#গণহত্যায়
Explore tagged Tumblr posts
drmdalimazumdar · 5 months ago
Text
রাষ্ট্র বাংলাদেশ 🇧🇩 #প্রাতিষ্ঠানিকঅপরাধ
প্রাতিষ্ঠানিক অপরাধ এবং প্রাতিষ্ঠানিক ষড়যন্ত্র এর মধ্য দিয়ে যখন প্রতিষ্ঠান চলতে থাকে, তখন কর্মচারী এবং অফিসার এবং নির্বাহী প্রধান পরিবর্তন সংশোধন এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধের শাস্তি প্রদানের মধ্যে দিয়ে প্রতিষ্ঠানের কর্মকান্ড পুনরায় চালু করা এবং চালু করার চেষ্টা করা হয়,, যখন প্রতিষ্ঠান একই রকম অপরাধ এবং ষড়যন্ত্রে যুক্ত থাকে শুধুমাত্র ব্যক্তি পরিবর্তন হয় এবং কোনরকম সাংবিধানিক এবং রাষ্ট্রীয় অথবা দেশীয় মৌলিক শৃঙ্খলার মধ্যে চালু হতে পারে না, এবং কর্মকান্ড পরিচালনা করতে পারে না, তখন ঐ সকল সরকারি এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে শাস্তি স্বরূপ প্রয়োজনে গণহত্যা করা হয়, গণহত্যার নিয়ম তান্ত্রিক পন্থায় হয়। মিলিটারি গণহত্যা করবার পারে, একটি দেশের জনগণ রিপাবলিক এর জনগণ গণহত্যা করবার পারে, রাষ্ট্রের লোকজন রাষ্ট্রীয় বিচারে গণহত্যা করবার পারে,, এই গণহত্যা এবং এই ধরনের গণহত্যা সভ্যতার একটি সমাধান,, এই ধরনের গণহত্যায় সভ্যতা বজায় থাকে। রাষ্ট্রদ্রোহীদের রাষ্ট্রীয় বিচারে গণহত্যাই করা হয়। স্বাভাবিক সভ্যতা বজায় রাখার প্রক্রিয়া যখন চলতে পারে না তখন বিশেষ করে একটি রাষ্ট্রে গৃহযুদ্ধ/সিভিল-ওয়ার চালু হয়ে যেতে পারে, একটি গৃহযুদ্ধ পরবর্তীতে অন্য/অপর দেশ এবং রাষ্ট্রের সঙ্গে যুদ্ধে নেমে যেতে পারে।। মূলত এখানে কোন শৃঙ্খলা বা বিশৃঙ্খলার বিষয় হয় না।। এ ধরনের সমস্যায় মূলত দেশ এবং রাষ্ট্রের পতাকা এবং দেশ এবং রাষ্ট্রের সভ্যতা বজায় রাখার জন্য দেশ অথবা রাষ্ট্রের জনগণ যুদ্ধ করতে থাকে।। এবং সকল জাতির জন্যই এবং সকল জাতির সভ্যতার জন্যই এ ধরনের যুদ্ধ করতে হয় এবং জাতিগত সভ্যতা বজায় রাখতে হয়।। রাষ্ট্র বাংলাদেশের রাজতন্ত্রবাদীদের অবশ্যই এবং অবশ্যই রাষ্ট্র বাংলাদেশের সভ্যতা সংস্কৃতি ঐতিহ্য বজায় রাখতে হবে এবং তারা সেটা করতে পারবে এবং তাদের সম্পূর্ণ সামর্থ্য রয়েছে, এতে রাষ্ট্র বাংলাদেশের পতাকা এবং রাষ্ট্র বাংলাদেশের সভ্যতা বজায় থাকবে, এটি একটি অবিরাম মৌলিক-সভ্যতার-দায়িত্বের কর্মকাণ্ড রাষ্ট্র বাংলাদেশের‌ সকল রাজতন্ত্রবাদীদের সারা জীবনের জন্য, এই দায়িত্ব পালনের ফলাফলের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্র বাংলাদেশের রাষ্ট্রের পতাকা উড়তে থাকে, রাষ্ট্র বাংলাদেশের রাষ্ট্রের ক্ষমতা বিরাজমান হয় এবং রাষ্ট্র বাংলাদেশের সভ্যতা বজায় থাকে।
#Royal 🇧🇩 #Lord #civilization #monarchist #রাষ্ট্রবাংলাদেশ #রাজতন্ত্রবাদী
0 notes
smartupworld · 2 years ago
Text
প্যারিস প্রসিকিউটররা রুয়ান্ডা গণহত্যায় ফরাসি শান্তিরক্ষীদের তদন্ত বন্ধ করে দিয়েছে
প্যারিস প্রসিকিউটররা রুয়ান্ডা গণহত্যায় ফরাসি শান্তিরক্ষীদের তদন্ত বন্ধ করে দিয়েছে
