#মূল্য বৃদ্ধি
Explore tagged Tumblr posts
sbagrocare · 4 months ago
Text
লেয়ার লেয়ার-১
ডিমের মুরগীর জন্য লেয়ার লেয়ার-১ একটি জনপ্রিয় খাবার কিন্তু অনেকের হাঁস মুরগি খেতে চায় না। তাদের জন্য আমরা প্রস্তুত করেছি ১২ টি উপাদান দিয়ে তৈরি "এগ মোর" যা লেয়ার লেয়ার-১ এর বিকল্প হিসেবে অনেক কার্যকরী এবং রুচিশীল খাবার। ⚡এটা সকল ডিমের মুরগী ও পাখির রুচিশীল খাবার ✅বয়লার মুরগি ব্যতীত সকল হাঁস-মুরগী যেমন: টাইগার, ফাওমি, আমেরিকান ব্রাহামা, লেয়ার মুরগি, তিতির পাখি, কোয়েল পাখি ও ডিম দেয় এমন সকল পাখিকে খাওয়ানো যায়। এগ মোরে যে ১২ টি উপাদান রয়েছে। ১) ভূট্রা ২) গম ৩) সয়াবিন মিল ৪) ঝিনুক চুর্ণ ৫) হাড়ে�� গুড়ো ৬) ডিসিপি ৭) ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস পাউডার। ৮।মাল্টি এনজাইম ৯) টক্সিন বাইন্ডার ১০) সোডিয়াম বাইকার্বোনেট ১১) মাল্টি ভিটামিন ও ১২)মিনারেল সাপ্লিমেন্টসহ অত্যাবশ্যাকিয় অনেক উপাদানে ভরপুর। সঠিক প্রোটিন ও এনার্জি লেবেল অনুযায়ী প্রস্তুতকৃত সাশ্রয়ী মূল্য খাবার গুলো খাওয়ান আপনার খামারে ডিম উৎপাদন বৃদ্ধি করে খামার থেকে লাভবান হউন। ধন্যবাদ। ঠিকানা: সিরাজগঞ্জ সদর। ঢাকার ঠিকানা: ৮৮/৫ মধ্যপীরেরবাগ, মিরপুর-২, ঢাকা -১২১৬। সারা দেশে কুরিয়ার এবং ঢাকা শহরে হোম ডেলিভারির সুযোগ রয়েছে। 🌟এক্ষেত্রে শুধুমাত্র কুরিয়ার চার্জ অগ্রিম করে আপনাকে অর্ডার করতে হবে। অর্ডার করতে কল করুন: 01313153594
Follow facebook
আমাদের অন্যান্য প্রডাক্টসমুহ ➡️বিভিন্ন ডালের ভুসি (সয়াবিন, মসুর, মাসকলাই, খেসারি, এংকর, ছোলাভুসি ইত্যাদি) ➡️গরু/ছাগলের মিক্সচার ভুসি ➡️এগ মোর/ লেয়ার-১ ফিড ➡️পাওডার ও ভাসমান ফিস ফিড ➡️লাইমস্টোন পাউডার ➡️ডিসিপি ➡️ক্যালসিয়াম পাওডার ➡️ভেজিটেবল ফ্যাট ➡️ফিসমিল ➡️পোল্ট্রি মিল ➡️ভুট্রা ভাঙা ও গুড়া
2 notes · View notes
business24bdinfo · 23 hours ago
Text
১২৩ টাকার বেশি দামে রেমিট্যান্সের ডলার কিনতে পারবে না ব্যাংক
প্রক্রিয়াজাতকৃত হিমায়িত চিংড়ি ও মাছ রপ্তানি বাণিজ্যে রপ্তানি বিলের বিপরীতে প্রত্যাবাসিত ডলারের মূল্য ১১৮ দশমিক ৯০ টাকা থেকে বৃদ্ধি করে ১২৫ দশমিক ৫০ টাকা নির্ধারণ করার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুডস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএফএফইএ)। এই দাবি জানিয়ে মঙ্গলবার (২৪ ডিস���ম্বর) সংগঠনটি অর্থ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা বরাবর একটি আবেদন করেছে। আবেদনে বলা হয়েছে, ব্যাংক ঋণের অতিরিক্ত সুদ, উচ্চ হারে…
0 notes
dorshok24 · 5 days ago
Text
চাঁদাবাজি প্রতিরোধ, ডিএমপি অভিযান, নিত্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি
0 notes
quransunnahdawah · 10 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
পণ্য মজুদ রেখে ব্যবসা করা কি জায়েজ? মজুদকারীদের পরিণতি এত ভয়ংকর?
youtube
youtube
youtube
পণ্য মজুদ রেখে ব্যবসা করা
খাদ্যদ্রব্য মজুদ করে রাখা অথবা তা বাজার থেকে তুলে নিয়ে দাম বাড়ানো ইসলামে অবৈধ। হানাফি মাজহাব মতে মাকরূহে তাহরিমি (হারাম সমতুল্য) হলেও অন্যান্য মাজহাব মতে এটি হারাম। এ ধরনের কাজে সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস পায় এবং অনেক মানুষ দুর্ভোগে পড়ে। তাদের কষ্ট বাড়িয়ে দেয়।
মজুতদারের প্রতি আল্লাহর অভিশাপ
অবৈধ মজুদদারের ওপর আল্লাহর অভিশাপ
মজুদদারি হলো গুটিকয়েক মজুদদারের হাতে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী গচ্ছিত থাকা এবং তাদের ইচ্ছামতো মূল্য হ্রাস-বৃদ্ধি করা। এটি অমানবিক, নৈতিকতাবিবর্জিত নিষিদ্ধ কাজ। ইসলাম মুনাফার উদ্দেশ্যে খাদ্যসামগ্রী মজুদ করাকে হারাম করেছে। এটি ইসলাম কর্তৃক খাদ্যদ্রব্য সুষম বণ্টনের একটি উজ্জ্বল দিক।
মানুষের সার্বিক কল্যাণের প্রতি খেয়াল রাখা ইসলামের অন্যতম মৌলিক আদেশ। নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘কল্যাণকামিতাই ধর্ম।’ সাহাবিরা জিজ্ঞাসা করলেন, কার জন্য, হে আল্লাহর রাসুল! নবীজি বলেন, ‘আল্লাহ, রাসুল, মুসলিম নেতা এবং সর্বসাধারণের জন্য।’ (আবু দাউদ : ৪৯৪৪)
মজুদদারির বিধান
ইসলামে খাদ্যসামগ্রী মজুদ করা নিষিদ্ধ। বেশি মূল্যে খাদ্য বিক্রির মানসে খাদ্যদ্রব্যের বাজারমূল্য কম থাকা অবস্থায় ক্রয় করে গুদামজাত করা এবং অত্যধিক প্রয়োজনের সময় উচ্চমূল্যে তা বিক্রয় করা—সব ইসলামী আইনজ্ঞের কাছে তা হারাম। (আল-ফিকহুল মুয়াসসার ৬ : ৪৫)
এ ধরনের কর্মকাণ্ডে জনসাধারণ ক্ষতির সম্মুখীন হয়। এমন হীন কর্মে যারা যুক্ত তারাই অবৈধ মজুদদারি। এমন মজুদদারি নিষিদ্ধের মাধ্যমে ইসলাম সাধারণ জনগণকে সার্বিক ক্ষতি থেকে হেফাজত করেছে।
যেসব পণ্য মজুদ করা নিষিদ্ধ
সমাজের বণিক, ধনী, দুস্থ, অসহায় সব শ্রেণির মানুষের খাদ্যসামগ্রীর অবাধ প্রাপ্যতা নিশ্চিত করতে ইসলাম খাদ্যের অবৈধ মজুদ নিষিদ্ধ করেছে। মানুষের দৈনন্দিনের প্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী, খাদ্যসংশ্লিষ্ট গুরুত্বগূর্ণ উপাদান, উপকরণ, খাদ্যশস্য ইত্যাদি চড়াদামে বিক্রির ইচ্ছায় মজুদ করা হারাম। (আল-জামে লি-উলুমি ইমাম আহমাদ ৯ : ১৫৯) 
মজুদদাররা আল্লাহর অভিশাপপ্রাপ্ত
দুনিয়ার কেউই আল্লাহর বিরাগভাজন হতে চায় না। চায় না অভিশপ্ত হতে। কারণ যার প্রতি আল্লাহর অভিশম্পাত তার ধ্বংস অনস্বীকার্য।
তার পরও মানুষ এমন কাজে নিজেকে জড়িয়ে ফেলে, ধ্বংসই যার সুনিশ্চিত পরিণাম। অবৈধ খাদ্যসামগ্রী মজুদ করা তেমনি একটি কাজ, যা মানুষকে লানতপ্রাপ্ত বানায়। মজুদদারের প্রতি নবীজি অভিসম্পাত করেছেন। ইবনে ওমর (রা.) বর্ণনা করেছেন, নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘আমদানিকারক রিজিকপ্রাপ্ত আর মজুদদাররা লানতপ্রাপ্ত, অভিশপ্ত।’ (মুসনাদে দারেমি : ২৫৮৬)
মজুদদার ব্যক্তির প্রতি দুনিয়াবি গজব
অধিক লাভের জন্য অসদুপায়ে পণ্য মজুদ রাখা ইসলামে ঘৃণিত ও নিষিদ্ধ কাজ। এর কারণে মানুষের জীবনযাপন কষ্টকর হয়, বিশেষত গরিব, অসহায় লোকেরা নিগৃহের স্বীকার হয়। নবীজি বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি মুসলমানদের খাদ্যদ্রব্য মজুদ করে আল্লাহ তাকে কুষ্ঠরোগে আক্রান্ত করবেন অথবা দেউলিয়া বানাবেন।’ (আল মুন্তাখাবুল আদাবি : ১৭)
যারা মজুদদার তারা নবীজি কর্তৃক চিহ্নিত পাপিষ্ঠ। নবীজি বলেছেন, ‘পাপিষ্ঠ  ছাড়া কেউ মজুদদার হতে পারে না।’ (মুসলিম : ১২২৮)
লাভ-ক্ষতির সম্ভাবনায় পণ্য মজুদ রাখার বিধান
ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বলের ছেলে আবুল ফজল সালেহ বলেন, আমি আমার বাবাকে জিজ্ঞাসা করলাম। একজন ব্যক্তি বসরা থেকে খেজুর ক্রয় করে বাগদাদ অথবা আমাদের মক্কা-মদিনার কোনো একটি শহরে বিক্রির জন্য এলো। সেখানে এসে দেখল, খেজুরের দামে দরপতন হয়েছে। এ অবস্থায় সে ক্ষতি করে বিক্রি করতে চাচ্ছে না। এখন যদি সে এই খেজুরগুলো গুদামজাত করে তবে কি সে অবৈধ মজুদকারী হিসেবে গণ্য হবে? জবাবে ইমাম আহমাদ (রহ.) বলেন, আশা করি সে অবৈধ মজুদকারী হবে না। (মাসায়েলুল ইমাম আহমাদ ২ : ২৩৭)।
পরিবারের সদস্যদের জন্য মজুদ করা
যে ব্যক্তি নিজ পরিবারের সদস্যদের জন্য এবং গৃহপালিত পশুর জন্য এক কিংবা দুই বছরের খাদ্য মজুদ রাখে তাহলে সে অবৈধ মজুদদার বলে বিবেচিত হবে না। ওমর (রা.) থেকে একটি হাদিস বর্ণিত আছে। তিনি বলেন, নবীজি তাঁর পরিবারের জন্য এক বছরের খাবার সংরক্ষণ করেছিলেন।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
https://www.youtube.com/watch?v=KYYY92ZjR2I
https://www.youtube.com/watch?v=GqMrhbeALaQ
 
মজুতদারের প্রতি আল্লাহর অভিশাপ
মজুতদারের উপর আল্লাহর লানত
Allah's Curse on the Hoarder
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 10 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
পণ্য মজুদ রেখে ব্যবসা করা কি জায়েজ? মজুদকারীদের পরিণতি এত ভয়ংকর?
