প্রাণবন্ত,দাগহীন, যৌনদ্বীপ্ত ও তাজা। ব্রণ ও ব্রণের গর্ত সারাতে সবার আগে খেয়াল রাখতে হবে খাওয়া দাওয়া এবং জীবন যাত্রা যেন সুস্থ ও পরিকল্পিত হয়। সঠিক ঘুম, খাওয়া ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতাই পারে ব্রণ মুক্ত ��াখতে। এতে ত্বকের অন্য্যন্য সমস্যা থেকেও পরিত্রাণ মেলে।
0 notes
Photo
©কাজী_ফাতেমা_ছবি #কলমি_রঙ_শাড়ী_চাই কলমি ফুলের রঙের একটা, কিনে দিবি শাড়ি হালকা রঙ গোলাপী শাড়ি,আসবি নিয়ে বাড়ি? সবুজ রঙের পাড়ের মাঝে, সূঁচ ফুটানো সূতা কারুকার্য হবে শাড়ির, না হয় য্যান্ অন্যথা! চুড়ি কিনিস মেজেন্ডা রঙ, সাথে বেলীর মালা শোনছিস্ মারিস না তুই,কানের মাঝে তালা! কি আর এমন চাইছি বল্ না, নয় শ হাজার টাকা সাদামাঠা সূতি শাড়ি-ভালোবাসায় মাখা! চলবে এমন অল্প দামে-একটা কিনিস শাড়ি নইলে কিন্তু যাবো চলে-আমার বাপের বাড়ি। (ক্যানন ডি৬০০)
0 notes
Photo
সিফিলিস : লক্ষণ ও প্রতিকার নিউজ ডেস্ক : সিফিলিস মূলত একপ্রকার ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ৷ এই রোগ সাধারণত সহবাসের মাধ্যমেই ছড়ায়৷ অনিরাপদ যৌনমিলন বা সংক্রমিত ব্যাক্তির সঙ্গে সহবাসের ফলে এই রোগ ছড়ায়৷ এই ব্যাকটেরিয়ায়র নাম ট্রিপোনেমা প্যাল্লিডাম৷ ভ্যাজাইনাল, অ্যানাল বা ওরাল সেক্সের মাধ্যমে এই ব্যাকটেরিয়া শরীরে প্রবেশ করে৷ এছাড়াও যে গর্ভবতী মায়েরা এই ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের শিকার তাদের ক্ষেত্রে গর্ভজাত শিশু অ্যাবনরমাল হতে পারে বা শিশু জন্মের পরই মারা যেতে পারে৷ শুধু মাত্র সহবাসই যে এই রোগের জন্য দায়ী তা কিন্তু নয়, রক্তদানের সময় একই সূঁচ ব্যবহার করলেই এই ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ হতে পারে৷ কিন্তু একই শৌচালয় ব্যবহার করলে বা জামা বদল করলে এই ব্যাকটেরিয়া ছড়ায় না৷ কারন সিফিলিস রোগের ব্যাকটেরিয়া মানব দেহের বাইরে বেশিক্ষণ বেঁচে থাকতে পারে না৷ এই রোগের লক্ষণ এই রোগের তিনটি আলাদা পর্যায় রয়েছে৷ রোগের পর্যায় অনুযায়ী উপসর্গ পরিলক্ষিত হয়৷ এই রোগের প্রথম ধাপকে প্রাইমারি সিফিলিস বলা হয়৷ এটিতে যৌনাঙ্গ বা মুখের আশে পাশে যন্ত্রণাহীন কালশিটে দাগ পড়তে দেখা যায়৷ এই দাগগুলো ২ থেকে ৬ সপ্তাহের মধ্যে আবার মিলিয়ে যায়৷ দ্বিতীয় ধাপটি হল সেকেন্ডারি সিফিলিস৷ এই পর্যায়ের লক্ষণ আবার আলাদা হয়, যেমন- ত্বকে ফুসকুড়ি, গলা ব্যথা৷ এগুলো কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই সেড়ে যায়৷ এরপরে এটি