ফরাসি বিচারকরা রুয়ান্ডার 1994 সালের গণহত্যার সময় মোতায়েন করা ফরাসি শান্তিরক্ষীদের বিরুদ্ধে একটি মামলা প্রত্যাহার করেছেন যারা গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগে অভিযুক্ত ছিল, বুধবার আইনি সূত্র জানিয়েছে। পশ্চিম রুয়ান্ডার বিসেসেরোর পাহাড়ে জুন 1994 সালের বধ থেকে বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিরা ফরাসি সৈন্যদের অভিযুক্ত করেছে যে তারা ইচ্ছাকৃতভাবে হুতু চরমপন্থীদের কাছে তাদের ছেড়ে দিয়েছে যারা কয়েক দিনের মধ্যে…
View On WordPress
0 notes
manikchakraborti · 3 years ago
Text
আজ ২৬ই মার্চ, স্বাধীনতা দিবস,
১৯৭১ সালে ২৫ই মার্চ কালরাত্রিতে পশ্চিমা হানাদার বাহিনী বর্বরোচিত ভাবে এ দেশে গণহত্যা পরিচালনা করে। এই গণহত্যায় যারা প্রাণ দিয়েছন তাদের আত্মার শান্তি কামনা করি।
২৫ই মার্চ শেষ রাত্রে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। পশ্চিমী
হানাদার বাহিনী বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করেন। তাদের উদ্দেশ্য ছিল বঙ্গবন্ধুকে নিঃশেষ করে দেওয়া। পরম করুণাময়ের অনুগ্রহে, ভারতীয় প্রচারমাধ্যমে প্রচারিত হলো এইমাত্র বঙ্গবন্ধু পাক হানাদার বাহিনীর হাতে গ্রেফতার হলো। এই গ্রেফতারের খবর চতুর্দিকে প্রচারিত হওয়ায় তাদের চিন্তাধারা ভেস্তে যায়। বঙ্গবন্ধু পুনর্জীবন লাভ করেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পাকিস্তানি কারাগারে প্রেরণ করা হলো।৭ই মার্চের ভাষনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে বলেছেন, তোমাদের যার যা আছে তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবেলা করো। ইনশাআল্লাহ আমরা দেশকে শত্রুমুক্ত করব। সত্যিকারভাবে বঙ্গবন্ধু ছিলেন একজন মহামানব। দীর্ঘ নয় মাস মুক্তিযুদ্ধের পর স্বাধীন হয় এই বাংলা। কত ত্যাগ তিতিক্ষার মাধ্যমে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি। আজ স্বাধীনতা দিবস, এই দিবসে আমাদের শপথ হওয়া উচিত, সকল ভেদাভেদ ভুলে, এবং সকলে সাম্প্রদায়িক মনোভাব পরিহার করে বাংলাদেশকে বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এই দেশকে বিশ্বের মানচিত্রে একটি আদর্শ রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলা হোক। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, জন নেত্রী শেখ হাসিনার জয় হোক।
Tumblr media
0 notes
deshergarjan24 · 4 years ago
Text
জাকারবার্গের বাইডেন সমস্যা
আমেরিকা প্রতিনিধিঃ ক্যামব্রিজ এনালিটিকার কাহিনী প্রকাশিত হওয়া, মিয়ানমারে জাতিগত গণহত্যায় ফেসবুক ব্যবহার হওয়া, হোয়াটস অ্যাপ গুজবের কারণে ভারতে গণপিটুনিতে মৃত্যু কিংবা কিউঅ্যানন বা প্রাউড বয়েজের মতো দলগুলোর উত্থানের আগে থেকেই সমগ্র বিশ্ব ছিল মার্ক জাকারবার্গের পায়ের নিচে। ২০১৭ সালে তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র ঘুরবেন। এক ফেসবুক পোস্টে তিনি জানালেন, তিনি মানুষের জীবন, কাজ আর…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
banglashangbad · 4 years ago
Text
মানবতার ‘লেকচার’ দিতে আসবেন না: ম্যাক্রনকে এরদোগান
মানবতার ‘লেকচার’ দিতে আসবেন না: ম্যাক্রনকে এরদোগান
তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান বলেছেন, ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রন তুরস্ককে লেকচার দেয়ার মতো অবস্থায় নেই।
এ সময় আলজেরিয়ার স্বাধীনতা যুদ্ধ ও রুয়ান্ডা গণহত্যায় ফ্রান্সের ভূমিকার কথা তিনি স্মরণ করিয়ে দেন।
তুরস্কভিত্তিক ডেইলি সাবাহের খবরে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।
ইস্তানবুলের কাছে মর্মর সাগরে গণতন্ত্র ও স্বাধীন দ্বীপে একটি অনুষ্ঠানে তিনি আরও বলেন, আপনার(ম্যাক্রন) কোনো ইতিহাসের…
View On WordPress
0 notes
engineerrajon · 4 years ago
Text
রোহিঙ্গা গণহত্যায় আরও দুই সেনার স্বীকারোক্তি https://t.co/MJ91hjiZvzরোহিঙ্গা-গণহত্যায়-আরও-দুই-সেনার-স্বীকারোক্তি https://t.co/3dnjTXDQpH
রোহিঙ্গা গণহত্যায় আরও দুই সেনার স্বীকারোক্তি https://t.co/MJ91hjiZvzরোহিঙ্গা-গণহত্যায়-আরও-দুই-সেনার-স্বীকারোক্তি pic.twitter.com/3dnjTXDQpH
— Engineer Rajon (@EngineerRajon) September 12, 2020
from Twitter https://twitter.com/EngineerRajon
0 notes
bangladaily · 5 years ago
Text
রোহিঙ্গাদের সুরক্ষায় মিয়ানমারের প্রতি অন্তবর্তী আদেশ
কূটনৈতিকঃ রাখাইনে থাকা রোহিঙ্গাদের সুরক্ষায় মিয়ানমারের প্রতি অন্তবর্তী আদেশ দিয়েছে আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে)। আদেশে আদালত স্পষ্ট করেই বলেছে, নির্যাতিত ওই জনগোষ্ঠির নিরাপত্তাসহ সার্বিক সুরক্ষা নিশ্চিত করতে এখনই মিয়ানমার রাষ্ট্রকে পদক্ষেপ নিতে হবে। মিয়ানমারের সেনাবাহিনী কিংবা অন্য যে কোন নিরাপত্তা বাহিনী যেনো আর রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে কোনো গণহত্যায় না জড়ায়, উস্কানি না দেয় কিংবা নির্যাতন না করে সে ব্যাপারেও ব্যবস্থা নিতে হবে মিয়ানমারকে। অতীতে রোহিঙ্গা নির্যাতনে জড়িত মিয়ানমারের সেনা বাহিনীর (দোষী) সদস্যদেরকে অবশ্যই বিচারের আওতায় আনতে হবে। মিয়ানমারের বিরুদ্ধে গাম্বিয়ার দায়ের করা মামলায় আন্তর্জাতিক বিচার আদালত-আইসিজে বৃহস্পতিবার এ আদেশ দেন। হেগের স্থানীয় সময় সকাল ১০টায় (বাংলাদেশ সময় বিকেল ৩টা) সর্বসম্মত ওই রায় পড়া শুরু করেন আদালতের প্রেসিডেন্ট আব্দুল কাওয়াই আহমেদ ইউসুফ। আদালত বলেন, এ রায় মানতে মিয়ানমার বাধ্য। আদেশে বলা হয়Ñ অন্তবর্তীকালীন নির্দেশনা বাস্তবায়নের ব্যাপারে চার মাসের মধ্যে রিপোর্ট দাখিল করতে হবে মিয়ানমারকে। Read the full article
0 notes
dailynobobarta · 5 years ago
Text
রোহিঙ্গাদের হত্যা না করতে আন্তর্জাতিক আদালতের নির্দেশ
New Post has been published on https://is.gd/uoP8tT
রোহিঙ্গাদের হত্যা না করতে আন্তর্জাতিক আদালতের নির্দেশ
রাখাইনে এখন যে রোহিঙ্গারা আছেন, তাদেরকে সুরক্ষা দেয়ার জন্য মিয়ানমারকে সব ধরণের ব্যবস্থা গ্রহণের আদেশ দিয়েছে নেদারল্যাডন্সের দ্য হেগের আন্তর্জাতিক বিচারিক আদালত (আইসিজে)। মিয়ানমারের বিরুদ্ধে গাম্বিয়ার দায়ের করা মামলায় কিছুক্ষণ আগে ঘোষণা করা অন্তর্র্বতীকালীন রায়ে এই আদেশ দেয়া হয়। সেইসঙ্গে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী কিংবা অন্য যেকোন নিরাপত্তা বাহিনী রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে যেন কোন গণহত্যায় না জড়ায়, উষ্কানি না দেয়, কিংবা নির্যাতনের চেষ্টা না করে সেজন্য ব্যবস্থা নিতে মিয়ানমারকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। রোহিঙ্গাদের সুরক্ষা দেয়ার জন মিয়ানমারের গৃহীত ব্যবস্থাগুলো আগামি চার মাসের মধ্যে একটি রিপোর্ট আদালতের সামনে উপস্থাপন করতে হবে।
এরপর এই মামলার নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত প্রতি ছয় মাস পর পর আদালতকে জানাতে। ২০১৭ সালের আগস্টে রাখাইনে রোহিঙ্গাদের ওপর মিয়ানমার সেনাবাহিনীর হত্যা, ধর্ষণ ও অগ্নিসংযোগের মুখে প্রায় সাড়ে সাত লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসে। এই নৃশংসতাকে গণহত্যা আখ্যা দিয়ে গত বছরের ১১ নভেম্বর আইসিজেতে মামলা দায়ের করে গাম্বিয়া। নেদারল্যান্ডসের দ্য হেগের পিস প্যালেসে গত বছরের ১০ থেকে ১২ ডিসেম্বর মামলার শুনানি চলে। ১০ ডিসেম্বর গাম্বিয়ার প্রতিনিধি দল আদালতে গণহত্যার বিষয়ে তাদের বক্তব্য উপস্থাপন করে। শুনানিতে গাম্বিয়ার পক্ষে মামলার প্রতিনিধিত্ব করেন দেশটির বিচারমন্ত্রী আবুবাকার তাম্বাদু। পরদিন ১১ ডিসেম্বর মিয়ানমারের নেতৃত্ব দেন মিয়ানমারের সরকার প্রধান অং সান সু চি। সেখানে তিনি তার দেশের বিরুদ্ধে আনা গণহত্যার অভিযোগ অস্বীকার করেন।
১২ই ডিসেম্বর মামলার শুনানি শেষ হয়। দ্য হেগ শহরে এই শুনানিতে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব শহীদুল হকের নেতৃত্বে ২০ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল অংশ নেয়। ওই দলে কক্সবাজারে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাদের তিনজন প্রতিনিধিও ছিলেন। বিরুদ্ধে আনা গণহত্যার অভিযোগ প্রশ্নে মি. তাম্বাদু বিবিসিকে বলছেন, '''রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে সামরিক বাহিনী এবং বেসামরিক বাসিন্দারা সংগঠিত হামলা চালাচ্ছে, বাড়িঘর পুড়িয়ে দিচ্ছে, মায়ের কোল থেকে শিশুদের ছিনিয়ে নিয়ে জ্বলন্ত আগুনে ছুঁড়ে মারছে, পুরুষদের ধরে ধরে মেরে ফেলছে, মেয়েদের ধর্ষণ করছে এবং সবরকমের যৌন নির্যাতন করছে।'' একে ১৯৯৪ সালে রোয়ান্ডা গণহত্যার সঙ্গে তুলনা দিয়ে তিনি বলেন, 'রোয়ান্ডায় টুটসিদের ওপর যেরকম অপরাধ করা হয়েছিল, এটা সেরকমই মনে হচ্ছিল। এখানে সেই একই রকম গণহত্যার সব বৈশিষ্ট্যই রয়েছে। রোহিঙ্গা জাতিগোষ্ঠীকে চিরতরে ধ্বংস করার জন্য এটা মিয়ানমারের সরকারের একটা চেষ্টা।'' বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া লাখ লাখ রোহিঙ্গাকে ফেরত পাঠানোর ব্যাপারে বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিকভাবে চেষ্টা চালিয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত মিয়ানমার কাউকে ফেরত নেয়নি। আন্তর্জাতিক বিচারিক আদালতে মামলা করার প্রাথমিক লক্ষ্য ছিল রোহিঙ্গাদের ওপর যে নির্যাতন হচ্ছে, সে ব্যাপারে বিশ্বব্যাপীকে কিছু করার জন্য তাগিদ দেয়া। সূত্র: বিবিসি
0 notes
gnews71 · 7 years ago
Photo
Tumblr media
