#এইরকম
Explore tagged Tumblr posts
myladytara · 11 months ago
Text
ইচ্ছা করে তোমাকে বলি 'কতোটা চাই তোমাকে! তোমাকে ছাড়া কতোটা খালি খালি লাগে সেটা তোমাকে জানাই!'
ইচ্ছে করে তোমাকে বলি 'কি দরকার ছিলো এইভাবে প্রেমে ফেলার? ঘুম কেড়ে নেওয়ার? কি দরকার ছিলো?'
ইচ্ছে করে তোমাকে বলি 'সকাল ভাল্লাগেনা তোমাকে ছাড়া! আমার সারা বিকাল খালি খালি লাগে তোমাকে ছাড়া!'
ইচ্ছে করে তোমাকে বলি 'অশান্তি কেনো লাগে তুমি কাছে না থাকলে? তোমাকে না পাইলে মেজাজ কেনো খারাপ হয়ে যায় আমার?'
আমার অনেক কিছু বলতে ইচ্ছে করে তোমাকে,তারপর মনে পড়ে 'কি লাভ বলে? দাম আছে কোনো?
————
মনের সকল বাধা উপেক্ষা করে এক পা এগুতেও বোধ করি তুমি আমায় কত তাচ্ছিল্যের চোখে দেখেছো।
তুমি তো সবই জানতে। তাও কেন নিজের মাথার কাছে আমার জন্য লড়াই করলে না? আমি তো চলে এসছি জানতাম আমার মূল্য, আর কিছুদিন থাকলে তোমার পায়ের কাছে চলে যাবে। আচ্ছা তুমি জানো তো? ভালোবাসি বলে কাওকে তোমার সেই ভালোবাসার অযোগ্য মনে করানোর যে দুঃখ তা কতটা কষ্টের হতে পারে?
আমি তো জানতাম আমি এইসবের যোগ্য না। তাও তো তোমাকে সবটা দিয়ে ভালোবেসেছি। ভালোবাসা মানে একজন কেই সব না। ভালোবাসা মানে হাজার মানুষ হাজার অপশন এর মাঝেও ওই একটা মানুষকেই প্রাধান্য দেওয়া। তুমি যেভাবে আমার জন্য দিয়েছ আমিও তোমার জন্য এইরকম সবাই কে উপেক্ষা করে তোমার জন্যই অপেক্ষা করেছি। তাও মাঝে মাঝে জ্বালাতন এর সেই ক্ষুদ্র গল্প গুলো থেকে একদিনের বড় কাহিনী ই আমার এই সুখের সাজানো ঘর ভেঙে দিয়ে গেলো। আর আমি একটা টু শব্দও করিনি। ভেবেছি বাকি সব সময়ের মতো তুমি বুঝে নিবে।
শুনেছি পুরুষ মানুষ নাকি যার সাথে থাকে তার চেয়ে যার সাথে সে থাকতে পারে না তাকে নিয়েই রিগ্রেট করে। তুমি তো তাই প্রমাণ করেছিলে।
তোমার সেই শেষ মুহূর্তের চেষ্টা গুলোই তোমার কাছে মনে হয়েছে তুমি অনেক করেছো। হ্যা প্রথম থেকেই অনেক করেছ তুমি অস্বীকার করিনি।
কিন্তু আমি যে শুরু থেকে নিজের মাঝে বয়ে যাওয়া ঝড় আটকে রেখে দিনকে দিন তোমাকে নিরবে আপন ভেবে গিয়েছি তার চ���ন্হ পর্যন্ত নেই । আমি যে এখন প্রতিনিয়ত তোমাকে ছেড়ে আগানোর চেষ্টা করি প্রতিনিয়তই তোমার কাছে ফিরে যাই এই সবের কি হবে? তোমাকে তো সুযোগ করে দিলাম আমাকে আরো ঘৃনা করার জন্য আমি কেন আজও তোমাকে ঘৃণার চোখে দেখতে পারি না। কম তো ভালোবাসিনি। কম তো তাচ্ছিল্যের স্বীকার হই নি। কম তো নিজেকে তোমার চোখে ছোট কিংবা 'not enough ' এর অনুভব পাই নি।
জানো আজও তোমায় স্বপ্নে দেখি। গতকাল যা দেখলাম সারা রাত ঘুমাইনি। ঘুম কেড়ে নিয়েছে এই বলদ বাঁদর টা। তাও তো ঘৃণার চোখে দেখতে পারছিনা। মনে হয় আজও একটা ডাক দিলে আমি যেন দৌড়ে শত সমুদ্র পারি দিতে পারব। এটাই কি ভালোবাসা?