সুপ্ত দশায় চলে যায় এবং এটি প্রায় কয়েক বছর ধরে থাকে৷ তৃতীয় পর্যায়ে এটিকে টেরটিয়ারি সিফিলিস বলা হয়ে থাকে৷ এটি হল সবচেয়ে মারাত্মক পর্যায়৷ প্রতি তিন জন সিফিলিস আক্রান্ত রোগী যারা এর চিকিৎসা করেন না তাদের ক্ষেত্রে এই টেরটিয়ারি সিফিলিস দেখা যায়৷ এটি মস্তিষ্ক, চোখ শরীরকে গুরুতর ভাবে ক্ষতি করতে পারে৷ রোগ প্রতিকার এই রোগের নির্ণয় করতে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ একান্ত প্রয়োজন৷ উপসর্গের সূচনা হলে যৌন স্বাস্থ্য ক্লিনিক বা ডাক্তারের কাছে যান৷ প্রাথমিক সিফিলিস চিকিৎসার মাধ্যমে সাড়িয়ে তোলা যায়৷ তবে তা যদি কোন ভাবে মারাত্মক আকার ধারণ করে তবে এ থেকে বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে৷ চিকিৎসা প্রাথমিক পর্যায়ে যদি সিফিলিস ধরা হড়ে তবে অ্যান্টিবায়োটিক ও পেনিসিলিন ইনজেকশনের মাধ্যমে এটিকে সুস্থ করা যায়৷ তবে যদি সিফিলিস রোগের চিকিৎসা না করা হয় তবে এটি ভয়াবহ আকার নিতে পারে৷ এছাড়াও বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এই রোগ থেকে এইআইভি সংক্রমণ হতে পারে৷ তাই এই রোগ এড়াতে ��বচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপায় হল অরক্ষিত যৌনমিলন এড়িয়ে চলা এবং সুরক্ষিত যৌন পদ্ধতি গ্রহণ করা৷
0 notes
Text
সূঁচ ভীতুদের জন্য আসলো ফ্লুর নতুন প্রতিষেধক ব্যবস্থা
ইনজেকশনে যারা ভয় পান তাদের জন্য ফ্লুর নতুন প্রতিষেধক ব্যবস্থা আনা হয়েছে। চামড়ার ওপর ছোট্ট একটুকরো স্টিকিং প্লাস্টার ব্যবহার করে এখন ফ্লু-র প্রতিষেধক টিকা নেওয়া যাবে। এতে কোন ব্যথা লাগবে না। এই অভিনব ফ্লু প্রতিষেধক মানুষের ওপর প্রাথমিকভাবে পরীক্ষা করে দেখা গেছে এটি নিরাপদ। প্লাস্টারের আঠালো অংশটিতে আছে একশ’ ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র চুলের মত সূক্ষ সূঁচ যা ত্বক ভেদ করে প্রতিষেধক শরীরের ভেতর পৌঁছে দেবে।…
View On WordPress
#amader barisal#awamileague#bangla news#banglanews24#banglarbani24.com#barguna#barisal#barisal city#barisal city corporetion#barisal dc office#barisal live#barisal times#barisallive24#barisalnews#barisalnews24#barisaltimes24#bbc#bcb#bcci#bdjobs#bhola#Dhaka#DIG barisal#google.com#jagonews24#jhalakathi#jobnews#jugantor#khaleda zia#khulna city
0 notes
Text
ঠোঁট দিয়ে প্রথমবার রিনু স্পর্শ করলো তার ভবিষ্যতকে
ঠোঁট দিয়ে প্রথমবার রিনু স্পর্শ করলো তার ভবিষ্যতকে
রিনি বিশ্বাস,সঞ্চালক ও বাচিক শিল্পী
গাঢ় সবজে রঙের পিঠকাটা একটা জামা। পিঠে ফিতে বাঁধা। কোমর থেকে পেঁচানো আরেকটা কাপড়। খানিকটা স্কার্টেরই মত; সেটার রঙও একই! রিনু পোশাক পরে তৈরি.. স্ট্রেচার এলো কেবিনে! যারা এসেছে সবার মুখে ভয়ের ছাপ! তবু মুখটা হাসিহাসি করার আপ্রাণ চেষ্টা! ভয়টুকু রিনুকে দেখাতে কেউই চায়না! পাছে রিনুও ভয় পায়! এতক্ষণে রিনুও ভয় পেতে শুরু করেছে! ইঞ্জেকশনে রিনুর আজন্ম ভয়! সূঁচ ফোটাবে ভাবলেই…
View On WordPress
0 notes
Photo
শেষ পর্যন্ত ‘মাছি’ নিয়ে বিশ্বনবীর (সা.) যে কথাটি মানলো বিজ্ঞান প্রায় ১৪০০ বছর আগে নাজিল হওয়া আল কোরআনের বিশ্লেষণ করে মানুষ মঙ্গল গ্রহ পর্যন্ত পৌঁছেছে। মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) ১৪০০ বছর আগে মাছি প্রসঙ্গে যে কথাটি বলেছিলেন, তা আমাদের আধুনিক বিজ্ঞানও মেনে নিয়েছে। বুখারী ও ইবনে মাজাহ হাদীসে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যদি তোমাদের কারো পাত্রে মাছি পতিত হয় সে যেন উক্ত মাছিটিকে ডুবিয়ে দেয়। কেননা তার একটি ডানায় রোগজীবাণু রয়েছে, আর অপরটিতে রয়েছে রোগনাশক ঔষধ’(বুখারী)। জ্ঞানবিজ্ঞানের যখন অগ্রগতি হলো, যখন ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস জীবাণু সম্পর্কে জ্ঞানের অগ্রগতির মাধ্যমে বর্ণিত হচ্ছে, মাছি মানুষের শত্রু, সে রোগজীবাণু বহন করে এবং স্থানান্তরিত করে। মাছির ডানায় রোগজীবাণু রয়েছে তাতে কোন সন্দেহ নেই।’ তাই যদি হয় তাহলে কিভাবে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রোগজীবাণু বহনকারী মাছিকে ডুবিয়ে নেয়ার আদেশ করলেন? এ বিষয়ে কিং আব্দুল আজীজ বিশ্ববিদ্যালয়ের উস্তাদ ডক্টর ওয়াজিহ বায়েশরী এই হাদীসের আলোকে মাছি নিয়ে কয়েকটি পরীক্ষা চালান। জীবাণুমুক্ত কিছু পাত্রের মধ্যে কয়েকটি মাছি ধরে নিয়ে জীবাণুমুক্ত টেস্ট টিউবের মধ্যে আবদ্ধ করে রাখেন। তারপর নলটি একটি পানির গ্লাসে উপুড় করেন। মাছিগুলো পানিতে পতিত হওয়ার পর উক্ত পানি থেকে কয়েক ফোঁটা পানি নিয়ে পরীক্ষা করে দেখতে পান, সেই পানিতে অসংখ জীবাণু রয়েছে। তারপর জীবাণুমুক্ত একটি সূঁচ দিয়ে মাছিকে ওই পানিতেই ডুবিয়ে দেন। তারপর কয়েক ফোঁটা পানি নিয়ে পরীক্ষা করে দেখেন, সেই পানিতে আগের মত আর জীবাণু নেই, বরং কম। তারপর আবার ডুবিয়ে দেন। তারপর কয়েক ফোঁটা পানি নিয়ে আবার পরীক্ষা করেন। এমনিভাবে কয়েকবার পরীক্ষা করে দেখেন যে, যত বার মাছিকে ডুবিয়ে পরীক্ষা চালিয়েছেন ততই জীবাণু কমেছে অর্থাৎ ডক্টর