#পাহাড় কাটা
Explore tagged Tumblr posts
banglavisiononline · 1 year ago
Link
চট্টগ্রাম মহানগরীতে গত ৩২ বছরে পাহাড় কমেছে ১৮ দশমিক ৩৬ বর্গকিলো
0 notes
infinityworldnews · 4 years ago
Text
শেহনাজ গিল-বাদশার 'ফ্লাই' গান আউট: মিউজিক ভিডিও ইন্টারনেটে 14 মিলিয়ন বার দেখা হয়েছে, সিদ্ধার্থ শুক্লা গান ভালবাসেন
শেহনাজ গিল-বাদশার ‘ফ্লাই’ গান আউট: মিউজিক ভিডিও ইন্টারনেটে 14 মিলিয়ন বার দেখা হয়েছে, সিদ্ধার্থ শুক্লা গান ভালবাসেন
র ্যাপার বাদশা এবং শেহনাজ গিলের সবচেয়ে প্রতীক্ষিত মিউজিক ভিডিও ‘ফ্লাই’ অবশেষে মুক্তি পেয়েছে এবং ভক্তরা গানটি তে খাঁজ কাটা থামাতে পারছে না। গান কাশ্মীরে শুট করা হয়েছে এবং এটি আপনাকে তুষার পরিহিত পাহাড় এবং নিখুঁত রোমান্স একটি ভ্রমণ দেবে। গান সব পাঞ্জাবি মানুষ দ্বারা প্রিয় হবে যেহেতু ট্র্যাক পেপি সঙ্গীত এবং গানের আছে। গানটি মাত্র ২৪ ঘন্টায় ১৪ মিলিয়ন বার দেখা হয়েছে এবং ইউটিউবে চার নম্বরে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
dr-neyamat-ullah-bhuiyan · 4 years ago
Photo
Tumblr media
#bengalipoetry ২৬। সময়ই বাজায় কালোর দমের বারোটা, ঘড়ির কাঁটার সাথে তার দম আঁটা। আঁধার যতোই লুকায় রাতে তার গা টা, আলোর ছুরিতে তার গলা যায় কাটা। ২৭। সুখের দিনের সখা শুধু যারা, তারাতো বন্ধু নয়, দু:খের দিনের দোসর হলেই; আসল বন্ধু হয়। যাদের বিপদে ছিলো না তোমার দুর্ভাবনার শেষ, অথচ তোমার মহাদুর্যোগে তারাই নিরুদ্দেশ। বিপদের দিনে যে বন্ধুদের মেলেনি টিকির সন্ধান, তাদেরকে আজো বন্ধু ভাবাটা মানবতার অপমান। ২৮। পাহাড়-প্রমাণ খাদ্য আছে যার গোলাতে বোঝাই, ক্ষুধার জ্বালা কেমন জ্বালা ক্যামনে তারে বুঝাই! ২৯। বিত্ত বেসাত নাই বা থাকুক নাই বা থাকুক অর্থ ধন, মাটির মানুষ মাটির বুকেই গড়ছে মাটির সিংহাসন। ৩০। কানের মতোন এতো দুর্ভাগা কোনো অঙ্গই নয়, কতো বাচালতা,বাজে বক্তৃতা নীরবে সইতে হয়। এদের সহ্যগুণ দেখে ভাবি কোন্ দিন ওরা তুলবে সে দাবি; আর ঢোকাবো না কানের গহীনে বক্তৃতা জ্বালাময়- করবো না আর শ্রবণ শক্তির অকারণ অপচয়। ৩১। কবিতার ভাত নাই;কলকব্জার ভাত, ক্ষতি নাই হয় যদি কাব্য নিপাত। তাই মেনে চাও যদি প্রিতমের হাত; সাথে করে নিয়ে যেও কলের করাত। সে করাতে প্রেম যদি বরাতে না জোটে, কবিতার দুই কলি আওড়াবে ঠোঁটে। ৩২। জীবনকে দিয়েছো তুমি নিয়মের যতোটা শাসন, জীবনও ততোটা করে জীবনের কালিমা শোষণ। ৩৩। কোন পথে যেতে চান? ঘুরে ফিরে শেষে,সব পথই গেছে চিতা বা গোরস্তান । কোন দেশে যেতে চান? সব দেশ ঘুরে,শেষ দেশই হলো কবর কিংবা শ্মশান। —- #banglapoetry #bengalipoetry #banglakobita #Neyamat #englishliterature #pinterest #bengaliliterature #englishpoetry #englishpoems #Twitterwriters #poetry_community #writingcommunity #instagram #কবিতা #google #poems #poetry #banglawriters #বাংলা_কবিতা #bengalikobita #apoeticview #amwriting #twitterblades #twitterwrapped https://www.instagram.com/p/CH1BosvnqaO/?igshid=fbafekpb61lo