আবার গৃহবন্দি হতে পারেন সু চি হঠাৎ পদত্যাগ করলেন মিয়ানমারের প্রেসিডেন্ট থিন কিউ। তার পদত্যাগে আলোড়িত আন্তর্জাতিক মহল। তবে কী কারণে তিনি পদ ছাড়লেন সেই বিষয় পরিষ্কার নয়। আশঙ্কা ফের সেনা শাসনের দিকেই এগিয়ে যাচ্ছে দেশটি। সেই সাথে লোবেলজয়ী এবং ��িয়ানমারের স্টেট কাউন্সিলর অং সান সু চিকে ফের গৃহবন্দী করা হতে পারে বলেও জল্পনা ছড়িয়ে পড়েছে। সংবাদ সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, সু কি-র ডানহাত হিসেবে পরিচিত ছিলেন পদত্যাগের ঘোষণা দেয়া প্রেসিডেন্ট থিন কিউ। আগামী সাত দিনের মধ্যে তার স্থানে নতুন প্রেসিডেন্ট দায়িত্বে আসবেন। গত বছর থেকে রোহিঙ্গা মুসলিমদের উপর অত্যাচার ও গণহত্যার অভিযোগে বারবার সংবাদ শিরোনামে এসেছে মিয়ানমার। দেশটির রাখাইন প্রদেশ থেকে কয়েক লক্ষ রোহিঙ্গা পালিয়ে বাংলাদেশে ঢুকে পড়েছেন। ঘটনার সূত্রপাত মিয়ানমার সেনার চৌকিতে হামলা দিয়ে। সরকারের অভিযোগ, রোহিঙ্গা জঙ্গি গোষ্ঠী এই হামলা জড়িত। তারপরেই সেনা অভিযান শুরু হয়। আর এই অভিযান ঘিরেই বিতর্ক দানা বাধে। এই পরিস্থিতিতে গণহত্যায় মদদ দিচ্ছে মিয়ানমার সরকার এমনই দাবি করেছে বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন। জাতিসংঘে বারবার সমালোচিত হয়েছে মিয়ানমার সরকার। সু চি-র মতো নোবেল জয়ী ব্যক্তিত্ব বিষয়টিকে প্রশ্রয় দিয়েছেন বলেও অভিযোগ। এদিকে, বিশ্বজুড়ে সমালোচনার মুখেও সু চি দীর্ঘ সময় নীরব থাকায় তার অবস্থান নিয়েই প্রশ্ন উঠে যায়। ধারণা করা হয় সেনা শাসনের ঘেরাটোপেই আছেন তিনি। পরে তিনি সেনা অভিযানকে সমর্থন করায় বিষয়টি আরও জমাট হয়। এমনই পরিস্থিতিতে ক্রমাগত আন্তর্জাতিক চাপ তৈরি হয় মিয়ানমারের উপর। এরপরই বাংলাদেশ থেকে রোহিঙ্গাদের ধাপে ধাপে ফিরিয়ে নিতে রাজি হয় সু চি সরকার। এরই মধ্যে প্রেসিডেন্টের পদত্যাগ পরিস্থিতি ঘোলাটে করে তুলেছে। সর্বশেষ জাতীয় নির্বাচনে টানা সেনা শাসনের অবসান ঘটিয়ে মিয়ানমারের ক্ষমতায় আসে সু চি-র দল। তবে সেখানকার পার্লামেন্টে বড় অংশ সেনা প্রশাসকের দখলে।
0 notes
digantablr-blog · 7 years ago
Text
তুরস্ক ও ইসলামের বিরুদ্ধে উঠেপড়ে লেগেছে ইউরোপ: এরদোগান
তুরস্ক ও ইসলামের বিরুদ্ধে উঠেপড়ে লেগেছে ইউরোপ: এরদোগান
তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোগান বলেছেন, তুরস্ক এবং ইসলামকে ভয় পেয়েই তুর্কিবিরোধী কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে ইউরোপ।’ ‘ইউরোপের ভয়, তারা ক্রমেই কর্তৃত্ব হারাচ্ছে, তাই তারা ভীত এবং যা কিছু তাদের থেকে ভিন্ন সেটার প্রতি তারা ক্রমেই শত্রুভাবাপন্ন হয়ে উঠছে, বলেও যোগ করেন তিনি। সম্প্রতি সেন্ট্রাল আনাতুলিয়ান প্রদেশে আয়োজিত এক জনসভায় এসব কথা বলেন তিনি। তিনি বসনিয়ার স্রেব্রেনিচা গণহত্যায় নেদারল্যান্ডস…
View On WordPress
0 notes
yessportszone24news-blog · 7 years ago
Text
আজ উদ্বোধন হতে যাচ্ছে নয়নাভিরাম রুয়ান্ডার প্রথম আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম
আজ উদ্বোধন হতে যাচ্ছে নয়নাভিরাম রুয়ান্ডার প্রথম আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম
যাত্রা শুরু করছে “ইস্ট আফ্রিকার লর্ডস”-রুয়ান্ডার প্রথম আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম, গাহানগা আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম।
ইস্ট আফ্রিকার দেশ রুয়ান্ডা, আন্তর্জাতিক বিশ্ব রুয়ান্ডার নাম শুনলেই এখনো আঁতকে উঠে ১৯৯৪ সালের নজিরবিহীন গণহত্যার স্মৃতি মনেকরি। লক্ষ লক্ষ মানুষের মৃত্যু ঘটেছিলো সেই গণহত্যায়। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন পরিচালনা করলে ধীরে ধীরে অবস্থার উন্নতি ঘটতে শুরু করে। একাধিক বাংলাদেশী…
View On WordPress
0 notes
smartupworld · 2 years ago
Text
যে গণহত্যা যুক্তরাষ্ট্র মনে রাখতে না পারলেও বাংলাদেশ কখনোও ভুলতে পারবেনা
যে গণহত্যা যুক্তরাষ্ট্র মনে রাখতে না পারলেও বাংলাদেশ কখনোও ভুলতে পারবেনা
“আমাদের সরকার গণতন্ত্রকে দমন করতে ব্যর্থ হয়েছে। আমাদের সরকার নৃশংসতার নিন্দা করতে ব্যর্থ হয়েছে… আমাদের সরকার প্রমাণ করেছে যে অনেকেই নৈতিক দেউলিয়াত্ব বলে মনে করবে।” – আর্চার ব্লাড, আমেরিকান কূটনীতিক, এপ্রিল ৬, ১৯৭১। রক্ত এই প্রেষণে দুই সপ্তাহের রক্তক্ষয়ী গণহত্যায় লিখেছিল যা বাংলাদেশের জন্মের দিকে নিয়ে যাবে। রুয়ান্ডার গণহত্যা, বা হলোকাস্ট, বা যুগোস্লাভিয়ার ভাঙনের পর যে হত্যাকাণ্ড ঘটেছিল তার…
View On WordPress
0 notes
manikchakraborti · 3 years ago
Text
আজ ২৬ই মার্চ, স্বাধীনতা দিবস,
১৯৭১ সালে ২৫ই মার্চ কালরাত্রিতে পশ্চিমা হানাদার বাহিনী বর্বরোচিত ভাবে এ দেশে গণহত্যা পরিচালনা করে। এই গণহত্যায় যারা প্রাণ দিয়েছন তাদের আত্মার শান্তি কামনা করি।
২৫ই মার্চ শেষ রাত্রে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। পশ্চিমী
হানাদার বাহিনী বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করেন। তাদের উদ্দেশ্য ছিল বঙ্গবন্ধুকে নিঃশেষ করে দেওয়া। পরম করুণাময়ের অনুগ্রহে, ভারতীয় প্রচারমাধ্যমে প্রচারিত হলো এইমাত্র বঙ্গবন্ধু পাক হানাদার বাহিনীর হাতে গ্রেফতার হলো। এই গ্রেফতারের খবর চতুর্দিকে প্রচারিত হওয়ায় তাদের চিন্তাধারা ভেস্তে যায়। বঙ্গবন্ধু পুনর্জীবন লাভ করেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পাকিস্তানি কারাগারে প্রেরণ করা হলো।৭ই মার্চের ভাষনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে বলেছেন, তোমাদের যার যা আছে তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবেলা করো। ইনশাআল্লাহ আমরা দেশকে শত্রুমুক্ত করব। সত্যিকারভাবে বঙ্গবন্ধু ছিলেন একজন মহামানব। দীর্ঘ নয় মাস মুক্তিযুদ্ধের পর স্বাধীন হয় এই বাংলা। কত ত্যাগ তিতিক্ষার মাধ্যমে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি। আজ স্বাধীনতা দিবস, এই দিবসে আমাদের শপথ হওয়া উচিত, সকল ভেদাভেদ ভুলে, এবং সকলে সাম্প্রদায়িক মনোভাব পরিহার করে বাংলাদেশকে বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এই দেশকে বিশ্বের মানচিত্রে একটি আদর্শ রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলা হোক। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, জন নেত্রী শেখ হাসিনার জয় হোক।
Tumblr media
0 notes
drmdalimazumdar · 7 years ago
Text
Rohingya genocide.
Many people are required to make a genocide. Aung San Suu Kyi and her political party have actively participated in the massacre of Rohingya Muslims and robbing the wealth of Rohingya Muslims. This Genocide Against Humanity's Humanity has been history since World War II. Myanmar is a country of illegal activity. All the upper and middle people of the country have black business / illegal trade. For this reason, they established corruption, nepotism, illegal influencers without establishing the rule of law. They have kept the illegal trade of narcotics in secret with all their international trade. . Most of the national league of democracy party is assassin's / crazy insane. . As soon as the Aung San Suu Kyi signal / command, the leader activists participate actively in the massacre. . Rohingya Muslims begin mass killing in support of army and armed administration. The United Nations should directly intervene in Myanmar. . Bangladesh will always be with the United Nations, and against the genocide. :: একটি গণহত্যা করতে অসংখ্য মানুষের প্রয়োজন হয়ে পড়ে। ।‌ ‌Aung San Suu Kyi এবং তার রাজনৈতিক দল, রোহিঙ্গা মুসলমানদের গণহত্যায় সক্রিয় ভাবে অংশ গ্রহণ করেছে এবং রোহিঙ্গা মুসলমানদের অর্থসম্পদ ডাকাতি করছে। ‌ মানবজাতির মানবতার বিরুদ্ধে এই Genocide দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে ইতিহাস হয়েছে।‌ ‌ মায়ানমার একটি অবৈধ কর্মকান্ডের দেশ। যে দেশের সকল উচ্চবিত্তের এবং প্রভাবশালী ব্যক্তিদের কালো ব্যবসা/বেআইনি ব্যবসা রয়েছে। ‌ যে কারণে তারা আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা না করে দূর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, অবৈধ প্রভাবশালীদের প্রতিষ্ঠিত করেছে। ‌ তাদের সমস্ত আন্তর্জাতিক বাণি��্যের সঙ্গে মাদকদ্রব্যের বেআইনি ব্যবসা গোপনে চালিয়ে গিয়েছে। । National league of democracy party এর অধিকাংশই assassin's/ ক্ষিপ্র উন্মাদ । । Aung San Suu Kyi ইশারা/নির্দেশ দেওয়া মাত্রই নেতা কর্মীরা গণহত্যায় সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে। । সেনাবাহিনীর এবং অস্ত্রধারী প্রশাসনের সহযোগিতায় নির্ভয়ে গণহত্যা শুরু করে রোহিঙ্গা মুসলমানদের। ‌ জাতিসংঘের উচিত হবে সরাসরি হস্তক্ষেপ করা মায়ানমারের উপর। ‌। বাংলাদেশ সর্বদা জাতিসংঘের সাথে থাকবে, এবং গণহত্যার বিরুদ্ধে।
0 notes
dailymail24-blog · 7 years ago
Text
রোহিঙ্গা গণহত্যায় মিয়ানমারের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দেবে না আমেরিকা
রোহিঙ্গা গণহত্যায় মিয়ানমারের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দেবে না আমেরিকা
রোহিঙ্গা গণহত্যায় মিয়ানমারের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দেবে না আমেরিকা
রোহিঙ্গা গণহত্যাকে কেন্দ্র করে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপের আহ্বান ��ানাতে অস্বীকার করেছে আমেরিকা।
মার্কিন পররাষ্ট্র দফত��ের মুখপাত্র হিথার নাউয়ার্ট সাংবাদিকদের বলেন, মিয়ানমার নিয়ে আলোচনা চলছে এবং এ সময় আগ বাড়িয়ে পদক্ষেপ নিতে চায় না আমেরিকা। তিনি দাবি করেন, মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় সহায়তায় গণহত্যা চালানো…
View On WordPress
0 notes
gnews71 · 7 years ago
Photo
Tumblr media
সু চিকে যে দুঃসংবাদ দিচ্ছে মিয়ানমারের সামরিক জান্তারা, সামনে মহাবিপদ হঠাৎ পদত্যাগ করলেন মিয়ানমারের প্রেসিডেন্ট থিন কিউ। তার পদত্যাগে আলোড়িত আন্তর্জাতিক মহল। তবে কী কারণে তিনি পদ ছাড়লেন সেই বিষয় পরিষ্কার নয়। আশঙ্কা ফের সেনা শাসনের দিকেই এগিয়ে যাচ্ছে দেশটি। সেই সাথে নোবেলজয়ী এবং মিয়ানমারের স্টেট কাউন্সিলর অং সান সু চিকে ফের গৃহবন্দী করা হতে পারে বলেও জল্পনা ছড়িয়ে পড়েছে। সামনে মহাবিপদ, সু চিকে যে দুঃসংবাদ দিচ্ছে মিয়ানমারের সামরিক জান্তারা। সংবাদ সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, সু কি-র ডানহাত হিসেবে পরিচিত ছিলেন পদত্যাগের ঘোষণা দেয়া প্রেসিডেন্ট থিন কিউ। আগামী সাত দিনের মধ্যে তার স্থানে নতুন প্রেসিডেন্ট দায়িত্বে আসবেন। গত বছর থেকে রোহিঙ্গা মুসলিমদের উপর অত্যাচার ও গণহত্যার অভিযোগে বারবার সংবাদ শিরোনামে এসেছে মিয়ানমার। দেশটির রাখাইন প্রদেশ থেকে কয়েক লক্ষ রোহিঙ্গা পালিয়ে বাংলাদেশে ঢুকে পড়েছেন। ঘটনার সূত্রপাত মিয়ানমার সেনার চৌকিতে হামলা দিয়ে। সরকারের অভিযোগ, রোহিঙ্গা জঙ্গি গোষ্ঠী এই হামলা জড়িত। তারপরেই সেনা অভিযান শুরু হয়। আর এই অভিযান ঘিরেই বিতর্ক দানা বাধে। এই পরিস্থিতিতে গণহত্যায় মদদ দিচ্ছে মিয়ানমার সরকার এমনই দাবি করেছে বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন। জাতিসংঘে বারবার সমালোচিত হয়েছে মিয়ানমার সরকার। সু চি-র মতো নোবেল জয়ী ব্যক্তিত্ব বিষয়টিকে প্রশ্রয় দিয়েছেন বলেও অভিযোগ। এদিকে, বিশ্বজুড়ে সমালোচনার মুখেও সু চি দীর্ঘ সময় নীরব থাকায় তার অবস্থান নিয়েই প্রশ্ন উঠে যায়। ধারণা করা হয় সেনা শাসনের ঘেরাটোপেই আছেন তিনি। পরে তিনি সেনা অভিযানকে সমর্থন করায় বিষয়টি আরও জমাট হয়। এমনই পরিস্থিতিতে ক্রমাগত আন্তর্জাতিক চাপ তৈরি হয় মিয়ানমারের উপর। এরপরই বাংলাদেশ থেকে রোহিঙ্গাদের ধাপে ধাপে ফিরিয়ে নিতে রাজি হয় সু চি সরকার। এরই মধ্যে প্রেসিডেন্টের পদত্যাগ পরিস্থিতি ঘোরালো করে তুল���ছে। সর্বশেষ জাতীয় নির্বাচনে টানা সেনা শাসনের অবসান ঘটিয়ে মিয়ানমারের ক্ষমতায় আসে সু চি-র দল। তবে সেখানকার পার্লামেন্টে বড় অংশ সেনা প্রশাসকের দখলে।
0 notes