youtube
youtube
youtube
পণ্য মজুদ রেখে ব্যবসা করা
খাদ্যদ্রব্য মজুদ করে রাখা অথবা তা বাজার থেকে তুলে নিয়ে দাম বাড়ানো ইসলামে অবৈধ। হানাফি মাজহাব মতে মাকরূহে তাহরিমি (হারাম সমতুল্য) হলেও অন্যান্য মাজহাব মতে এটি হারাম। এ ধরনের কাজে সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস পায় এবং অনেক মানুষ দুর্ভোগে পড়ে। তাদের কষ্ট বাড়িয়ে দেয়।
মজুতদারের প্রতি আল্লাহর অভিশাপ
অবৈধ মজুদদারের ওপর আল্লাহর অভিশাপ
মজুদদারি হলো গুটিকয়েক মজুদদারের হাতে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী গচ্ছিত থাকা এবং তাদের ইচ্ছামতো মূল্য হ্রাস-বৃদ্ধি করা। এটি অমানবিক, নৈতিকতাবিবর্জিত নিষিদ্ধ কাজ। ইসলাম মুনাফার উদ্দেশ্যে খাদ্যসামগ্রী মজুদ করাকে হারাম করেছে। এটি ইসলাম কর্তৃক খাদ্যদ্রব্য সুষম বণ্টনের একটি উজ্জ্বল দিক।
মানুষের সার্বিক কল্যাণের প্রতি খেয়াল রাখা ইসলামের অন্যতম মৌলিক আদেশ। নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘কল্যাণকামিতাই ধর্ম।’ সাহাবিরা জিজ্ঞাসা করলেন, কার জন্য, হে আল্লাহর রাসুল! নবীজি বলেন, ‘আল্লাহ, রাসুল, মুসলিম নেতা এবং সর্বসাধারণের জন্য।’ (আবু দাউদ : ৪৯৪৪)
মজুদদারির বিধান
ইসলামে খাদ্যসামগ্রী মজুদ করা নিষিদ্ধ। বেশি মূল্যে খাদ্য বিক্রির মানসে খাদ্যদ্রব্যের বাজারমূল্য কম থাকা অবস্থায় ক্রয় করে গুদামজাত করা এবং অত্যধিক প্রয়োজনের সময় উচ্চমূল্যে তা বিক্রয় করা—সব ইসলামী আইনজ্ঞের কাছে তা হারাম। (আল-ফিকহুল মুয়াসসার ৬ : ৪৫)
এ ধরনের কর্মকাণ্ডে জনসাধারণ ক্ষতির সম্মুখীন হয়। এমন হীন কর্মে যারা যুক্ত তারাই অবৈধ মজুদদারি। এমন মজুদদারি নিষিদ্ধের মাধ্যমে ইসলাম সাধারণ জনগণকে সার্বিক ক্ষতি থেকে হেফাজত করেছে।
যেসব পণ্য মজুদ করা নিষিদ্ধ
সমাজের বণিক, ধনী, দুস্থ, অসহায় সব শ্রেণির মানুষের খাদ্যসামগ্রীর অবাধ প্রাপ্যতা নিশ্চিত করতে ইসলাম খাদ্যের অবৈধ মজুদ নিষিদ্ধ করেছে। মানুষের দৈনন্দিনের প্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী, খাদ্যসংশ্লিষ্ট গুরুত্বগূর্ণ উপাদান, উপকরণ, খাদ্যশস্য ইত্যাদি চড়াদামে বিক্রির ইচ্ছায় মজুদ করা হারাম। (আল-জামে লি-উলুমি ইমাম আহমাদ ৯ : ১৫৯) 
মজুদদাররা আল্লাহর অভিশাপপ্রাপ্ত
দুনিয়ার কেউই আল্লাহর বিরাগভাজন হতে চায় না। চায় না অভিশপ্ত হতে। কারণ যার প্রতি আল্লাহর অভিশম্পাত তার ধ্বংস অনস্বীকার্য।
তার পরও মানুষ এমন কাজে নিজেকে জড়িয়ে ফেলে, ধ্বংসই যার সুনিশ্চিত পরিণাম। অবৈধ খাদ্যসামগ্রী মজুদ করা তেমনি একটি কাজ, যা মানুষকে লানতপ্রাপ্ত বানায়। মজুদদারের প্রতি নবীজি অভিসম্পাত করেছেন। ইবনে ওমর (রা.) বর্ণনা করেছেন, নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘আমদানিকারক রিজিকপ্রাপ্ত আর মজুদদাররা লানতপ্রাপ্ত, অভিশপ্ত।’ (মুসনাদে দারেমি : ২৫৮৬)
মজুদদার ব্যক্তির প্রতি দুনিয়াবি গজব
অধিক লাভের জন্য অসদুপায়ে পণ্য মজুদ রাখা ইসলামে ঘৃণিত ও নিষিদ্ধ কাজ। এর কারণে মানুষের জীবনযাপন কষ্টকর হয়, বিশেষত গরিব, অসহায় লোকেরা নিগৃহের স্বীকার হয়। নবীজি বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি মুসলমানদের খাদ্যদ্রব্য মজুদ করে আল্লাহ তাকে কুষ্ঠরোগে আক্রান্ত করবেন অথবা দেউলিয়া বানাবেন।’ (আল মুন্তাখাবুল আদাবি : ১৭)
যারা মজুদদার তারা নবীজি কর্তৃক চিহ্নিত পাপিষ্ঠ। নবীজি বলেছেন, ‘পাপিষ্ঠ  ছাড়া কেউ মজুদদার হতে পারে না।’ (মুসলিম : ১২২৮)
লাভ-ক্ষতির সম্ভাবনায় পণ্য মজুদ রাখার বিধান
ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বলের ছেলে আবুল ফজল সালেহ বলেন, আমি আমার বাবাকে জিজ্ঞাসা করলাম। একজন ব্যক্তি বসরা থেকে খেজুর ক্রয় করে বাগদাদ অথবা আমাদের মক্কা-মদিনার কোনো একটি শহরে বিক্রির জন্য এলো। সেখানে এসে দেখল, খেজুরের দামে দরপতন হয়েছে। এ অবস্থায় সে ক্ষতি করে বিক্রি করতে চাচ্ছে না। এখন যদি সে এই খেজুরগুলো গুদামজাত করে তবে কি সে অবৈধ মজুদকারী হিসেবে গণ্য হবে? জবাবে ইমাম আহমাদ (রহ.) বলেন, আশা করি সে অবৈধ মজুদকারী হবে না। (মাসায়েলুল ইমাম আহমাদ ২ : ২৩৭)।
পরিবারের সদস্যদের জন্য মজুদ করা
যে ব্যক্তি নিজ পরিবারের সদস্যদের জন্য এবং গৃহপালিত পশুর জন্য এক কিংবা দুই বছরের খাদ্য মজুদ রাখে তাহলে সে অবৈধ মজুদদার বলে বিবেচিত হবে না। ওমর (রা.) থেকে একটি হাদিস বর্ণিত আছে। তিনি বলেন, নবীজি তাঁর পরিবারের জন্য এক বছরের খাবার সংরক্ষণ করেছিলেন।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
https://www.youtube.com/watch?v=KYYY92ZjR2I
https://www.youtube.com/watch?v=GqMrhbeALaQ
 
মজুতদারের প্রতি আল্লাহর অভিশাপ
মজুতদারের উপর আল্লাহর লানত
Allah's Curse on the Hoarder
0 notes
ilyforallahswt · 10 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
পণ্য মজুদ রেখে ব্যবসা করা কি জায়েজ? মজুদকারীদের পরিণতি এত ভয়ংকর?
youtube
youtube
youtube
পণ্য মজুদ রেখে ব্যবসা করা
খাদ্যদ্রব্য মজুদ করে রাখা অথবা তা বাজার থেকে তুলে নিয়ে দাম বাড়ানো ইসলামে অবৈধ। হানাফি মাজহাব মতে মাকরূহে তাহরিমি (হারাম সমতুল্য) হলেও অন্যান্য মাজহাব মতে এটি হারাম। এ ধরনের কাজে সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস পায় এবং অনেক মানুষ দুর্ভোগে পড়ে। তাদের কষ্ট বাড়িয়ে দেয়।
মজুতদারের প্রতি আল্লাহর অভিশাপ
অবৈধ মজুদদারের ওপর আল্লাহর অভিশাপ
মজুদদারি হলো গুটিকয়েক মজুদদারের হাতে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী গচ্ছিত থাকা এবং তাদের ইচ্ছামতো মূল্য হ্রাস-বৃদ্ধি করা। এটি অমানবিক, নৈতিকতাবিবর্জিত নিষিদ্ধ কাজ। ইসলাম মুনাফার উদ্দেশ্যে খাদ্যসামগ্রী মজুদ করাকে হারাম করেছে। এটি ইসলাম কর্তৃক খাদ্যদ্রব্য সুষম বণ্টনের একটি উজ্জ্বল দিক।
মানুষের সার্বিক কল্যাণের প্রতি খেয়াল রাখা ইসলামের অন্যতম মৌলিক আদেশ। নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘কল্যাণকামিতাই ধর্ম।’ সাহাবিরা জিজ্ঞাসা করলেন, কার জন্য, হে আল্লাহর রাসুল! নবীজি বলেন, ‘আল্লাহ, রাসুল, মুসলিম নেতা এবং সর্বসাধারণের জন্য।’ (আবু দাউদ : ৪৯৪৪)
মজুদদারির বিধান
ইসলামে খাদ্যসামগ্রী মজুদ করা নিষিদ্ধ। বেশি মূল্যে খাদ্য বিক্রির মানসে খাদ্যদ্রব্যের বাজারমূল্য কম থাকা অবস্থায় ক্রয় করে গুদামজাত করা এবং অত্যধিক প্রয়োজনের সময় উচ্চমূল্যে তা বিক্রয় করা—সব ইসলামী আইনজ্ঞের কাছে তা হারাম। (আল-ফিকহুল মুয়াসসার ৬ : ৪৫)
এ ধরনের কর্মকাণ্ডে জনসাধারণ ক্ষতির সম্মুখীন হয়। এমন হীন কর্মে যারা যুক্ত তারাই অবৈধ মজুদদারি। এমন মজুদদারি নিষিদ্ধের মাধ্যমে ইসলাম সাধারণ জনগণকে সার্বিক ক্ষতি থেকে হেফাজত করেছে।
যেসব পণ্য মজুদ করা নিষিদ্ধ
সমাজের বণিক, ধনী, দুস্থ, অসহায় সব শ্রেণির মানুষের খাদ্যসামগ্রীর অবাধ প্রাপ্যতা নিশ্চিত করতে ইসলাম খাদ্যের অবৈধ মজুদ নিষিদ্ধ করেছে। মানুষের দৈনন্দিনের প্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী, খাদ্যসংশ্লিষ্ট গুরুত্বগূর্ণ উপাদান, উপকরণ, খাদ্যশস্য ইত্যাদি চড়াদামে বিক্রির ইচ্ছায় মজুদ করা হারাম। (আল-জামে লি-উলুমি ইমাম আহমাদ ৯ : ১৫৯) 
মজুদদাররা আল্লাহর অভিশাপপ্রাপ্ত
দুনিয়ার কেউই আল্লাহর বিরাগভাজন হতে চায় না। চায় না অভিশপ্ত হতে। কারণ যার প্রতি আল্লাহর অভিশম্পাত তার ধ্বংস অনস্বীকার্য।
তার পরও মানুষ এমন কাজে নিজেকে জড়িয়ে ফেলে, ধ্বংসই যার সুনিশ্চিত পরিণাম। অবৈধ খাদ্যসামগ্রী মজুদ করা তেমনি একটি কাজ, যা মানুষকে লানতপ্রাপ্ত বানায়। মজুদদারের প্রতি নবীজি অভিসম্পাত করেছেন। ইবনে ওমর (রা.) বর্ণনা করেছেন, নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘আমদানিকারক রিজিকপ্রাপ্ত আর মজুদদাররা লানতপ্রাপ্ত, অভিশপ্ত।’ (মুসনাদে দারেমি : ২৫৮৬)
মজুদদার ব্যক্তির প্রতি দুনিয়াবি গজব
অধিক লাভের জন্য অসদুপায়ে পণ্য মজুদ রাখা ইসলামে ঘৃণিত ও নিষিদ্ধ কাজ। এর কারণে মানুষের জীবনযাপন কষ্টকর হয়, বিশেষত গরিব, অসহায় লোকেরা নিগৃহের স্বীকার হয়। নবীজি বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি মুসলমানদের খাদ্যদ্রব্য মজুদ করে আল্লাহ তাকে কুষ্ঠরোগে আক্রান্ত করবেন অথবা দেউলিয়া বানাবেন।’ (আল মুন্তাখাবুল আদাবি : ১৭)
যারা মজুদদার তারা নবীজি কর্তৃক চিহ্নিত পাপিষ্ঠ। নবীজি বলেছেন, ‘পাপিষ্ঠ  ছাড়া কেউ মজুদদার হতে পারে না।’ (মুসলিম : ১২২৮)
লাভ-ক্ষতির সম্ভাবনায় পণ্য মজুদ রাখার বিধান
ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বলের ছেলে আবুল ফজল সালেহ বলেন, আমি আমার বাবাকে জিজ্ঞাসা করলাম। একজন ব্যক্তি বসরা থেকে খেজুর ক্রয় করে বাগদাদ অথবা আমাদের মক্কা-মদিনার কোনো একটি শহরে বিক্রির জন্য এলো। সেখানে এসে দেখল, খেজুরের দামে দরপতন হয়েছে। এ অবস্থায় সে ক্ষতি করে বিক্রি করতে চাচ্ছে না। এখন যদি সে এই খেজুরগুলো গুদামজাত করে তবে কি সে অবৈধ মজুদকারী হিসেবে গণ্য হবে? জবাবে ইমাম আহমাদ (রহ.) বলেন, আশা করি সে অবৈধ মজুদকারী হবে না। (মাসায়েলুল ইমাম আহমাদ ২ : ২৩৭)।
পরিবারের সদস্যদের জন্য মজুদ করা
যে ব্যক্তি নিজ পরিবারের সদস্যদের জন্য এবং গৃহপালিত পশুর জন্য এক কিংবা দুই বছরের খাদ্য মজুদ রাখে তাহলে সে অবৈধ মজুদদার বলে বিবেচিত হবে না। ওমর (রা.) থেকে একটি হাদিস বর্ণিত আছে। তিনি বলেন, নবীজি তাঁর পরিবারের জন্য এক বছরের খাবার সংরক্ষণ করেছিলেন।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
https://www.youtube.com/watch?v=KYYY92ZjR2I
https://www.youtube.com/watch?v=GqMrhbeALaQ
 
মজুতদারের প্রতি আল্লাহর অভিশাপ
মজুতদারের উপর আল্লাহর লানত
Allah's Curse on the Hoarder
0 notes
myreligionislam · 10 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
পণ্য মজুদ রেখে ব্যবসা করা কি জায়েজ? মজুদকারীদের পরিণতি এত ভয়ংকর?