0 notes
kabirbd · 4 years ago
Text
বান্দরবানে পাহাড় কাটা অব্যাহত রয়েছে
বান্দরবানে পাহাড় কাটা অব্যাহত রয়েছে
Tumblr media
বান্দরবান জেলায় নির্বিচারে পাহাড় কাটা অব্যাহতভাবে বর্ষায় ভূমিধসের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিচ্ছে।
পাহাড় কাটতে সরকারী নিষেধাজ্ঞার পরেও বান্দরবানের লামা উপজেলার রাবার বাগানের মালিক হোমল্যান্ড প্ল্যান্টার্স ইতিমধ্যে তাদের প্রকল্পের জন্য রাস্তা নির্মানের নামে ছয় টি পাহাড় কেটেছেন।
“আমাদের প্রকল্পের জন্য একটি রাস্তা তৈরি করতে কয়েকটি পাহাড় কাটা হয়েছে,” হোমল্যান্ড প্লান্টারসের তত্ত্বাবধায়ক মোঃ সাইফুল…
View On WordPress
0 notes
bd24-online-school · 6 years ago
Text
আসিতেছে শুভ দিন
সারমর্ম:
আসিতেছে শুভ দিন
দিনে দিনে বহু বাড়িয়াছে দেনা শুধিতে হইবে ঋণ
হাতুড়ি শাবল গাঁইতি চালায়ে ভাঙিল যারা পাহাড়
পাহাড়-কাটা সেই পথের দু’পাশে পড়িয়া যাদের হাড় তোমারে সেবিতে হইল যাহারা মজুর মুটে ও কুলি
তোমারে বহিতে যারা পবিত্র অঙ্গে লাগাল ধূলি
তারাই মানুষ তারাই দেবতা গাহি তাহাদের গান
তাদেরি ব্যথিত বক্ষে পা ফেলে আসে নব উত্থান
মানব জাতির উন্নতির মূলে রয়েছে শ্রমজীবী মানুষের অবদান। তাদের নিরলস…
View On WordPress
0 notes
mamunur93 · 6 years ago
Text
কক্সবাজারের শীর্ষ সন্ত্রাসী ও ইয়াবা ডন ভুলু ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত
কক্সবাজারের শীর্ষ সন্ত্রাসী ও ইয়াবা ডন ভুলু ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত
কক্সবাজার প্রতিনিধি : কক্সবাজার শহরের চিহ্নিত সন্ত্রাসী ও ইয়াবা ডন ছৈয়দুল মোস্তফা প্রকাশ ‘ভুলু’র গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
সোমবার (১৩ মে) দিবাগত র��ত আড়াইটার দিকে কক্সবাজার শহরের কাটা পাহাড় এলাকা থেকে আলোচিত এই সন্ত্রাসীর গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করা হয় বলে জানা গেছে। এ সময় একটি এলজি, দুই রাউন্ড তাজা কার্তুজ ও ৬ টি খালি খোসা উদ্ধার করা হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
মঙ্গলবার ভোর সোয়া ৪ টা…
View On WordPress
0 notes
dailymail24-blog · 7 years ago
Photo
Tumblr media
অভাবের সংসারে সংগ্রাম করছে দিনাজপুরের নারী শ্রমিকরা অভাবের সংসারে সংগ্রাম করছে দিনাজপুরের নারী শ্রমিকরা আদি কাল থেকে নারীরা কৃষি কাজের সূচনা করেছিল সেই নারীরা আজোও সম্পৃক্ত আছে কৃষি কাজের সাথে। কেবল কৃষি কাজই নয় দিনের পর দিন বেড়েছে নারী শ্রমিকদের কর্ম পরিধি কিন্তু বাড়েনি তাদের পারিশ্রমিক। নানান অবহেলায়, পরনির্ভরশীল হয়ে বেঁচে না থেকে স্বাবলম্বী হয়ে বেঁচে থাকার তাগিদেই নারীরা বিভিন্ন কাজের সাথে যুক্ত হচ্ছেন। চিরিরবন্দর এলাকার নারীরা পাট ধোয়া, চারা রোপণ, আগাছা নিড়ানি, পাটের বীজ ছিটানো, ধান কাটা, মাড়াই, গম কাটাসহ প্রভৃতি কাজও করছেন। তবে শ্রম দিলেও শ্রমের নায্য মজুরি না পাওয়ায় ক্ষোভ রয়েছে তাদের। কথা হয় উপজেলার নশরতপুর ইউনিয়নের রহমান ডাক্টার পাড়ার নারী শ্রমিক জোসনার সাথে তিনি জানান, সারাদিন পাট ধুইয়া ১৪০ টাকা পাই। শুধু স্বামীর কামাই দিয়া সংসার চলা খুব কষ্ট হয়। তার স্বামী মমতাজও একজন কৃষি শ্রমিক। তার সাথেই পাটের ধোয়ার কাজ করছেন জোসনা। তাদের পরিবারের সদস্য সংখ্যা আটজন। স্বামীর উপার্জনের ওপর নির্ভর করতে হলেও বিভিন্ন সময় নিজেও উপার্জনে জড়িত হন জোসনা আক্তার। অভিযোগ করে তিনি বলেন, একজন পুরুষ যতটুকু সময় দেয়, আমরা নারীরাও ততটুকু সময় দিই। পুরুষ ২৫০ টাকা পেলেও আমরা নারীরা পাই ১২০-১৫০ টাকা। পুরুষের চেয়ে কোনো অংশে কাজ কম করি না বলে মন্তব্য করেন নারী শ���রমিক জোসনা আক্তার। তার মতো আক্ষেপ করেন ধনেশ্বরী, বটবালা, শেফালী রানীও। জোসনা আক্তার, বড়দা, সুসমা রানীর মতো শত শত নারীর কর্মব্যস্ততা চোখে পড়বে দিনাজপুরের বৃহত্তর চিরিরবন্দরের ইছামতি নদীর ঘা ঘেসে নশরতপুর,আলোকডিহি,ফতেজংপুর,ইসবপুর,আব্দুলপুর, সাইতাড়াসহ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায়। দল বেধে ১০-১৫ জনের গ্রুপ হয়ে পাট মৌসুমে আঁশ ছড়ানোর কাজ করছেন তারা। নশরতপুর ইউনিয়নের রহমত ডাক্টার পাড়ার জোসনা আক্তারের দলে দেখা মিলবে ৫০ থেকে ৬০ বছরের বৃদ্ধা বটবালার। ওই নারী শ্রমিকের স্বামী মারা গেছেন কবে টিকমত মনে নেই তার। বর্তমানে চারজনের সংসারে ছেলের উপার্জনের সঙ্গে নিজের অর্থও যুক্ত করেন পরিবারে। পাট চাষীমোস্তাফা ��ানান, ‘পুরুষ শ্রমিকরা বিভিন্ন এলাকায় যায় কাজ করতে। কাছাকাছি থাকে না। মহিলাগুলো যে কোন সময় কাজের জন্য পাওয়া যায়। তাদের ১২০-১৪০ টাকা করে হাজিরা দেই।’ তবে তিনি আক্ষেপ করে বলেন, ‘পাটের বাজার খারাপ। ১ হাজার ৫ শত টাকা মণ বিক্রি চলছে। মজুরি দিয়ে তেমন লাভ হয় না। ৪ বিঘা জমিতে পাট চাষ করেছি। কি রকম লাভ হবে বুঝতে পারছি না।’ তবে নারী শ্রমিকদের মজুরি তুলনামূলক কম দেওয়া হয় বলেও স্বীকার করেন তিনি। মানবাধিকার কর্মী নারী শ্রমিকদের অধিকার নিয়ে কাজ করা আরজিনা খাতুন জানান, যাদের শরীরের বিন্দু বিন্দু রক্তের ফোঁটায় তিল তিল করে গড়ে ওঠে মালিকের সম্পদের পাহাড়, সেই শ্রমিকদের দুরাবস্থার কথা যেন শুনার কেউ নেই। এ অঞ্চলের নারীরা অনেক কর্মঠ। শ্রম দেন। কিন্তু সঠিক মজুরি পান না। এ নিয়ে বিভিন্ন পর্যায়ে কাজ করেছি আমরা। এজন্য মালিক ও শ্রমিক দুই পক্ষকে সচেতন হওয়া দরকার। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, অনেক নারী শ্রমিক টাকা না নিলেও টাকার পরিবর্তে পাটখড়ি নিয়ে যান। বাড়িতে তারা জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করেন। ফখরুল হাসান পলাশ, দিনাজপুর প্রতিনিধি
0 notes