ওয়াজীহ এটা প্রমাণ করে দেখিয়েছেন, মাছির একটি ডানায় রোগ জীবাণু রয়েছে এবং অপরটিতে রোগনাশক ঔষধ রয়েছে। সম্প্রতি সৌদি আরবের রিয়াদে অনুষ্ঠিত অষ্টম চিকিৎসা সম্মেলনে কানাডা থেকে দু’টি গবেষণা-রিপোর্ট পাঠিয়েছিল যাতে বর্ণিত ছিল, মাছিতে এমন কোন বস্তু রয়েছে যা জীবানুকে ধ্বংস করে দে���। শাইখ মোস্তফা এবং শাইখ খালীল মোল্লা এই বিষয়ে জার্মান ও ব্রিটেন থেকে রিসার্চগুলো ধারাবাহিক সংগ্রহের মাধ্যমে একটি বই বের করেছেন যার মূল বিষয় ছিল: ‘নিশ্চয়ই মাছির একটি ডানায় রয়েছে রোগ, আর অপরটিতে রয়েছে রোগ নাশক ঔষধ’ (বুখারী)। মাছি যখন কোন খাদ্যে বসে তখন যে ডানায় জীবাণু থাকে সে ডানাটি খাদ্যে ডুবিয়ে দেয়। অথচ তার অপর ডানায় থাকে প্রতিরোধক ভাইরাস। যদি মাছিকে ডুবিয়ে দেয়া হয়, তাহলে প্রতিরোধক ভাইরাস খাদ্যের সঙ্গে মিশে মারাত্মক জীবাণুগুলিকে ধ্বংস করে দেয় এবং সেই খাদ্য স্বাস্থ্য ও সুস্থতার জন্য অনুকূল থাকে। নতুবা এই খাদ্যই জীবাণুযুক্ত হয়ে মানব ধ্বংসের কারণ হতে পারে। সেই চৌদ্দশ বছর পূর্বে এই ক্ষুদ্র জীবাণু দেখার শক্তি মানুষের ছিল না। অথচ রাসূল (স:) সেগুলোর দিকে ইঙ্গিত করেছেন এবং সে সম্পর্কে কথা বলেছেন এবং ঐ বিপদজনক দিক বর্ণনা করেছেন যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক। তথ্যসুত্র: জানাঅজানা নিউজ
0 notes
Photo
‘মাছি’ নিয়ে বিশ্বনবী (সা.) এর যে কথাটি মানলো বিজ্ঞান প্রায় ১৪০০ বছর আগে নাজিল হওয়া আল কোরআনের বিশ্লেষণ করে মানুষ মঙ্গল গ্রহ পর্যন্ত পৌঁছেছে। মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) ১৪০০ বছর আগে মাছি প্রসঙ্গে যে কথাটি বলেছিলেন, তা আমাদের আধুনিক বিজ্ঞানও মেনে নিয়েছে। বুখারী ও ইবনে মাজাহ হাদীসে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যদি তোমাদের কারো পাত্রে মাছি পতিত হয় সে যেন উক্ত মাছিটিকে ডুবিয়ে দেয়�� কেননা তার একটি ডানায় রোগজীবাণু রয়েছে, আর অপরটিতে রয়েছে রোগনাশক ঔষধ’(বুখারী)। জ্ঞানবিজ্ঞানের যখন অগ্রগতি হলো, যখন ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস জীবাণু সম্পর্কে জ্ঞানের অগ্রগতির মাধ্যমে বর্ণিত হচ্ছে, মাছি মানুষের শত্রু, সে রোগজীবাণু বহন করে এবং স্থানান্তরিত করে। মাছির ডানায় রোগজীবাণু রয়েছে তাতে কোন সন্দেহ নেই।’ তাই যদি হয় তাহলে কিভাবে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রোগজীবাণু বহনকারী মাছিকে ডুবিয়ে নেয়ার আদেশ করলেন? এ বিষয়ে কিং আব্দুল আজীজ বিশ্ববিদ্যালয়ের উস্তাদ ডক্টর ওয়াজিহ বায়েশরী এই হাদীসের আলোকে মাছি নিয়ে কয়েকটি পরীক্ষা চালান। জীবাণুমুক্ত কিছু পাত্রের মধ্যে কয়েকটি মাছি ধরে নিয়ে জীবাণুমুক্ত টেস্ট টিউবের মধ্যে আবদ্ধ করে রাখেন। তারপর নলটি একটি পানির গ্লাসে উপুড় করেন। মাছিগুলো পানিতে পতিত হওয়ার পর উক্ত পানি থেকে কয়েক ফোঁটা পানি নিয়ে পরীক্ষা করে দেখতে পান, সেই পানিতে অসংখ জীবাণু রয়েছে। তারপর জীবাণুমুক্ত একটি সূঁচ দিয়ে মাছিকে ওই পানিতেই ডুবিয়ে দেন। তারপর কয়েক ফোঁটা পানি নিয়ে পরীক্ষা করে দেখেন, সেই পানিতে আগের মত আর জীবাণু নেই, বরং কম। তারপর আবার ডুবিয়ে দেন। তারপর কয়েক ফোঁটা পানি নিয়ে আবার পরীক্ষা করেন। এমনিভাবে কয়েকবার পরীক্ষা করে দেখেন যে, যত বার মাছিকে ডুবিয়ে পরীক্ষা চালিয়েছেন ততই জীবাণু কমেছে অর্থাৎ ডক্টর ওয়াজীহ এটা প্রমাণ করে দেখিয়েছেন, মাছির একটি ডানায় রোগ জীবাণু রয়েছে এবং অপরটিতে রোগনাশক ঔষধ রয়েছে। সম্প্রতি সৌদি আরবের রিয়াদে অনুষ্ঠিত অষ্টম চিকিৎসা সম্মেলনে কানাডা থেকে দু’টি গবেষণা-রিপোর্ট পাঠিয়েছিল যাতে বর্ণিত ছিল, মাছিতে এমন কোন বস্তু রয়েছে যা জীবানুকে ধ্বংস করে দেয়। শাইখ মোস্তফা এবং শাইখ খালীল মোল্লা এই বিষয়ে জার্মান ও ব্রিটেন থেকে রিসার্চগুলো ধারাবাহিক সংগ্রহের মাধ্যমে একটি বই বের করেছেন যার মূল বিষয় ছিল: ‘নিশ্চয়ই মাছির একটি ডানায় রয়েছে রোগ, আর অপরটিতে রয়েছে রোগ নাশক ঔষধ’ (বুখারী)। মাছি যখন কোন খাদ্যে বসে তখন যে ডানায় জীবাণু থাকে সে ডানাটি খাদ্যে ডুবিয়ে দেয়। অথচ তার অপর ডানায় থাকে প্রতিরোধক ভাইরাস। যদি মাছিকে ডুবিয়ে দেয়া হয়, তাহলে প্রতিরোধক ভাইরাস খাদ্যের সঙ্গে মিশে মারাত্মক জীবাণুগুলিকে ধ্বংস করে দেয় এবং সেই খাদ্য স্বাস্থ্য ও সুস্থতার জন্য অনুকূল থাকে। নতুবা এই খাদ্যই জীবাণুযুক্ত হয়ে মানব ধ্বংসের কারণ হতে পারে। সেই চৌদ্দশ বছর পূর্বে এই ক্ষুদ্র জীবাণু দেখার শক্তি মানুষের ছিল না। অথচ রাসূল (স:) সেগুলোর দিকে ইঙ্গিত করেছেন এবং সে সম্পর্কে কথা বলেছেন এবং ঐ বিপদজনক দিক বর্ণনা করেছেন যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক।
0 notes
Photo