তুমি না হয় ঘৃণার চোখেই দেখে যাও আমাকে কিন্তু এক ঝলক হলেও দেখা দিও। শুধু প্রত্যাশা ছিল কোন একদিন হয়ত তুমি বুঝবে। কিন্তু সেটা আর হবে না। জানি আমি তোমার যোগ্য না। জানি আমাকে তুমি আর ভালোবাসো না। ভুলবোনা তোমাকে কিন্তু তোমার জীবনে বাধা হয়ে আমি কখনোই থাকবো না। আমি তোমার খারাপ অতীত হলেও তুমি আমার সর্বশেষ প্রধান চরিত্র চরিত্র থাকবে। আমি চাই তুমি অনেক সুখী হও । যেইগুলো আমি পাই নি আমি জানি সেই সবকিছুই তুমি একদিন অন্য একজনকে দিতে প্রস্তুত থাকবে। পারলে তার সব আব্দার রেখো। কষ্ট দিও না আমার মত এটাই আশা রাখি।
8 notes · View notes
kalernouka · 5 months ago
Text
রাত দখলের বিপ্লব
ঠিক এক বছর আগে এইরকম সময়েই যাদবপুরের স্বপ্নদীপের স্বপ্নের দীপ নিভিয়ে দেওয়া হয়েছিল সংগঠিত অপরাধীদের ধর্ষকাম প্রবৃত্তির তারণায়। সে’তো গেল প্রথমবর্ষের ছাত্রনিগ্রহের সংস্কৃতি। আমাদের দেশে কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়গুলির শিক্ষা এবং দীক্ষার পরিকাঠামোতে ছাত্রনিগ্রহ একটি স্বাভাবিক ঘটনা। অস্বাভাবিক হলো, তাতে ছাত্রমৃত্যুর ঘটনা। আমরা কলেজে কলেজে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষাবর্ষের শুরুতে প্রথমবর্ষের শিক্ষার্থীদের…
0 notes
drmdalimazumdar · 7 months ago
Text
ইউক্রেনিয়ানদের লাঠিপেটা করে খেদিয়ে দেওয়া হচ্ছে, এটা সঠিক আছে, তাদের খেতে দেওয়া হবে না, কোন কাজ করতে দেওয়া হবে না।। এক বেশ্যা আরেক বেশ্যাকে খেতে দিচ্ছে মাত্র, বিজলী বাতি দেওয়ার কথাও বলেছে, বেশ্যাখানারই নিয়মে। সেখানে জায়গা জমি ফাঁকা পেয়ে অনেক লোকই কাজ করতে বসেছে,, সেটাও কমিউনিস্ট মাস্টার এর পছন্দমত, কমিউনিস্ট এর কমরেড এর রাজনৈতিক নিয়মে। সোভিয়েত ইউনিয়নের জায়গা জমির হিসেব কমিউনিস্ট এর নিয়মের মধ্যেই রয়েছে। এটাই কমিউনিস্টদের সত্যিকারের রাজনীতি, কখনোই পরিবর্তন হয় না।
ইউক্রেনিয়ানদের লাঠিপেটা করে খেদিয়ে দেওয়া হচ্ছে কারণ তারা সম্পূর্ণ অসামাজিক জংলি হয়ে গেছে, কোনভাবেই কমিউনিস্টের মাস্টারের পছন্দমত কমরেডের রাজনীতিতে চলবে না, কমিউনিস্টের রাজনীতির টাকা দেবে না, কমিউনিস্টদের মাস্টারের টাকা দেবে না, যা সম্পূর্ণ কমিউনিস্ট রাজনীতির পরিপন্থী। অনেক কমিউনিস্ট জেলার কমরেডের দলে ভালো এবং খারাপের মূল্যায়ন বাদ দেয়ার জন্য তারা সবকিছু ভুলে অসামাজিক জংলির মত জংলিপোনায় নিমজ্জিত হতে থাকে,, এরকম হয় হতে পারে।। এইরকম অবস্থা তৈরি হলে, তাদেরকে কাজ করার কথা বলা হয়, কাজ করার নির্দেশ দেওয়া হয়, কমিউনিস্টের রাজনীতিতে টাকা দিতে বলা হয়, কমিউনিস্টের মাস্টারের টাকা যথাসময়ে সঠিকভাবে ভদ্রতার সহিত কমিউনিস্ট মাস্টারের সামনে যেয়ে কমিউনিস্ট মাস্টারের টেবিলের সামনের চেয়ার বসে, সম্পূর্ণ কমিউনিস্ট মাস্টারের টাকা দিতে বলা হয়, এটাই কমিউনিস্ট দলের কমরেড এর রাজনীতি।
