#বাত রোগের সমাধান
Explore tagged Tumblr posts
Photo
New Post has been published on https://paathok.news/78674
জানেন কী তামার পাত্রে জল খেলে কী উপকার হতে পারে?
.
জল পান করার জন্য আমরা নানা ধরনের পাত্র বা গ্লাস ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞদের মতে, তামার তৈরি পাত্র বা গ্লাস জল খাওয়ার সময় ব্যবহার করলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। শুনে মনে হবে জল খেতে গেলে তো আমরা কাঁচের বা স্টিলের গ্লাস বা পাত্রও ব্যবহার করলেই হয়। এরজন্য আবার তামার কেন? কিন্তু আয়ুর্বেদে শাস্ত্র কিন্ত অন্য কথা বলছে। তাতে লেখা, তামার পাত্রে জল খেলে মানুষের শরীরে বাত, সর্দি হয় না। শরীরের সামঞ্জস্য বজায় রাখে। আয়ুর্বেদ অনুযায়ী, রাত্রিবেলায় তামার জগ বা গ্লাসে জল ঢেকে রেখে দিন। সকালবেলায় খালি পেটে সেই জল খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।
তামার পাত্রে জল খেলে কি কি উপকার পাওয়া যায় একবার দেখুন: • পেটের রোগের সমস্যা সমাধান করতে সাহায্য করে। কোষ্ঠকাঠিন্য ও অম্বলের সমস্যায় আছে, অবশ্যই তাঁরা তামার পাত্রে রাখা জল খান। হজমের সমস্যাও সমাধানে সাহায্য করে। • তামা মানুষের শরীরে কপারের অভাবকে পূর্ণ করে। এর জন্য শরীরে রক্তের ঘাটতি হয় না। • রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া থেকে রক্ষা করে, শরীর সুস্থ রাখতে রাখে। • নিয়মিত তামার পাত্রে রাখা জল খেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে। পাশাপাশি ত্বকের সমস্যা দূর করতে সাহায্যও করে। • তামার পাত্রে নিয়মিত জল খেলে হাঁটুর ব্যাথা এবং বাতের সমস্যা অনেক কমে যায়। তামার পাত্রে রাখা জলে ডায়রিয়া, জন্ডিস এবং অন্যান্য রোগের ব্যাকটেরিয়া থাকলে ধ্বংস করে। • তামার পাত্রে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণ থাকে। যেটা ক্যান্সারের মতো গুরুতর রোগের বিরুদ্ধে মোকাবিলা করতে সাহায্য করে। আমেরিকান ক্যান্সার সোসাইটির মতে, তামার মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিক্যান্সার উপাদান। • শরীরের ওজন কমাতে চান তাহলে তামার পাত্রে জল নিয়মিত খান। এমনকি এই জল মানব শরীরের অতিরিক্ত চর্বি ঝরাতেও সাহায্য করে।
0 notes
Photo
জানুন আয়ুর্বেদ অনুযায়ী তামার পাত্রে পানি পান করার উপকারিতা! বেঁচে থাকার জন্য পানি অপরিহার্য। মানুষের শরীরের শতকরা ৭০ ভাগই পানি। সুতরাং প্রতিদিনই আমাদের প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হয়। তবে অনেকে এই পানি পান করার জন্য তামার পাত্র ও গ্লাস ব্যবহার করেন। আয়ুর্বেদ অনুযায়ী তামার পাত্রে রাখা পানি শরীরের তিনটি সমস্যার মধ্যে (বাত, সর্দি, পিট্টা) সামঞ্জস্য বজায় রাখতে সক্ষম। তামার পাত্রে আট ঘণ্টা পর্যন্ত রাখা পানি শরীরের পক্ষে খুব উপকারী। পুরো উপকার পেতে রাত্রিবেলায় তামার জগ বা গ্লাসে পানি ঢেকে রেখে সকালবেলায় খালি পেটে এই পানিপান করলে অনেক রকম লাভ পাওয়া যায়। তামার পাত্রে পানি পান করলে যেসব সুবিধা : ১. পেটের সমস্যা সমাধান করে। কোষ্ঠকাঠিন্য ও অম্লতার সমস্যায় জর্জিত হলে তামার পাত্রে রাখা পানি পান করুন। এটা হজমেও সাহায্য করে। ২. তামা অর্থাৎ কপার সরাসরি শরীরে তামার অভাবকে সম্পূর্ণ করে। এর ফলে শরীরে রক্তের ঘটতি হয় না। ৩. রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া থেকে রক্ষা করে, শরীর সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। ৪. নিয়মিত তামার পাত্রে রাখা পানি পান করলে ত্বকে উজ্জ্বলতা আসে। ত্বকের সমস্যা দূর করতে কার্যকারী। ৫. তামার পাত্রে পানি পান করলে হাঁটুর ব্যথা এবং প্রদাহ সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এছাড়া বাতের সমস্যা থেকেও ত্রাণ দেয়। ৬. তামার পাত্রে রাখা পানিকে বিশুদ্ধ বলে মনে করা হয়। ডায়রিয়া, জন্ডিস এবং অন্যান্য রোগের ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করে। ৭. তামার পাত্রে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণ থাকে। যেটা ক্যান্সারের মতো গুরুতর রোগের বিরুদ্ধে মোকাবিলা করতে সাহায্য করে। আমেরিকান ক্যান্সার সোসাইটির মতে, তামার মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিক্যানসার উপাদান। এটি ক্যান্সারের সূত্রপাত প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। ৮. বর্তমানে সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো স্থূলত��। শরীরের ওজন কমাতে তামার পাত্রে রাখা পানি পান করতে পারেন। এই পানি পান করলে শরীরের অতিরিক্ত চর্বি ঝরে যায়।
0 notes
Photo
তামার পাত্রে পানি খেলে যে উপকার হয়! বেঁচে থাকার জন্য পানি অপরিহার্য। মানুষের শরীরের শতকরা ৭০ ভাগই পানি। সুতরাং প্রতিদিনই আমাদের প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হয়। তবে অনেকে এই পানি পান করার জন্য তামার পাত্র ও গ্লাস ব্যবহার করেন। আয়ুর্বেদ অনুযায়ী তামার পাত্রে রাখা পানি শরীরের তিনটি সমস্যার মধ্যে (বাত, সর্দি, পিট্টা) সামঞ্জস্য বজায় রাখতে সক্ষম। তামার পাত্রে আট ঘণ্টা পর্যন্ত রাখা পানি শরীরের পক্ষে খুব উপকারী। পুরো উপকার পেতে রাত্রিবেলায় তামার জগ বা গ্লাসে পানি ঢেকে রেখে সকালবেলায় খালি পেটে এই পানিপান করলে অনেক রকম লাভ পাওয়া যায়। তামার পাত্রে পানি পান করলে যেসব সুবিধা : ১. পেটের সমস্যা সমাধান করে। কোষ্ঠকাঠিন্য ও অম্লতার সমস্যায় জর্জিত হলে তামার পাত্রে রাখা পানি পান করুন। এটা হজমেও সাহায্য করে। ২. তামা অর্থাৎ কপার সরাসরি শরীরে তামার অভাবকে সম্পূর্ণ করে। এর ফলে শরীরে রক্তের ঘটতি হয় না। ৩. রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া থেকে রক্ষা করে, শরীর সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। ৪. নিয়মিত তামার পাত্রে রাখা পানি পান করলে ত্বকে উজ্জ্বলতা আসে। ত্বকের সমস্যা দূর করতে কার্যকারী। ৫. তামার পাত্রে পানি পান করলে হাঁটুর ব্যথা এবং প্রদাহ সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এছাড়া বাতের সমস্যা থেকেও ত্রাণ দেয়। ৬. তামার পাত্রে রাখা পানিকে বিশুদ্ধ বলে মনে করা হয়। ডায়রিয়া, জন্ডিস এবং অন্যান্য রোগের ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করে। ৭. তামার পাত্রে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণ থাকে। যেটা ক্যান্সারের মতো গুরুতর রোগের বিরুদ্ধে মোকাবিলা করতে সাহায্য করে। আমেরিকান ক্যান্সার সোসাইটির মতে, তামার মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিক্যানসার উপাদান। এটি ক্যান্সারের সূত্রপাত প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। ৮. বর্তমানে সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো স্থূলতা। শরীরের ওজন কমাতে তামার পাত্রে রাখা পানি পান করতে পারেন। এই পানি পান করলে শরীরের অতিরিক্ত চর্বি ঝরে যায়।
0 notes
Photo
তামার পাত্রে পানি পান করার উপকারিতা! বেঁচে থাকার জন্য পানি অপরিহার্য। মানুষের শরীরের শতকরা ৭০ ভাগই পানি। সুতরাং প্রতিদিনই আমাদের প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হয়। তবে অনেকে এই পানি পান করার জন্য তামার পাত্র ও গ্লাস ব্যবহার করেন। আয়ুর্বেদ অনুযায়ী তামার পাত্রে রাখা পানি শরীরের তিনটি সমস্যার মধ্যে (বাত, সর্দি, পিট্টা) সামঞ্জস্য বজায় রাখতে সক্ষম। তামার পাত্রে আট ঘণ্টা পর্যন্ত রাখা পানি শরীরের পক্ষে খুব উপকারী। পুরো উপকার পেতে রাত্রিবেলায় তামার জগ বা গ্লাসে পানি ঢেকে রেখে সকালবেলায় খালি পেটে এই পানিপান করলে অনেক রকম লাভ পাওয়া যায়। তামার পাত্রে পানি পান করলে যেসব সুবিধা : ১. পেটের সমস্যা সমাধান করে। কোষ্ঠকাঠিন্য ও অম্লতার সমস্যায় জর্জিত হলে তামার পাত্রে রাখা পানি পান করুন। এটা হজমেও সাহায্য করে। ২. তামা অর্থাৎ কপার সরাসরি শরীরে তামার অভাবকে সম্পূর্ণ করে। এর ফলে শরীরে রক্তের ঘটতি হয় না। ৩. রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া থেকে রক্ষা করে, শরীর সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। ৪. নিয়মিত তামার পাত্রে রাখা পানি পান করলে ত্বকে উজ্জ্বলতা আসে। ত্বকের সমস্যা দূর করতে কার্যকারী। ৫. তামার পাত্রে পানি পান করলে হাঁটুর ব্যথা এবং প্রদাহ সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এছাড়া বাতের সমস্যা থেকেও ত্রাণ দেয়। ৬. তামার পাত্রে রাখা পানিকে বিশুদ্ধ বলে মনে করা হয়। ডায়রিয়া, জন্ডিস এবং অন্যান্য রোগের ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করে। ৭. তামার পাত্রে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণ থাকে। যেটা ক্যান্সারের মতো গুরুতর রোগের বিরুদ্ধে মোকাবিলা করতে সাহায্য করে। আমেরিকান ক্যান্সার সোসাইটির মতে, তামার মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিক্যানসার উপাদান। এটি ক্যান্সারের সূত্রপাত প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। ৮. বর্তমানে সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো স্থূলতা। শরীরের ওজন কমাতে তামার পাত্রে রাখা পানি পান করতে পারেন। এই পানি পান করলে শরীরের অতিরিক্ত চর্বি ঝরে যায়।
0 notes