ব্রণ ও মুখে গর্ত, দাগ? মাত্র ৪ দিনে দুর করুন ঘরোয়া পদ্ধতিতে ব্রণ ও মুখে গর্ত, দাগ? ঘরে থাকা সাধারণ এই জিনিসটি মেখে মাএ ৪ দিনে দুর করুন গর্ত ও দাগ ব্রণের সাথে যুদ্ধ করেন নি এমন মানুষ কমই আছে। নানা কারণেই ব্রণ হতে পারে। ব্রন যেকোন বয়সের মানুষের ত্বকেই দেখা দিয়ে থাকে বিশেষ করে টিনএজারদের ত্বকে ব্রণের সমস্যা সবচেয়ে বেশি হয়ে থাকে। এরপর হয়তো একটি সময় ব্রন সমস্যা রোধ হয় কিন্তু পুরোপুরি রোধ হয় না। তৈলাক্ত ত্বকেই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ব্রন হতে দেখা যায়।ব্রন স্বাভাবিক ভাবেই ত্বকের সৌন্দর্য নষ্ট করে থাকে কিন্তু সবচেয়ে বেশি খারাপ তখনই লাগে যখন ব্রণের ক্ষত দাগ আমদের ত্বকে রিয়ে যায় যাকে মূলত একনে স্কার বলা হয়। ব্রন হাত দিয়ে খুঁটলে এমন দাগ দেখা দেয় ত্বকে। আর এই ক্ষত দাগগুলোকে ত্বক হতে খুব সহজে রোধ করা যায় না। কিছু প্রাকৃতিক উপায়ে এই দাগগুলো সারিয়ে তোলা যায় কিন্তু এটি অনেক সময়ের ব্যাপার। তাই চলুন জেনে নিই ব্রণের ক্ষত দাগ সারাতে কী করবেন। ব্রণের ক্ষত দাগ ভরাট করার উপায়- চিনি দিয়ে স্ক্রাব যাঁদের ত্বকে ব্রনের অনেক ক্ষত দাগ রয়েছে তারা চিনি ব্যবহার করতে পারেন দাগ রোধ করতে। কারণ চিনিতে আছে গ্লাইকলিক এসিড( glycolic acid) ও AHA উপাদান যা ত্বকের মৃত কোষ রোধ করে এবং নতুন কোষ তৈরিতে সাহায্য করে। পরিমাণ মতো চিনি নিয়ে তাতে সামান্য অলিভ ওয়েল ও লেবুর রস মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিন। তারপর ত্বকে ম্যাসেজ করুন। ১০/১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। ভালো ফলাফল পেতে সপ্তাহে ২/৩ বার ত্বকে চিনির এই পেস্ট ব্যবহার করুন। কিন্তু ত্বক পরিষ্কার করে ফেলার পর ময়শ্চার লাগাতে ভুলবেন না। ভিটামিন ই ক্যাপসুল ত্বকে ব্রণের ক্ষত রোধ করতে সবচেয়ে সহজ উপায় হল ভিটামিন ই। ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্রণের ক্ষত দাগা সারাতে খুব ভালো কাজ করে। প্রতিদিন ময়শ্চারাইযার হিসেবে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ত্বকে ব্যবহার করুন। ভিটামিন ই ক্যাপসুল ত্বকের ক্ষত দাগ তো রোধ করেই সাথে ব্রণও রোধ করে। আলুর রস নানা ধরণের পুষ্টি ও মিনারেলে ভরপুর সবজি হল আলু। আর এই আলু আমাদের দেহ ও ত্বক উভয়ের জন্যই ভালো। ত্বক থেকে ব্রণের ক্ষত দাগ সারাতে আলুর জুস ব্যবহার করুন। একটি আলু নিয়ে কেটে স্লাইস করে নিন তারপর সরাসরি ত্বকের ক্ষত দাগের ওপর দিয়ে রাখুন। এছাড়াও আলু কেটে ব্লেন্ড করে তা থেকে রস নিয়ে ত্বকে ম্যাসেজ করতে পারেন এবং আরও ভালো ফল পেতে আলুর রস ত্বকে দিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন তারপর কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। প্রতিদিন একবার এইভাবে ত্বকে আলুর রস ব্যবহার করুন। এমন কোন ব্যক্তি নেই যে, সে ব্রণের সাথে পরিচিত নন।