কমিউনিস্টের মাষ্টার ইউক্রেনিয়ানদের খেতে দেবে না, এবং খেতে দেয় নাই।। কারণ তারা কমিউনিস্ট মাস্টারের কোন টাকা দেয় নাই, যা কমিউনিস্ট কমরেডের রাজনীতির পরিপন্থী, এবং সম্পূর্ণ কমিউনিস্ট রাজনীতির বিরুদ্ধে। এইরকম হলে কমিউনিস্ট রাজনীতির নিয়ম অনুসারে সেই লোকগুলোকে জায়গা জমি থেকে সরে যেতে বলা হয়, সরে যেতে না পারলে বা না গেলে, লাঠিপেটা করে খেদিয়ে দেওয়া হয়, বাড়িঘর গুঁড়ো গুঁড়ো করে দেওয়া হয়। এটাই সত্যিকারের এবং আসল কমিউনিস্টদের রাজনীতি।
#Lord #CommunistMaster #ইউক্রেন #Ukraine #Constitutionallanguage #StateBangladesh #রাষ্ট্রবাংলাদেশ #কমিউনিস্টমাস্টার #সাংবিধানিকভাষা #comrade #communist @comrade
0 notes
dasmoyna · 8 months ago
Text
জেনেনিন গরমে দই এবং ঘোলের প্রভাব সম্পর্কে
বেশকিছুদিন ধরেই দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়ার পরিস্থিতি খুব একটা ভালো না রোদ এর প্রচন্ড তাপ এবং ভ্যাপসা গরমে কাবু হয়ে গিয়েছে গোটা বঙ্গের মানুষ আর এইরকম অবস্থায় শরীর খারাপ হওয়ার অসংখ্যা খুব বেশি ,তবে শরীর ভালো রাখার সব থেকে ভালো হলো দই খাওয়ার উপকারিতা দই এমন একটি খাবার যা আপনার শরীরের প্রোটিন এর বৃদ্ধি করবে এবং ক্যালসিয়ামের হারকে বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করবে অন্যদিকে ঘোলের প্রভাব অনেক ভালো Summer Drink Recipe হিসাবে খুবই সাহায্যকারী এ বিষয়ে আরো জানতে ক্লিক করুন I
Tumblr media
0 notes
krishakbdglobal · 9 months ago
Video
youtube
যদি এইরকম সহজ করে আগেই ভাবতাম !! আগেই ভিডিওটা দেখাতাম
0 notes
24x7newsbengal · 10 months ago
Link
0 notes
adibamomrecipe · 1 year ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আসসালামুয়ালাইকুম, ভাল খাবার খান সুস্থ থাকুন। দারুণ স্বাদের মজাদার নাস্তার আড্ডায় জমে যাবে এমন একটি রেসিপি নিয়ে আসলাম। শীতের নানারকম সবজি দিয়ে রুটি বেলার ঝামেলা ছাড়াই বানিয়ে ফেলুন অসাধারণ ভেজিটেবল রোল। একবার যদি আমার এই রেসিপি ফলো করে বানান আর কোনোদিন আপনাকে দোকান থেকে কিনে খেতে হবে না…।
👇👇রেসিপিটি দেখতে চাইলে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন👇👇 https://youtu.be/rEoZMrzD17o?si=hd4VHpRhyzHEgECG
আরও এইরকম মজার মজার ভিডিও পেতে আমাদের ইউটিউব চ্যানেলটি ঘুরে আসার অনুরোধ রইল। এই ভিডিও থেকে আপনারা উপকৃত হবেন এটা আমি শতভাগ বিশ্বাস করি। তাই লাইক দিয়ে অনুপ্রেরণা দিবেন এবং কমেন্ট করে ভালোলাগা জানাবেন, ও পরবর্তী ভিডিও পেতে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন। ধন্যবাদ সবাইকে।
0 notes
bidyakolpo · 1 year ago
Text
প্রেম – ছোটগল্প – প্রফুল্ল রায়
0 notes
sekhjee · 1 year ago
Text
প্লিজ সবাইকে জানতে সাহায্য করুন, এই ভিডিওটি কে সেয়ার করে ভাইরাল করুন । যাতে সবাই সচেতন হতে পারে। আরো এইরকম ভালো ভালো হেলথ টিপস পেতে আমার চেনেল তাকে সাবস্ক্রাইব করুন। জনস্বার্থের জন্য প্রচারিত।
youtube
1 note · View note
writetoexpress1 · 1 year ago
Text
কেন রসগোল্লা খাইয়ে মহা লক্ষ্মীর মান ভাঙান প্রভু জগন্নাথ দেব?
জগন্নাথ দেবের মাসির বাড়ি থেকে আসার পর, আরও এক লীলা অনুষ্ঠান হয় । এই লীলার কেন্দ্রে প্রভু জগন্নাথ আর দেবী লক্ষ্মী।পুরীধামে এই লীলা অপূর্ব ভাবে অনুষ্ঠিত হয়। নাম ‘মানভঞ্জন পালা’।
রথযাত্রা উপলক্ষে জগন্নাথদেব দাদা বলভদ্র আর বোন সুভদ্রাকে সঙ্গে নিয়ে চলে গিয়েছিলে��� মাসির বাড়ি অর্থাৎ গুণ্ডিচা মন্দিরে। সেখানে আট দিন মাসির কাছে প্রচুর আদর-যত্নে কাটিয়েছেন তাঁরা। এদিকে তার মধ্যেই একটা গোল বাধিয়ে ফেলেছিলেন প্রভু জগন্নাথ! তিনি মাসির বাড়িতে এসেছেন স্ত্রীকে ছাড়াই। মানে দেবী মহালক্ষ্মীকে নিয়ে যাননি।
এইবার যখন ঘরে ফেরার পালা, অর্থাৎ পুনরায় অবস্থিত হবেন রাজাধিরাজ জগন্নাথ, তখন এই অপূর্ব লীলার সূচনা হয়। ভক্তরা মনে করেন জগন্নাথদেব জেনেবুঝেই এইরকম গোল বাধিয়েছিলেন, নয়তো দাম্পত্যের এই লীলা থেকে তাঁরা বঞ্চিত হয়ে যেতেন।
Tumblr media
youtube
সংযুক্ত থাকুন এবং এই মতামতের মতো অদ্বিতীয় কনটেন্ট অনুসরণ করে থাকুন! আমরা ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম এবং ইউটিউবে সক্রিয়, যেখানে আপনি সংগ্রহে পরিপূর্ণ এবং উৎসাহজনক পোস্ট পাবেন। আমাদের সম্প্রদায়ে যুক্ত হয়ে সংস্কৃতিক অন্বেষণ এবং শিল্প বিস্ময়ে একটি প্রয়াসে যান। আজই আমাদের সাথে যুক্ত হয়ে আমাদের জীবন্ত অনলাইন উপস্থিতির অংশ হোন!
Facebook : https://www.facebook.com/JiyoBangla
Instagram : https://www.instagram.com/jiyobangla/?hl=en
YouTube : https://www.youtube.com/c/JiyoBangla
0 notes
dasmoyna · 9 months ago
Text
কবে থেকে পড়ছে গরমের ছুটি
বেশ কিছুদিন আগে থেকেই গরমের ছুটির ঘোষণা করেছিল রাজ্য সরকার এবং বর্তমানে আবহাওয়ার পরিস্থিতি একদমই ভালোনয় সকালে তাপপ্রবাহ প্রচুর দিনের পর দিন ভ্যাপসা গরমের স্বীকার হচ্ছে সাধারণ মানুষ এইরকম পরিস্থিতি দেখে রাজ্য সরকার ঠিক করেছেন আরো কিছুদিন আগে থেকে ছুটির দেওয়ার চিন্তা ভাবনা করেছে Summer Vacation 2024 সম্পর্কে ক্লিক করে জেনেনিন I
Tumblr media
0 notes
strangerstoryteller · 2 years ago
Text
আর পারছিনা নিজের সাথে এই লড়াই করতে। আসলে যেইখানে তুই ই নাই সেইখানে আর কর জন্য লড়াই করে যাবো আমি? তুই তো মনের শক্ততা এনে হলেও মেসেজ এ বলতে পারলি যেন আর কিছু এক্সপেক্ট না করি। কিন্তু আমি কেমনে তোর কাছ থেকে এক্সপেক্ট না করে থাকি?
এত কম সময়ে তোর থেকে আমার এক্সপেক্টেশন না অনেক খানি বাড়িয়ে ফেলেছিস। যেইখানে আমার এক্সপেক্টশন ছিল যে এই দেশের কেও আমার মনে ভালোবাসা জাগাতে পারবেনা। আর তার চেয়ে বড় কথা আমার high expectations কে ছুঁতেও পারবে না, এইসব ধারণাকে ভেঙে দিয়ে আমার women ego কে hurt করে শেষ মেষ পটাতে তো ঠিকই পেরেছিস। খালি অপদার্থ হিসেবে আমিই রয়ে ছিলাম। আমি না নিজেকে চিনতে পারছিনা আর।
এর আগে কখনো এইরকম কিছু হয় নি আমার সাথে। মানতে পারছিনা। খালি যুদ্ধ করেই যাচ্ছি যে থাকব নাকি ছেড়ে দিবো। আমার পুরো দুনিয়ার সকালে উঠা থেকে শুরু করে শুতে যাওয়ার পর ও তুই ঘুরতে থাকিস।
তুই যখন আমাকে তোর প্রেমে আটকে রাখার জন্য ghosting and other tricks use করতি ekhon সব না চাইতেও ফলছে।।। পারছিনা রে।।।
আজকে কুরবানীর ঈদ এই বলি তোর জন্য এই বাচা কুচা যা আছে যতটুকুই আছে সবকিছু কুরবানী করে দিবো। আবার বলি আল্লাহ কিছু করো আমি পারছিনা। তোর জন্য করা সেই সহস্র দোয়ার মাঝে এখন শুধু একটা কথাই বের হয়, আল্লাহ কিছু করো আমি আর পারছিনা ।।।
জানিনা কবে পারব। কিন্তু আজ আমি চাই আমার কুরবানী হিসেবে তোকে করতে। কারন তুই যদি আসলেও আমার জন্য হয়ে থাকিস তাহলে আল্লাহতালা স্বয়ং যেমনি হোক কিছু না কিছু করেও তোকে আমার জন্য রাখবে। আর যদি না হয়ে থাকিস তাহলে আজকের পর থেকে হয়ত এটাই ��তি হবে।
জানিনা আর কয়দিন এই পেইজ এ এইরকম সহস্র লিখা পোস্ট করব কিন্তু আমি যে আর পারছিনা এইভাবে থাকতে।।।
তুই তো এই কথা অনেক আগে বলেই চলে গেছিস। এখন খালি আমার পালা ।
বাকিটা ছেড়ে দিলাম তার হাতে ।
যদি কপালে লিখাও না থাকে তাও আমি তোর ফ্রেন্ড এর অধিকারে আরেকবার তোকে জ্বালাতে যাবো। এতটুকু অধিকার আশা করি তুই ছিনিয়ে নিবি না।
ভালো থাকিস।।।
ঈদ মোবারক ❤️✨
1 note · View note
24x7newsbengal · 1 year ago
Link
0 notes
nasim373 · 2 years ago
Text
১৪ই জুন চে গুয়েভারার জন্মদিন। ১৯৬৫ তে চে যখন বিপ্লবের বাসনা নিয়া কিউবা ছাইড়া আসেন তখন ফিদেল কাস্ত্রোরে একটা চিঠি লেখসিলেন। ফিদেল সেই চিঠি সবাইরে পইড়া শোনান। চিঠিটা শুধু দুই বন্ধু বা দুই কমরেডের চিঠি হয়া থাকে নাই, চিঠিটা একটা রাজনৈতিক পাঠ হইয়া দাড়াইসে।
"ফিদেল,
এই মুহূর্তে আমার বহুত কিছুই মনে হইতাসে, মারিয়া এন্তোনিয়ার বাসায় যখন আমাদের দেখা হইসিলো, তুমি আমারে তোমার সাথে আসার কথা কইসিলা, প্রস্তুতির পুরাটা সময়ে যেসব চিন্তা কাজ করতো, সব। একদিন তারা আইসা জিগাইলো যে আমি মইরা গেলে তারা সেইটা কারে জানাবে এবং এই জিনিসের সম্ভাবনা প্রবলভাবে সবার ক্ষেত্রেই ছিলো। পরেতো আমরা জানলামই যে এইটা সত্য, বিপ্লবের রাস্তায় হইলে কেউ জিতে নাইলে মরে (যদি সেইটা সত্যিই বিপ্লব হয়)। কত কমরেড এই বিজয়ের রাস্তায় পাশ থিকা ঝইড়া গেলো !
এখন সবকিছু আগের চাইতে স্থিতিশীল হয়া আসতেসে। কারণ আমরা এখন আরো বেশি পরিণত ,কিন্তু ঘটনাগুলি নিজের পুনরাবৃত্তি থামায় নাই। ���মার মনে হয় কিউবান বিপ্লবের ঘরানায় যেই দায়িত্ব আমারে বাইন্ধা ফেলসিলো আমি সেই দায়িত্ব পূরণ করছি। তোমারে বিদায় জানাইতেসি আমি, বিদায় জানাই আমার কমরেডদের, তোমার মানুষগুলারে, যাঁরা এখন আমার মানুষ।
আমি আনুষ্ঠানিকভাবে পার্টির নেতৃত্বস্থানীয় পদ থিকা পদত্যাগ করতেসি, একজন মন্ত্রীর পদ থিকা, কমান্ডার র‍্যাংক থিকা এবং কিউবার নাগরিকত্ব থিকাও সরে দাঁড়াইতেসি। আইনী কোনকিছুই কিউবারে আমার সাথে বান্ধে নাই, শুধু বাইন্ধা রাখবে এক অন্যধরনের সম্পর্ক যেইটা পদ-পদবী বাতিল কইরা দেওয়ার মতন বাতিল করা যায় না।