youtube
youtube
youtube
পণ্য মজুদ রেখে ব্যবসা করা
খাদ্যদ্রব্য মজুদ করে রাখা অথবা তা বাজার থেকে তুলে নিয়ে দাম বাড়ানো ইসলামে অবৈধ। হানাফি মাজহাব মতে মাকরূহে তাহরিমি (হারাম সমতুল্য) হলেও অন্যান্য মাজহাব মতে এটি হারাম। এ ধরনের কাজে সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস পায় এবং অনেক মানুষ দুর্ভোগে পড়ে। তাদের কষ্ট বাড়িয়ে দেয়।
মজুতদারের প্রতি আল্লাহর অভিশাপ
অবৈধ মজুদদারের ওপর আল্লাহর অভিশাপ
মজুদদারি হলো গুটিকয়েক মজুদদারের হাতে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী গচ্ছিত থাকা এবং তাদের ইচ্ছামতো মূল্য হ্রাস-বৃদ্ধি করা। এটি অমানবিক, নৈতিকতাবিবর্জিত নিষিদ্ধ কাজ। ইসলাম মুনাফার উদ্দেশ্যে খাদ্যসামগ্রী মজুদ করাকে হারাম করেছে। এটি ইসলাম কর্তৃক খাদ্যদ্রব্য সুষম বণ্টনের একটি উজ্জ্বল দিক।
মানুষের সার্বিক কল্যাণের প্রতি খেয়াল রাখা ইসলামের অন্যতম মৌলিক আদেশ। নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘কল্যাণকামিতাই ধর্ম।’ সাহাবিরা জিজ্ঞাসা করলেন, কার জন্য, হে আল্লাহর রাসুল! নবীজি বলেন, ‘আল্লাহ, রাসুল, মুসলিম নেতা এবং সর্বসাধারণের জন্য।’ (আবু দাউদ : ৪৯৪৪)
মজুদদারির বিধান
ইসলামে খাদ্যসামগ্রী মজুদ করা নিষিদ্ধ। বেশি মূল্যে খাদ্য বিক্রির মানসে খাদ্যদ্রব্যের বাজারমূল্য কম থাকা অবস্থায় ক্রয় করে গুদামজাত করা এবং অত্যধিক প্রয়োজনের সময় উচ্চমূল্যে তা বিক্রয় করা—সব ইসলামী আইনজ্ঞের কাছে তা হারাম। (আল-ফিকহুল মুয়াসসার ৬ : ৪৫)
এ ধরনের কর্মকাণ্ডে জনসাধারণ ক্ষতির সম্মুখীন হয়। এমন হীন কর্মে যারা যুক্ত তারাই অবৈধ মজুদদারি। এমন মজুদদারি নিষিদ্ধের মাধ্যমে ইসলাম সাধারণ জনগণকে সার্বিক ক্ষতি থেকে হেফাজত করেছে।
যেসব পণ্য মজুদ করা নিষিদ্ধ
সমাজের বণিক, ধনী, দুস্থ, অসহায় সব শ্রেণির মানুষের খাদ্যসামগ্রীর অবাধ প্রাপ্যতা নিশ্চিত করতে ইসলাম খাদ্যের অবৈধ মজুদ নিষিদ্ধ করেছে। মানুষের দৈনন্দিনের প্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী, খাদ্যসংশ্লিষ্ট গুরুত্বগূর্ণ উপাদান, উপকরণ, খাদ্যশস্য ইত্যাদি চড়াদামে বিক্রির ইচ্ছায় মজুদ করা হারাম। (আল-জামে লি-উলুমি ইমাম আহমাদ ৯ : ১৫৯) 
মজুদদাররা আল্লাহর অভিশাপপ্রাপ্ত
দুনিয়ার কেউই আল্লাহর বিরাগভাজন হতে চায় না। চায় না অভিশপ্ত হতে। কারণ যার প্রতি আল্লাহর অভিশম্পাত তার ধ্বংস অনস্বীকার্য।
তার পরও মানুষ এমন কাজে নিজেকে জড়িয়ে ফেলে, ধ্বংসই যার সুনিশ্চিত পরিণাম। অবৈধ খাদ্যসামগ্রী মজুদ করা তেমনি একটি কাজ, যা মানুষকে লানতপ্রাপ্ত বানায়। মজুদদারের প্রতি নবীজি অভিসম্পাত করেছেন। ইবনে ওমর (রা.) বর্ণনা করেছেন, নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘আমদানিকারক রিজিকপ্রাপ্ত আর মজুদদাররা লানতপ্রাপ্ত, অভিশপ্ত।’ (মুসনাদে দারেমি : ২৫৮৬)
মজুদদার ব্যক্তির প্রতি দুনিয়াবি গজব
অধিক লাভের জন্য অসদুপায়ে পণ্য মজুদ রাখা ইসলামে ঘৃণিত ও নিষিদ্ধ কাজ। এর কারণে মানুষের জীবনযাপন কষ্টকর হয়, বিশেষত গরিব, অসহায় লোকেরা নিগৃহের স্বীকার হয়। নবীজি বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি মুসলমানদের খাদ্যদ্রব্য মজুদ করে আল্লাহ তাকে কুষ্ঠরোগে আক্রান্ত করবেন অথবা দেউলিয়া বানাবেন।’ (আল মুন্তাখাবুল আদাবি : ১৭)
যারা মজুদদার তারা নবীজি কর্তৃক চিহ্নিত পাপিষ্ঠ। নবীজি বলেছেন, ‘পাপিষ্ঠ  ছাড়া কেউ মজুদদার হতে পারে না।’ (মুসলিম : ১২২৮)
লাভ-ক্ষতির সম্ভাবনায় পণ্য মজুদ রাখার বিধান
ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বলের ছেলে আবুল ফজল সালেহ বলেন, আমি আমার বাবাকে জিজ্ঞাসা করলাম। একজন ব্যক্তি বসরা থেকে খেজুর ক্রয় করে বাগদাদ অথবা আমাদের মক্কা-মদিনার কোনো একটি শহরে বিক্রির জন্য এলো। সেখানে এসে দেখল, খেজুরের দামে দরপতন হয়েছে। এ অবস্থায় সে ক্ষতি করে বিক্রি করতে চাচ্ছে না। এখন যদি সে এই খেজুরগুলো গুদামজাত করে তবে কি সে অবৈধ মজুদকারী হিসেবে গণ্য হবে? জবাবে ইমাম আহমাদ (রহ.) বলেন, আশা করি সে অবৈধ মজুদকারী হবে না। (মাসায়েলুল ইমাম আহমাদ ২ : ২৩৭)।
পরিবারের সদস্যদের জন্য মজুদ করা
যে ব্যক্তি নিজ পরিবারের সদস্যদের জন্য এবং গৃহপালিত পশুর জন্য এক কিংবা দুই বছরের খাদ্য মজুদ রাখে তাহলে সে অবৈধ মজুদদার বলে বিবেচিত হবে না। ওমর (রা.) থেকে একটি হাদিস বর্ণিত আছে। তিনি বলেন, নবীজি তাঁর পরিবারের জন্য এক বছরের খাবার সংরক্ষণ করেছিলেন।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
https://www.youtube.com/watch?v=KYYY92ZjR2I
https://www.youtube.com/watch?v=GqMrhbeALaQ
 
মজুতদারের প্রতি আল্লাহর অভিশাপ
মজুতদারের উপর আল্লাহর লানত
Allah's Curse on the Hoarder
0 notes
mylordisallah · 10 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
পণ্য মজুদ রেখে ব্যবসা করা কি জায়েজ? মজুদকারীদের পরিণতি এত ভয়ংকর?
youtube
youtube
youtube
পণ্য মজুদ রেখে ব্যবসা করা
খাদ্যদ্রব্য মজুদ করে রাখা অথবা তা বাজার থেকে তুলে নিয়ে দাম বাড়ানো ইসলামে অবৈধ। হানাফি মাজহাব মতে মাকরূহে তাহরিমি (হারাম সমতুল্য) হলেও অন্যান্য মাজহাব মতে এটি হারাম। এ ধরনের কাজে সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস পায় এবং অনেক মানুষ দুর্ভোগে পড়ে। তাদের কষ্ট বাড়িয়ে দেয়।
মজুতদারের প্রতি আল্লাহর অভিশাপ
অবৈধ মজুদদারের ওপর আল্লাহর অভিশাপ
মজুদদারি হলো গুটিকয়েক মজুদদারের হাতে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী গচ্ছিত থাকা এবং তাদের ইচ্ছামতো মূল্য হ্রাস-বৃদ্ধি করা। এটি অমানবিক, নৈতিকতাবিবর্জিত নিষিদ্ধ কাজ। ইসলাম মুনাফার উদ্দেশ্যে খাদ্যসামগ্রী মজুদ করাকে হারাম করেছে। এটি ইসলাম কর্তৃক খাদ্যদ্রব্য সুষম বণ্টনের একটি উজ্জ্বল দিক।
মানুষের সার্বিক কল্যাণের প্রতি খেয়াল রাখা ইসলামের অন্যতম মৌলিক আদেশ। নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘কল্যাণকামিতাই ধর্ম।’ সাহাবিরা জিজ্ঞাসা করলেন, কার জন্য, হে আল্লাহর রাসুল! নবীজি বলেন, ‘আল্লাহ, রাসুল, মুসলিম নেতা এবং সর্বসাধারণের জন্য।’ (আবু দাউদ : ৪৯৪৪)
মজুদদারির বিধান
ইসলামে খাদ্যসামগ্রী মজুদ করা নিষিদ্ধ। বেশি মূল্যে খাদ্য বিক্রির মানসে খাদ্যদ্রব্যের বাজারমূল্য কম থাকা অবস্থায় ক্রয় করে গুদামজাত করা এবং অত্যধিক প্রয়োজনের সময় উচ্চমূল্যে তা বিক্রয় করা—সব ইসলামী আইনজ্ঞের কাছে তা হারাম। (আল-ফিকহুল মুয়াসসার ৬ : ৪৫)
এ ধরনের কর্মকাণ্ডে জনসাধারণ ক্ষতির সম্মুখীন হয়। এমন হীন কর্মে যারা যুক্ত তারাই অবৈধ মজুদদারি। এমন মজুদদারি নিষিদ্ধের মাধ্যমে ইসলাম সাধারণ জনগণকে সার্বিক ক্ষতি থেকে হেফাজত করেছে।
যেসব পণ্য মজুদ করা নিষিদ্ধ
সমাজের বণিক, ধনী, দুস্থ, অসহায় সব শ্রেণির মানুষের খাদ্যসামগ্রীর অবাধ প্রাপ্যতা নিশ্চিত করতে ইসলাম খাদ্যের অবৈধ মজুদ নিষিদ্ধ করেছে। মানুষের দৈনন্দিনের প্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী, খাদ্যসংশ্লিষ্ট গুরুত্বগূর্ণ উপাদান, উপকরণ, খাদ্যশস্য ইত্যাদি চড়াদামে বিক্রির ইচ্ছায় মজুদ করা হারাম। (আল-জামে লি-উলুমি ইমাম আহমাদ ৯ : ১৫৯) 
মজুদদাররা আল্লাহর অভিশাপপ্রাপ্ত
দুনিয়ার কেউই আল্লাহর বিরাগভাজন হতে চায় না। চায় না অভিশপ্ত হতে। কারণ যার প্রতি আল্লাহর অভিশম্পাত তার ধ্বংস অনস্বীকার্য।
তার পরও মানুষ এমন কাজে নিজেকে জড়িয়ে ফেলে, ধ্বংসই যার সুনিশ্চিত পরিণাম। অবৈধ খাদ্যসামগ্রী মজুদ করা তেমনি একটি কাজ, যা মানুষকে লানতপ্রাপ্ত বানায়। মজুদদারের প্রতি নবীজি অভিসম্পাত করেছেন। ইবনে ওমর (রা.) বর্ণনা করেছেন, নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘আমদানিকারক রিজিকপ্রাপ্ত আর মজুদদাররা লানতপ্রাপ্ত, অভিশপ্ত।’ (মুসনাদে দারেমি : ২৫৮৬)
মজুদদার ব্যক্তির প্রতি দুনিয়াবি গজব
অধিক লাভের জন্য অসদুপায়ে পণ্য মজুদ রাখা ইসলামে ঘৃণিত ও নিষিদ্ধ কাজ। এর কারণে মানুষের জীবনযাপন কষ্টকর হয়, বিশেষত গরিব, অসহায় লোকেরা নিগৃহের স্বীকার হয়। নবীজি বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি মুসলমানদের খাদ্যদ্রব্য মজুদ করে আল্লাহ তাকে কুষ্ঠরোগে আক্রান্ত করবেন অথবা দেউলিয়া বানাবেন।’ (আল মুন্তাখাবুল আদাবি : ১৭)
যারা মজুদদার তারা নবীজি কর্তৃক চিহ্নিত পাপিষ্ঠ। নবীজি বলেছেন, ‘পাপিষ্ঠ  ছাড়া কেউ মজুদদার হতে পারে না।’ (মুসলিম : ১২২৮)
লাভ-ক্ষতির সম্ভাবনায় পণ্য মজুদ রাখার বিধান
ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বলের ছেলে আবুল ফজল সালেহ বলেন, আমি আমার বাবাকে জিজ্ঞাসা করলাম। একজন ব্যক্তি বসরা থেকে খেজুর ক্রয় করে বাগদাদ অথবা আমাদের মক্কা-মদিনার কোনো একটি শহরে বিক্রির জন্য এলো। সেখানে এসে দেখল, খেজুরের দামে দরপতন হয়েছে। এ অবস্থায় সে ক্ষতি করে বিক্রি করতে চাচ্ছে না। এখন যদি সে এই খেজুরগুলো গুদামজাত করে তবে কি সে অবৈধ মজুদকারী হিসেবে গণ্য ��বে? জবাবে ইমাম আহমাদ (রহ.) বলেন, আশা করি সে অবৈধ মজুদকারী হবে না। (মাসায়েলুল ইমাম আহমাদ ২ : ২৩৭)।
পরিবারের সদস্যদের জন্য মজুদ করা
যে ব্যক্তি নিজ পরিবারের সদস্যদের জন্য এবং গৃহপালিত পশুর জন্য এক কিংবা দুই বছরের খাদ্য মজুদ রাখে তাহলে সে অবৈধ মজুদদার বলে বিবেচিত হবে না। ওমর (রা.) থেকে একটি হাদিস বর্ণিত আছে। তিনি বলেন, নবীজি তাঁর পরিবারের জন্য এক বছরের খাবার সংরক্ষণ করেছিলেন।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
https://www.youtube.com/watch?v=KYYY92ZjR2I
https://www.youtube.com/watch?v=GqMrhbeALaQ
 
মজুতদারের প্রতি আল্লাহর অভিশাপ
মজুতদারের উপর আল্লাহর লানত
Allah's Curse on the Hoarder
0 notes
allahisourrabb · 10 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
পণ্য মজুদ রেখে ব্যবসা করা কি জায়েজ? মজুদকারীদের পরিণতি এত ভয়ংকর?