ব্রণ সমস্যার জন্য মূলত অপিষ্কার অপরিচ্ছন্নতাই দায়ী।যারা ব্রণ সমস্যায় পড়েছেন তারা ব্রণ সমস্যা সমাধানের একটি কার্যকরী পদ্ধতি দেখতে পারেন। আবার অনেকে আছেন যারা ব্রণ সমস্যা থেকে মুক্তি পেয়েছেন কিন্তু থেকে গেছে ব্রণের দাগ বা গর্ত।ব্রণের এই গর্ত বা দাগ কিন্তু আপনার সুন্দর্যকে কমিয়ে দেয়।fair value এর গুরুত্ব সবার কাছে আছে। অধিকাংশক্ষেত্রে দেখা ব্রণের কাল দাগ দূর হলেও থেকে যায় অসুন্দর গর্তের দাগ গুলো যা সহজে যেতেও চায় না ।মনে রাকবেন ত্বকের ক্ষতির কথা চিন্তা করে কেমিকেল জাতীয় প্রসাধনী ব্যবহার করাও উচিত নয় । চলুন দেখে নি কীভাবে প্রাকৃতিক উপায়ে সারিয়ে তুলবেন ব্রণের গর্ত- ১। ভিটামিন ই তেলঃ ব্রনের গর্তের দাগ সারানোর জন্য সবচেয়ে সহজ ও কার্যকর সমাধান হচ্ছে ভিটামিন ই তেল। এটি ব্রণের গর্তে যাদুর মত কাজ করে। প্রতিদিন অল্প পরিমাণে ভিটামিন ই তেলের ব্যবহারে আপনার মুখমন্ডল হয়ে উঠবে দাগহীন,উজ্জ্বল। এটি ব্রণের কালো দাগ সারাতেও সাহায্য করে। ভিটামিন ই তেল বাজারে কিনতে পাওয়া যায়। আর না পেলে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করুন। প্রথমে সমস্ত মুখ মন্ডল তেল মুক্ত ফেস ওয়াস দিয়ে পরিষ্কার করে নিন । আরপর একটা পরিষ্কার পিন বা সূঁচ এর সাহায্যে ক্যাপসুলটি ফুটো করে তেল নিঃসরন করুন। তারপর পরিষ্কার হাত দিয়ে মুখে লাগিয়ে নিন। খুব বেশি তৈলাক্ত ত্বক হলে লাগানোর আধ ঘণ্টা পর টিস্যু পেপার দিয়ে অতিরিক্ত তেল চেপে চেপে তুলে নিন। নয়ত সারা রাত লাগিয়ে রাখতে পারেন। সমস্যা খুব বেশি না হলে সপ্তাহে ২-৩ বার এভাবে করুন। ২। লেবুঃ লেবু সাইট্রিক এসিডের অন্যতম একটি উৎস। সাইট্রাস এসিড স্কার সারাতে অনবদ্য। কয়েক গ্লাস লেবুর শরবত পান করলে তার সাইট্রিক উপাদান আপনার দেহের ভেতর থেকে মরা কোষ সারিয়ে ত্বকের রঙ হালকা করতে সাহায্য করে। একটি মাঝারি আকারের লেবুর রস সমপরিমাণ পানির সাথে মিশিয়ে মুখে ঘষুনএতে গর্তের দাগ হালকা হবে। সময়ের সাথে সাথে আপনি পাবেন দাগ মুক্ত ত্বক। ৩। অ্যালোভেরা জেলঃ অ্যালোভেরা জেল প্রকৃতির আশীর্বাদ স্বরূপ। এই একটা উপাদান ত্বকের নানা রকম সমস্যা থেকে মু্ক্তি দেয়। টাটকা অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করুন । এখন বিভিন্ন সুপার শপ গুলোতে অ্যালোভেরা পাওয়া যায়। সেখান থেকে কাঁচা অ্যালোভেরা কিনে জেল বের করে নিতে হবে। বাইরে থেকে কিনতে না চাইলে নিজের টবেও লাগাতে পারেন অ্যালোভেরা। প্রথমেই একটি আস্ত অ্যালোভেরা নিয়ে সেটিকে ছুঁরির সাহায্যে যে কোন এক দিক থেকে কাটুন। কাটলেই দেখবেন ভেতরে স্বচছ্ব জ়েলীর মত উপাদান, এটি ব্যবহার করুন। দিনে যতবার ইচ্ছা ব্যবহার করতে পারেন। এটি আপনাকে দেবে বিরক্তিকর ব্রণের গর্তের দাগ থেকে মুক্তি। ৪। টমেটোঃ টমেটোতে আছে ভিটামিন ”এ” যা সেবামের অতিরিক্ত ক্রীয়া বন্ধ করতে সক্রিয় ভূ্মিকা রাখে এবং ব্রণ ও ব্রণের দাগ দুটোই সারিয়ে তোলে। তাছাড়া এতে আছে ত্বকের ক্ষয়-ক্ষতি সারিয়ে তুলার প্রচুর পরিমাণে এন্টি-অক্সিডেন্ট। মাঝারি আকারের টাটকা টমেটো নিন। একে সমান ২ ভাগে ভাগ করুন। এবার দুই গালে প্রথমে ঘড়ির কাঁটার দিকে এবং তারপর ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিকে ম্যাসাজ করুন। এতে যেমন গর্তের দাগ হালকা হবে, তদুপুরি রোদে পোড়া ভাব-ও কমবে। তাছাড়া এটি অনেক ভালো মেক-আপ রিমুভারের কাজ-ও করে থাকে । ৫। অলিভ ওয়েলঃ অলিভ ওয়েল একটি জাদুকরী উপাদান।খাদ্যদ্রব্যই সুস্বাদুসহ এটি ত্বক পরিচর্যায় ও কার্যকরী ভূমিকা রাখে। এক্সট্রা ভারজিন অলিভ ওয়েল দ্রুত ব্রনের গর্ত সারাতে সাহায্য করে। অলিভ ওয়েলের ময়েশ্চারাইজিং গুণাগুণের কারণে এটি দ্রুত ত্বকের সাথে মিশে যায় এবং গর্ত সারাতে সাহায্য করে। অল্প পরিমাণে অলিভ ওয়েল নিয়ে মুখ মন্ডলে মালিশ করুন এবং ভালো ফল পেতে ঘুমুতে যাওয়ার আগে ব্যবহার করুন । ৬। মধুঃ মধু একটি পরিচিত প্রাকৃতিক প্রসাধনী। প্রাচীন কাল থেকেই রূপচর্চার জন্য মধুর ব্যবহার প্রচলিত। মধুর মিষ্টতা খাবার হিসাবেও খুব ভালো। ফ্যাট কম থাকায় এটি আপনাকে ফিট থাকতে যেমন সাহায্য করে তেমনি নিয়মিত ব্যবহারে সারিয়ে তোলে ব্রণের গর্তের দাগ। ৭। বরফ কুচিঃ পরীক্ষা করে দেখা গেছে যে, বরফ কুচির ব্যবহারে ব্রণের গর্ত হালকা হয়। অনেকেই আছে ঘরে বসে স্কার সারানোর জন্য বরফ কুচি ব্যবহার করে থাকেন। পাতলা কাপড় বা তুলোতে একটা বরফের টু্করো নিয়ে গর্তের জায়গায় ১৫-২০ মিনিট ঘষে লাগান। এতে ত্বকে আরামদায়ক অনুভুতির পাশাপাশি সারিয়ে দেবে গর্তের দাগ। ৮। ফেস প্যাকঃ ব্রণের গর্ত সারাতে আপনার ফেস প্যাকে মেশান বেসন, টকদই ও শশার রস। এই ফেস প্যাকে ব্যবহারে আপনার ত্বক হয়ে উঠবে, উজ্জ্বল, প্রাণবন্ত,দাগহীন, যৌনদ্বীপ্ত ও তাজা। ব্রণ ও ব্রণের গর্ত সারাতে সবার আগে খেয়াল রাখতে হবে খাওয়া দাওয়া এবং জীবন যাত্রা যেন সুস্থ ও পরিকল্পিত হয়। সঠিক ঘুম, খাওয়া ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতাই পারে ব্রণ মুক্ত রাখতে। এতে ত্বকের অন্য্যন্য সমস্যা থেকেও পরিত্রাণ মেলে।
0 notes