পিছনের দিকে ফিরা তাকাইলে, আমি বিশ্বাস করি বিপ্লবের জন্যে আমি যথেষ্ট সততা আর শক্ত ইচ্ছা নিয়া কাজ করছি। একমাত্র বড় ভুল যেইটা করছি তা হইলো প্রথমদিকে সিয়েরা মায়েস্ত্রার দিনগুলাতে আমার তোমার উপরে যথেষ্ট বিশ্বাস রাখতে না পারা এবং তোমার নেতৃত্ব আর বিপ্লবী গুণগুলা বুইঝা উঠতে না পারা।
আমি চমৎকার একটা সময় কাটাইসি,এমনকি ক্যারিবিয়ান (মিসাইল) ক্রাইসিসের ঐ উজ্জ্বল কিন্তু দুঃখের দিনগুলাতেও তোমার পাশে থাকার সময় আমি গর্বিত হইসি এইটা ভাইবা যে আমরা আমাদের মানুষের থিকা উইঠা আসছি। ঐরকম একটা সময়ে রাষ্ট্রনায়ক হিসাবে তুমি যেই মেধার পরিচয় দিছো সেইটা খুব কম সময়েই দেখা যায়। কোন দ্বিধা ছাড়াই আমি তোমারে অনুসরণ করছি, তোমার চিন্তা করার ধরনের সাথে পরিচিত হইসি, তুমি যেইভাবে বিপদগুলারে মোকাবেলা করসো এবং তার জন্য যে যে আদর্শিক মূল্য দেওয়া লাগছে, এই প্রত্যেকটা জিনিসের জন্যে আমি গর্বিত।
দুনিয়ার বাকি দেশগুলা আমারে আমার ছোট্ট সহায়তার জন্য ডাকতেসে। কিউবার রাষ্ট্রপ্রধানের দায়িত্বের কারণে চাইলেই তুমি সেই দায়ে সাড়া দিতে পারবা না, কিন্তু আমি পারবো। আমাদের সময় হয়ে গেছে আলাদা হওয়ার।
তুমি জানো আমি সুখ-দুঃখের একটা মিশেল নিয়াই এই কাজ করতেসি। যেইসকল আশা আমি খুব যত্ন কইরা তৈরি করসিলাম আর যাঁদের একেবারে ভিতর থিকা ভালোবাসছি তাঁদের এইখানে রাইখা যাইতেসি। আর রাইখা যাইতাসি ঐ মানুষগুলোরে যারা আমারে নিজের ছেলের মতন আপন কইরা নিছে। এই অনুভূতি আমার তেজটারে একটু আহতও করে দিছে।
আমি ঐ বিশ্বাস নিয়াই নতুন লড়াইয়ের ময়দানে নামবো যেইটা তুমি আমারে শিখাইসো, যেই সাহস আমার মানুষগুলার। দুনিয়ার যেইখানেই সাম্রাজ্যবাদ থাকবে তার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ��বচেয়ে বিশুদ্ধ দায়িত্ব পালন করতে পারার যেই উপলব্ধি, এইটাই শক্তির উৎস, যেই শক্তি গভীরতম ক্ষতরেও সাড়ায়া তুলতে পারে।
আমি আবারো বলি, আমি কিউবারে সকল দায়িত্ব থেকে মুক্তি দিলাম। যদি আমার জীবনের শেষ সময় আমারে অন্য একটা আসমানের নীচে খুঁইজা পায় তাইলেও আমার শেষ চিন্তা এই মানুষগুলারে নিয়াই হবে, বিশেষ কইরা তোমারে নিয়া। আমি তোমার শিখানো জিনিসগুলার জন্য কৃতজ্ঞ,এই শিক্ষাগুলা আমি ধইরা রাখবো, এর পরিণামে যাই আসুক না কেনো।
বিপ্লবের শুরু থিকাই আমি আমাদের ফরেন পলিসিরে দায়িত্বের সাথে মাইনা আসছি এবং ভবিষ্যতেও মানতে থাকবো। আমি যেইখানেই থাকি না কেনো, একজন কিউবান বিপ্লবী হওয়ার দায়িত্ব সবসময় আমার থাকবে আর আমি ঐভাবেই আচরণ করবো। আমি স্ত্রী আর বাচ্চাগুলার জন্য জাগতিক কিছু রাইখা যাইতে পারতাসি না বলে কোন কষ্ট আমার নাই। বরং এইটা এইরকম হওয়াতে আমি খুশি। তাঁদের জন্য কিছুই চাই না। এই রাষ্ট্র তাঁদের সুশিক্ষাসহ বাঁইচা থাকার জন্য প্রয়োজনীয় সবকিছুই দিবে।
আমি তোমারে আর আমাদের মানুষগুলারে আরো অনেককিছু বলতে পারতাম, কিন্তু আমার মনে হয় সেটার আর প্রয়োজন নাই। এই অনুভুতিগুলা শব্দ দিয়া প্রকাশ করা যাবে না, তাই আর পাতা বোঝাই করার কোন মানে নাই।
বিজয়ের পথে চিরকাল!
আমার বিপ্লবের উৎসাহ দিয়া তোমাদের জড়ায়া রাইখা গেলাম।
১লা এপ্রিল, ১৯৬৫। "
শুভ জন্মদিন কমাদান্তে চে!
Tumblr media
0 notes
myladytara · 11 months ago
Text
তসলিমা নাসরিন ভালবেসে বিয়ে করেছিল কবি রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহকে। তবে একাধিক প্রেমের অভিযোগে এক সময় তসলিমা ছেড়ে যায় রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহকে। তসলিমার সাথে বিবাহ বিচ্ছেদের ৪ বছর পরে ১৯৯১ সালে রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ মারা যায়। অতিরিক্ত মাদক সেবনকে তার অকাল মৃত্যুর জন্যে দায়ী করা হয়। রুদ্রের মৃত্যুর পরে তার "আমার ভিতর বাহিরে অন্তরে অন্তরে" কবিতা পাওয়া যায় যেটি পরবর্তীতে বিখ্যাত হয়ে উঠে। অনেকেই বলে থাকেন এটি তসলিমা নাসরিনকে উদ্দেশ্য করে তিনি লিখেছিলেন। এর জবাবে তসলিমা নাসরিনও একটি কবিতা লেখেন যেখানে তিনি রুদ্রর প্রতি তার ভালবাসার কথা লেখেন ও একই সাথে রুদ্রর একাধিক প্রেমের কথা তোলেন।
রুদ্র'র গান
আমার ভিতর বাহিরে অন্তরে অন্তরে
আছো তুমি হৃদয় জুড়ে
ঢেকে রাখে যেমন কুসুম
পাপড়ির আবডালে ফসলের ঘুম
তেমনি তোমার নিবিড় চলা
মরমের মূল পথ ধরে
পুষে রাখে যেমন ঝিনু��
খোলসের আবরণে মুক্তোর সুখ
তেমনি তোমার গভীর চ্নোয়া
ভিতরের নীল বন্দরে
ভালো আছি, ভালো থেকো
আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখো
দিও তোমার মালা খানি
বাউল এর এই মন টা রে
তসলিমা নাসরিনের জবাব
প্রিয় রুদ্র,
প্রযত্নে, আকাশ
তুমি আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখতে বলেছিলে। তুমি কি এখন আকাশ জুড়ে থাকো? তুমি আকাশে উড়ে বেড়াও? তুলোর মতো, পাখির মতো? তুমি এই জগৎসংসার ছেড়ে আকাশে চলে গেছো। তুমি আসলে বেঁচেই গেছো রুদ্র। আচ্ছা, তোমার কি পাখি হয়ে উড়ে ফিরে আসতে ইচ্ছে করে না? তোমার সেই ইন্দিরা রোডের বাড়িতে, আবার সেই নীলক্ষেত, শাহবাগ, পরীবাগ, লালবাগ চষে বেড়াতে? ইচ্ছে তোমার হয় না এ আমি বিশ্বাস করি না, ইচ্ছে ঠিকই হয়, পারো না। অথচ এক সময় যা ইচ্ছে হতো তোমার তাই করতে। ইচ্ছে যদি হতো সারারাত না ঘুমিয়ে গল্প করতে - করতে। ইচ্ছে যদি হতো সারাদিন পথে পথে হাটতে - হাটতে। কে তোমাকে বাধা দিতো? জীবন তোমার হাতের মুঠোয় ছিলো। এই জীবন নিয়ে যেমন ইচ্ছে খেলেছো। আমার ভেবে অবাক লাগে, জীবন এখন তোমার হাতের মুঠোয় নেই। ওরা তোমাকে ট্রাকে উঠিয়ে মিঠেখালি রেখে এলো, তুমি প্রতিবাদ করতে পারোনি।
আচ্ছা, তোমার লালবাগের সেই প্রেমিকাটির খবর কি, দীর্ঘ বছর প্রেম করেছিলে তোমার যে নেলী খালার সাথে? তার উদ্দেশ্যে তোমার দিস্তা দিস্তা প্রেমের কবিতা দেখে আমি কি ভীষণ কেঁদেছিলাম একদিন ! তুমি আর কারো সঙ্গে প্রেম করছো, এ আমার সইতো না। কি অবুঝ বালিকা ছিলাম ! তাই কি? যেন আমাকেই তোমার ভালোবাসতে হবে। যেন আমরা দু'জন জন্মেছি দু'জনের জন্য। যেদিন ট্রাকে করে তোমাকে নিয়ে গেলো বাড়ি থেকে, আমার খুব দম বন্ধ লাগছিলো। ঢাকা শহরটিকে এতো ফাঁকা আর কখনো লাগেনি। বুকের মধ্যে আমার এতো হাহাকারও আর কখনো জমেনি। আমি ঢাকা ছেড়ে সেদিন চলে গিয়েছিলাম ময়মনসিংহে। আমার ঘরে তোমার বাক্সভর্তি চিঠিগুলো হাতে নিয়ে জন্মের কান্না কেঁদেছিলাম। আমাদের বিচ্ছেদ ছিলো চার বছরের। এতো বছর পরও তুমি কী গভীর করে বুকের মধ্যে রয়ে গিয়েছিলে ! সেদিন আমি টের পেয়েছি।
আমার বড়ো হাসি পায় দেখে, এখন তোমার শ'য়ে শ'য়ে বন্ধু বেরোচ্ছে। তারা তখন কোথায় ছিলো? যখন পয়সার অভাবে তুমি একটি সিঙ্গাড়া খেয়ে দুপুর কাটিয়েছো। আমি না হয় তোমার বন্ধু নই, তোমাকে ছেড়ে চলে এসেছিলাম বলে। এই যে এখন তোমার নামে মেলা হয়, তোমার চেনা এক আমিই বোধ হয় অনুপস্থিত থাকি মেলায়। যারা এখন রুদ্র রুদ্র বলে মাতন করে বুঝিনা তারা তখন কোথায় ছিলো?