youtube
youtube
youtube
পণ্য মজুদ রেখে ব্যবসা করা
খাদ্যদ্রব্য মজুদ করে রাখা অথবা তা বাজার থেকে তুলে নিয়ে দাম বাড়ানো ইসলামে অবৈধ। হানাফি মাজহাব মতে মাকরূহে তাহরিমি (হারাম সমতুল্য) হলেও অন্যান্য মাজহাব মতে এটি হারাম। এ ধরনের কাজে সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস পায় এবং অনেক মানুষ দুর্ভোগে পড়ে। তাদের কষ্ট বাড়িয়ে দেয়।
মজুতদারের প্রতি আল্লাহর অভিশাপ
অবৈধ মজুদদারের ওপর আল্লাহর অভিশাপ
মজুদদারি হলো গুটিকয়েক মজুদদারের হাতে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী গচ্ছিত থাকা এবং তাদের ইচ্ছামতো মূল্য হ্রাস-বৃদ্ধি করা। এটি অমানবিক, নৈতিকতাবিবর্জিত নিষিদ্ধ কাজ। ইসলাম মুনাফার উদ্দেশ্যে খাদ্যসামগ্রী মজুদ করাকে হারাম করেছে। এটি ইসলাম কর্তৃক খাদ্যদ্রব্য সুষম বণ্টনের একটি উজ্জ্বল দিক।
মানুষের সার্বিক কল্যাণের প্রতি খেয়াল রাখা ইসলামের অন্যতম মৌলিক আদেশ। নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘কল্যাণকামিতাই ধর্ম।’ সাহাবিরা জিজ্ঞাসা করলেন, কার জন্য, হে আল্লাহর রাসুল! নবীজি বলেন, ‘আল্লাহ, রাসুল, মুসলিম নেতা এবং সর্বসাধারণের জন্য।’ (আবু দাউদ : ৪৯৪৪)
মজুদদারির বিধান
ইসলামে খাদ্যসামগ্রী মজুদ করা নিষিদ্ধ। বেশি মূল্যে খাদ্য বিক্রির মানসে খাদ্যদ্রব্যের বাজারমূল্য কম থাকা অবস্থায় ক্রয় করে গুদামজাত করা এবং অত্যধিক প্রয়োজনের সময় উচ্চমূল্যে তা বিক্রয় করা—সব ইসলামী আইনজ্ঞের কাছে তা হারাম। (আল-ফিকহুল মুয়াসসার ৬ : ৪৫)
এ ধরনের কর্মকাণ্ডে জনসাধারণ ক্ষতির সম্মুখীন হয়। এমন হীন কর্মে যারা যুক্ত তারাই অবৈধ মজুদদারি। এমন মজুদদারি নিষিদ্ধের মাধ্যমে ইসলাম সাধারণ জনগণকে সার্বিক ক্ষতি থেকে হেফাজত করেছে।
যেসব পণ্য মজুদ করা নিষিদ্ধ
সমাজের বণিক, ধনী, দুস্থ, অসহায় সব শ্রেণির মানুষের খাদ্যসামগ্রীর অবাধ প্রাপ্যতা নিশ্চিত করতে ইসলাম খাদ্যের অবৈধ মজুদ নিষিদ্ধ করেছে। মানুষের দৈনন্দিনের প্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী, খাদ্যসংশ্লিষ্ট গুরুত্বগূর্ণ উপাদান, উপকরণ, খাদ্যশস্য ইত্যাদি চড়াদামে বিক্রির ইচ্ছায় মজুদ করা হারাম। (আল-জামে লি-উলুমি ইমাম আহমাদ ৯ : ১৫৯) 
মজুদদাররা আল্লাহর অভিশাপপ্রাপ্ত
দুনিয়ার কেউই আল্লাহর বিরাগভাজন হতে চায় না। চায় না অভিশপ্ত হতে। কারণ যার প্রতি আল্লাহর অভিশম্পাত তার ধ্বংস অনস্বীকার্য।
তার পরও মানুষ এমন কাজে নিজেকে জড়িয়ে ফেলে, ধ্বংসই যার সুনিশ্চিত পরিণাম। অবৈধ খাদ্যসামগ্রী মজুদ করা তেমনি একটি কাজ, যা মানুষকে লানতপ্রাপ্ত বানায়। মজুদদারের প্রতি নবীজি অভিসম্পাত করেছেন। ইবনে ওমর (রা.) বর্ণনা করেছেন, নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘আমদানিকারক রিজিকপ্রাপ্ত আর মজুদদাররা লানতপ্রাপ্ত, অভিশপ্ত।’ (মুসনাদে দারেমি : ২৫৮৬)
মজুদদার ব্যক্তির প্রতি দুনিয়াবি গজব
অধিক লাভের জন্য অসদুপায়ে পণ্য মজুদ রাখা ইসলামে ঘৃণিত ও নিষিদ্ধ কাজ। এর কারণে মানুষের জীবনযাপন কষ্টকর হয়, বিশেষত গরিব, অসহায় লোকেরা নিগৃহের স্বীকার হয়। নবীজি বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি মুসলমানদের খাদ্যদ্রব্য মজুদ করে আল্লাহ তাকে কুষ্ঠরোগে আক্রান্ত করবেন অথবা দেউলিয়া বানাবেন।’ (আল মুন্তাখাবুল আদাবি : ১৭)
যারা মজুদদার তারা নবীজি কর্তৃক চিহ্নিত পাপিষ্ঠ। নবীজি বলেছেন, ‘পাপিষ্ঠ  ছাড়া কেউ মজুদদার হতে পারে না।’ (মুসলিম : ১২২৮)
লাভ-ক্ষতির সম্ভাবনায় পণ্য মজুদ রাখার বিধান
ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বলের ছেলে আবুল ফজল সালেহ বলেন, আমি আমার বাবাকে জিজ্ঞাসা করলাম। একজন ব্যক্তি বসরা থেকে খেজুর ক্রয় করে বাগদাদ অথবা আমাদের মক্কা-মদিনার কোনো একটি শহরে বিক্রির জন্য এলো। সেখানে এসে দেখল, খেজুরের দামে দরপতন হয়েছে। এ অবস্থায় সে ক্ষতি করে বিক্রি করতে চাচ্ছে না। এখন যদি সে এই খেজুরগুলো গুদামজাত করে তবে কি সে অবৈধ মজুদকারী হিসেবে গণ্য হবে? জবাবে ইমাম আহমাদ (রহ.) বলেন, আশা করি সে অবৈধ মজুদকারী হবে না। (মাসায়েলুল ইমাম আহমাদ ২ : ২৩৭)।
পরিবারের সদস্যদের জন্য মজুদ করা
যে ব্যক্তি নিজ পরিবারের সদস্যদের জন্য এবং গৃহপালিত পশুর জন্য এক কিংবা দুই বছরের খাদ্য মজুদ রাখে তাহলে সে অবৈধ মজুদদার বলে বিবেচিত হবে না। ওমর (রা.) থেকে একটি হাদিস বর্ণিত আছে। তিনি বলেন, নবীজি তাঁর পরিবারের জন্য এক বছরের খাবার সংরক্ষণ করেছিলেন।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
https://www.youtube.com/watch?v=KYYY92ZjR2I
https://www.youtube.com/watch?v=GqMrhbeALaQ
 
মজুতদারের প্রতি আল্লাহর অভিশাপ
মজুতদারের উপর আল্লাহর লানত
Allah's Curse on the Hoarder
0 notes
speedywonderlandtrash · 1 month ago
Text
Class 6 math annual exam last prep - model 5 II ৬ষ্ঠ শ্রেণি গণিত বার্ষিক পরীক্ষার শেষ প্রস্তুতি - মডেল ৫
Class 6 math annual exam last prep - model 5
  গণিত সময় : ৩ ঘণ্টা       ষষ্ঠ শ্রেণি     পূর্ণমান : ১০০ ক বিভাগ : নৈর্ব্যক্তিক (২৫ নম্বর) বহুনির্বাচনি প্রশ্ন : (সঠিক উত্তরটি খাতায় লিখ)                                                       ১×১৫ = ১৫ ১.     এক ডজন ডিমের দাম ৯৬ টাকা হলে এক হালি ডিমের দাম কত টাকা? (ক) ২৮              (খ) ৩০ (গ) ৩২               (ঘ) ৩৬ ২.     কোনো পরীক্ষায় একজন শিক্ষার্থী মোট ৬০০ নম্বরের মধ্যে ৫১০ নম্বর পেল। সে শতকরা কত নম্বর পেল?    (ক) ৯০%           (খ) ৮৫% (গ) ৮০%            (ঘ) ৭৫% ৩.     অনুপাতের পূর্ব ও উত্তর রাশিকে সমান একই সংখ্যা দ্বারা গুণ বা ভাগ করলে তা একটি - (ক) সমতুল অনুপাত      (খ) মিশ্র অনুপাত (গ) লঘু অনুপাত (ঘ) গুরু অনুপাত Class 6 math annual exam preparation ৪.     পরিমাপের ক্যারেট এককটির উদ্ভব হয়েছিল কোনটি থেকে? (ক) কিউবিট (খ) ক্যারবের বীজ (গ) গ্রীক দেবতার নাম     (ঘ) কারাবিয়ান ৫.     যে আদর্শ ভৌত রাশির সাথে তুলনা করে অন্যান্য রাশির পরিমাপ করা হয় তাকে কী বলে? (ক) পরিমাপের একক     (খ) মাত্রা (গ) পরিমাণ         (ঘ) কিউবিট ৬.     অক্ষর প্রতীকের ব্যবহার কীসের প্রধান বৈশিষ্ট্য? (ক) পাটিগণিত      (খ) ক্যালকুলাস (গ) জ্যামিতি (ঘ) বীজগণিত ৭.     যেসব চিহ্ন বা সংকেত দ্বারা কোনো রাশিকে কী করতে হবে তা বুঝায় তাদেরকে কী বলে? (ক) চলক    (খ) ধ্রুবক (গ) প্রক্রিয়া চিহ্ন    (ঘ) অক্ষর প্রতীক ৮.     কী কী উপায়ে দাড়িপাল্লায় সমতা আনা যায়? i. যে পাল্লা নিচের নেমে গেছে, সেটি থেকে ওজন কমিয়ে ii. যে পাল্লা উপরে উঠে গেছে, সেটিতে ওজন বাড়িয়ে iii.    যে পাল্লা উপরে উঠে গেছে, সেটি থেকে ওজন কমিয়ে         নিচের কোনটি সঠিক? (ক) i ও ii           (খ) ii ও iii (গ) i ও iii  (ঘ) i, ii ও iii ৬ষ্ঠ শ্রেণি গণিত মডেল প্রশ্ন ৯.     একটি ডিমের মূল্য x টাকা এবং এক হালি কলার মূল্য 30 টাকা। এক ডজন ডিমের মূল্য ও এক হালি কলার মূল্য একত্রে ১৭৪ টাকা হলে, x এর মান কত?  (ক) ১২               (খ) ১৩ (গ) ১৪               (ঘ) ১৫ ১০.   যার নির্দিষ্ট দৈর্ঘ্য আছে তাকে কী বলে? (ক) বিন্দু             (খ) রেখা (গ) রেখাংশ         (ঘ) রশ্মি Class 6 math annual exam last prep - model  ১১.    একটি ত্রিভুজের দুইটি কোণের সমষ্টি ১৩০0 হলে, অপর কোণটির পরিমাপ কত? (ক) ৪০0             (খ) ৫০0 (গ) ৩০0             (ঘ) ৬০0 ১২.    সামান্তরিকের চার কোণের সমষ্টি কত? (ক) ২ সমকোণ     (খ) ৩ সমকোণ (গ) ৪ সমকোণ     (ঘ) ৫ সমকোণ ১৩.   মধ্যক সংগৃহীত উপাত্তের কোন ধরনের মান? (ক) সর্বনিম্ন মান    (খ) সর্বোচ্চ মান (গ) মধ্যম মান      (ঘ) সর্বাধিক মান নিচের তথ্যের ভিত্তিতে ১৪ ও ১৫ নং প্রশ্নের উত্তর দাও :         ১০ জন শিক্ষার্থীর ২০ নম্বরের পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরসমূহ নিম্নরূপ :         ১১, ১২, ১৩, ১৫, ১৭, ১৮, ১৪, ১৮, ১৩, ১৮ ১৪.    উপাত্তসমূহের মধ্যক কত? (ক) ১৩              (খ) ১৩.৫ (গ) ১৪.৫             (ঘ) ১৫ Last minute math revision for Class 6 ১৫.    উপাত্তসমূহের গড় কত? (ক) ১২.৯            (খ) ১৩.৯ (গ) ১৪.৯           (ঘ) ১৫.৯ এককথায় উত্তর দাও :     ১ × ১০ = ১০ ১৬.   ময়দার দাম বাড়াতে রহমান ৫ কেজি ময়দা আগের চেয়ে ৫০ টাকা বেশি দিয়ে কিনলো। কেজি প্রতি কত টাকা দাম বৃদ্ধি পেয়েছে? ১৭.    শতকরা নামটি/শব্দটি কিসের সাথে সম্পর্কিত? ১৮.   সূর্য, চন্দ্র এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক বস্তুর পর্যায় কালের মাধ্যমে প্রাচীন মিশরীয়রা কী পরিমাপ করত? ১৯.   মুসা আল খোয়ারিজমি কত সালে জন্ম গ্রহণ করেন? ২০.   যেসব রাশির মান গাণিতিক প্রক্রিয়ায় ভিন্ন ভিন্ন হয় অর্থাৎ যেসব রাশির মান পরিবর্তনশীল সেসব রাশিকে কী বলে?   ২১.    3y - 10 = 2 সমীকরণটি কত ঘাতবিশিষ্ট সমীকরণ? ২২.   জমিজমা পরিমাপের জন্য কীসের প্রয়োজন হয়? ২৩.   বইয়ের জ্যামিতিক আকৃতির নাম কী? ২৪.    যখন উপাত্তগুলো এলোমেলো অবস্থায় সাজানো থাকে তখন তাদেরকে কী বলে? ২৫.   কোনো উপাত্তের সংখ্যাসমূহের গড় ৫ এবং মোট উপাত্ত সংখ্যা ৩০ হলে উপাত্তগুলোর সমষ্টি কত? খ বিভাগ : সংক্ষিপ্ত ও রচনামূলক (৭৫ নম্বর) ১।      নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :   ২ × ১৩ = ২৬ (ক)   ১ ডজন ডিমের দাম ১০৮ টাকা হলে এক হালি ডিমের   দাম কত? (খ)   একটি বাগানের দৈর্ঘ্য ৫ মিটার এবং প্রস্থ ৩ মিটার। বাগানের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত এবং ক্ষেত্রফল কত? (গ)    কোনো পরিবারের ১০ জন লোকের ১২০ কেজি চালে ২৭ দিন চলে। ঐ পরিবারের জন্য ৪৫ দিনে কত কেজি চাল প্রয়োজন হবে? (ঘ)    রিমার বাড়ি থেকে বিদ্যালয়ের দূরত্ব ৫০০ মিটার হলে, বাড়ি থেকে বিদ্যালয়ের দূরত্ব কত সেন্টিমিটার? (ঙ)   একটি মাঠের দৈর্ঘ্য ৮ গজ হলে মাঠটির দৈর্ঘ্য কত ইঞ্চি? (চ)    3x - 2yz + 5x ¸ y রাশিটিতে কয়টি পদ আছে ব্যাখ্যা করো। (ছ)    3x + 4y - 5z এবং 2x + 2y - 3z  দুটি রাশি। ১ম রাশি থেকে ২য় রাশি বিয়োগ করো। (জ)   x - 3 = 10 সমীকরণের সমাধান কর এবং সমাধানের শুদ্ধি পরীক্ষা কর । (ঝ)   একটি সংখ্যার দ্বিগুণের সাথে ৫ যোগ করলে যোগফল ১৭ হয়। একচলকবিশিষ্ট সমীকরণ গঠন করে সংখ্যাটি নির্ণয় করো। (ঞ)  একটি গুদাম ঘরের ভেতরের দৈর্ঘ্য ৫০ মিটার, প্রস্থ ৪০ মিটার ও উচ্চতা ৩০ মিটার। ঘরটিতে ৫ মিটার দৈর্ঘ্য, ৪ মিটার প্রস্থ ও ৩ মিটার উচ্চতাবিশিষ্ট কত��ি বাক্স রাখা যাবে? (ট)    একটি ত্রিভুজের উচ্চতা ৪ সে.মি. এবং ভ‚মি উচ্চতার তিন-চতুর্থাংশ হলে, ত্রিভুজটির ক্ষেত্রফল কত? (ঠ)    কোনো শ্রেণির ১৫ জন শিক্ষার্থীর ওজন (কেজিতে) : ৪২, ৪৫, ৪৮, ৪৮, ৫০, ৫০, ৫৫, ৫৭, ৫৬, ৪৯, ৫২, ৫৩, ৫২, ৪৪, ৪৯। শিক্ষার্থীদের গড় ওজন নির্ণয় করো। (ড)   কোনো শ্রেণির ৫০ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে বিগত এক সপ্তাহে অনুপস্থিত শিক্ষার্থীর সারণি নিচে দেওয়া হলো : বার রবি    সোম মঙ্গল  বুধ বৃহস্পতি অনুপস্থিত শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৬ ২ ৩ ৪ ২           অনুপস্থিত শিক্ষার্থীর সংখ্যা স্তম্ভলেখের মাধ্যমে উপস্থাপন করো। রচনামূলক প্রশ্ন (দৃশ্যপটনির্ভর) : (১০টি থেকে ৭টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। প্রতিটি প্রশ্নের মান ৭)        ৭ × ৭ = ৪৯ ২।     রহমান সাহেব একটি পাকা বাড়ি নির্মাণ করতে চান। এজন্য তিনি ২৪ দিনে বাড়িটি নির্মাণ করতে ৯৬ জন শ্রমিক নিয়োগ করলেন। (ক)   রহমান সাহেবের বাড়িটি ৭২ দিনে নির্মাণ করতে কতজন শ্রমিক প্রয়োজন?      ৩ (খ)   বাড়িটি নির্মাণ করতে ১৪৪ জন শ্রমিকের কতদিন লাগবে তা নির্ণয় কর।    ৪ ৩।     ফাহিম বইয়ের দোকান থেকে ১টি বিজ্ঞান অনুশীলনমূলক বই ২৪০ টাকা দিয়ে ক্রয় করলো। বইটির কভার ��ূল্য ছিল ৩২০ টাকা। (ক)   ফাহিম শতকরা কত টাকা কমিশন পেল?      ৩ (খ)    বইটির কভার মূল্য ও ক্রয়মূল্যের অনুপাত ১৬ : ১৫ হলে বইটির ক্রয়মূল্য কত হবে?   ৪ ৪।      আসিফ, আতিক, রাকিব তিন বন্ধু তাদের বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় দীর্ঘ লাফে যথাক্রমে ৩.৬০ মিটার, ৩.৮০ মিটার ও ৩.৫০ মিটার অতিক্রম করলো। (ক)   উদ্দীপকে উল্লেখিত এককটি দৈর্ঘ্য পরিমাপে কোন প্রচলিত পদ্ধতিকে নির্দেশ করে?   ১ (খ)   আসিফের অতিক্রান্ত দূরত্বকে সেন্টিমিটারে প্রকাশ করো।   ২ (গ)    আতিক ও রাকিবের দূরত্বকে সেন্টিমিটারে প্রকাশ করে কে সবচেয়ে বেশি দূরত্ব অতিক্রম করেছে তা নির্ণয় করো।   ৪ ৫। 15z + 4x - 9y, 5px + 8qy - 14rz, 20x - 5y + 30z,           - 11qy - 7px + 9crz চারটি রাশি। (ক)   ১ম রাশিতে x, y, z এর সহগ কত?      ১ (খ)   ১ম রাশি ও ৩য় রাশির যোগফল কত?  ২ (গ)    ২য় রাশি থেকে ৪র্থ রাশি বিয়োগ করো। ৪ ৬।     3x + y, 8x - 9y, 5y + 2x তিনটি রাশি - (ক)   দ্বিতীয় রাশি থেকে প্রথম রাশি বিয়োগ কর।     ২ (খ)   রাশি তিনটির যোগফল কত?     ২ (গ)    x = 3, y = 4 হলে, 2(3x + y) + 3(8x - 9y) এর মান কত?  ৩ ৭।      মুনতাছির তাদের আম বাগান থেকে 50 টি আম পাড়ে। মুনতাছির যতগুলো আম নেয় তার বোনকে তার দ্বিগুণের চেয়ে 2 টি আম বেশি দেয়। তাদের আয়তাকার আম বাগানটির প্রস্থ অপেক্ষা দৈর্ঘ্য 10 মিটার বেশি এবং পরিসীমা 100 মিটার। (ক)   মুনতাছির কতগুলো আম নিয়েছিল তা নির্ণয় করো।  ৩ (খ)   আয়তাকার বাগানটির দৈর্ঘ্য নির্ণয় করো।        ৪ ৮।     সিহাব একটি দোকান থেকে 6 টি কলম কিনে দোকানদারকে 50 টাকার একটি নোট দিল। দোকানদার তাকে 20 টাকা ফেরত দিলেন। সিহাব অন্য একটি দোকান থেকে প্রতিটি y টাকা দামের 3 টি খাতা কিনল। তাহলে (ক)   প্রতিটি কলমের দাম নির্ণয় কর।   ৩ (খ)   3 টি খাতার দাম 6 টি কলমের দামের সমান হলে, প্রতিটি খাতার দাম কত?     ৪ ৯।     একটি আয়তাকার জমির দৈর্ঘ্য প্রস্থের ৩ গুণ। জমিটির পরিসীমা ২৪ মিটার। জমিটির ঠিক মাঝ বরাবর আড়াআড়িভাবে ১মিটার চওড়া রাস্তা আছে।  (ক)   আয়তাকার জমিটির ক্ষেত্রফল নির্ণয় করো।     ৩ (খ)   রাস্তা দুইটির মোট ক্ষেত্রফল নির্ণয় করো।       ৪ ১০।    কোনো বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ‘ক’ শাখার ৫ দিনের উপস্থিত শিক্ষার্থীর সংখ্যা নিচে দেওয়া হলো : দিন রবিবার সোমবার মঙ্গলবার বুধবার                                      বৃহস্পতিবার উপস্থিত শিক্ষার্থী সংখ্যা ৪০ ৩৮ ৩৫ ৪৩ ৩৫  (ক)  কোন দিন সবচেয়ে বেশি শিক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল?   ৩ (খ)   প্রদত্ত উপাত্তের স্তম্ভলেখ আঁক।  ৪ ১১।    নিচে ২০ জন শ্রমিকের সাপ্তাহিক সঞ্চয় (টাকায়) দেওয়া হলো :         ১৫৫, ১৬৫, ১৭৩, ১৫৮, ১৪৬, ১৫৬, ১৬২, ১৫৮, ১৪৮, ১৫৯, ১৫০, ১৩৬, ১৫৬, ১৫০, ১৬৯, ১৫৬, ১৫১, ১৫৫, ১৫৭, ১৬৭। (ক)   প্রদত্ত উপাত্তসমূহ মানের অধঃক্রমে সাজাও ও প্রচুরক নির্ণয় করো।       ২ (খ)   উপাত্তসমূহের মধ্যক কত?       ২ (গ)    উপাত্তসমূহের গড় নির্ণয় করো।  ৩       Read the full article
0 notes
jahid80 · 2 months ago
Text
নদী ও খাল দখলমুক্ত করা
একটি প্রয়োজনীয় উদ্যোগ
নদী ও খাল আমাদের প্রাকৃতিক পরিবেশের অপরিহার্য অংশ এবং দেশের অর্থনীতি ও জনজীবনের উন্নয়নের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তবে দখল ও দূষণের কারণে এগুলোর অবস্থা দিন দিন অবনতির দিকে যাচ্ছে। নদী ও খাল দখলমুক্ত করা একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং চ্যালেঞ্জিং কাজ। এজন্য বিভিন্ন ধাপে পরিকল্পনা ও কার্যক্রম গ্রহণ করা প্রয়োজন।
প্রথমত, সঠিক আইনের প্রয়োগ নিশ্চিত করা,
নদী ও খাল দখলমুক্ত করার জন্য বিদ্যমান আইন ও বিধি-বিধানের কঠোর প্রয়োগ প্রয়োজন। বাংলাদেশে 'নদী রক্ষা কমিশন আইন' এবং অন্যান্য পরিবেশ সংরক্ষণ আইনের মাধ্যমে নদী ও খালের অবৈধ দখল উচ্ছেদ করা সম্ভব। আইনের কার্যকারিতা বৃদ্ধির মাধ্যমে দখলকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে। জরিমানা ও কারাদণ্ডসহ আইনানুগ ব্যবস্থা প্রয়োগে সরকারের সচেতনতা ও অঙ্গীকার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সচেতনতা বৃদ্ধি, নদী ও খাল রক্ষার জন্য জনসচেতনতা বৃদ্ধি একটি প্রয়োজনীয় উপায়। সমাজের সকল স্তরের মানুষের মধ্যে নদী ও খালের গুরুত্ব, দখল ও দূষণের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে অবগত করতে হবে। স্কুল-কলেজে এ বিষয়ে শিক্ষামূলক প্রোগ্রাম, গণমাধ্যমে প্রচার কার্যক্রম এবং বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের উদ্যোগে প্রচারাভিযান চালানো যেতে পারে। মানুষ যখন এই প্রাকৃতিক সম্পদগুলোর মূল্য বুঝবে, তখনই দখল প্রতিরোধের কাজে তারা সক্রিয় ভূমিকা রাখতে পারবে।
স্থানীয় প্রশাসনের ভূমিকা,স্থানীয় প্রশাসনকে দখলমুক্তির ক্ষেত্রে জোরালো ভূমিকা পালন করতে হবে। তারা মাঠ পর্যায়ে কাজ করে, দখলদারদের চিহ্নিত করে এবং উচ্ছেদ কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারেন। স্থানীয় সরকার এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের মধ্যে সমন্বয় বাড়ানো হলে এ কাজে আরও গতি আসবে।
অবৈধ দখল উচ্ছেদ ও পুনর্বাসন, নদী ও খাল দখলমুক্ত করার সময় অবৈধ দখলদারদের সঠিক পুনর্বাসন নিশ্চিত করা প্রয়োজন। দখলকারীরা প্রায়��ই দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষ হয়, তাই তাদের জন্য উপযুক্ত বাসস্থান বা কর্মসংস্থান নিশ্চিত করা জরুরি। এ ধরনের উদ্যোগ দখলমুক্ত কার্যক্রমের সামাজিক গ্রহণযোগ্যতা বাড়ায় এবং পুনরায় দখলের সম্ভাবনা কমায়। পরিবেশগত পুনরুদ্ধার কার্যক্রম,
দখলমুক্ত হওয়ার পর নদী ও খাল পুনরায় দূষণ ও ক্ষতির শিকার না হয় তা নিশ্চিত করা জরুরি। এজন্য বিভিন্ন পরিবেশগত পুনরুদ্ধার কার্যক্রম, যেমন নদী-খালের তীর বাঁধাই, বৃক্ষরোপণ, দূষণ নিয়ন্ত্রণ, এবং নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ নিশ্চিত করতে হবে। সার্বিক দৃষ্টিভঙ্গি,
নদী ও খাল দখলমুক্ত করা একটি অব্যাহত প্রচেষ্টার ফল। সরকারি উদ্যোগ, আইনের প্রয়োগ, জনগণের সচেতনতা এবং স্থানীয় সংগঠনগুলোর সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে এ সমস্যা সমাধান করা সম্ভব। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় নদী ও খাল দখলমুক্ত রেখে দেশের পরিবেশ সুরক্ষিত রাখা সম্ভব হবে। নদী ও খাল শুধু প্রাকৃতিক সম্পদ নয়, এটি আমাদের জীবন, সংস্কৃতি এবং ভবিষ্যৎ সুরক্ষার সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। অতএব, এগুলোকে দখলমুক্ত করা আমাদের সকলের দায়িত্ব এবং এটি আমাদের সামগ্রিক পরিবেশ ও সমাজের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
0 notes
tradingmasterrubelar24 · 2 months ago
Text
ট্রেডিং সারসংক্ষেপে ক্যান্ডেলস্টিক অধ্যয়ন করার পদ্ধতি:
ট্রেডিংয়ে ক্যান্ডেলস্টিক অধ্যয়ন করার উপায়
এই প্রবন্ধে, আমি ট্রেডিংয়ে ক্যান্ডেলস্টিক অধ্যয়ন করার উপায় নিয়ে আলোচনা করবো। এই প্রবন্ধের অংশ হিসাবে, আমরা ট্রেডিংয়ে ক্যান্ডেলস্টিক সম্পর্কিত নিম্নলিখিত তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট বিস্তারিতভাবে আলোচনা করবো। Trading Master Rubel AR
ক্যান্ডেলস্টিক কী?
ক্যান্ডেলস্টিকগুলি ক্রেতা ও বিক্রেতারা কী করছে তার প্রতিফলন। তারা কতটা মূল্য পরিবর্তন করে এবং এই পরিবর্তনের পেছনের শক্তি কতটা তা দেখায়। ক্যান্ডেল আপনাকে কে নিয়ন্ত্রণ করছে তা বলে, কিন্তু এই পরিবর্তনের পেছনের ক্রেতা বা বিক্রেতাদের শক্তি সম্পর্কে বলে না; ভলিউম সহ ক্যান্ডেল সেটি দেখায়। #Rubel #AR #Trader
ওপেন:
ওপেন মূল্য আমাদের জানান দেয় সেই সময়ের ওপেনিং-এ ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে ভারসাম্য। ওপেনিং মূল্য দিনটির প্রথম লেনদেন। ট্রেডাররা রাতারাতি বাজার পর্যালোচনা করার পর, ওপেনটি দিনটি শুরু করার জন্য বিনিয়োগকারীদের কাঙ্ক্ষিত অবস্থান উপস্থাপন করে। পূর্ববর্তী ক্লোজ থেকে ওপেনে পরিবর্তন নতুন অনুভূতি প্রকাশ করে। এছাড়াও, সংস্থাগুলি বেশিরভাগ সময় বড়, সর্বাধিক তরল লেনদেন হওয়ায় শেয়ারের সংখ্যা সংগ্রহ (বা বিতরণ) করতে চাইলে প্রায়ই ওপেনে অর্ডার দেয়। এভাবে, ওপেনিংটি সম্ভবত বড় স্টক পরিমাণ সংগ্রহ/ বিতরণ করার মধ্যে অন্যতম সেরা সময় হতে পারে যাতে স্টকের মূল্যে প্রভাব কমানোর প্রচেষ্টা করাও সম্ভব। Trading Master Rubel AR
হাই:
হাই হল সেশন চলাকালীন স্টক যে সর্বোচ্চ পয়েন্টে লেনদেন হয়েছে। হাই হল সেই সর্বাধিক পয়েন্ট যেখানে ষাঁড়গুলি স্টককে উত্তোলন করতে পেরেছে যতক্ষণ না বিক্রেতারা নিয়ন্ত্রণ পুনরুদ্ধার করে স্টককে নীচে ঠেলে দেয়। হাই বিক্রেতাদের জন্য একটি শক্ত স্থল এবং ক্রেতাদের জন্য একটি প্রতিরোধ এলাকা নির্দেশ করে। একটি ব্যতিক্রম আছে: যখন স্টক হাই-এ বন্ধ হয়, এটি বিক্রেতাদের থেকে কোনও প্রকৃত প্রতিরোধের সম্মুখীন হয় না। ক্রেতারা শুধুমাত্র সময় শেষ হয়ে গিয়েছিল। Trading Master Rubel AR
লো:
লো হল সেশন চলাকালীন স্টক যে সর্বনিম্ন পয়েন্টে লেনদেন হয়েছে। লো হল সেই সর্বাধিক পয়েন্ট যেখানে ভাল্লুকগুলি স্টককে নীচে ঠেলে দিয়েছে যতক্ষণ না ক্রেতারা নিয়ন্ত্রণ পুনরুদ্ধার করে স্টককে উপরে ঠেলে দেয়। লো এমন একটি এলাকা যেখানে মূল্য কমানো থেকে রোধ করতে যথেষ্ট চাহিদা বিদ্যমান। ব্যতিক্রম হল যখন সুরক্ষা লো-তে বন্ধ হয়। যখন স্টক লো-তে বন্ধ হয়ে যায়, তখন এটি কোনও ক্রয় সমর্থন পায়নি। বরং, ষাঁড়গুলি সেশন এর সমাপ্তি ঘণ্টা দ্বারা বাঁচানো হয়েছিল। #Trading #Master #Rubel #AR
সমাপ্তি:
সমাপ্তি মূল্য আমাদের বলে যে একটি নির্দিষ্ট সময়ের শেষে ভারসাম্য বিন্দু কোথায় ছিল। সমাপ্তি হল সর্বশেষ মূল্য যা ক্রেতা এবং বিক্রেতার মধ্যে সম্মত হয়েছে, এবং এটি ট্রেডিং সেশন শেষ করে। সমাপ্তি বাজারের চূড়ান্ত মূল্যায়ন। একটি সমাপ্তি এবং পরবর্তী সমাপ্তির মধ্যে অনেক কিছু ঘটতে পারে। সমাপ্তি দিনের শেষে বিনিয়োগকারীদের অনুভূতি এবং আস্থার প্রতিনিধিত্ব করে। এটি এমন একটি অবস্থান যা বিনিয়োগকারীরা দিনের শেষে ধরে রাখতে চান যখন পরবর্তী সেশন খোলা না হওয়া পর্যন্ত তারা তারল্যের সাথে বাণিজ্য কর���ে পারেন না। সমাপ্তি মূল্য হল প্রথম (প্রায়শই একমাত্র) মূল্য যা বেশিরভাগ বিনিয়োগকারী জানতে চান। Trading Master Rubel AR
পরিবর্তন:
পরিবর্তন হল সমাপ্তি এবং সমাপ্তির মধ্যে পার্থক্য। এক দিনের সমাপ্তি মূল্য এবং পরবর্তী দিনের সমাপ্তি মূল্যের মধ্যে পার্থক্য। যখন এই পার্থক্য ইতিবাচক হয়, এটি আমাদের বলে যে চাহিদা সরবরাহকে ছাড়িয়ে গেছে। যখন এই পার্থক্য নেতিবাচক হয়, এটি আমাদের বলে যে সরবরাহ চাহিদার চেয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। পরিবর্তন সম্ভবত সবচেয়ে বেশি অনুসন্ধান করা আর্থিক তথ্য।
পরিসীমা:
পরিসীমা হল সেই মানের সূচি যার মধ্যে সারা দিন স্টক বাণিজ্য করে। পরিসীমা বারের সবচেয়ে উঁচু পয়েন্ট এবং একই বারের সবচেয়ে নিচু পয়েন্টের মধ্যে বিস্তৃত। এটি বারের শীর্ষ থেকে মাপা হয়, যেখানে প্রতিরোধ কম এবং সমর্থন আসে। পরিসীমার আকার আমাদের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেয় যে কীভাবে সহজে চাহিদা স্টকের দাম বাড়াতে পারে বা সরবরাহ দাম কমাতে বাধ্য করে। যত বেশি পরিসীমা, তত সহজে সরবরাহ ও চাহিদার শক্তি স্টকের দাম সরাতে পারে।
বুলিশ ক্যান্ডেলস্টিক
এটি কিছুই নয়, কেবল তখনই বর্তমান ক্যান্ডেল বন্ধ হয়, এটি আগের ক্যান্ডেলের ক্লোজের উপরে থাকে।
বেয়ারিশ ক্যান্ডেলস্টিক
যখন বর্তমান ক্লোজ আগের ক্যান্ডেলের ক্লোজের নিচে থাকে
ক্যান্ডেলস্টিকের সঠিক বোঝাপড়া থাকলে, আপনি কাছাকাছি ভবিষ্যতে কী ঘটতে যাচ্ছে তা পূর্বানুমান করতে পারেন
#প্রো টিপস: আমরা (বিপণনকারী) বাজারকে সরাতে পারি না, তাই প্রতিটি ক্যান্ডেল দেখায় কী বুদ্ধিমান টাকা দেখাতে চেষ্টা করছে। সুতরাং তাদের পদক্ষেপ ফাঁদ বা প্রকৃত কিনা তা শুধুমাত্র ভলিউম দ্বারা যাচাই হয়
#প্রো টিপস: ক্যান্ডেলস্টিক অর্ধেক তথ্য দেখায়, এবং অন্য অর্ধেক তথ্য ভলিউম দ্বারা প্রদর্শিত হয় Rubel AR Trader
উদাহরণ
আমাদের কী বলছে?
SENIMATE = বুলিশ, ২টি ধারাবাহিক উচ্চতর ক্লোজ ক্যান্ডেল। চলেন এই ক্যান্ডেলে ভলিউম যোগ করি
২য় ক্যান্ডেলের সীমা ১ম ক্যান্ডেলের চেয়ে ছোট
২য় ক্যান্ডেলের ভলিউম ১ম ক্যান্ডেলের চেয়ে বেশি
ভাবুন কেন ভলিউম ১ম ক্যান্ডেলের চেয়ে বেশি।
আমি আপনাকে ব্যাখ্যা করি।
উচ্চ ভলিউম সহ সংকীর্ণ বিস্তার ক্যান্ডেল। দুটি সম্ভাব্য ব্যাখ্যা
যদি ভলিউম ক্রয়কে প্রতিনিধিত্ব করত, তাহলে বিস্তার কীভাবে সংকীর্ণ হতে পারে?
অথবা পেশাদার অর্থ ক্রয়ে বিক্রি করছে, নিকট ভবিষ্যতে সম্ভাব্য উল্টোদিকে
বামে একটি ট্রেডিং রেঞ্জ রয়েছে, এবং পেশাদার অর্থ এই পুরানো ট্রেডিং রেঞ্জে লক হওয়া ট্রেডারদের বিক্রয় গ্রহণের জন্য প্রস্তুত। আমি বলতে চাইছি, ব্রেক আউট হতে পারে।
চলেন চার্টটি বুঝি।
যদি পরবর্তী বারটি নিচে যায় এবং এর নিম্নস্থানে বন্ধ হয়, এটি প্রফেশনাল বিক্রি ��িশ্চিত করে
কম ভলিউম নিচে ক্যান্ডেল মাঝামাঝি বা শীর্ষে বন্ধ হওয়া দেখায় স্মার্ট মানি সরবরাহ পরীক্ষা করছে এবং আর কোন সরবরাহ উপলব্ধ নেই ২য় ক্যান্ডেল ছিল ক্রেতার ভলিউম যদি পরবর্তী ক্যান্ডেল বর্তমান ক্যান্ডেলের উপরে বন্ধ হয়
ট্রেডিং এ ক্যান্ডেলস্টিক বিশ্লেষণের জন্য ৬টি বৈশিষ্ট্য
প্রথম নীতি: যেকোনো উইকের দৈর্ঘ্য, যা মোমবাতির উপরের বা নিচের দিকে থাকে, সর্বদাই প্রথম ফোকাস হতে হবে কারণ এটি তাৎক্ষণিকভাবে শক্তি, দুর্বলতা এবং অনিশ্চয়তা দেখায়, এবং সর্বোপরি, যেখানে স্মার্ট-মানি প্রবেশ করে তা নির্দেশ করে।
দ্বিতীয় নীতি: যদি কোনো উইক তৈরি না হয়, এটি বাজারের সমাপ্তি মূল্য সম্পর্কে শক্তিশালী মনোভাব নির্দেশ করে। সেখানে স্মার্ট-মানি সক্রিয় থাকে।
তৃতীয় নীতি: একটি চওড়া শরীর শক্তিশালী বাজারমুখী মনোভাব নির্দেশ করে, এবং একটি সরু শরীর দুর্বল বাজারমুখী মনোভাব প্রকাশ করে। একটি সরু শরীর এবং ভারী ভলিউম হয় স্মার্ট মানি ক্রমাগত গতির জন্য পর্যবেক্ষণ করে বা বিপরীত দিকে স্মার্ট মানি প্রবেশ করে।
নিয়ম চার:
একই ধরনের মোমবাতি মূল্য প্রবণতার কোথায় দেখা যাচ্ছে তার উপর ভিত্তি করে সম্পূর্ণ ভিন্ন অর্থ বহন করবে। প্রবণতার শুরুতে, মাঝামাঝি বা শেষে, সমর্থন বা প্রতিরোধস্থলে, অথবা সংহতি পর্যায়ে। মোমবাতি বিশ্লেষণ করা উচিত চালনার প্রেক্ষাপটে। কখনই বিচ্ছিন্নভাবে এক দিনের ক্রিয়াকলাপ দেখে বাজার জানা চেষ্টা করবেন না। ধাপে ধাপে বাজার পড়ুন এবং এরপর সাম্প্রতিক দিনের ক্রিয়াকলাপ সেই ধাপে বিবেচনা করুন। Rubel AR Trader
নিয়ম পাঁচ:
ভলিউম মূল্যের সত্যতা নিশ্চিত করে। প্রথমে দেখুন মোমবাতি কি বলছে, তারপর ভলিউম দ্বারা নিশ্চিত করুন। এটি কি মোমবাতির মূল্য প্রবণতার সাথে নিশ্চিত করছে কিনা?
নিয়ম ছয়: যখন একটি নির্দিষ্ট সময়সীমার কোন মানে দাঁড়ায় না, তখন বৃহত্তর ছবি বা চালনার মাইক্রোস্ট্রাকচারের জন্য পরবর্তী উচ্চতর সময়সীমায় যান অথবা নিম্নতর সময়সীমায় যান।
ট্রেডিং সারসংক্ষেপে ক্যান্ডেলস্টিক অধ্যয়ন করার পদ্ধতি:
ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন অধ্যয়ন করা একটি গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা যা প্রযুক্তিগত বিশ্লেষণে বাজারের অনুভূতি এবং সম্ভাব্য মূল্য পরিবর্তন সম্পর্কে ধারণা দিতে পারে। ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন পড়া এবং ব্যাখ্যা করার শিক্ষার জন্য এখানে পদক্ষেপ-বাই-পদক্ষেপ পদ্ধতি দেওয়া হল:
১. মৌলিক বিষয়গুলি বুঝুন
ক্যান্ডেলস্টিকের গঠন: প্রতিটি ক্যান্ডেলস্টিক সাধারণত এক দিনের ট্রেডিং প্রতিনিধিত্ব করে এবং একটি বডি ও উইকস (বা শেডো) নিয়ে গঠিত হয়। বডি খোলা এবং বন্ধ মূল্যের প্রদর্শন করে, যখন উইকস উচ্চ এবং নিম্ন মূল্য প্রদর্শন করে।
রঙ কোডিং:
ক্যান্ডেলস্টিক সাধারণত মূল্যের পরিবর্তন প্রতিফলিত করতে রঙিন হয়। একটি সাধারণ স্কিম হল খোলার মূল্য থেকে কম বন্ধ মূল্যের জন্য লাল (বিয়ারিশ) এবং খোলার মূল্য থেকে বেশি বন্ধ মূল্যের জন্য সবুজ (বুলিশ)।
২. একক ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন শিখুন
��োজি: উদ্বোধনী ও সমাপনী মূল্য প্রায় সমান হলে সিদ্ধান্তহীনতা নির্দেশ করে।
হ্যামার এবং হ্যাংগিং ম্যান: ছোট বডি এবং লম্বা নিম্ন উইক, যা সম্ভাব্য বিপরীতমুখী সংকেত প্রদান করে। Rubel AR Trader
ইনভার্টেড হ্যামার এবং শুটিং স্টার: ছোট বডি এবং লম্বা ঊর্ধ্ব উইক, যা বিপরীত দিকে সম্ভাব্য বিপরীতমুখী সংকেত প্রদান করে।
৩. বহুক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন অন্বেষণ করুন
বুলিশ ইনগালফিং: একটি ছোট বিয়ারিশ ক্যান্ডলের পরে একটি বড় বুলিশ ক্যান্ডল যা পূর্বের ক্যান্ডলকে 'ইনগালফ' করে, যা সম্ভাব্য উর্ধ্বমুখী পরিবর্তনের সূচনা নির্দেশ করে।
বেয়ারিশ ইনগালফিং: বুলিশ ইনগালফিং-এর বিপরীত, যা সম্ভাব্য নিম্নমুখী পরিবর্তন নির্দেশ করে।
মর্নিং স্টার এবং ইভনিং স্টার: একটি তিন-ক্যান্ডলের প্যাটার্ন যা বর্তমান প্রবণতাকে উল্টে দেয়।
থ্রি হোয়াইট সোলজারস এবং থ্রি ব্ল্যাক ক্রোস: একই রঙের একাধিক ধারাবাহিক দীর্ঘ শরীরের ক্যান্ডল, যা সেই রঙের দিকে শক্তিশালী গতিবেগ নির্দেশ করে।
৪. প্রসঙ্গ অধ্যয়ন করুন
ক্যান্ডলস্টিক প্যাটার্নসমূহ একক অবস্থানে সংঘটিত হয় না; এদের গুরুত্ব বৃদ্ধি পায় যখন তারা গুরুত্বপূর্ণ সহায়তা বা প্রতিরোধ স্তর, ট্রেন্ড লাইন, বা ফিবোনাচ্চি রিট্রেসমেন্ট স্তরে প্রদর্শিত হয়।
ভলিউমও গুরুত্বপূর্ণ—যে প্যাটার্নগুলি উচ্চতর ভলিউম রিডিং দ্বারা নিশ্চিত হয় তারা বেশি নির্ভরযোগ্য।
৫. প্যাটার্ন স্বীকৃতির অনুশীলন করুন
ক্যান্ডলস্টিক প্যাটার্নগুলি স্বীকৃতি দিতে অনুশীলন করার জন্য ঐতিহাসিক চার্টগুলির ব্যবহার করুন। বেশিরভাগ ট্রেডিং প্ল্যাটফর্ম এই কাজে সহায়ক টুল সরবরাহ করে।
কিছু ব্যবসায়ী ফ্ল্যাশকার্ড বা প্যাটার্ন স্বীকৃতি সংক্রান্ত অনুশীলনের জন্য ডিজাইন করা অ্যাপ ব্যবহারকে সহায়ক মনে করেন।
৬. ব্যাক-টেস্টিং
একবার আপনি প্যাটার্নগুলির সাথে পরিচিত হয়ে গেলে, সেগুলি ব্যাক-টেস্ট করুন। ঐতিহাসিক ডেটা দেখুন যে প্যাটার্নগুলি দেখা দেওয়ার পরে স্টকের দাম কীভাবে পরিবর্তিত হয়েছে।
প্রতিটি প্যাটার্নের সাফল্যের হার এবং কোন বাজার পরিস্থিতিতে সেগুলি সবচেয়ে বেশি নির্ভরযোগ্য তা বুঝুন। Trading Master Rubel AR
৭. একটি সিমুলেটর দিয়ে শুরু করুন
রিয়েল টাকার ঝুঁকি না নিয়ে ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্নগুলির সাথে ট্রেডিং অনুশীলন করার জন্য একটি ট্রেডিং সিমুলেটর ব্যবহার করুন।
এটি আপনাকে বাস্তব সময়ের বাজার পরিস্থিতিতে এই প্যাটার্নগুলি কীভাবে কাজ করে তা বুঝতে সাহায্য করতে পারে।
৮. অন্যান্য বিশ্লেষণ প্রণালী সংযুক্ত করুন Rubel AR Trader
সংকেত নিশ্চিত করতে ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্নকে অন্যান্য টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ সরঞ্জাম, যেমন ইন্ডিকেটর এবং অস্কিলেটরের সাথে মিলিয়ে নিন।
কোনও প্যাটার্নই নির্ভুল নয়। ক্যান্ডেলস্টিককে অন্যান্য বিশ্লেষণ স্ট্রাটেজিের সাথে মিলিয়ে নেওয়া আপনার ট্রেডকে নিশ্চিত করতে সাহায্য করতে পারে।
৯. শেখা চালিয়ে যান
ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্নগুলি টেকনিক্যাল বিশ্লেষণের একটি অংশ মাত্র। চার্ট প্যাটার্ন, টেকনিক্যাল ইন্ডিকেটর এবং ওয়েভ থিওরি সম্পর্কে আপনার জ্ঞান বাড়ান।
টেকনিক্যাল বিশ্লেষণের যেকোনো নতুন গবেষণা বা পদ্ধতির সাথে আপডেট থাকুন।
১০. ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা প্রয়োগ করুন
ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্নের উপর ভিত্তি করে ট্রেডিং শুরু করার সময় সর্বদা সঠিক ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা প্রয়োগ করুন। আপনার মূলধন রক্ষার জন্য স্টপ-লস অর্ডারগুলি ব্যবহার করুন।
বুঝে নিন যে ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্নগুলি সম্ভাবনার ইঙ্গিত দেয়, নিশ্চিততার নয়। সর্বদা প্রস্তুত থাকুন যে প্যাটার্নটি প্রত্যাশিত হিসাবে না হতে পারে। Rubel AR Trader
১১. আপনার ট্রেডগুলির ওপর প্রতিফলন করুন
যে ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্নগুলির সাথে ট্রেড করছেন, তার প্রেক্ষাপট, সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়া এবং ফলাফলগুলি নথিভুক্ত করে একটি ট্রেডিং জার্নাল রাখুন।
সাফল্য এবং ভুলগুলি থেকে শেখার জন্য নিয়মিত আপনার জার্নালটি পর্যালোচনা করুন।
মোমবাতির প্যাটার্নগুলি একজন ব্যবসায়ীর অস্ত্রাগারের একটি শক্তিশালী সরঞ্জাম হতে পারে, যা বাজারের মনস্তত্ত্ব সম্পর্কে মূল্যবান অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করে। তবে, সেগুলি একটি ব্যাপক ট্রেডিং স্ট্রাটেজিের অংশ হওয়া উচিত যা সঠিক ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা চর্চা এবং ধারাবাহিক শিক্ষার সাথে রয়েছে।
পরবর্তী পৃষ্ঠায়, আমি ট্রেডিংয়ে মোমবাতি বিশ্লেষণ আলোচনা করব। আমি ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করব কিভাবে ট্রেডিংয়ে মোমবাতি অধ্যয়ন করবেন। আমি আশা করি আপনি এই মোমবাতি অধ্যয়ন পাঠ উপভোগ করবেন। Rubel AR Trader
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
0 notes
rubelartrader · 2 months ago
Text
ট্রেডিংয়ে ক্যান্ডেলস্টিক অধ্যয়ন করার উপায়
এই প্রবন্ধে, আমি ট্রেডিংয়ে ক্যান্ডেলস্টিক অধ্যয়ন করার উপায় নিয়ে আলোচনা করবো। এই প্রবন্ধের অংশ হিসাবে, আমরা ট্রেডিংয়ে ক্যান্ডেলস্টিক সম্পর্কিত নিম্নলিখিত তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট বিস্তারিতভাবে আলোচনা করবো। Trading Master Rubel AR
ক্যান্ডেলস্টিক কী?
ক্যান্ডেলস্টিকগুলি ক্রেতা ও বিক্রেতারা কী করছে তার প্রতিফলন। তারা কতটা মূল্য পরিবর্তন করে এবং এই পরিবর্তনের পেছনের শক্তি কতটা তা দেখায়। ক্যান্ডেল আপনাকে কে নিয়ন্ত্রণ করছে তা বলে, কিন্তু এই পরিবর্তনের পেছনের ক্রেতা বা বিক্রেতাদের শক্তি সম্পর্কে বলে না; ভলিউম সহ ক্যান্ডেল সেটি দেখায়। #Rubel #AR #Trader
ওপেন:
ওপেন মূল্য আমাদের জানান দেয় সেই সময়ের ওপেনিং-এ ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে ভারসাম্য। ওপেনিং মূল্য দিনটির প্রথম লেনদেন। ট্রেডাররা রাতারাতি বাজার পর্যালোচনা করার পর, ওপেনটি দিনটি শুরু করার জন্য বিনিয়োগকারীদের কাঙ্ক্ষিত অবস্থান উপস্থাপন করে। পূর্ববর্তী ক্লোজ থেকে ওপেনে পরিবর্তন নতুন অনুভূতি প্রকাশ করে। এছাড়াও, সংস্থাগুলি বেশিরভাগ সময় বড়, সর্বাধিক তরল লেনদেন হওয়ায় শেয়ারের সংখ্যা সংগ্রহ (বা বিতরণ) করতে চাইলে প্রায়ই ওপেনে অর্ডার দেয়। এভাবে, ওপেনিংটি সম্ভবত বড় স্টক পরিমাণ সংগ্রহ/ বিতরণ করার মধ্যে অন্যতম সেরা সময় হতে পারে যাতে স্টকের মূল্যে প্রভাব কমানোর প্রচেষ্টা করাও সম্ভব। Trading Master Rubel AR
হাই:
হাই হল সেশন চলাকালীন স্টক যে সর্বোচ্চ পয়েন্টে লেনদেন হয়েছে। হাই হল সেই সর্বাধিক পয়েন্ট যেখানে ষাঁড়গুলি স্টককে উত্তোলন করতে পেরেছে যতক্ষণ না বিক্রেতারা নিয়ন্ত্রণ পুনরুদ্ধার করে স্টককে নীচে ঠেলে দেয়। হাই বিক্রেতাদের জন্য একটি শক্ত স্থল এবং ক্রেতাদের জন্য একটি প্রতিরোধ এলাকা নির্দেশ করে। একটি ব্যতিক্রম আছে: যখন স্টক হাই-এ বন্ধ হয়, এটি বিক্রেতাদের থেকে কোনও প্রকৃত প্রতিরোধের সম্মুখীন হয় না। ক্রেতারা শুধুমাত্র সময় শেষ হয়ে গিয়েছিল। Trading Master Rubel AR
লো:
লো হল সেশন চলাকালীন স্টক যে সর্বনিম্ন পয়েন্টে লেনদেন হয়েছে। লো হল সেই সর্বাধিক পয়েন্ট যেখানে ভাল্লুকগুলি স্টককে নীচে ঠেলে দিয়েছে যতক্ষণ না ক্রেতারা নিয়ন্ত্রণ পুনরুদ্ধার করে স্টককে উপরে ঠেলে দেয়। লো এমন একটি এলাকা যেখানে মূল্য কমানো থেকে রোধ করতে যথেষ্ট চাহিদা বিদ্যমান। ব্যতিক্রম হল যখন সুরক্ষা লো-তে বন্ধ হয়। যখন স্টক লো-তে বন্ধ হয়ে যায়, তখন এটি কোনও ক্রয় সমর্থন পায়নি। বরং, ষাঁড়গুলি সেশন এর সমাপ্তি ঘণ্টা দ্বারা বাঁচানো হয়েছিল। #Trading #Master #Rubel #AR
সমাপ্তি:
সমাপ্তি মূল্য আমাদের বলে যে একটি নির্দিষ্ট সময়ের শেষে ভারসাম্য বিন্দু কোথায় ছিল। সমাপ্তি হল সর্বশেষ মূল্য যা ক্রেতা এবং বিক্রেতার মধ্যে সম্মত হয়েছে, এবং এটি ট্রেডিং সেশন শেষ করে। সমাপ্তি বাজারের চূড়ান্ত মূল্যায়ন। একটি সমাপ্তি এবং পরবর্তী সমাপ্তির মধ্যে অনেক কিছু ঘটতে পারে। সমাপ্তি দিনের শেষে বিনিয়োগকারীদের অনুভূতি এবং আস্থার প্রতিনিধিত্ব করে। এটি এমন একটি অবস্থান যা বিনিয়োগকারীরা দিনের শেষে ধরে রাখতে চান যখন পরবর্তী সেশন খোলা না হওয়া পর্যন্ত তারা তারল্যের সাথে বাণিজ্য করতে পারেন না। সমাপ্তি মূল্য হল প্রথম (প্রায়শই একমাত্র) মূল্য যা বেশিরভাগ বিনিয়োগকারী জানতে চান। Trading Master Rubel AR
পরিবর্তন:
পরিবর্তন হল সমাপ্তি এবং সমাপ্তির মধ্যে পার্থক্য। এক দিনের সমাপ্তি মূল্য এবং পরবর্তী দিনের সমাপ্তি মূল্যের মধ্যে পার্থক্য। যখন এই পার্থক্য ইতিবাচক হয়, এটি আমাদের বলে যে চাহিদা সরবরাহকে ছাড়িয়ে গেছে। যখন এই পার্থক্য নেতিবাচক হয়, এটি আমাদের বলে যে সরবরাহ চাহিদার চেয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। পরিবর্তন সম্ভবত সবচেয়ে বেশি অনুসন্ধান করা আর্থিক তথ্য।
পরিসীমা:
পরিসীমা হল সেই মানের সূচি যার মধ্যে সারা দিন স্টক বাণিজ্য করে। পরিসীমা বারের সবচেয়ে উঁচু পয়েন্ট এবং একই বারের সবচেয়ে নিচু পয়েন্টের মধ্যে বিস্তৃত। এটি বারের শীর্ষ থেকে মাপা হয়, যেখানে প্রতিরোধ কম এবং সমর্থন আসে। পরিসীমার আকার আমাদের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেয় যে কীভাবে সহজে চাহিদা স্টকের দাম বাড়াতে পারে বা সরবরাহ দাম কমাতে বাধ্য করে। যত বেশি পরিসীমা, তত সহজে সরবরাহ ও চাহিদার শক্তি স্টকের দাম সরাতে পারে।
বুলিশ ক্যান্ডেলস্টিক
এটি কিছুই নয়, কেবল তখনই বর্তমান ক্যান্ডেল বন্ধ হয়, এটি আগের ক্যান্ডেলের ক্লোজের উপরে থাকে।
বেয়ারিশ ক্যান্ডেলস্টিক
যখন বর্তমান ক্লোজ আগের ক্যান্ডেলের ক্লোজের নিচে থাকে
ক্যান্ডেলস্টিকের সঠিক বোঝাপড়া থাকলে, আপনি কাছাকাছি ভবিষ্যতে কী ঘটতে যাচ্ছে তা পূর্বানুমান করতে পারেন
#প্রো টিপস: আমরা (বিপণনকারী) বাজারকে সরাতে পারি না, তাই প্রতিটি ক্যান্ডেল দেখায় কী বুদ্ধিমান টাকা দেখাতে চেষ্টা করছে। সুতরাং তাদের পদক্ষেপ ফাঁদ বা প্রকৃত কিনা তা শুধুমাত্র ভলিউম দ্বারা যাচাই হয়
#প্রো টিপস: ক্যান্ডেলস্টিক অর্ধেক তথ্য দেখায়, এবং অন্য অর্ধেক তথ্য ভলিউম দ্বারা প্রদর্শিত হয় Rubel AR Trader
উদাহরণ
আমাদের কী বলছে?
SENIMATE = বুলিশ, ২টি ধারাবাহিক উচ্চতর ক্লোজ ক্যান্ডেল। চলেন এই ক্যান্ডেলে ভলিউম যোগ করি
২য় ক্যান্ডেলের সীমা ১ম ক্যান্ডেলের চেয়ে ছোট
২য় ক্যান্ডেলের ভলিউম ১ম ক্যান্ডেলের চেয়ে বেশি
ভাবুন কেন ভলিউম ১ম ক্যান্ডেলের চেয়ে বেশি।
আমি আপনাকে ব্যাখ্যা করি।
উচ্চ ভলিউম সহ সংকীর্ণ বিস্তার ক্যান্ডেল। দুটি সম্ভাব্য ব্যাখ্যা
যদি ভলিউম ক্রয়কে প্রতিনিধিত্ব করত, তাহলে বিস্তার কীভাবে সংকীর্ণ হতে পারে?
অথবা পেশাদার অর্থ ক্রয়ে বিক্রি করছে, নিকট ভবিষ্যতে সম্ভাব্য উল্টোদিকে
বামে একটি ট্রেডিং রেঞ্জ রয়েছে, এবং পেশাদার অর্থ এই পুরানো ট্রেডিং রেঞ্জে লক হওয়া ট্রেডারদের বিক্রয় গ্রহণের জন্য প্রস্তুত। আমি বলতে চাইছি, ব্রেক আউট হতে পারে।
চলেন চার্টটি বুঝি।
যদি পরবর্তী বারটি নিচে যায় এবং এর নিম্নস্থানে বন্ধ হয়, এটি প্রফেশনাল বিক্রি নিশ্চিত করে
কম ভলিউম নিচে ক্যান্ডেল মাঝামাঝি বা শীর্ষে বন্ধ হওয়া দেখায় স্মার্ট মানি সরবরাহ পরীক্ষা করছে এবং আর কোন সরবরাহ উপলব্ধ নেই ২য় ক্যান্ডেল ছিল ক্রেতার ভলিউম যদি পরবর্তী ক্যান্ডেল বর্তমান ক্যান্ডেলের উপরে বন্ধ হয়
ট্রেডিং এ ক্যান্ডেলস্টিক বিশ্লেষণের জন্য ৬টি বৈশিষ্ট্য
প্রথম নীতি: যেকোনো উইকের দৈর্ঘ্য, যা মোমবাতির উপরের বা নিচের দিকে থাকে, সর্বদাই প্রথম ফোকাস হতে হবে কারণ এটি তাৎক্ষণিকভাবে শক্তি, দুর্বলতা এবং অনিশ্চয়তা দেখায়, এবং সর্বোপরি, যেখানে স্মার্ট-মানি প্রবেশ করে তা নির্দেশ করে।
দ্বিতীয় নীতি: যদি কোনো উইক তৈরি না হয়, এটি বাজারের সমাপ্তি মূল্য সম্পর্কে শক্তিশালী মনোভাব নির্দেশ করে। সেখানে স্মার্ট-মানি সক্রিয় থাকে।
তৃতীয় নীতি: একটি চওড়া শরীর শক্তিশালী বাজারমুখী মনোভাব নির্দেশ করে, এবং একটি সরু শরীর দুর্বল বাজারমুখী মনোভাব প্রকাশ করে। একটি সরু শরীর এবং ভারী ভলিউম হয় স্মার্ট মানি ক্রমাগত গতির জন্য পর্যবেক্ষণ করে বা বিপরীত দিকে স্মার্ট মানি প্রবেশ করে।
নিয়ম চার:
একই ধরনের মোমবাতি মূল্য প্রবণতার কোথায় দেখা যাচ্ছে তার উপর ভিত্তি করে সম্পূর্ণ ভিন্ন অর্থ বহন করবে। প্রবণতার শুরুতে, মাঝামাঝি বা শেষে, সমর্থন বা প্রতিরোধস্থলে, অথবা সংহতি পর্যায়ে। মোমবাতি বিশ্লেষণ করা উচিত চালনার প্রেক্ষাপটে। কখনই বিচ্ছিন্নভাবে এক দিনের ক্রিয়াকলাপ দেখে বাজার জানা চেষ্টা করবেন না। ধাপে ধাপে বাজার পড়ুন এবং এরপর সাম্প্রতিক দিনের ক্রিয়াকলাপ সেই ধাপে বিবেচনা করুন। Rubel AR Trader
নিয়ম পাঁচ:
ভলিউম মূল্যের সত্যতা নিশ্চিত করে। প্রথমে দেখুন মোমবাতি কি বলছে, তারপর ভলিউম দ্বারা নিশ্চিত করুন। এটি কি মোমবাতির মূল্য প্রবণতার সাথে নিশ্চিত করছে কিনা?
নিয়ম ছয়: যখন একটি নির্দিষ্ট সময়সীমার কোন মানে দাঁড়ায় না, তখন বৃহত্তর ছবি বা চালনার মাইক্রোস্ট্রাকচারের জন্য পরবর্তী উচ্চতর সময়সীমায় যান অথবা নিম্নতর সময়সীমায় যান।
ট্রেডিং সারসংক্ষেপে ক্যান্ডেলস্টিক অধ্যয়ন করার পদ্ধতি:
ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন অধ্যয়ন করা একটি গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা যা প্রযুক্তিগত বিশ্লেষণে বাজারের অনুভূতি এবং সম্ভাব্য মূল্য পরিবর্তন সম্পর্কে ধারণা দিতে পারে। ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন পড়া এবং ব্যাখ্যা করার শিক্ষার জন্য এখানে পদক্ষেপ-বাই-পদক্ষেপ পদ্ধতি দেওয়া হল:
১. মৌলিক বিষয়গুলি বুঝুন
ক্যান্ডেলস্টিকের গঠন: প্রতিটি ক্যান্ডেলস্টিক সাধারণত এক দিনের ট্রেডিং প্রতিনিধিত্ব করে এবং একটি বডি ও উইকস (বা শেডো) নিয়ে গঠিত হয়। বডি খোলা এবং বন্ধ মূল্যের প্রদর্শন করে, যখন উইকস উচ্চ এবং নিম্ন মূল্য প্রদর্শন করে।
রঙ কোডিং:
ক্যান্ডেলস্টিক সাধারণত মূল্যের পরিবর্তন প্রতিফলিত করতে রঙিন হয়। একটি সাধারণ স্কিম হল খোলার মূল্য থেকে কম বন্ধ মূল্যের জন্য লাল (বিয়ারিশ) এবং খোলার মূল্য থেকে বেশি বন্ধ মূল্যের জন্য সবুজ (বুলিশ)।
২. একক ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন শিখুন
দোজি: উদ্বোধনী ও সমাপনী মূল্য প্রায় সমান হলে সিদ্ধান্তহীনতা নির্দেশ করে।
হ্যামার এবং হ্যাংগিং ম্যান: ছোট বডি এবং লম্বা নিম্ন উইক, যা সম্ভাব্য বিপরীতমুখী সংকেত প্রদান করে। Rubel AR Trader
ইনভার্টেড হ্যামার এবং শুটিং স্টার: ছোট বডি এবং লম্বা ঊর্ধ্ব উইক, যা বিপরীত দিকে সম্ভাব্য বিপরীতমুখী সংকেত প্রদান করে।
৩. বহুক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন অন্বেষণ করুন
বুলিশ ইনগালফিং: একটি ছোট বিয়ারিশ ক্যান্ডলের পরে একটি বড় বুলিশ ক্যান্ডল যা পূর্বের ক্যান্ডলকে 'ইনগালফ' করে, যা সম্ভাব্য উর্ধ্বমুখী পরিবর্তনের সূচনা নির্দেশ করে।
বেয়ারিশ ইনগালফিং: বুলিশ ইনগালফিং-এর বিপরীত, যা সম্ভাব্য নিম্নমুখী পরিবর্তন নির্দেশ করে।
মর্নিং স্টার এবং ইভনিং স্টার: একটি ত���ন-ক্যান্ডলের প্যাটার্ন যা বর্তমান প্রবণতাকে উল্টে দেয়।
থ্রি হোয়াইট সোলজারস এবং থ্রি ব্ল্যাক ক্রোস: একই রঙের একাধিক ধারাবাহিক দীর্ঘ শরীরের ক্যান্ডল, যা সেই রঙের দিকে শক্তিশালী গতিবেগ নির্দেশ করে।
৪. প্রসঙ্গ অধ্যয়ন করুন
ক্যান্ডলস্টিক প্যাটার্নসমূহ একক অবস্থানে সংঘটিত হয় না; এদের গুরুত্ব বৃদ্ধি পায় যখন তারা গুরুত্বপূর্ণ সহায়তা বা প্রতিরোধ স্তর, ট্রেন্ড লাইন, বা ফিবোনাচ্চি রিট্রেসমেন্ট স্তরে প্রদর্শিত হয়।
ভলিউমও গুরুত্বপূর্ণ—যে প্যাটার্নগুলি উচ্চতর ভলিউম রিডিং দ্বারা নিশ্চিত হয় তারা বেশি নির্ভরযোগ্য।
৫. প্যাটার্ন স্বীকৃতির অনুশীলন করুন
ক্যান্ডলস্টিক প্যাটার্নগুলি স্বীকৃতি দিতে অনুশীলন করার জন্য ঐতিহাসিক চার্টগুলির ব্যবহার করুন। বেশিরভাগ ট্রেডিং প্ল্যাটফর্ম এই কাজে সহায়ক টুল সরবরাহ করে।
কিছু ব্যবসায়ী ফ্ল্যাশকার্ড বা প্যাটার্ন স্বীকৃতি সংক্রান্ত অনুশীলনের জন্য ডিজাইন করা অ্যাপ ব্যবহারকে সহায়ক মনে করেন।
৬. ব্যাক-টেস্টিং
একবার আপনি প্যাটার্নগুলির সাথে পরিচিত হয়ে গেলে, সেগুলি ব্যাক-টেস্ট করুন। ঐতিহাসিক ডেটা দেখুন যে প্যাটার্নগুলি দেখা দেওয়ার পরে স্টকের দাম কীভাবে পরিবর্তিত হয়েছে।
প্রতিটি প্যাটার্নের সাফল্যের হার এবং কোন বাজার পরিস্থিতিতে সেগুলি সবচেয়ে বেশি নির্ভরযোগ্য তা বুঝুন। Trading Master Rubel AR
৭. একটি সিমুলেটর দিয়ে শুরু করুন
রিয়েল টাকার ঝুঁকি না নিয়ে ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্নগুলির সাথে ট্রেডিং অনুশীলন করার জন্য একটি ট্রেডিং সিমুলেটর ব্যবহার করুন।
এটি আপনাকে বাস্তব সময়ের বাজার পরিস্থিতিতে এই প্যাটার্নগুলি কীভাবে কাজ করে তা বুঝতে সাহায্য করতে পারে।
৮. অন্যান্য বিশ্লেষণ প্রণালী সংযুক্ত করুন Rubel AR Trader
সংকেত নিশ্চিত করতে ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্নকে অন্যান্য টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ সরঞ্জাম, যেমন ইন্ডিকেটর এবং অস্কিলেটরের সাথে মিলিয়ে নিন।
কোনও প্যাটার্নই নির্ভুল নয়। ক্যান্ডেলস্টিককে অন্যান্য বিশ্লেষণ স্ট্রাটেজিের সাথে মিলিয়ে নেওয়া আপনার ট্রেডকে নিশ্চিত করতে সাহায্য করতে পারে।
৯. শেখা চালিয়ে যান
ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্নগুলি টেকনিক্যাল বিশ্লেষণের একটি অংশ মাত্র। চার্ট প্যাটার্ন, টেকনিক্যাল ইন্ডিকেটর এবং ওয়েভ থিওরি সম্পর্কে আপনার জ্ঞান বাড়ান।
টেকনিক্যাল বিশ্লেষণের যেকোনো নতুন গবেষণা বা পদ্ধতির সাথে আপডেট থাকুন।
১০. ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা প্রয়োগ করুন
ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্নের উপর ভিত্তি করে ট্রেডিং শুরু করার সময় সর্বদা সঠিক ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা প্রয়োগ করুন। আপনার মূলধন রক্ষার জন্য স্টপ-লস অর্ডারগুলি ব্যবহার করুন।
বুঝে নিন যে ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্নগুলি সম্ভাবনার ইঙ্গিত দেয়, নিশ্চিততার নয়। সর্বদা প্রস্তুত থাকুন যে প্যাটার্নটি প্রত্যাশিত হিসাবে না হতে পারে। Rubel AR Trader
১১. আপনার ট্রেডগুলির ওপর প্রতিফলন করুন
যে ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্নগুলির সাথে ট্রেড করছেন, তার প্রেক্ষাপট, সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়া এবং ফলাফলগুলি নথিভুক্ত করে একটি ট্রেডিং জার্নাল রাখুন।
সাফল্য এবং ভুলগুলি থেকে শেখার জন্য নিয়মিত আপনার জার্নালটি পর্যালোচনা করুন।
মোমবাতির প্যাটার্নগুলি একজন ব্যবসায়ীর অস্ত্রাগারের একটি শক্তিশালী সরঞ্জাম হতে পারে, যা বাজারের মনস্তত্ত্ব সম্পর্কে মূল্যবান অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করে। তবে, সেগুলি একটি ব্যাপক ট্রেডিং স্ট্রাটেজিের অংশ হওয়া উচিত যা সঠিক ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা চর্চা এবং ধারাবাহিক শিক্ষার সাথে রয়েছে।
পরবর্তী পৃষ্ঠায়, আমি ট্রেডিংয়ে মোমবাতি বিশ্লেষণ আলোচনা করব। আমি ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করব কিভাবে ট্রেডিংয়ে মোমবাতি অধ্যয়ন করবেন। আমি আশা করি আপনি এই মোমবাতি অধ্যয়ন পাঠ উপভোগ করবেন। Rubel AR Trader
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
0 notes
projuktirpathshalabd · 3 months ago
Text
Tumblr media
💥ব্যর্থতার পর  300 ডলারের কাজ পেয়ে ফ্রিল্যান্সিং জগতে টিকে থাকার নতুন আশার  নাম শাহ আলম। যিনি কাজ পেয়েও ২ টি অর্ডার সম্পুর্ন করতে না পেরে হতাশ হয়ে যাননি। 
🧐 শাহ আলম, প্রযুক্তির পাঠশালা ইনস্টিটিউট থেকে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে ফ্রিল্যান্সিং জগতে নতুন এক অধ্যায় শুরু করেছিলেন। প্রথম অর্ডারটি সফলভাবে সম্পূর্ণ করে তিনি নিজের উপর আস্থা পেয়েছিলেন। 
😊 কিন্তু পরের দুটি অর্ডারের ব্যর্থতা তার উৎসাহ কমিয়ে দেয়নি । তিনি হাল ছাড়েননি বরং কোর্সের শেখা দক্ষতাকে বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করতে থাকে���।
✅ লাইভ প্রজেক্টে কাজ করার মাধ্যমে তিনি নিজের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে থাকেন। এবং এরপর তিনি আরেকটি নতুন অর্ডার পান যার মূল্য ছিল ৩০০ ডলার। 
💥 এই সফলতা তার আত্মবিশ্বাসকে আরও দৃঢ় করে তোলে। বর্তমানে তিনি প্রযুক্তির পাঠশালার মেন্টর এবং এক্সপার্টদের সাহায্য নিয়ে এই ৩০০ ডলারের প্রজেক্টটি সম্পূর্ণ করার চেষ্টা করছেন।
✅ শাহ আলমের এই যাত্রা থেকে আমরা শিখতে পারি, যে ব্যর্থতা জীবনে আসাটা স্বাভাবিক তবে গুরুত্বপূর্ণ হলো ব্যর্থতার পরেও চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। 
❌ শুধুমাত্র থিওরি জানলেই হবে না, তা বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করতে হবে। নিজের উপর বিশ্বাস রাখলেই সফলতা অর্জন করা সম্ভব।
♻ শাহ আলমের মতো আপনিও ফ্রিল্যান্সিংয়ে সফল হতে পারেন। শুধুমাত্র আপনাকে ধৈর্য ধরে কাজ করে যেতে হবে এবং নিজের উপর আস্থা রাখতে হবে। 
🏃‍♀️ তাই আর দেরি না করে আজই চলে আসুন আমাদের প্রযুক্তির পাঠশালা ইনস্টিটিউটে।
কেন আসবেন প্রযুক্তির পাঠশালা ইন্সিটিউটে?
☑ কোর্সের মেয়াদ ৩ মাস
☑ অভিজ্ঞ মেন্টর দ্বারা ক্লাস
☑ মোট ক্লাস পাচ্ছেন ৩৬ টি
☑ ইর্ন্টানের পর জব গ্যারান্টি
☑ দুর্বল ছাত্রদের জন্য বিশেষ যত্ন
☑ কোর্স শেষে সার্টিফিকেট সুবিধা
☑ ২৪/৭ ঘন্টা লাইফ টাইম সাপোর্ট
☑ কোর্স ভিত্তিক ব্যাচ গ্রুপের সুবিধা
☑ লাইভ প্রজেক্টে ইন্টার্নশীপ / জব সুবিধা
☑ ৫০% পেমেন্ট করে ভর্তি হওয়ার সুযোগ
☑ দুই ইন্সটলমেন্টে পেমেন্ট দেওয়ার সুযোগ
☑ প্রত্যেকটির ক্লাসের সময় সীমা ২ ঘণ্টা করে
☑ অফলাইন এবং অনলাইনে ক্লাস করার সুযোগ
☑ প্রজেক্ট ভিত্তিক লাইভ ক্লাস সাথে ভিডিও রেকর্ডিং
☑ ক্লাস শেষে প্রতিটি ক্লাসের ভিডিও রেকর্ড পাচ্ছেন
☑ ফেসবুক এবং হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপে সার্পোটের ব্যবস্থা
☑ ইন্টার্নশিপ চলাকালীন এজেন্সি দ্বারা অর্থ প্রদান করা হয়
☑ এমনকি প্রতিটি ব্যাকআপ ক্লাসের সাথে ভিডিও রেকর্ড পাচ্ছেন
☑ দূরের স্টুডেন্ট দেরকে এনিডেস্ক এবং টিমভিয়র মাধ্যমে সার্পোট
বিস্তারিত তথ্যের জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ
ফোন: +8801733-662435 (Anytime) +8801908159647
ওয়েবসাইটঃ www.projuktirpathshalabd.com
ইমেইলঃ [email protected]
ঠিকানা: Flat # 6/A, Level 7, House # 10, Road # 02, Sec# 06, Housebuilding, Uttara, Dhaka-1230
0 notes
healthcareconsultant458 · 5 months ago
Text
ক্যান্সার এমন একটি রোগ যা নিয়মিত কোষের অনিয়ন্ত্রিত বিভাজনের সম্মুখীন হলে ঘটে। কখনও কখনও, এই ক্যান্সার কোষ শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে যেতে পারে। ক্যান্সারের যাত্রা শুরু হয় জেনেটিক পরিবর্তনের মাধ্যমে যা অস্বাভাবিক বৃদ্ধি এবং কয়েকটি কোষের দ্রুত সংখ্যাবৃদ্ধি ঘটায়।
0 notes
thegeorgetelegraph · 6 months ago
Text
মেকআপ ও সৌন্দর্য শিল্প জগতে কাজ করে কিভাবে তুমি তোমার কর্ম জীবনে আরো উন্নতি লাভ করতে পারো?
আধুনিক পৃথিবীতে, রূপচর্চা ও মেকাপ শিল্পের যে শৈল্পিক সত্ত্বা তা বিশেষভাবে মূল্য পায়. এই শিল্পজগতে দিন দিন নতুন নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার হচ্ছে তোমার অভ্যন্তরীণ সৌন্দর্যের সাথে সাথে বাহ্যিক সৌন্দর্য ও বৃদ্ধি করার জন্য। এই শিল্প একটি বিশেষ কর্মক্��েত্রে হিসেবে জগতে বিশেষ স্থান পায়. তাই যখন তুমি সার্চ ইঞ্জিন কে প্রশ্ন করবে, “হুইচ ইনস্টিটিউট ক্যান গিভ বেস্ট পার্লার ক্লাসেস নিয়ার মি?” সঙ্গে সঙ্গে সে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes