#শিরদাঁড়া
Explore tagged Tumblr posts
sobdosoinik · 1 month ago
Text
শিরদাঁড়াতঙ্ক
বোমাতঙ্ক নয়। জলাতঙ্ক নয়। আতঙ্কের নাম শিরদাঁড়া! নামেই আতঙ্ক। দেখলেই আতঙ্ক! ভাবলেও আতঙ্ক! সামনাসামনি হলে তো কথাই নেই। মৃত্যুভয়ও বুঝি কিছু নয়। গদি হারানোর ভয়ের কাছে। সেই গদিই যখন টলমল শিরদাঁড়ার মিছিল ও সমাবেশের কারণে। তখন শিরদাঁড়া দেখলেই যে শিরদাঁড়া বেয়ে হাড়হিম করা আতঙ্ক শিরশির করে নামতে থাকবে। এ আর এমন কি কথা? তাই শিরদাঁড়া দেখানো চলবে না। হোক না কেন নকল শিরদাঁড়া। প্রতীকী তো বটো। তাহলে…
0 notes
dmharunkhan · 4 years ago
Video
শিরদাঁড়া ব্যাথা | lumbar Spondylosis treatment | স্পন্ডিলাইটিস চিকিৎসা
1 note · View note
24x7newsbengal · 2 years ago
Text
বিজেপি শাসিত কেন্দ্র সরকারের হিন্দি সাম্রাজ্যবাদী আগ্রাসনের বিরুদ্ধে বাংলা পক্ষর মহামিছিল
Tumblr media
  দেবশ্রী মুখার্জী : হিন্দি সাম্রাজ্যবাদী বিজেপির দ্বারা কেন্দ্রীয় সরকারের চাকরির পরীক্ষা, শিক্ষাদান, তথ্য আদান-প্রদান ইত্যাদি সমস্ত ক্ষেত্রে ইংরেজি সরিয়ে হিন্দি বাধ্যতামূলক করা, হিন্দি না জানার কারণে ভারতীয় নাগরিককে শাস্তি দেওয়া, অহিন্দি জাতির অর্থ ও সম্পদ লুঠ করে সেই টাকায় ভারতে এবং ভারতের বাইরে রাষ্ট্রপুঞ্জে হিন্দি চাপানোর মাধ্যমে বাঙালী এবং সকল অহিন্দি জাতির বর্তমান ও ভবিষ্যত প্রজন্মকে স্থায়ীভাবে হিন্দি সাম্রাজ্যবাদের দাস বান���নোর চক্রান্তের বিরুদ্ধে ভারতের বাঙালির জাতীয় সংগঠন বাংলা পক্ষ ১২ই অক্টোবর, ২০২২ বুধবার এক বিশাল মিছিল ও পথসভা অনুষ্ঠিত করল। প্রবল বৃষ্টির মধ্যে শয়ে শয়ে বাঙালি এই মিছিলে হিন্দি সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে গর্জন তোলে। মিছিলে উপস্থিত ছিলেন বাংলা পক্ষর সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক গর্গ চট্টোপাধ্যায়, সাংগঠনিক সম্পাদক কৌশিক মাইতি, শীর্ষ পরিষদ সদস্য মনন মন্ডল, ডাঃ অরিন্দম বিশ্বাস, মনোজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়, সোয়েব আমিন। উপস্থিত ছিলেন কলকাতা জেলার সম্পাদক অরিন্দম চ্যাটার্জী, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার সম্পাদক প্রবাল চক্রবর্তী, উত্তর চব্বিশ শিল্পাঞ্চলের সম্পাদক ইমতিয়াজ আহমেদ, উত্তর চব্বিশ গ্রামীনের সম্পাদক দেবাশীষ মজুমদার, উত্তর চব্বিশ শিল্পাঞ্চলের সম্পাদক পিন্টু রায় প্রমুখ। ভারতের প্রতিটি বাঙালির মৌলিক অধিকার রক্ষা করতে বাংলা পক্ষ কলকাতায় এই বিরাট মিছিল ও পথসভার আয়োজন করল। বাংলা পক্ষর সহযোদ্ধারা ছাড়াও সমাজের বিভিন্ন স্তরের হাজার হাজার বাঙালি রবীন্দ্র সদন থেকে হাজরা মোড় পর্যন্ত এই বিরাট মিছিল এবং মিছিল শেষে পথসভায় যোগ দিলেন। এই মিছিলে হিন্দি সাম্রাজ্যবাদকে ধিক্কার জানানো প্ল্যাকার্ড যেমন ছিল, তেমনই ছিল বাঙালি জাতির অভিভাবক চিত্তরঞ্জন দাশ, বাংলার প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী অশোক মিত্র, তামিল সহ সকল অহিন্দি জাতির নায়ক তথা তামিলনাড়ুর প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী আন্নাদুরাই, মহান কন্নড় জাতীয়তাবাদী কবি কুভেম্পুর অমর উক্তি সম্বলিত প্ল্যাকার্ডও। আগামী ১৬ই অক্টোবর বাংলা পক্ষ বাংলার প্রতিটি জেলায় বিক্ষোভ কর্মসূচি গ্রহণ করতে চলেছে।
Tumblr media
এই মিছিল থেকে বাংলা পক্ষর সাধারণ সম্পাদক গর্গ চট্টোপাধ্যায় বলেন,"দিল্লি যদি ভেবে থাকে যে বাঙালি হিন্দি সাম্রাজ্যবাদের সামনে মাথা ঝুঁকিয়ে দেবে, আত্মসমর্পণ করবে তাহলে তারা ভুল ভাবছে। আমরা সমস্ত ভাষার সমান অধিকার চাই। বাঙালি স্বাধীনতা সংগ্রামী শহীদরা নিজেদের পরবর্তী প্রজন্মকে হিন্দির দাস বানানোর জন্য ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে প্রাণ দেননি। বাংলার পবিত্র মাটি থেকে হিন্দি সাম্রাজ্যবাদের সমস্ত চিহ্ন মুছে দেবে বাঙালি। সকল শিরদাঁড়া সোজা অহিন্দি মানুষ এই লড়াইয়ে বাংলা পক্ষর সাথে আছে। হিন্দি সাম্রাজ্যবাদ ভারতের ঐক্য ধ্বংস করতে চায়। আমরা যে কোন মূল্যে ভারতের ঐক্য রক্ষা করব। বিজেপি এবং দিল্লি যেন আগুন নিয়ে খেলা না করে।" বাংলা পক্ষর সাংগঠনিক সম্পাদক কৌশিক মাইতি বলেন, "এই বৃষ্টির মধ্যে বাঙালির জনজোয়ার বুঝিয়ে দিল, বাঙালির মাটিতে হিন্দি চাপালে ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে লড়াই হবে। বাঙালীর ওপর হিন্দি চাপানোর বিরুদ্ধে, বাঙালীকে নিজ অধিকার থেকে বঞ্চিত করার বিরুদ্ধে বাংলা পক্ষ শেষ পর্যন্ত লড়ে যাবে। সকল বাঙালীকে দল - মত ভুলে বাঙালী হিসেবে জোট বাঁধার আহ্বান জানাই। আমরা এ লড়াই জিতবো। বাঙালির রক্তে স্বাধীন ভারতে আমাদের অধিকার আমরা ছিনিয়ে নেবই।" সাহিত্যিক শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, কবি জয় গোস্বামী, শিক্ষাবিদ পবিত্র সরকারের মত বাঙালি বিদ্বজ্জনেরা বাংলা পক্ষর এই প্রতিবাদ কর্মসূচিকে জোরালো সমর্থন জানিয়েছেন। জয় গোস্বামী বলেন, "আমি শারীরিক অসুস্থতার জন্য এই মিছিলে উপস্থিত থাকতে না পারলেও আমি এই প্রতিবাদকে সম্পূর্ণ সমর্থন করি।" পবিত্র সরকার জানান," এই��াবে হিন্দির একাধিপত্য কায়েমের চেষ্টা ভারতের যুক্তরাষ্ট্র���য় কাঠামো ও মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকারের বিরোধী।" Read the full article
0 notes
nath07230 · 2 years ago
Text
৮৩ ফোঁটা পিরাসিটাম ও থ্রম্বাস রঙের নৌকা:নিমাই জানা
৮৩ ফোঁটা পিরাসিটাম ও থ্রম্বাস রঙের নৌকা:নিমাই জানা
৮৩ ফোঁটা পিরাসিটাম ও থ্রম্বাস রঙের নৌকা:নিমাই জানা ফাইভ এম এল পিরাসিটাম খাওয়ার পর হঠাৎ করেই মনে হল যারা পূর্বজন্মের মতো কঠিন গণিত নিয়ে এই ধ্রুবতারার তিনটি শিরদাঁড়া ভেঙে দেয় তাদের মতো আমিও তিন দিনের পচন সংক্রান্ত ইম’ম্যাচিউর ইম্পোটেনসি নিয়ে প্রতিটি দরজার কাছে আমিও বারবার নগ্ন করে রেখেছিলাম রাখি মণ্ডলের দলমণ্ডল মৃত্যুর পর দরজাটির দিকে ঘুরে তাকাতে নেই দরজাটি ধীরে ধীরে শূন্য গোলোকের দিকে হারিয়ে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
shafaethossen · 3 years ago
Text
মাথা নত করা মানেই পরাজয় বরন করা নয়। বিনয় এবং পরাজয়ের দৃশ্যমানতা একই রকম হলেও, দুটি ভিন্ন জিনিস। বিনয় মূলত মানুষকে মহান এবং জয়ী করে তোলে। এই পৃথিবীতে শিরদাঁড়া সোজা করে দাঁড়িয়ে থাকার চেয়ে বেশি কঠিন বিনয় নিয়ে মাথা নত করা।
0 notes
saifali1590 · 3 years ago
Text
এই নত মুখে বসে থাকা ভোর / সাইফ আলি
এই নত মুখে বসে থাকা ভোর / সাইফ আলি
এই নত মুখে বসে থাকা ভোরদিতে পারে না পারে না উত্তরকবে ফুটবে আলোকাটবে এ আধারের ঘোর।।ভ্রান্তির এ আধার ঘুচবে কবেঅশান্ত এ হৃদয় শান্ত হবে,কবে জ্বলবে আলো বুকে তরুণ অরুণআমাদের মাথার উপর।।খোদার কালাম নিয়ে বসে আছো কেশত ফুল ফুটবে তোমার ডাকেতুমি আওয়াজ তোলো এই দুয়ার খোলো;তুমি বাসা বাধো বুকের ভিতর।শান্তির এ পথেই আসবে বিজয়নমনীয় শিরদাঁড়া আমাদের নয়তুমি বলবে কথা সদা উঁচু করে শিরপ্রশ্নের দেবে উত্তর।।১১.০১.২১
View On WordPress
0 notes
blinktutor · 3 years ago
Text
Afghanistan: ‘ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে তালিবানরা বলেছিল তারা ফিরে আসবে’, আতঙ্কের চোরাস্রোত বইয়ে দেওয়া অভিজ্ঞতা কবীরের
Afghanistan: ‘ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে তালিবানরা বলেছিল তারা ফিরে আসবে’, আতঙ্কের চোরাস্রোত বইয়ে দেওয়া অভিজ্ঞতা কবীরের
মুম্বই : ২০০৬ সালের ছবি ‘কাবুল এক্সপ্রেস’ দিয়ে পরিচালনায় হাতেখড়ি কবীর খানের (Kabir Khan)৷ জন আব্রাহাম ও আরসাদ ওয়ারসি অভিনীত ছবিটি শ্যুটিং হয়েছিল আফগানিস্তানের বিস্তীর্ণ অংশে ৷ সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে কবীর সংবাদমাধ্যমে বলেছেন, কুড়ি বছর পর তালিবানের মতো শক্তির প্রত্যাবর্তন তাঁর কাছে বিস্ময়কর! তালিবানদের ঘিরে কবীরের এমন অভিজ্ঞতা আছে, যা শিরদাঁড়া দিয়ে হিমস্রোত বইয়ে দিতে পারে ৷ সেই অভিজ্ঞতা…
View On WordPress
0 notes
trytechnicstimes · 3 years ago
Text
Film Review: রামকমলের ‘রিকশাওয়ালা’ যেন এক সামাজিক দলিল
Film Review: রামকমলের ‘রিকশাওয়ালা’ যেন এক সামাজিক দলিল
নির্মল ধর: কলকাতা শহরটার অনেক অনেক বদল ঘটেছে গত একশো বছরে। মানুষজন, গাড়ি, যানবাহন এমনকি শহরটার চেহারা চরিত্রে। এখন কলকাতার মেট্রো শহরটার প্রায় শিরদাঁড়া। অন্তত যাতায়াতের ক্ষেত্রে। অটো টোটো এখন কলকাতার রাস্তার শাসক বলতে পারি। কিন্তু কলকাতার রিকশা! না, সেটি এখনও বিরল প্রজাতির যানবাহন হলেও, শহরটার শরীর জুড়ে ছড়িয়ে থাকা শিরা-উপশিরায় অসময়ের একমাত্র উদ্ধারকর্তা হাতে টানা রিকশা এবং বিহারী এক…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
abdul-kayum-evan · 4 years ago
Photo
Tumblr media
শিরদাঁড়া বেয়ে রক্তের স্রোত হাঁটুতে মিশে মহাপুরুষের গন্ধ পথের উপর পায়ের ছাপ ​তার উপর মরছে আমার প্রাণ। https://www.instagram.com/p/COmeIzTJRzZ/?igshid=1xn0dltm2qb78
0 notes
allbanglanews · 5 years ago
Text
মেরুদণ্ড ক্ষতিগ্রস্ত হয় যে ১০ কারণে
সারাদিনের কাজকর্মের মধ্যে আমাদের বেশ কিছু ভুল বা খারাপ অভ্যাসের কারণে শিরদাঁড়া বা মেরুদণ্ড ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আমাদের অজান্তেই ওই অভ্যাসগুলো আমাদের মেরুদণ্ডের ক্ষতি করে চলেছে। আসুন জেনে নেয়া যাক এমনই কয়েকটি অভ্যাসের কথা যেগুলো অজান্তেই আমাদের মেরুদণ্ডের ক্ষতি করছে।
১. আপনি কি সারাদিন এক জায়গায় বসে কাজ করেন? দীর্ঘদিন, ঘণ্টার পর ঘণ্টা এভাবে কাজ করতে হলে শিরদাঁড়া বা মেরুদণ্ডের সমস্যা হতেই পারে।
View On WordPress
0 notes
gnews71 · 6 years ago
Photo
Tumblr media
যৌন সুখের জন্যে ৯০ নারীকে খুন! নব্বইটির বেশি খুন করেছেন স্যামুয়েল লিটল (৭৮)। পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদে খুনের কথা স্বীকারও করেছেন। কিন্তু এসব হত্যাকাণ্ড নিয়ে তার বিন্দুমাত্র অনুতাপ নেই। ভয়ঙ্কর এই সিরিয়াল কিলার যুক্তরাষ্ট্রের বাসিন্দা। কয়েক সপ্তাহ ধরে টেক্সাসের এক কারাগারের সেল থেকে হুইলচেয়ারে বসিয়ে ইন্টারভিউ রুমে নিয়ে আসা হচ্ছে মাথাভর্তি পাকা চুলওয়ালা এক বৃদ্ধ কয়েদিকে। ডায়াবেটিস ও হৃদরোগের আক্রান্ত স্যামুয়েলের শারীরিক অবস্থা ক্রমান্বয়ে খারাপ হচ্ছে। নথি বলছে, স্যামুয়েল লিটলের বিরুদ্ধে গত পঞ্চাশ বছর ধরে ৯০টিরও বেশি হত্যার অভিযোগ রয়েছে। এর মধ্যে, আশির দশকে লস অ্যাঞ্জেলসে তিন নারীকে খুন করার অপরাধে আপাতত তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ভোগ করতে হচ্ছে। আমেরিকার অপরাধ ইতিহাসে এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি সংখ্যক খুনের রেকর্ড রয়েছে সিরিয়াল কিলার ‘দ্য গ্রিন রিভার কিলার’ গ্যারি রিজবির। ১৯৮০-৯০ এর দশকে ওয়াশিংটনে মোট ৪৯ জনের প্রাণ নিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু সেই রেকর্ডকেও ম্লান করে দিয়েছেন লিটল। শুধু তাই নয়, গোয়েন্দাদের কাছে প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের খুঁটিনাটি বিবরণ তিনি দিয়েছেন উৎসাহভরে। জেরার মুখে ভেঙে পড়া দূরের কথা, অপরাধ স্বীকার করার সময় মাঝেমধ্যে তাকে শব্দ করে হেসে উঠতেও দেখা যায়। মার্কিন গোয়েন্দা বিভাগ বলছে, পানশালা বা অন্যত্র নেশাসক্ত একলা নারী দেখলে নিজে থেকে এগিয়ে গিয়ে আলাপ জমাতেন তিনি। একত্রে নেশা করার টোপ দিয়ে বা যৌন মিলনের প্রস্তা�� দিয়ে মেয়েটিকে নিজের গাড়ির পেছনের আসনে বসাতেন। কথা বলতে বলতেই গলা টিপে হত্যা করতেন সেই মেয়েকে। তবে সবার সঙ্গেই যে সে যৌন সঙ্গমে লিপ্ত হতেন, এমন নয়। তার দাবি, ধীরে ধীরে এ ব্যাপারে অক্ষম হয়ে গিয়েছিলেন তিনি। যদিও কিছু নারীর দেহে ও পোশাকে তার বীর্যের নমুনা পাওয়া গেছে। যৌন সম্পর্ক হোক বা না হোক, শেষ পর্যন্ত মেয়েদের গলা টিপে শ্বাসরোধ করে হত্যা করাই ছিল স্যামুয়েল লিটলের প্রধান উদ্দেশ্য। মনোবিদদের ব্যাখ্যা, সম্ভবত প্রাণহানির মাধ্যমেই যৌনসুখ উপভোগ করতো বিকৃত মস্তিষ্কের এই খুনী। মার্কিন গোয়েন্দারা বলছেন, শ্বাসরোধ করার আগে নারীদের প্রচণ্ড পেটাতেন স্যামুয়েল। সাবেক মুষ্টিযোদ্ধা হওয়ার সুবাদে তার কব্জি অত্যন্ত শক্তিশালী ছিল। একবার একটি মেয়েকে তলপেটে এতো জোরে ঘুঁষি মেরেছিলেন যে তার শিরদাঁড়া টুকরো হয়ে যায়। বছরের পর বছর একের পর এক নারীকে হত্যা করেও কীভাবে পুলিশের চোখে ধুলা দিয়েছিলেন স্যামুয়েল? জটিল এই প্রশ্নের ব্যাখ্যা দিয়েছেন অপরাধী নিজেই। লিটলের দাবি, আমি নিজের পৃথিবীতে যা খুশি করতে পারি। তোমাদের বিশ্বে আমি কখনও ঢুকতাম না। গত অক্টোবরে লিটলকে জেরা করেন ফ্লোরিডার ম্যারিয়ন কাউন্টির গোয়েন্দা সার্জেন্ট মাইকেল মঞ্জেলুজো। ১৯৮২ সালে ওই রাজ্যে ২০ বছর বয়সী তরুণী রোজি হিলকে খুন করেছিলেন তিনি। ৩৬ বছরের পুরনো সেই ঘটনার পুঙ্ক্ষানুপুঙ্ক্ষ বিবরণ দিয়েছেন লিটল। বিস্মিত মঞ্জেলুজো জানিয়েছেন, হত্যার এমন নিখুঁত বর্ণনা শুনলে আঁতকে উঠতে হয়। প্রত্যেক শিকারের নাম ও মুখচ্ছবি মনে রেখেছে দুর্ধর্ষ এই খুনি। মৃতদেহের শরীরে পাওয়া রক্ত ও বীর্যের নমুনার ডিএনএ পরীক্ষা করার পরে স্যামুয়েলকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয় পুলিশ। শেষ পর্যন্ত গৃহহীনদের একটি আশ্রয়স্থল থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। অতীতে অপহরণ, ছিনতাই-সহ নানা ধরনের অপরাধের দায়ে কয়েক বছর জেলে কাটিয়েছিলেন তিনি। মার্কিন এই সিরিয়াল কিলারের মনে তার কৃতকর্মের জন্য বিন্দুমাত্র অনুশোচনা নেই। স্যামুয়েল লিটলের যুক্তি, ঈশ্বর আমাকে এভাবেই গড়েছেন। তাই তার করুণাভিক্ষা করার প্রয়োজন নেই। তিনি আমার সব কাজ সম্পর্কেই জানেন।
0 notes
hasanmallick97 · 7 years ago
Photo
Tumblr media
ছেলেদের যে ১০টি দিক দেখে মেয়েরা বিডিলাইভ ডেস্ক: যখন মেয়েরা কোনও ছেলের দিকে তাকায়, তখন কোন দিকে সবার আগে তাদের চোখ যায়? সেই প্রশ্নেরই উত্তর খুঁজতে সম্প্রতি একটি সমীক্ষা চালিয়েছিল লাইফস্টাইল ম্যানেজমেন্ট সংস্থা ওয়ার্ল্ড অফ আমোর। তাদের সমীক্ষার ফলে উঠে এসেছে এমন ১০টি বিষয়, ছেলেদের দিকে তাকানোর সময়ে যেগুলির দিকে সবার আগে চোখ যায় মেয়েদের। ১. ছেলেটি কোন দিকে তাকিয়ে রয়েছে: কোনও পুরুষের দৃষ্টি কোন দিকে নিবদ্ধ, সেটা তার মানসিকতারও পরিচায়ক বটে। ফলে সেই সম্পর্কেও মেয়েরা একটা ধারণা করে নিতে চায় কোনও পুরুষের চোখের দিকে তাকিয়ে। ২. ছেলেটি কতটা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন: স্বভাবতই তারা যখন কোনও পুরুষের দিকে তাকায়, তখন যাচাই করে নেয়, ছেলেটি কতটা পরিচ্ছন্ন। সে কেমন পোশাক পরে রয়েছে, কিংবা তার জুতোটা কতটা পরিষ্কার, এগুলো দেখে তারা বুঝে নিতে চায় ছেলেটি কতটা পার্সোনাল হাইজিনে বিশ্বাসী। ৩. ছেলেটি কী ধরনের পোশাক পরে রয়েছে: কোনও পুরুষের পোশাক পর্যবেক্ষণ করে তার সামাজিক অবস্থান, ব্যক্তিত্ব, রুচির বিষয় সম্পর্কে মেয়েরা একটা ধারণা তৈরি করে নিতে চায়। ৪. ছেলেটির শরীরী ভাষা কেমন: শরীর যে মনের আয়না যেমন, কোনও মানুষ যদি মুঠো বন্ধ করে বসে থাকে তা হলে সে গোপনতাপ্রিয়। শিরদাঁড়া টানটান করে যে বসে রয়েছে, সে কোনও কারণে উদ্বিগ্ন কিংবা উত্তেজিত। কোনও ছেলের বডি ল্যাঙ্গুয়েজের এই বিষয়গুলি খতিয়ে দেখে মেয়েরা তার মনের অবস্থাটার একটা আভাস পেতে চায়। ৫. ছেলেটি পায়ে জুতো কেমন পরেছে: পোশাকের মতোই, কোনও মানুষের জুতোও তার সম্পর্কে অনেক কথা বলে।। যেমন ধরুন, আপনি কোনও চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গেলে যে ধরনের জুতো পরেন, বন্ধুদের সঙ্গে পার্টিতে গেলে নিশ্চয়ই তার থেকে আলাদা ধরনের জুতো পরেন। মেয়েরা কোনও পুরুষের জুতোর দিকে তাকিয়ে সেই বিষয়গুলিই আঁচ করতে চায়। ৬. ছেলেটি কতটা মনোযোগী শ্রোতা: যদি কোনও ছেলে তার বন্ধু বা পরিচিতদের সঙ্গে থাকে, তা হলে একটি মেয়ে তার দিকে তাকিয়ে খেয়াল করে, কতটা মনোযোগী হয়ে সে অন্যদের কথা শুনছে। যে মানুষ অন্যদের কথা শুনতে রাজি নয়, সে সাধারণত মেয়েদের মন জিততে পারে না। ৭. ছেলেটি কতটা খরুচে: কোনও শপিং মল বা কোনও মার্কেটে যখন কোনও ছেলে কেনাকাটায় ব্যস্ত রয়েছে, তখন একটি মেয়ে তার দিকে তাকিয়ে বোঝার চেষ্টা করে, তার টাকা খরচের হাত কেমন। বুঝেশুনে খরচ করে যে ছেলে, তার বিবেচনাবোধ বেশি, এমন ধারণাও থাকে অনেক মেয়ের। ৮. ছেলেটি অন্যদের সঙ্গে কেমন ব্যবহার করছে: কোনও মানুষ তার আশেপাশের বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে কেমন ভাবে মিশছে, কী ভাবে কথা বলছে সেটা তার মানসিকতার বিরাট বড় পরিচায়ক। আশাপাশের মানুষদের সঙ্গে কোনও ছেলের ব্যবহার লক্ষ করে মেয়েরা তার মানসিকতা বোঝার চেষ্টা করে। ৯. ছেলেটি কতটা ঘন ঘন হাসে: প্রাণ খুলে হাসতে পারে যে মানুষ, তার মনটাও বড় হয় এমনটাই প্রচলিত ধারণা। কোনও ছেলের হাসির আধিক্য দেখে মেয়েরা তার সম্পর্কে ধারণা গড়ে নিতে চায়। ১০. ছেলেটি ম্যানার্স জানে কি না: লিফটের দরজা খুলে গেলে পাশে দাঁড়িয়ে থাকা মেয়েটিকে ‘লেডিজ ফার্স্ট’ বলে এগিয়ে দেয় যে পুরুষ, কিংবা বাসে বয়স্ক মানুষকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে নিজের সিট ছেড়ে দেয় যে যুবক তাদের প্রতি মেয়েদের একটা আলাদা আকর্ষণ থাকে সব সময়েই। কোনও ছেলের দিকে তাকানোর সময়ে মেয়েরা তাই দেখে নিতে চায়, সেই ছেলের সৌজন্যবোধ রয়েছে কি না।
0 notes
paathok · 7 years ago
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/25967
যে কারণে ফ্লোরে ঘুমানো জরুরি
Tumblr media Tumblr media
.
অনেকে অভ্যাসের কারণে ফ্লোরে ঘুমান। বিছানার থেকে কম আরামের ঘুম হলেও এটা স্বাস্থ্যকর। এছাড়া এতে গরমও কম লাগে।
তাইতো এই ২১ শতকেও জাপানিরা অনেকেই মাটিতে বা ফ্লোরে ঘুমায়। এমনটা করাতে শরীর আরও চাঙ্গা হয়ে ওঠে বলে মনে করে তারা।
এখন প্রশ্ন হলো চিকিৎসা বিজ্ঞান কী বলছে? ফ্লোরে শোয়া শরীরের পক্ষে ভালো না খারাপ?
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, জীবনকালে প্রায় এক তৃতীয়াংশ সময়ই আমরা ঘুমিয়ে কাটিয়ে দেই। তাই তো পিঠের নানাবিধ রোগের সঙ্গে শোয়ার একটা সরাসরি যোগ রয়েছে। তাই কেউ অভ্যাসের কারণে, তো কেউ নিরুপায় হয়ে ফ্লোরে শুতে বাধ্য হন।
Tumblr media
.
গবেষণায় দেখা গেছে, ঠিক ভঙ্গিতে না শোয়ার কারণেই প্রায় ৬০-৭০ শতাংশ পিঠের সমস্যা হয়ে থাকে। তাই ফ্লোরে শোন কী বিছানায়, ঠিক মতো শোয়াটা জরুরি। তা না হলে কিন্তু শিরদাঁড়াকে বহুদিন কর্মক্ষম রাখা একেবারেই সম্ভব হবে না।
একাধিক গবেষণায় একথা প্রমাণিত হয়েছে যে, মেঝেতে ঘুমালে শিরদাঁড়ার নানাবিধ সমস্যা দূর হয়। তাই একথা বলাই যায় যে মাটিতে শোয়ার সঙ্গে পিঠের কোনো রোগেরই সরাসরি যোগ নেই। বরং নরম গোদিতে শুলে পিঠের নানাবিধ সমস্যা দেখা দেয়ার আশংকা বাড়ে।
কারণ নরম বিছানায় শুলে শিরদাঁড়া তার প্রয়োজনীয় সাপোর্ট পায় না, ফলে শোয়ার সময় ‘বডি পসচার’ একেবারে ঠিক থাকে না। ফলে পিঠে যন্ত্রণা দিয়ে শুরু হয়ে ধীরে ধীরে আরও সব রোগ এসে বাসা বাঁধে শরীরে।
তাই তো দীর্ঘদিন সুস্থভাবে বাঁচতে এখন থেকেই সপ্তাহে ২-৩ দিন ফ্লোরে শোয়ার অভ্যাস করুন। তাতে দেখবেন শরীরের উন্নতি হবে।
তাই বলে শীতকালে মাটিতে শুতে যাবেন না যেন, তাতে হিতে বিপরীত হবে।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানান, বালিশ ছাড়া ফ্লোরে বা মাটিতে ঘুমালে জীবনে কোনো দিন শিরদাঁড়ার কোনো রোগ হওয়ার আশংকা থাকে না। তবে ইচ্ছা হলে একটা চাদর পেতে মাটিতে শুতেই পারেন।
সাবধানতা: যাদের কোনো ধরনের শারীরিক সমস্যা রয়েছে তারা চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া মাটিতে ঘুমাবেন না। চিকিৎসকের অনুমতি নিয়ে কয়েকদিন শুয়ে দেখতে পারেন, যদি কোনো সমস্যা না হয় তাহলে নিশ্চিন্তে মাটিতে ঘুমাতে পারবেন আপনিও।
0 notes
trytechnicstimes · 4 years ago
Text
Watch: Trailer of Short Film Swad Anusar is out now
Watch: Trailer of Short Film Swad Anusar is out now
Published by: Sulaya Singha |    Posted: January 24, 2021 8:14 pm|    Updated: January 24, 2021 8:14 pm সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: লোকটি জীবিত না মৃত? অন্যরা তাকে দিব্যি রক্ত মাংসের মানুষ বলে মনে করলেও সে তো নিয়েই জানাচ্ছে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছে! কী? শিরদাঁড়া দিয়ে ঠান্ডা স্রোত কি বয়ে গেল অজান্তেই? তাহলে সদ্য মুক্তি পাওয়া ‘স্বাদ অনুসার’ (Swad Anusar) শর্ট ফিল্মটির ট্রেলার দেখেও গা ছমছম করতে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
crimefocus24 · 8 years ago
Text
‘পিঙ্ক’-নায়িকা তাপসীর বিরুদ্ধে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ
‘পিঙ্ক’-নায়িকা তাপসীর বিরুদ্ধে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ
বিনোদন ফোকাসঃ ৬ জানুয়ারি শুক্রবার
‘পিঙ্ক’ সিনেমার দৌলতে খ্যাতির চূড়োয় এখন তাপসী পন্নু। হাতে তাঁর একাধিক ছবি। লাস্যময়ী ইমেজ নয়, স্বাভাবিক সৌন্দর্য্যের সঙ্গে অভিনয়ক্ষমতার কারণেই সিনেমাপ্রেমীদের নজর কে়ড়েছেন তাপসী।
নিজেকে শিরদাঁড়া টানটান একজন মানুষ হিসেবে ভাবতেই ভালবাসেন তাপসী। ‘পিঙ্ক’ ছবিতে তাঁর চরিত্রটি বাস্তব জীবনের সঙ্গেও একদম মিলে গিয়েছিল বলে দাবি করেছিলেন তিনি। সন্দেহ নেই, ‘পিঙ্ক’ তাপসী…
View On WordPress
0 notes
gnews71 · 6 years ago
Photo
Tumblr media
“যে কারণে প্যান্টের পেছনে মানিব্যাগ রাখবেন না” প্যান্টের পেছনের পকেটে মানি ব্যাগ রাখলে পঙ্গু হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণা থেকে জানা যায়, প্যান্টের পিছনের পকেটে মানি ব্যাগ রাখলে আমাদের ঘার থেক কোমড় পর্যন্ত অংশে একাধিক রোগ একে একে বাসা বাঁধতে শুরু করে। আর ঠিক সময়ে যদি এই সব রোগের চিকিৎসা করা না হয়, তাহলে পঙ্গু হয়ে যাওয়ার আশঙ্কাও থাকে। মানি ব্যাগ কীভাবে এতটা ক্ষতি করে থাকে? এই উত্তর পেতে একবার আপনাকে চোখ রাখতেই হবে এই প্রবন্ধে। মনি ব্যাগ আর শরীরের ভারসাম্য একাধিক কেস স্টাডি করে জানা গেছে পেছনের পকেটে মনি ব্যাগ থাকাকলীন দীর্ঘ সময় বসে থাকলে আমাদের শরীরের নিচের অংশের কিছু গুরুত্বপূর্ণ নার্ভ মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়। সেই সঙ্গে পেলভিস এবং হিপের ভারসাম্যও বিগড়ে যায়। ফলে কোমরের পাশপাশি পিঠে এবং ঘারে মারাত্মক চাপ পরে, ফলে শরীরের এইসব অংশে একাধিক জটিল রোগে আক্রান্ত হয়। এখানেই শেষ নয়, ক্লিনিকাল সায়েন্সের বিখ্যাত চিকিৎসক ডাঃ ক্রাইস গডের মতে পেছনের পকেটে ব্যাগ থাকা অবস্থায় যদি আমরা বসে থাকি তাহলে শিরদাঁড়ার স্বাভাবিক ছন্দ বিগ্নিত হয়। আর এমনটা দীর্ঘ সময় ধরে হতে থাকলে স্পাইনাল জয়েন্ট, পেশি এবং ডিস্ক মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়। যে কারণে যন্ত্রণা এবং শরীরের এইসব অংশের কর্মক্ষমতা কমে গিয়ে পঙ্গু হয়ে যাওয়ার আশঙ্কাও বৃদ্ধি পায়। মানি ব্যাগ এবং পিঠের যন্ত্রণা পেছনের পকেটে মানি ব্যাগ থাকার সময় বসে থাকলে শরীরে ভারসাম্য বা পসচার নষ্ট হয়ে যেতে শুরু করে। ফলে শিরদাঁড়ার উপর মারাত্মক চাপ পরতে থাকে। যে কারণে পিঠে ব্যথার মতো লক্ষণের বহিঃপ্রকাশ ঘটে। আর যদি ঠিক সময়ে ব্য়বস্থা নেওয়া না যায়, তাহলে ক্রনিক পিঠে যন্ত্রনার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। আপনি কি চান আপনার সঙ্গেও এমনটা হোক? না তো। তাহলে আজ থেকেই প্যান্টের পিছনের পকেটের জায়গায় সামনের পকেটে ওয়ালেট রাখা শুরু করুন। ওয়ালেট এবং শরীরের নিচের অংশ মানি ব্যাগ পেছনের পকেটে থাকর সময় বসলে লক্ষ করবেন হিপের এক দিকটা উঁচু হয়ে থাকে, আর আরেক দিকটা নিচু। এমনভাবে দীর্ঘ সময় থাকলে পেলভিসের একাধিক নার্ভ ক্ষতিগ্রস্থ হয়। সেই সঙ্গে আমাদের বসার পসচারও ঠিক থাকে না। ফলে শরীরের নিচের অংশ ধীরে ধীরে বিকল হয়ে যেতে শুরু করে। যদিও এমনটা হতে ��নেক সময় লাগে, তবে হয় ঠিকই। আসলে হিপ এবং পেলভিস হল শিরদাঁড়ার ফাউন্ডেশন। তাই ভিতই যদি ���িক না থাকে তাহলে শরীরের পেছনের অংশ কীভাবে সুস্থ থাকবে বলুন! প্রসঙ্গত, পেছনের পকেটে মানি ব্যাগ রাখলে সায়াটিকা নার্ভের উপর খুব চাপ পরে। এমনটা দীর্ঘ সময় ধরে হতে থাকলে পায়ে যন্ত্রণা এবং অসারতার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। মানি ব্যাগ এবং ঘার আমাদের শরীরকে ধরে রেখেছে শিরদাঁড়া। তাই স্পাইনাল কর্ডই যখন ঠিক না থাকে, তখন আমাদের শরীরের পিছনের দিকে মারাত্বক চাপ পরে, যা থেকে একাধিক রোগ জন্ম নেয়। যার অন্যতম হল ঘারে যন্ত্রণা। যেমনটা আগেও আলোচনা করা হয়েছে যে, প্যান্টের পিছনের পকেটে ব্যাগ রাখলে আমাদের পেলভিসের একটা অংশ উঁচু হয়ে থাকে। যে দিকটা উঁচু হয়ে থাকে শরীর কিছুটা সেদিকে হেলে যায়। ফলে শিরদাঁড়াকেও বেঁকে যেতে হয়। এই ভাবে দীর্ঘক্ষণ শিরদাঁড়া বেঁকে থাকলে ঘারের উপর মারাত্মত চাপ পরে। ফলে শুরু হয় যন্ত্রণা। তাহলে কোথায় রাখবেন ওয়ালেট? পিছনের পকেটের পরিবর্তে যে কোনও জায়গায় রাখতে পারেন। ইচ্ছা হলে প্যান্টের ডান বা বাঁদিকের পকেটে রাখতে পারেন। আর যদি এমনটা করতে ইচ্ছা না হয়, তাহলেও অফিস ব্যাগেও রেখে দিতে পারেন। মোট কথা, বয়সকালে যদি পঙ্গু না হয়ে যেতে চান, তাহলে প্যান্টের পিছনের পকেটে ভুলেও মানি ব্যাগ রাখবেন না।
0 notes