শেষদিকে তুমি শিমুল নামের এক মেয়েকে ভালোবাসতে। বিয়ের কথাও হচ্ছিলো। আমাকে শিমুলের সব গল্প একদিন করলে। শুনে ... তুমি বোঝোনি আমার খুব কষ্ট হচ্ছিলো। এই ভেবে যে, তুমি কি অনায়াসে প্রেম করছো ! তার গল্প শোনাচ্ছো ! ঠিক এইরকম অনুভব একসময় আমার জন্য ছিলো তোমার ! আজ আরেকজনের জন্য তোমার অস্থিরতা। নির্ঘুম রাত কাটাবার গল্প শুনে আমার কান্না পায় না বলো? তুমি শিমুলকে নিয়ে কি কি কবিতা লিখলে তা দিব্যি বলে গেলে ! আমাকে আবার জিজ্ঞেসও করলে, কেমন হয়েছে। আমি বললাম, খুব ভালো। শিমুল মেয়েটিকে আমি কোনোদিন দেখিনি, তুমি তাকে ভালোবাসো, যখন নিজেই বললে, তখন আমার কষ্টটাকে বুঝতে দেইনি। তোমাকে ছেড়ে চলে গেছি ঠিকই কিন্তু আর কাউকে ভালোবাসতে পারিনি। ভালোবাসা যে যাকে তাকে বিলোবার জিনিস নয়।
আকাশের সঙ্গে কতো কথা হয় রোজ ! কষ্টের কথা, সুখের কথা। একদিন আকাশভরা জোৎস্নায় গা ভেসে যাচ্ছিলো আমাদের। তুমি দু চারটি কষ্টের কথা বলে নিজের লেখা একটি গান শুনিয়েছিলে। "ভালো আছি ভালো থেকো, আকাশের ঠিকানায় চিঠি দিও"। মংলায় বসে গানটি লিখেছিলে। মনে মনে তুমি কার চিঠি চেয়েছিলে? আমার? নেলী খালার? শিমুলের? অনেক দিন ইচ্ছে তোমাকে একটা চিঠি লিখি। একটা সময় ছিলো তোমার। একটা সময় ছিলো তোমাকে প্রতিদিন চিঠি লিখতাম। তুমিও লিখতে প্রতিদিন। সেবার আরমানিটোলার বাড়িতে বসে দিলে আকাশের ঠিকানা। তুমি পাবে তো এই চিঠি? জীবন এবং জগতের তৃষ্ণা তো মানুষের কখনো মেটে না, তবু মানুষ আর বাঁচে ক'দিন বলো? দিন তো ফুরোয়। আমার কি দিন ফুরোচ্ছে না? তুমি ভালো থেকো। আমি ভালো নেই।
ইতি,
সকাল
পুনশ্চঃ আমাকে সকাল বলে ডাকতে তুমি। কতোকাল ঐ ডাক শুনি না। তুমি কি আকাশ থেকে সকাল, আমার সকাল বলে মাঝে মধ্যে ডাকো? নাকি আমি ভুল শুনি?
সংগৃহীত
ছবি: তসলিমা নাসরিন, রুদ্র মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ
Tumblr media
5 notes · View notes
shottershondhani · 2 years ago
Text
ঢাকা শহরে কেন বার বার ঘটে ভয়াবহ যত অগ্নিকাণ্ড
ঢাকা শহরে ঘটে যাচ্ছে একের পর এক অগ্নিকাণ্ড । এত ঘন ঘন অগ্নিকাণ্ড: জীবনের মূল্য কি কমছে? !!!!! সচেতন না হলে এমন ঘটনা ঘটতেই থাকবে। আগুন লাগার পরে আফসোস না করে আগুন লাগার আগে ঠিকঠাক প্রস্তুতি নেন। নাইলে এইরকম আগুন আরো লাগবে। এইরকম রায়ট আরো দেখবেন। আজ ঢাকার অন্যতম প্রধান কাপড়ের মার্কেট বঙ্গবাজারে ঘটে গেল এক ভয়াবহ অগ্নিকান্ড। ফায়ার সার্ভিস, বিমান বাহিনী, নৌ বাহিনী, সবাই মিলেও সেই অগ্নিকান্ডের আগুন…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes