Tumgik
#যিকর
quransunnahdawah · 1 month
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে
Allah Is Exalted Above The Heaven
আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত♥ আল্লাহ তাঁর জ্ঞান, দয়া, দৃষ্টি দ্বারা সৃষ্টির কাছাকাছি♥
মহান আল্লাহ বলছেন, তিনি আরশে। এ মর্মে পবিত্র কুরআনে ৭টি আয়াত বর্ণিত হয়েছে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)ও বলেছেন যে, আল্লাহ আসমানে আছেন। ছাহাবী (রাঃ) এবং তাবেঈগণ সকলেই বলেছেন আল্লাহ আসমানে আছেন। তাছাড়া সকল ইমামই বলেছেন, আল্লাহ আসমানে আছেন। এরপরেও যদি বলা হয়, আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান তাহ’লে কি ঈমান থাকবে এবং আমল কবুল হবে?
আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান- একথা ঠিক নয়, বরং পবিত্র কুরআন বলছে, আল্লাহ আরশে।
কোরআন অনুযায়ী আল্লাহ কোথায়?
এটা কুরআন ও সুন্নাহ এবং সালাফদের ঐক্যমত দ্বারা প্রমাণিত যে, আল্লাহ তাঁর আকাশের উপরে তাঁর আরশের ঊর্ধ্বে (তাঁর মহিমা উপযোগী) এবং তিনিই মহান, সর্বোচ্চ। তিনি সব কিছুর উর্ধ্বে এবং তাঁর উপরে কিছুই নেই।
আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান- একথা ঠিক নয়, বরং পবিত্র কুরআন বলছে, আল্লাহ আরশে।
মহান আল্লাহ্‌ কোথায় আছেন?
মহান আল্লাহ্‌ আছেন সাত আসমানের উর্ধে আরশে। তিনি বলেন "পরম দয়াময় আরশে সমুন্নত" (সুরা ত-হাঃ ৫)। তিনি স্রষ্টা, সৃষ্টি থেকে উর্ধে থাকেন। তবুও তিনি বান্দার নিকটবর্তী। তাঁর জ্ঞান ও দৃষ্টি সর্বত্র আছে। মুমিনের হৃদয়ে তাঁর যিকর বা স্মরণ থাকে।
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। কোরআন ও সহীহ হাদিস অনুযায়ী মহান আল্লাহ আছেন আরশে। কোরআন ও সহীহ হাদিসে আল্লাহর সিফাত বা গুনাবলীর যে বর্ণনা দেওয়া হয়েছে তাতে ঈমান আনা ওয়াজিব। যেমন, আমরা জানি, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা সবকিছু শোনেন ও দেখেন, তার মানে এই না যে, তাঁর শোনার যন্ত্র অর্থ্যাৎ কান ও দেখার যন্ত্র অর্থ্যাৎ চোখ আমাদেরই মতো। আল্লাহর সিফাত বা গুনাবলীর কান, চোখ, হাত যেভাবে কোরআন ও সহীহ হাদিসে আছে সেভাবেই স্বীকার ও বিশ্বাস করতে হবে। “আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” আক্বিদা দুইটি জাতির মধ্যে বিদ্যমান, জাহমিয়া(ইসলামের একটি ভ্রান্ত দল)  সম্প্রদায় ও হিন্দু সম্প্রদায়l দুনিয়াতে আল্লাহ নাই। তবে আল��লাহর ক্ষমতা, দয়া, জ্ঞান সর্বত্র বিরাজমান। গাছের একটি পাতায় ঝরে পড়ে না যা তাঁর জ্ঞানে নাই। তিনি সবকিছু দেখেন, শুনেন এবং জানেন। তবে সেটা আরশ থেকে যা সপ্ত আসমানের উপর অবস্থিত।
আল্লাহ তাঁর আরশ  ঊর্ধ্বে সমুন্নত।
আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ্‌ ছাড়া কোনো সত্য ঈশ্বর বা উপাস্য নেই। মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্‌ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্বে-কর্তৃত্বে ও উপাস্যের অধিকারে এক, একমাত্র, অদ্বিতীয় ও অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ্‌ তায়ালা আসমানে মহান আরশের ঊর্ধ্বে (সকল সৃষ্টি্র ঊর্ধ্বে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্‌ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানুন কোরআন ও সহীহ হাদিসে বর্ণিত তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এক, তিনি সৃষ্টির উপরে গৌরবান্বিত। আল্লাহ তাঁর সাত আসমানের উপরে, তাঁর আরশের উপরে এবং তাঁর সৃষ্টিকুল থেকে বিচ্ছিন্ন এবং তাঁর সৃষ্টিকুল তাঁর থেকে বিচ্ছিন্ন। আল্লাহ তাঁর ‘আরশ (পরাক্রমশালী সিংহাসনের) ঊরধে সুউচ্চ। "আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। , তিনি কোনো কিছুর সমতুল্য নন; আল্লাহ সকল সৃষ্টির উর্ধ্বে। আল্লাহর আরশ সাত আসমানের উপরে। তিনি সাত আসমান ও যমীন এবং এর মধ্যে যা কিছু আছে তা সৃষ্টি করেছেন। মহান আল্লাহ তাঁর মহান আরশের উরধে সমুন্নত। আল্লাহ্‌ বলেন, "আপনি আপনার মহান পালনকর্তার নামের পবিত্রতা বর্ণনা করুন আল-কুরআন 87:1
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে কোরআনের অসংখ্য আয়াত উপরোক্ত কথাকেই সমর্থন করে। আবু বকর রাঃ ছিলেন সিদ্দিক বা সত্যবাদী। এই সত্যবাদী লোকটির আক্বিদাও হলো আল্লাহ আসমানের উপর আরশে। কিন্তু আমাদের দেশের মানুষের আক্বিদাহ আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান (নাউযুবিল্লাহ)। আল্লাহ আমাদের সত্য বুঝার ও আমল করার তৌফিক দান করুন এবং আমাদের আক্বিদা থেকে শিরককে দুরীভূত করে কোরআন ও সহীহ হাদিস এবং মাজহাবী গোড়ামীমুক্ত জীবন দান করুন। আমীন।
আল্লাহ কোথায় আছেন?
Where is Allah?
আল্লাহ্‌ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্‌র মতো।
আল্লাহ কোথায়?
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । আল্লাহ আসমানে আরশের উরধে আছেন। তবে তিনি তাঁর শ্রবেনর, দেখার ও জ্ঞানের দ্বারা সকল বিষয় সম্পর্কে সম্যক অবহিত । (সূরা নিসা, ৪: ১৫৮ আয়াত)। আর তিনিই আল্লাহ যিনি আসমানে আছেন। (সূরা আনআম ৬: ৩ আয়াত)।
আল্লাহ কোথায়?
youtube
আল্লাহ কোথায় আছেন?
Where is Allah? 
https://www.youtube.com/watch?v=FsTu5Usc6vw&t=17s
আল্লাহ কোথায় আছেন? 
https://www.youtube.com/watch?v=-a8Hg8FQsic
আল্লাহ কোথায় আছেন
https://www.youtube.com/watch?v=1TcnjOg3QHI
 
আল্লাহ কোথায় আছেন
youtube
আল্লাহ কোথায় আছেন?!
youtube
আল্লাহ কোথায়
youtube
আল্লাহ তায়া���া আরশের কোথায় আছেন?
youtube
আল্লাহ কোথায় 
youtube
Where Is Allah
আল্লাহ কোথায়
0 notes
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে
Allah Is Exalted Above The Heaven
আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত♥ আল্লাহ তাঁর জ্ঞান, দয়া, দৃষ্টি দ্বারা সৃষ্টির কাছাকাছি♥
মহান আল্লাহ বলছেন, তিনি আরশে। এ মর্মে পবিত্র কুরআনে ৭টি আয়াত বর্ণিত হয়েছে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)ও বলেছেন যে, আল্লাহ আসমানে আছেন। ছাহাবী (রাঃ) এবং তাবেঈগণ সকলেই বলেছেন আল্লাহ আসমানে আছেন। তাছাড়া সকল ইমামই বলেছেন, আল্লাহ আসমানে আছেন। এরপরেও যদি বলা হয়, আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান তাহ’লে কি ঈমান থাকবে এবং আমল কবুল হবে?
আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান- একথা ঠিক নয়, বরং পবিত্র কুরআন বলছে, আল্লাহ আরশে।
কোরআন অনুযায়ী আল্লাহ কোথায়?
এটা কুরআন ও সুন্নাহ এবং সালাফদের ঐক্যমত দ্বারা প্রমাণিত যে, আল্লাহ তাঁর আকাশের উপরে তাঁর আরশের ঊর্ধ্বে (তাঁর মহিমা উপযোগী) এবং তিনিই মহান, সর্বোচ্চ। তিনি সব কিছুর উর্ধ্বে এবং তাঁর উপরে কিছুই নেই।
আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান- একথা ঠিক নয়, বরং পবিত্র কুরআন বলছে, আল্লাহ আরশে।
মহান আল্লাহ্‌ কোথায় আছেন?
মহান আল্লাহ্‌ আছেন সাত আসমানের উর্ধে আরশে। তিনি বলেন "পরম দয়াময় আরশে সমুন্নত" (সুরা ত-হাঃ ৫)। তিনি স্রষ্টা, সৃষ্টি থেকে উর্ধে থাকেন। তবুও তিনি বান্দার নিকটবর্তী। তাঁর জ্ঞান ও দৃষ্টি সর্বত্র আছে। মুমিনের হৃদয়ে তাঁর যিকর বা স্মরণ থাকে।
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। কোরআন ও সহীহ হাদিস অনুযায়ী মহান আল্লাহ আছেন আরশে। কোরআন ও সহীহ হাদিসে আল্লাহর সিফাত বা গুনাবলীর যে বর্ণনা দেওয়া হয়েছে তাতে ঈমান আনা ওয়াজিব। যেমন, আমরা জানি, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা সবকিছু শোনেন ও দেখেন, তার মানে এই না যে, তাঁর শোনার যন্ত্র অর্থ্যাৎ কান ও দেখার যন্ত্র অর্থ্যাৎ চোখ আমাদেরই মতো। আল্লাহর সিফাত বা গুনাবলীর কান, চোখ, হাত যেভাবে কোরআন ও সহীহ হাদিসে আছে সেভাবেই স্বীকার ও বিশ্বাস করতে হবে। “আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” আক্বিদা দুইটি জাতির মধ্যে বিদ্যমান, জাহমিয়া(ইসলামের একটি ভ্রান্ত দল)  সম্প্রদায় ও হিন্দু সম্প্রদায়l দুনিয়াতে আল্লাহ নাই। তবে আল্লাহর ক্ষমতা, দয়া, জ্ঞান সর্বত্র বিরাজমান। গাছের একটি পাতায় ঝরে পড়ে না যা তাঁর জ্ঞানে নাই। তিনি সবকিছু দেখেন, শুনেন এবং জানেন। তবে সেটা আরশ থেকে যা সপ্ত আসমানের উপর অবস্থিত।
আল্লাহ তাঁর আরশ  ঊর্ধ্বে সমুন্নত।
আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ্‌ ছাড়া কোনো সত্য ঈশ্বর বা উপাস্য নেই। মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্‌ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্বে-কর্তৃত্বে ও উপাস্যের অধিকারে এক, একমাত্র, অদ্বিতীয় ও অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ্‌ তায়ালা আসমানে মহান আরশের ঊর্ধ্বে (সকল সৃষ্টি্র ঊর্ধ্বে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্‌ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানুন কোরআন ও সহীহ হাদিসে বর্ণিত তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এক, তিনি সৃষ্টির উপরে গৌরবান্বিত। আল্লাহ তাঁর সাত আসমানের উপরে, তাঁর আরশের উপরে এবং তাঁর সৃষ্টিকুল থেকে বিচ্ছিন্ন এবং তাঁর সৃষ্টিকুল তাঁর থেকে বিচ্ছিন্ন। আল্লাহ তাঁর ‘আরশ (পরাক্রমশালী সিংহাসনের) ঊরধে সুউচ্চ। "আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। , তিনি কোনো কিছুর সমতুল্য নন; আল্লাহ সকল সৃষ্টির উর্ধ্বে। আল্লাহর আরশ সাত আসমানের উপরে। তিনি সাত আসমান ও যমীন এবং এর মধ্যে যা কিছু আছে তা সৃষ্টি করেছেন। মহান আল্লাহ তাঁর মহান আরশের উরধে সমুন্নত। আল্লাহ্‌ বলেন, "আপনি আপনার মহান পালনকর্তার নামের পবিত্রতা বর্ণনা করুন আল-কুরআন 87:1
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে কোরআনের অসংখ্য আয়াত উপরোক্ত কথাকেই সমর্থন করে। আবু বকর রাঃ ছিলেন সিদ্দিক বা সত্যবাদী। এই সত্যবাদী লোকটির আক্বিদাও হলো আল্লাহ আসমানের উপর আরশে। কিন্তু আমাদের দেশের মানুষের আক্বিদাহ আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান (নাউযুবিল্লাহ)। আল্লাহ আমাদের সত্য বুঝার ও আমল করার তৌফিক দান করুন এবং আমাদের আক্বিদা থেকে শিরককে দুরীভূত করে কোরআন ও সহীহ হাদিস এবং মাজহাবী গোড়ামীমুক্ত জীবন দান করুন। আমীন।
আল্লাহ কোথায় আছেন?
Where is Allah?
আল্লাহ্‌ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্‌র মতো।
আল্লাহ কোথায়?
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । আল্লাহ আসমানে আরশের উরধে আছেন। তবে তিনি তাঁর শ্রবেনর, দেখার ও জ্ঞানের দ্বারা সকল বিষয় সম্পর্কে সম্যক অবহিত । (সূরা নিসা, ৪: ১৫৮ আয়াত)। আর তিনিই আল্লাহ যিনি আসমানে আছেন। (সূরা আনআম ৬: ৩ আয়াত)।
আল্লাহ কোথায়?
youtube
আল্লাহ কোথায় আছেন?
Where is Allah? 
https://www.youtube.com/watch?v=FsTu5Usc6vw&t=17s
আল্লাহ কোথায় আছেন? 
https://www.youtube.com/watch?v=-a8Hg8FQsic
আল্লাহ কোথায় আছেন
https://www.youtube.com/watch?v=1TcnjOg3QHI
 
আল্লাহ কোথায় আছেন
youtube
আল্লাহ কোথায় আছেন?!
youtube
আল্লাহ কোথায়
youtube
আল্লাহ তায়ালা আরশের কোথায় আছেন?
youtube
আল্লাহ কোথায় 
youtube
Where Is Allah
আল্লাহ কোথায়
0 notes
ilyforallahswt · 1 month
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে
Allah Is Exalted Above The Heaven
আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত♥ আল্লাহ তাঁর জ্ঞান, দয়া, দৃষ্টি দ্বারা সৃষ্টির কাছাকাছি♥
মহান আল্লাহ বলছেন, তিনি আরশে। এ মর্মে পবিত্র কুরআনে ৭টি আয়াত বর্ণিত হয়েছে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)ও বলেছেন যে, আল্লাহ আসমানে আছেন। ছাহাবী (রাঃ) এবং তাবেঈগণ সকলেই বলেছেন আল্লাহ আসমানে আছেন। তাছাড়া সকল ইমামই বলেছেন, আল্লাহ আসমানে আছেন। এরপরেও যদি বলা হয়, আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান তাহ’লে কি ঈমান থাকবে এবং আমল কবুল হবে?
আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান- একথা ঠিক নয়, বরং পবিত্র কুরআন বলছে, আল্লাহ আরশে।
কোরআন অনুযায়ী আল্লাহ কোথায়?
এটা কুরআন ও সুন্নাহ এবং সালাফদের ঐক্যমত দ্বারা প্রমাণিত যে, আল্লাহ তাঁর আকাশের উপরে তাঁর আরশের ঊর্ধ্বে (তাঁর মহিমা উপযোগী) এবং তিনিই মহান, সর্বোচ্চ। তিনি সব কিছুর উর্ধ্বে এবং তাঁর উপরে কিছুই নেই।
আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান- একথা ঠিক নয়, বরং পবিত্র কুরআন বলছে, আল্লাহ আরশে।
মহান আল্লাহ্‌ কোথায় আছেন?
মহান আল্লাহ্‌ আছেন সাত আসমানের উর্ধে আরশে। তিনি বলেন "পরম দয়াময় আরশে সমুন্নত" (সুরা ত-হাঃ ৫)। তিনি স্রষ্টা, সৃষ্টি থেকে উর্ধে থাকেন। তবুও তিনি বান্দার নিকটবর্তী। তাঁর জ্ঞান ও দৃষ্টি সর্বত্র আছে। মুমিনের হৃদয়ে তাঁর যিকর বা স্মরণ থাকে।
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। কোরআন ও সহীহ হাদিস অনুযায়ী মহান আল্লাহ আছেন আরশে। কোরআন ও সহীহ হাদিসে আল্লাহর সিফাত বা গুনাবলীর যে বর্ণনা দেওয়া হয়েছে তাতে ঈমান আনা ওয়াজিব। যেমন, আমরা জানি, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা সবকিছু শোনেন ও দেখেন, তার মানে এই না যে, তাঁর শোনার যন্ত্র অর্থ্যাৎ কান ও দেখার যন্ত্র অর্থ্যাৎ চোখ আমাদেরই মতো। আল্লাহর সিফাত বা গুনাবলীর কান, চোখ, হাত যেভাবে কোরআন ও সহীহ হাদিসে আছে সেভাবেই স্বীকার ও বিশ্বাস করতে হবে। “আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” আক্বিদা দুইটি জাতির মধ্যে বিদ্যমান, জাহমিয়া(ইসলামের একটি ভ্রান্ত দল)  সম্প্রদায় ও হিন্দু সম্প্রদায়l দুনিয়াতে আল্লাহ নাই। তবে আল্লাহর ক্ষমতা, দয়া, জ্ঞান সর্বত্র বিরাজমান। গাছের একটি পাতায় ঝরে পড়ে না যা তাঁর জ্ঞানে নাই। তিনি সবকিছু দেখেন, শুনেন এবং জানেন। তবে সেটা আরশ থেকে যা সপ্ত আসমানের উপর অবস্থিত।
আল্লাহ তাঁর আরশ  ঊর্ধ্বে সমুন্নত।
আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ্‌ ছাড়া কোনো সত্য ঈশ্বর বা উপাস্য নেই। মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্‌ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্বে-কর্তৃত্বে ও উপাস্যের অধিকারে এক, একমাত্র, অদ্বিতীয় ও অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ্‌ তায়ালা আসমানে মহান আরশের ঊর্ধ্বে (সকল সৃষ্টি্র ঊর্ধ্বে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্‌ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানুন কোরআন ও সহীহ হাদিসে বর্ণিত তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এক, তিনি সৃষ্টির উপরে গৌরবান্বিত। আল্লাহ তাঁর সাত আসমানের উপরে, তাঁর আরশের উপরে এবং তাঁর সৃষ্টিকুল থেকে বিচ্ছিন্ন এবং তাঁর সৃষ্টিকুল তাঁর থেকে বিচ্ছিন্ন। আল্লাহ তাঁর ‘আরশ (পরাক্রমশালী সিংহাসনের) ঊরধে সুউচ্চ। "আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। , তিনি কোনো কিছুর সমতুল্য নন; আল্লাহ সকল সৃষ্টির উর্ধ্বে। আল্লাহর আরশ সাত আসমানের উপরে। তিনি সাত আসমান ও যমীন এবং এর মধ্যে যা কিছু আছে তা সৃষ্টি করেছেন। মহান আল্লাহ তাঁর মহান আরশের উরধে সমুন্নত। আল্লাহ্‌ বলেন, "আপনি আপনার মহান পালনকর্তার নামের পবিত্রতা বর্ণনা করুন আল-কুরআন 87:1
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে কোরআনের অসংখ্য আয়াত উপরোক্ত কথাকেই সমর্থন করে। আবু বকর রাঃ ছিলেন সিদ্দিক বা সত্যবাদী। এই সত্যবাদী লোকটির আক্বিদাও হলো আল্লাহ আসমানের উপর আরশে। কিন্তু আমাদের দেশের মানুষের আক্বিদাহ আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান (নাউযুবিল্লাহ)। আল্লাহ আমাদের সত্য বুঝার ও আমল করার তৌফিক দান করুন এবং আমাদের আক্বিদা থেকে শিরককে দুরীভূত করে কোরআন ও সহীহ হাদিস এবং মাজহাবী গোড়ামীমুক্ত জীবন দান করুন। আমীন।
আল্লাহ কোথায় আছেন?
Where is Allah?
আল্লাহ্‌ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্‌র মতো।
আল্লাহ কোথায়?
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । আল্লাহ আসমানে আরশের উরধে আছেন। তবে তিনি তাঁর শ্রবেনর, দেখার ও জ্ঞানের দ্বারা সকল বিষয় সম্পর্কে সম্যক অবহিত । (সূরা নিসা, ৪: ১৫৮ আয়াত)। আর তিনিই আল্লাহ যিনি আসমানে আছেন। (সূরা আনআম ৬: ৩ আয়াত)।
আল্লাহ কোথায়?
youtube
আল্লাহ কোথায় আছেন?
Where is Allah? 
https://www.youtube.com/watch?v=FsTu5Usc6vw&t=17s
আল্লাহ কোথায় আছেন? 
https://www.youtube.com/watch?v=-a8Hg8FQsic
আল্লাহ কোথায় আছেন
https://www.youtube.com/watch?v=1TcnjOg3QHI
 
আল্লাহ কোথায় আছেন
youtube
আল্লাহ কোথায় আছেন?!
youtube
আল্লাহ কোথায়
youtube
আল্লাহ তায়ালা আরশের কোথায় আছেন?
youtube
আল্লাহ কোথায় 
youtube
Where Is Allah
আল্লাহ কোথায়
0 notes
myreligionislam · 1 month
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে
Allah Is Exalted Above The Heaven
আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত♥ আল্লাহ তাঁর জ্ঞান, দয়া, দৃষ্টি দ্বারা সৃষ্টির কাছাকাছি♥
মহান আল্লাহ বলছেন, তিনি আরশে। এ মর্মে পবিত্র কুরআনে ৭টি আয়াত বর্ণিত হয়েছে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)ও বলেছেন যে, আল্লাহ আসমানে আছেন। ছাহাবী (রাঃ) এবং তাবেঈগণ সকলেই বলেছেন আল্লাহ আসমানে আছেন। তাছাড়া সকল ইমামই বলেছেন, আল্লাহ আসমানে আছেন। এরপরেও যদি বলা হয়, আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান তাহ’লে কি ঈমান থাকবে এবং আমল কবুল হবে?
আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান- একথা ঠিক নয়, বরং পবিত্র কুরআন বলছে, আল্লাহ আরশে।
কোরআন অনুযায়ী আল্লাহ কোথায়?
এটা কুরআন ও সুন্নাহ এবং সালাফদের ঐক্যমত দ্বারা প্রমাণিত যে, আল্লাহ তাঁর আকাশের উপরে তাঁর আরশের ঊর্ধ্বে (তাঁর মহিমা উপযোগী) এবং তিনিই মহান, সর্বোচ্চ। তিনি সব কিছুর উর্ধ্বে এবং তাঁর উপরে কিছুই নেই।
আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান- একথা ঠিক নয়, বরং পবিত্র কুরআন বলছে, আল্লাহ আরশে।
মহান আল্লাহ্‌ কোথায় আছেন?
মহান আল্লাহ্‌ আছেন সাত আসমানের উর্ধে আরশে। তিনি বলেন "পরম দয়াময় আরশে সমুন্নত" (সুরা ত-হাঃ ৫)। তিনি স্রষ্টা, সৃষ্টি থেকে উর্ধে থাকেন। তবুও তিনি বান্দার নিকটবর্তী। তাঁর জ্ঞান ও দৃষ্টি সর্বত্র আছে। মুমিনের হৃদয়ে তাঁর যিকর বা স্মরণ থাকে।
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। কোরআন ও সহীহ হাদিস অনুযায়ী মহান আল্লাহ আছেন আরশে। কোরআন ও সহীহ হাদিসে আল্লাহর সিফাত বা গুনাবলীর যে বর্ণনা দেওয়া হয়েছে তাতে ঈমান আনা ওয়াজিব। যেমন, আমরা জানি, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা সবকিছু শোনেন ও দেখেন, তার মানে এই না যে, তাঁর শোনার যন্���্র অর্থ্যাৎ কান ও দেখার যন্ত্র অর্থ্যাৎ চোখ আমাদেরই মতো। আল্লাহর সিফাত বা গুনাবলীর কান, চোখ, হাত যেভাবে কোরআন ও সহীহ হাদিসে আছে সেভাবেই স্বীকার ও বিশ্বাস করতে হবে। “আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” আক্বিদা দুইটি জাতির মধ্যে বিদ্যমান, জাহমিয়া(ইসলামের একটি ভ্রান্ত দল)  সম্প্রদায় ও হিন্দু সম্প্রদায়l দুনিয়াতে আল্লাহ নাই। তবে আল্লাহর ক্ষমতা, দয়া, জ্ঞান সর্বত্র বিরাজমান। গাছের একটি পাতায় ঝরে পড়ে না যা তাঁর জ্ঞানে নাই। তিনি সবকিছু দেখেন, শুনেন এবং জানেন। তবে সেটা আরশ থেকে যা সপ্ত আসমানের উপর অবস্থিত।
আল্লাহ তাঁর আরশ  ঊর্ধ্বে সমুন্নত।
আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ্‌ ছাড়া কোনো সত্য ঈশ্বর বা উপাস্য নেই। মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্‌ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্বে-কর্তৃত্বে ও উপাস্যের অধিকারে এক, একমাত্র, অদ্বিতীয় ও অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ্‌ তায়ালা আসমানে মহান আরশের ঊর্ধ্বে (সকল সৃষ্টি্র ঊর্ধ্বে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্‌ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানুন কোরআন ও সহীহ হাদিসে বর্ণিত তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এক, তিনি সৃষ্টির উপরে গৌরবান্বিত। আল্লাহ তাঁর সাত আসমানের উপরে, তাঁর আরশের উপরে এবং তাঁর সৃষ্টিকুল থেকে বিচ্ছিন্ন এবং তাঁর সৃষ্টিকুল তাঁর থেকে বিচ্ছিন্ন। আল্লাহ তাঁর ‘আরশ (পরাক্রমশালী সিংহাসনের) ঊরধে সুউচ্চ। "আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। , তিনি কোনো কিছুর সমতুল্য নন; আল্লাহ সকল সৃষ্টির উর্ধ্বে। আল্লাহর আরশ সাত আসমানের উপরে। তিনি সাত আসমান ও যমীন এবং এর মধ্যে যা কিছু আছে তা সৃষ্টি করেছেন। মহান আল্লাহ তাঁর মহান আরশের উরধে সমুন্নত। আল্লাহ্‌ বলেন, "আপনি আপনার মহান পালনকর্তার নামের পবিত্রতা বর্ণনা করুন আল-কুরআন 87:1
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে কোরআনের অসংখ্য আয়াত উপরোক্ত কথাকেই সমর্থন করে। আবু বকর রাঃ ছিলেন সিদ্দিক বা সত্যবাদী। এই সত্যবাদী লোকটির আক্বিদাও হলো আল্লাহ আসমানের উপর আরশে। কিন্তু আমাদের দেশের মানুষের আক্বিদাহ আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান (নাউযুবিল্লাহ)। আল্লাহ আমাদের সত্য বুঝার ও আমল করার তৌফিক দান করুন এবং আমাদের আক্বিদা থেকে শিরককে দুরীভূত করে কোরআন ও সহীহ হাদিস এবং মাজহাবী গোড়ামীমুক্ত জীবন দান করুন। আমীন।
আল্লাহ কোথায় আছেন?
Where is Allah?
আল্লাহ্‌ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্‌র মতো।
আল্লাহ কোথায়?
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । আল্লাহ আসমানে আরশের উরধে আছেন। তবে তিনি তাঁর শ্রবেনর, দেখার ও জ্ঞানের দ্বারা সকল বিষয় সম্পর্কে সম্যক অবহিত । (সূরা নিসা, ৪: ১৫৮ আয়াত)। আর তিনিই আল্লাহ যিনি আসমানে আছেন। (সূরা আনআম ৬: ৩ আয়াত)।
আল্লাহ কোথায়?
youtube
আল্লাহ কোথায় আছেন?
Where is Allah? 
https://www.youtube.com/watch?v=FsTu5Usc6vw&t=17s
আল্লাহ কোথায় আছেন? 
https://www.youtube.com/watch?v=-a8Hg8FQsic
আল্লাহ কোথায় আছেন
https://www.youtube.com/watch?v=1TcnjOg3QHI
 
আল্লাহ কোথায় আছেন
youtube
আল্লাহ কোথায় আছেন?!
youtube
আল্লাহ কোথায়
youtube
আল্লাহ তায়ালা আরশের কোথায় আছেন?
youtube
আল্লাহ কোথায় 
youtube
Where Is Allah
আল্লাহ কোথায়
0 notes
allahisourrabb · 1 month
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে
Allah Is Exalted Above The Heaven
আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত♥ আল্লাহ তাঁর জ্ঞান, দয়া, দৃষ্টি দ্বারা সৃষ্টির কাছাকাছি♥
মহান আল্লাহ বলছেন, তিনি আরশে। এ মর্মে পবিত্র কুরআনে ৭টি আয়াত বর্ণিত হয়েছে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)ও বলেছেন যে, আল্লাহ আসমানে আছেন। ছাহাবী (রাঃ) এবং তাবেঈগণ সকলেই বলেছেন আল্লাহ আসমানে আছেন। তাছাড়া সকল ইমামই বলেছেন, আল্লাহ আসমানে আছেন। এরপরেও যদি বলা হয়, আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান তাহ’লে কি ঈমান থাকবে এবং আমল কবুল হবে?
আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান- একথা ঠিক নয়, বরং পবিত্র কুরআন বলছে, আল্লাহ আরশে।
কোরআন অনুযায়ী আল্লাহ কোথায়?
এটা কুরআন ও সুন্নাহ এবং সালাফদের ঐক্যমত দ্বারা প্রমাণিত যে, আল্লাহ তাঁর আকাশের উপরে তাঁর আরশের ঊর্ধ্বে (তাঁর মহিমা উপযোগী) এবং তিনিই মহান, সর্বোচ্চ। তিনি সব কিছুর উর্ধ্বে এবং তাঁর উপরে কিছুই নেই।
আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান- একথা ঠিক নয়, বরং পবিত্র কুরআন বলছে, আল্লাহ আরশে।
মহান আল্লাহ্‌ কোথায় আছেন?
মহান আল্লাহ্‌ আছেন সাত আসমানের উর্ধে আরশে। তিনি বলেন "পরম দয়াময় আরশে সমুন্নত" (সুরা ত-হাঃ ৫)। তিনি স্রষ্টা, সৃষ্টি থেকে উর্ধে থাকেন। তবুও তিনি বান্দার নিকটবর্তী। তাঁর জ্ঞান ও দৃষ্টি সর্বত্র আছে। মুমিনের হৃদয়ে তাঁর যিকর বা স্মরণ থাকে।
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। কোরআন ও সহীহ হাদিস অনুযায়ী মহান আল্লাহ আছেন আরশে। কোরআন ও সহীহ হাদিসে আল্লাহর সিফাত বা গুনাবলীর যে বর্ণনা দেওয়া হয়েছে তাতে ঈমান আনা ওয়াজিব। যেমন, আমরা জানি, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা সবকিছু শোনেন ও দেখেন, তার মানে এই না যে, তাঁর শোনার যন্ত্র অর্থ্যাৎ কান ও দেখার যন্ত্র অর্থ্যাৎ চোখ আমাদেরই মতো। আল্লাহর সিফাত বা গুনাবলীর কান, চোখ, হাত যেভাবে কোরআন ও সহীহ হাদিসে আছে সেভাবেই স্বীকার ও বিশ্বাস করতে হবে। “আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” আক্বিদা দুইটি জাতির মধ্যে বিদ্যমান, জাহমিয়া(ইসলামের একটি ভ্রান্ত দল)  সম্প্রদায় ও হিন্দু সম্প্রদায়l দুনিয়াতে আল্লাহ নাই। তবে আল্লাহর ক্ষমতা, দয়া, জ্ঞান সর্বত্র বিরাজমান। গাছের একটি পাতায় ঝরে পড়ে না যা তাঁর জ্ঞানে নাই। তিনি সবকিছু দেখেন, শুনেন এবং জানেন। তবে সেটা আরশ থেকে যা সপ্ত আসমানের উপর অবস্থিত।
আল্লাহ তাঁর আরশ  ঊর্ধ্বে সমুন্নত।
আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ্‌ ছাড়া কোনো সত্য ঈশ্বর বা উপাস্য নেই। মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্‌ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্বে-কর্তৃত্বে ও উপাস্যের অধিকারে এক, একমাত্র, অদ্বিতীয় ও অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ্‌ তায়ালা আসমানে মহান আরশের ঊর্ধ্বে (সকল সৃষ্টি্র ঊর্ধ্বে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্‌ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানুন কোরআন ও সহীহ হাদিসে বর্ণিত তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এক, তিনি সৃষ্টির উপরে গৌরবান্বিত। আল্লাহ তাঁর সাত আসমানের উপরে, তাঁর আরশের উপরে এবং তাঁর সৃষ্টিকুল থেকে বিচ্ছিন্ন এবং তাঁর সৃষ্টিকুল তাঁর থেকে বিচ্ছিন্ন। আল্লাহ তাঁর ‘আরশ (পরাক্রমশালী সিংহাসনের) ঊরধে সুউচ্চ। "আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। , তিনি কোনো কিছুর সমতুল্য নন; আল্লাহ সকল সৃষ্টির উর্ধ্বে। আল্লাহর আরশ সাত আসমানের উপরে। তিনি সাত আসমান ও যমীন এবং এর মধ্যে যা কিছু আছে তা সৃষ্টি করেছেন। মহান আল্লাহ তাঁর মহান আরশের উরধে সমুন্নত। আল্লাহ্‌ বলেন, "আপনি আপনার মহান পালনকর্তার নামের পবিত্রতা বর্ণনা করুন আল-কুরআন 87:1
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে কোরআনের অসংখ্য আয়াত উপরোক্ত কথাকেই সমর্থন করে। আবু বকর রাঃ ছিলেন সিদ্দিক বা সত্যবাদী। এই সত্যবাদী লোকটির আক্বিদাও হলো আল্লাহ আসমানের উপর আরশে। কিন্তু আমাদের দেশের মানুষের আক্বিদাহ আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান (নাউযুবিল্লাহ)। আল্লাহ আমাদের সত্য বুঝার ও আমল করার তৌফিক দান করুন এবং আমাদের আক্বিদা থেকে শিরককে দুরীভূত করে কোরআন ও সহীহ হাদিস এবং মাজহাবী গোড়ামীমুক্ত জীবন দান করুন। আমীন।
আল্লাহ কোথায় আছেন?
Where is Allah?
আল্লাহ্‌ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্‌র মতো।
আল্লাহ কোথায়?
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । আল্লাহ আসমানে আরশের উরধে আছেন। তবে তিনি তাঁর শ্রবেনর, দেখার ও জ্ঞানের দ্বারা সকল বিষয় সম্পর্কে সম্যক অবহিত । (সূরা নিসা, ৪: ১৫৮ আয়াত)। আর তিনিই আল্লাহ যিনি আসমানে আছেন। (সূরা আনআম ৬: ৩ আয়াত)।
আল্লাহ কোথায়?
youtube
আল্লাহ কোথায় আছেন?
Where is Allah? 
https://www.youtube.com/watch?v=FsTu5Usc6vw&t=17s
আল্লাহ কোথায় আছেন? 
https://www.youtube.com/watch?v=-a8Hg8FQsic
আল্লাহ কোথায় আছেন
https://www.youtube.com/watch?v=1TcnjOg3QHI
 
আল্লাহ কোথায় আছেন
youtube
আল্লাহ কোথায় আছেন?!
youtube
আল্লাহ কোথায়
youtube
আল্লাহ তায়ালা আরশের কোথায় আছেন?
youtube
আল্লাহ কোথায় 
youtube
Where Is Allah
আল্লাহ কোথায়
0 notes
mylordisallah · 1 month
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে
Allah Is Exalted Above The Heaven
আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত♥ আল্লাহ তাঁর জ্ঞান, দয়া, দৃষ্টি দ্বারা সৃষ্টির কাছাকাছি♥
মহান আল্লাহ বলছেন, তিনি আরশে। এ মর্মে পবিত্র কুরআনে ৭টি আয়াত বর্ণিত হয়েছে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)ও বলেছেন যে, আল্লাহ আসমানে আছেন। ছাহাবী (রাঃ) এবং তাবেঈগণ সকলেই বলেছেন আল্লাহ আসমানে আছেন। তাছাড়া সকল ইমামই বলেছেন, আল্লাহ আসমানে আছেন। এরপরেও যদি বলা হয়, আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান তাহ’লে কি ঈমান থাকবে এবং আমল কবুল হবে?
আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান- একথা ঠিক নয়, বরং পবিত্র কুরআন বলছে, আল্লাহ আরশে।
কোরআন অনুযায়ী আল্লাহ কোথায়?
এটা কুরআন ও সুন্নাহ এবং সালাফদের ঐক্যমত দ্বারা প্রমাণিত যে, আল্লাহ তাঁর আকাশের উপরে তাঁর আরশের ঊর্ধ্বে (তাঁর মহিমা উপযোগী) এবং তিনিই মহান, সর্বোচ্চ। তিনি সব কিছুর উর্ধ্বে এবং তাঁর উপরে কিছুই নেই।
আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান- একথা ঠিক নয়, বরং পবিত্র কুরআন বলছে, আল্লাহ আরশে।
মহান আল্লাহ্‌ কোথায় আছেন?
মহান আল্লাহ্‌ আছেন সাত আসমানের উর্ধে আরশে। তিনি বলেন "পরম দয়াময় আরশে সমুন্নত" (সুরা ত-হাঃ ৫)। তিনি স্রষ্টা, সৃষ্টি থেকে উর্ধে থাকেন। তবুও তিনি বান্দার নিকটবর্তী। তাঁর জ্ঞান ও দৃষ্টি সর্বত্র আছে। মুমিনের হৃদয়ে তাঁর যিকর বা স্মরণ থাকে।
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। কোরআন ও সহীহ হাদিস অনুযায়ী মহান আল্লাহ আছেন আরশে। কোরআন ও সহীহ হাদিসে আল্লাহর সিফাত বা গুনাবলীর যে বর্ণনা দেওয়া হয়েছে তাতে ঈমান আনা ওয়াজিব। যেমন, আমরা জানি, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা সবকিছু শোনেন ও দেখেন, তার মানে এই না যে, তাঁর শোনার যন্ত্র অর্থ্যাৎ কান ও দেখার যন্ত্র অর্থ্যাৎ চোখ আমাদেরই মতো। আল্লাহর সিফাত বা গুনাবলীর কান, চোখ, হাত যেভাবে কোরআন ও সহীহ হাদিসে আছে সেভাবেই স্বীকার ও বিশ্বাস করতে হবে। “আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” আক্বিদা দুইটি জাতির মধ্যে বিদ্যমান, জাহমিয়া(ইসলামের একটি ভ্রান্ত দল)  সম্প্রদায় ও হিন্দু সম্প্রদায়l দুনিয়াতে আল্লাহ নাই। তবে আল্লাহর ক্ষমতা, দয়া, জ্ঞান সর্বত্র বিরাজমান। গাছের একটি পাতায় ঝরে পড়ে না যা তাঁর জ্ঞানে নাই। তিনি সবকিছু দেখেন, শুনেন এবং জানেন। তবে সেটা আরশ থেকে যা সপ্ত আসমানের উপর অবস্থিত।
আল্লাহ তাঁর আরশ  ঊর্ধ্বে সমুন্নত।
আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ্‌ ছাড়া কোনো সত্য ঈশ্বর বা উপাস্য নেই। মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্‌ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্বে-কর্তৃত্বে ও উপাস্যের অধিকারে এক, একমাত্র, অদ্বিতীয় ও অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ্‌ তায়ালা আসমানে মহান আরশের ঊর্ধ্বে (সকল সৃষ্টি্র ঊর্ধ্বে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্‌ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানুন কোরআন ও সহীহ হাদিসে বর্ণিত তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এক, তিনি সৃষ্টির উপরে গৌরবান্বিত। আল্লাহ তাঁর সাত আসমানের উপরে, তাঁর আরশের উপরে এবং তাঁর সৃষ্টিকুল থেকে বিচ্ছিন্ন এবং তাঁর সৃষ্টিকুল তাঁর থেকে বিচ্ছিন্ন। আল্লাহ তাঁর ‘আরশ (পরাক্রমশালী সিংহাসনের) ঊরধে সুউচ্চ। "আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। , তিনি কোনো কিছুর সমতুল্য নন; আল্লাহ সকল সৃষ্টির উর্ধ্বে। আল্লাহর আরশ সাত আসমানের উপরে। তিনি সাত আসমান ও যমীন এবং এর মধ্যে যা কিছু আছে তা সৃষ্টি করেছেন। মহান আল্লাহ তাঁর মহান আরশের উরধে সমুন্নত। আল্লাহ্‌ বলেন, "আপনি আপনার মহান পালনকর্তার নামের পবিত্রতা বর্ণনা করুন আল-কুরআন 87:1
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে কোরআনের অসংখ্য আয়াত উপরোক্ত কথাকেই সমর্থন করে। আবু বকর রাঃ ছিলেন সিদ্দিক বা সত্যবাদী। এই সত্যবাদী লোকটির আক্বিদ��ও হলো আল্লাহ আসমানের উপর আরশে। কিন্তু আমাদের দেশের মানুষের আক্বিদাহ আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান (নাউযুবিল্লাহ)। আল্লাহ আমাদের সত্য বুঝার ও আমল করার তৌফিক দান করুন এবং আমাদের আক্বিদা থেকে শিরককে দুরীভূত করে কোরআন ও সহীহ হাদিস এবং মাজহাবী গোড়ামীমুক্ত জীবন দান করুন। আমীন।
আল্লাহ কোথায় আছেন?
Where is Allah?
আল্লাহ্‌ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্‌র মতো।
আল্লাহ কোথায়?
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । আল্লাহ আসমানে আরশের উরধে আছেন। তবে তিনি তাঁর শ্রবেনর, দেখার ও জ্ঞানের দ্বারা সকল বিষয় সম্পর্কে সম্যক অবহিত । (সূরা নিসা, ৪: ১৫৮ আয়াত)। আর তিনিই আল্লাহ যিনি আসমানে আছেন। (সূরা আনআম ৬: ৩ আয়াত)।
আল্লাহ কোথায়?
youtube
আল্লাহ কোথায় আছেন?
Where is Allah? 
https://www.youtube.com/watch?v=FsTu5Usc6vw&t=17s
আল্লাহ কোথায় আছেন? 
https://www.youtube.com/watch?v=-a8Hg8FQsic
আল্লাহ কোথায় আছেন
https://www.youtube.com/watch?v=1TcnjOg3QHI
 
আল্লাহ কোথায় আছেন
youtube
আল্লাহ কোথায় আছেন?!
youtube
আল্লাহ কোথায়
youtube
আল্লাহ তায়ালা আরশের কোথায় আছেন?
youtube
আল্লাহ কোথায় 
youtube
Where Is Allah
আল্লাহ কোথায়
0 notes
quran-translation · 3 months
Text
youtube
বল, আমি আশ্রয় প্রার্থনা করছি মানুষের প্রতিপালকের নিকট। [১] [১] رَبّ (প্রতিপালক) এর অর্থ হল যে, যিনি শুরু থেকেই -- মানুষ যখন মাতৃগর্ভে থাকে তখন থেকেই -- তার তত্ত্বাবধান ও লালন-পালন করতে থাকেন; পরিশেষে সে সাবালক ও জ্ঞানসম্পন্ন হয়ে যায়। তাঁর এই কাজ শুধু কিছু সংখ্যক লোকের জন্য সীমাবদ্ধ নয়; বরং তা সকল মানুষের জন্য ব্যাপক। আবার কেবলমাত্র সকল মানুষের জন্যই সীমাবদ্ধ নয়; বরং তিনি সমস্ত সৃষ্টির প্রতিপালন করে থাকেন। এখানে কেবল 'মানুষ' শব্দ উল্লেখ করা হয়েছে মানুষের সেই মান ও মর্যাদাকে ব্যক্ত করার জন্য যা সকল সৃষ্টির উপরে রয়েছে। - যিনি মানুষের মালিক। [১] [১] যে সত্তা সমস্ত মানুষের প্রতিপালন ও তত্ত্বাবধান করে থাকেন; তিনিই হলেন সকল কিছুর মালিক, অধিপতি ও রাজা হওয়ার উপযুক্ত। যিনি মানুষের উপাস্য। [১] [১] যিনি সমগ্র বিশ্বের পালনকর্তা এবং যাঁর হাতে সারা দুনিয়ার বাদশাহী, তিনিই হলেন সর্বপ্রকার ইবাদত ও উপাসনা পাওয়ার যোগ্য এবং তিনিই সমস্ত মানুষের একক মাবূদ (উপাস্য)। সুতরাং আমি সেই সুমহান ও সুউচ্চ সত্তার নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করছি। আত্মগোপনকারী কুমন্ত্রণাদাতার অনিষ্ট হতে। [১] [১] الوَسوَاس শব্দটি কিছু উলামার নিকট ইসম ফায়েল (কর্তৃকারক) مُوَسوِس এর অর্থে ব্যবহার হয়েছে। আর কিছু সংখ্যক উলামা বলেন, এর আসল হল ذِي الوِسوَاس অসঅসা বা কুমন্ত্রণা গুপ্ত শব্দকে বলা হয়। শয়তান তার অনুপলব্ধ পদ্ধতিতে মানুষের অন্তরে নানা প্রকার প্রলোভন, কুমন্ত্রণা বা ফুসমন্ত্র দিয়ে থাকে; তাকেই 'অসঅসা' বলা হয়। الخَنّاس শব্দের অর্থ হল সরে পড়ে আত্মগোপনকারী। এটি শয়তানের গুণবিশেষ। যেহেতু যখন কোন স্থানে আল্লাহর যিকর করা হয়, তখন সে স্থান হতে শয়তান সরে পড়ে এবং যখন কেউ আল্লাহর স্মরণ থেকে উদাসীন হয়, তখন সে তার অন্তরে ছেয়ে যায়। যে কুমন্ত্রণা দেয় মানুষের অন্তরে। জ্বিন ও মানুষের মধ্য হতে। [১] [১] অর্থাৎ, এই কুমন্ত্রণাদাতা হল দুই শ্রেণীর। (১) শয়তান জ্বিনঃ শয়তান জ্বিনদেরকে মহান আল্লাহ মানুষকে ভ্রষ্ট করার ক্ষমতা দিয়ে রেখেছেন। এ ছাড়া প্রত্যেক মানুষের সাথে একজন শয়তান সাথী হিসাবে সদা বিদ্যমান থাকে; সেও তাকে ভ্রষ্ট করার প্রচেষ্টায় থাকে। হাদীসের মধ্যে বর্ণিত হয়েছে যে, যখন নবী (সাঃ) ঐ কথা লোকদেরকে বললেন, তখন সাহাবাগণ জিজ্ঞাসা করলেন, হে আল্লাহর রসূল! আপনার সাথেও কি শয়তান বিদ্যমান থাকে। তিনি উত্তরে বললেন, "হ্যাঁ, আমার সাথেও থাকে। তবে আল্লাহ তাআলা তার বিরুদ্ধে আমাকে সাহায্য দান করেছেন; যার ফলে সে আমার অনুগত হয়ে গেছে। সে আমাকে মঙ্গল ব্যতীত কিছু আদেশ করে না।" (সহীহ মুসলিম, কিয়ামতের বিবরণ অধ্যায়) অনুরূপ অন্য হাদীসে এসেছে যে, একদা নবী (সাঃ) যখন ই'তিকাফ অবস্থায় ছিলেন তখন তাঁর পবিত্রা সহধর্মিণী স্বাফিয়্যাহ (রাঃ) তাঁর সাক্ষাতে (মসজিদে) এলেন। সময়টা রাত্রিবেলা ছিল। সাক্ষাতের পর তিনি তাঁকে বাড়িতে পৌঁছে দেওয়ার জন্য তাঁর সঙ্গে বের হলেন। রাস্তায় দুই আনসারী সাহাবী পার হচ্ছিলেন। তিনি তাঁদেরকে ডেকে বললেন, "এটি আমার স্ত্রী স্বাফিয়্যাহ বিন্তে হুয়াই।" তাঁরা আরজ করলেন যে, 'আপনার সম্পর্কে কি আমাদের কোন কুধারণা হতে পারে হে আল্লাহর রসূল?!' তিনি বললেন, "তা তো ঠিক কথা। কিন্তু শয়তান যে মানুষের রক্ত-ধমনীতে রক্তের মতই প্রবাহিত হয়। আমার আশঙ্কা হল যে, হয়তো বা সে তোমাদের মনে কোন সন্দেহ প্রক্ষিপ্ত করে দিতে পারে।" (সহীহ বুখারী, আহকাম অধ্যায়) (২) মানুষ শয়তানঃ মানুষের মধ্যে কিছু শয়তান আছে যারা উপদেষ্টা, হিতাকাঙ্ক্ষী ও দয়াবানরূপে এসে অপরকে ভ্রষ্ট হতে উদ্বুদ্ধ করে। কোন কোন উলামা বলেন, শয়তান যাদেরকে ভ্রষ্ট করে, তারা হল দুই শ্রেণীর। অর্থাৎ, শয়তান মানুষকে যেমন ভ্রষ্ট করে তেমনি জ্বিনকেও ভ্রষ্ট করে থাকে। তবে এখানে মানুষের অন্তরের উল্লেখ তার ভ্রষ্টতার তুলনামূলক আধিক্যের কারণে করা হয়েছে। নচেৎ জ্বিন সম্প্রদায়ও শয়তানের কুমন্ত্রণায় ভ্রষ্টতার শিকার হয়। কিছু সংখ্যক উলামা বলেন, কুরআনে জ্বিনদের জন্যও 'রিজাল' (পুরুষ মানুষ) শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। (সূরা জিন ৭২:৬ নং আয়াত) সুতরাং তারাও মানুষ শব্দে শামিল। - তাফসীরে আহসানুল বায়ান
0 notes
khutbahs · 3 years
Photo
Tumblr media
রমযান মাসে আমাদের করণীয় :
ষ    সর্বোত্তম পন্থায় সিয়াম পালন করা।ষ    কুরআনুল কারীম তেলাওয়াত, চর্চা ও গবেষণাষ    কিয়ামুর লাইলষ    আল্লাহর পথে অর্থ ব্যয়ষ    লাইলাতুল কদর অন্বেষা ও ইবাদতের মাধ্যমে তা উদযাপনষ    সঠিক সময়ে সেহরি ও ইফতার করা ও অন্যকে করানোষ    রমযানের প্রতিটি মুহূর্ত কাজে লাগানোর জন্য চেষ্টা করতে হবেষ    সমাজে ও রাষ্ট্রে দ্বীনি পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবেষ    কুরআন তেলাওয়াত করা এবং এর মর্ম উপলব্ধি করাষ    আল্লাহর রাস্তায় বেশি বেশি দান ও সদকা করাষ    বেশি বেশি দো’আ, যিকর এবং ইস্তেগফার করাষ    সকল প্রকার ইবাদতে নিজেকে ব্যাপৃত রাখাষ    লাইলাতুল ক্বাদর এর বিশেষ ফজিলত
https://www.youtube.com/watch?v=JJ_yjK85FrE
https://www.youtube.com/watch?v=CjigGmn46Zg
https://www.youtube.com/watch?v=3Xsy2bV-q-Y
0 notes
quransunnahdawah · 3 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ আছেন আসমানে আ���শের ঊর্ধ্বে
Allah Is Exalted Above The Heaven
আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত♥ আল্লাহ তাঁর জ্ঞান, দয়া, দৃষ্টি দ্বারা সৃষ্টির কাছাকাছি♥
মহান আল্লাহ্‌ কোথায় আছেন?
মহান আল্লাহ্‌ আছেন সাত আসমানের উর্ধে আরশে। তিনি বলেন "পরম দয়াময় আরশে সমুন্নত" (সুরা ত-হাঃ ৫)। তিনি স্রষ্টা, সৃষ্টি থেকে উর্ধে থাকেন। তবুও তিনি বান্দার নিকটবর্তী। তাঁর জ্ঞান ও দৃষ্টি সর্বত্র আছে। মুমিনের হৃদয়ে তাঁর যিকর বা স্মরণ থাকে।
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। কোরআন ও সহীহ হাদিস অনুযায়ী মহান আল্লাহ আছেন আরশে। কোরআন ও সহীহ হাদিসে আল্লাহর সিফাত বা গুনাবলীর যে বর্ণনা দেওয়া হয়েছে তাতে ঈমান আনা ওয়াজিব। যেমন, আমরা জানি, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা সবকিছু শোনেন ও দেখেন, তার মানে এই না যে, তাঁর শোনার যন্ত্র অর্থ্যাৎ কান ও দেখার যন্ত্র অর্থ্যাৎ চোখ আমাদেরই মতো। আল্লাহর সিফাত বা গুনাবলীর কান, চোখ, হাত যেভাবে কোরআন ও সহীহ হাদিসে আছে সেভাবেই স্বীকার ও বিশ্বাস করতে হবে। “আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” আক্বিদা দুইটি জাতির মধ্যে বিদ্যমান, জাহমিয়া(ইসলামের একটি ভ্রান্ত দল)  সম্প্রদায় ও হিন্দু সম্প্রদায়l দুনিয়াতে আল্লাহ নাই। তবে আল্লাহর ক্ষমতা, দয়া, জ্ঞান সর্বত্র বিরাজমান। গাছের একটি পাতায় ঝরে পড়ে না যা তাঁর জ্ঞানে নাই। তিনি সবকিছু দেখেন, শুনেন এবং জানেন। তবে সেটা আরশ থেকে যা সপ্ত আসমানের উপর অবস্থিত।
আল্লাহ তাঁর আরশ  ঊর্ধ্বে সমুন্নত।
আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ্‌ ছাড়া কোনো সত্য ঈশ্বর বা উপাস্য নেই। মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্‌ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্বে-কর্তৃত্বে ও উপাস্যের অধিকারে এক, একমাত্র, অদ্বিতীয় ও অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ্‌ তায়ালা আসমানে মহান আরশের ঊর্ধ্বে (সকল সৃষ্টি্র ঊর্ধ্বে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্‌ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানুন কোরআন ও সহীহ হাদিসে বর্ণিত তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এক, তিনি সৃষ্টির উপরে গৌরবান্বিত। আল্লাহ তাঁর সাত আসমানের উপরে, তাঁর আরশের উপরে এবং তাঁর সৃষ্টিকুল থেকে বিচ্ছিন্ন এবং তাঁর সৃষ্টিকুল তাঁর থেকে বিচ্ছিন্ন। আল্লাহ তাঁর ‘আরশ (পরাক্রমশালী সিংহাসনের) ঊরধে সুউচ্চ। "আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। , তিনি কোনো কিছুর সমতুল্য নন; আল্লাহ সকল সৃষ্টির উর্ধ্বে। আল্লাহর আরশ সাত আসমানের উপরে। তিনি সাত আসমান ও যমীন এবং এর মধ্যে যা কিছু আছে তা সৃষ্টি করেছেন। মহান আল্লাহ তাঁর মহান আরশের উরধে সমুন্নত। আল্লাহ্‌ বলেন, "আপনি আপনার মহান পালনকর্তার নামের পবিত্রতা বর্ণনা করুন আল-কুরআন 87:1
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে কোরআনের অসংখ্য আয়াত উপরোক্ত কথাকেই সমর্থন করে। আবু বকর রাঃ ছিলেন সিদ্দিক বা সত্যবাদী। এই সত্যবাদী লোকটির আক্বিদাও হলো আল্লাহ আসমানের উপর আরশে। কিন্তু আমাদের দেশের মানুষের আক্বিদাহ আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান (নাউযুবিল্লাহ)। আল্লাহ আমাদের সত্য বুঝার ও আমল করার তৌফিক দান করুন এবং আমাদের আক্বিদা থেকে শিরককে দুরীভূত করে কোরআন ও সহীহ হাদিস এবং মাজহাবী গোড়ামীমুক্ত জীবন দান করুন। আমীন।
আল্লাহ কোথায় আছেন?
Where is Allah? 
https://www.youtube.com/watch?v=FsTu5Usc6vw&t=17s
আল্লাহ কোথায় আছেন? 
https://www.youtube.com/watch?v=-a8Hg8FQsic
আল্লাহ কোথায় আছেন
https://www.youtube.com/watch?v=1TcnjOg3QHI
 
আল্লাহ কোথায় আছেন
youtube
আল্লাহ কোথায় আছেন?!
youtube
আল্লাহ কোথায়
youtube
আল্লাহ তায়ালা আরশের কোথায় আছেন?
youtube
আল্লাহ কোথায় 
youtube
আল্লাহ কোথায় আছেন?
Where Is Allah? 
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে
Allah Is Exalted Above The Heaven
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 3 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে
Allah Is Exalted Above The Heaven
আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত♥ আল্লাহ তাঁর জ্ঞান, দয়া, দৃষ্টি দ্বারা সৃষ্টির কাছাকাছি♥
মহান আল্লাহ্‌ কোথায় আছেন?
মহান আল্লাহ্‌ আছেন সাত আসমানের উর্ধে আরশে। তিনি বলেন "পরম দয়াময় আরশে সমুন্নত" (সুরা ত-হাঃ ৫)। তিনি স্রষ্টা, সৃষ্টি থেকে উর্ধে থাকেন। তবুও তিনি বান্দার নিকটবর্তী। তাঁর জ্ঞান ও দৃষ্টি সর্বত্র আছে। মুমিনের হৃদয়ে তাঁর যিকর বা স্মরণ থাকে।
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। কোরআন ও সহীহ হাদিস অনুযায়ী মহান আল্লাহ আছেন আরশে। কোরআন ও সহীহ হাদিসে আল্লাহর সিফাত বা গুনাবলীর যে বর্ণনা দেওয়া হয়েছে তাতে ঈমান আনা ওয়াজিব। যেমন, আমরা জানি, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা সবকিছু শোনেন ও দেখেন, তার মানে এই না যে, তাঁর শোনার যন্ত্র অর্থ্যাৎ কান ও দেখার যন্ত্র অর্থ্যাৎ চোখ আমাদেরই মতো। আল্লাহর সিফাত বা গুনাবলীর কান, চোখ, হাত যেভাবে কোরআন ও সহীহ হাদিসে আছে সেভাবেই স্বীকার ও বিশ্বাস করতে হবে। “আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” আক্বিদা দুইটি জাতির মধ্যে বিদ্যমান, জাহমিয়া(ইসলামের একটি ভ্রান্ত দল)  সম্প্রদায় ও হিন্দু সম্প্রদায়l দুনিয়াতে আল্লাহ নাই। তবে আল্লাহর ক্ষমতা, দয়া, জ্ঞান সর্বত্র বিরাজমান। গাছের একটি পাতায় ঝরে পড়ে না যা তাঁর জ্ঞানে নাই। তিনি সবকিছু দেখেন, শুনেন এবং জানেন। তবে সেটা আরশ থেকে যা সপ্ত আসমানের উপর অবস্থিত।
আল্লাহ তাঁর আরশ  ঊর্ধ্বে সমুন্নত।
আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ্‌ ছাড়া কোনো সত্য ঈশ্বর বা উপাস্য নেই। মহা��� সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্‌ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্বে-কর্তৃত্বে ও উপাস্যের অধিকারে এক, একমাত্র, অদ্বিতীয় ও অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ্‌ তায়ালা আসমানে মহান আরশের ঊর্ধ্বে (সকল সৃষ্টি্র ঊর্ধ্বে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্‌ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানুন কোরআন ও সহীহ হাদিসে বর্ণিত তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এক, তিনি সৃষ্টির উপরে গৌরবান্বিত। আল্লাহ তাঁর সাত আসমানের উপরে, তাঁর আরশের উপরে এবং তাঁর সৃষ্টিকুল থেকে বিচ্ছিন্ন এবং তাঁর সৃষ্টিকুল তাঁর থেকে বিচ্ছিন্ন। আল্লাহ তাঁর ‘আরশ (পরাক্রমশালী সিংহাসনের) ঊরধে সুউচ্চ। "আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। , তিনি কোনো কিছুর সমতুল্য নন; আল্লাহ সকল সৃষ্টির উর্ধ্বে। আল্লাহর আরশ সাত আসমানের উপরে। তিনি সাত আসমান ও ��মীন এবং এর মধ্যে যা কিছু আছে তা সৃষ্টি করেছেন। মহান আল্লাহ তাঁর মহান আরশের উরধে সমুন্নত। আল্লাহ্‌ বলেন, "আপনি আপনার মহান পালনকর্তার নামের পবিত্রতা বর্ণনা করুন আল-কুরআন 87:1
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে কোরআনের অসংখ্য আয়াত উপরোক্ত কথাকেই সমর্থন করে। আবু বকর রাঃ ছিলেন সিদ্দিক বা সত্যবাদী। এই সত্যবাদী লোকটির আক্বিদাও হলো আল্লাহ আসমানের উপর আরশে। কিন্তু আমাদের দেশের মানুষের আক্বিদাহ আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান (নাউযুবিল্লাহ)। আল্লাহ আমাদের সত্য বুঝার ও আমল করার তৌফিক দান করুন এবং আমাদের আক্বিদা থেকে শিরককে দুরীভূত করে কোরআন ও সহীহ হাদিস এবং মাজহাবী গোড়ামীমুক্ত জীবন দান করুন। আমীন।
আল্লাহ কোথায় আছেন?
Where is Allah? 
https://www.youtube.com/watch?v=FsTu5Usc6vw&t=17s
আল্লাহ কোথায় আছেন? 
https://www.youtube.com/watch?v=-a8Hg8FQsic
আল্লাহ কোথায় আছেন
https://www.youtube.com/watch?v=1TcnjOg3QHI
 
আল্লাহ কোথায় আছেন
youtube
আল্লাহ কোথায় আছেন?!
youtube
আল্লাহ কোথায়
youtube
আল্লাহ তায়ালা আরশের কোথায় আছেন?
youtube
আল্লাহ কোথায় 
youtube
আল্লাহ কোথায় আছেন?
Where Is Allah ? 
আল্লাহআছেনআসমানেআরশেরঊর্ধ্বে
Allah Is Exalted Above The Heaven
0 notes
ilyforallahswt · 3 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে
Allah Is Exalted Above The Heaven
আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত♥ আল্লাহ তাঁর জ্ঞান, দয়া, দৃষ্টি দ্বারা সৃষ্টির কাছাকাছি♥
মহান আল্লাহ্‌ কোথায় আছেন?
মহান আল্লাহ্‌ আছেন সাত আসমানের উর্ধে আরশে। তিনি বলেন "পরম দয়াময় আরশে সমুন্নত" (সুরা ত-হাঃ ৫)। তিনি স্রষ্টা, সৃষ্টি থেকে উর্ধে থাকেন। তবুও তিনি বান্দার নিকটবর্তী। তাঁর জ্ঞান ও দৃষ্টি সর্বত্র আছে। মুমিনের হৃদয়ে তাঁর যিকর বা স্মরণ থাকে।
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। কোরআন ও সহীহ হাদিস অনুযায়ী মহান আল্লাহ আছেন আরশে। কোরআন ও সহীহ হাদিসে আল্লাহর সিফাত বা গুনাবলীর যে বর্ণনা দেওয়া হয়েছে তাতে ঈমান আনা ওয়াজিব। যেমন, আমরা জানি, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা সবকিছু শোনেন ও দেখেন, তার মানে এই না যে, তাঁর শোনার যন্ত্র অর্থ্যাৎ কান ও দেখার যন্ত্র অর্থ্যাৎ চোখ আমাদেরই মতো। আল্লাহর সিফাত বা গুনাবলীর কান, চোখ, হাত যেভাবে কোরআন ও সহীহ হাদিসে আছে সেভাবেই স্বীকার ও বিশ্বাস করতে হবে। “আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” আক্বিদা দুইটি জাতির মধ্যে বিদ্যমান, জাহমিয়া(ইসলামের একটি ভ্রান্ত দল)  সম্প্রদায় ও হিন্দু সম্প্রদায়l দুনিয়াতে আল্লাহ নাই। তবে আল্লাহর ক্ষমতা, দয়া, জ্ঞান সর্বত্র বিরাজমান। গাছের একটি পাতায় ঝরে পড়ে না যা তাঁর জ্ঞানে নাই। তিনি সবকিছু দেখেন, শুনেন এবং জানেন। তবে সেটা আরশ থেকে যা সপ্ত আসমানের উপর অবস্থিত।
আল্লাহ তাঁর আরশ  ঊর্ধ্বে সমুন্নত।
আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ্‌ ছাড়া কোনো সত্য ঈশ্বর বা উপাস্য নেই। মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্‌ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্বে-কর্তৃত্বে ও উপাস্যের অধিকারে এক, একমাত্র, অদ্বিতীয় ও অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ্‌ তায়ালা আসমানে মহান আরশের ঊর্ধ্বে (সকল সৃষ্টি্র ঊর্ধ্বে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্‌ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানুন কোরআন ও সহীহ হাদিসে বর্ণিত তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এক, তিনি সৃষ্টির উপরে গৌরবান্বিত। আল্লাহ তাঁর সাত আসমানের উপরে, তাঁর আরশের উপরে এবং তাঁর সৃষ্টিকুল থেকে বিচ্ছিন্ন এবং তাঁর সৃষ্টিকুল তাঁর থেকে বিচ্ছিন্ন। আল্লাহ তাঁর ‘আরশ (পরাক্রমশালী সিংহাসনের) ঊরধে সুউচ্চ। "আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। , তিনি কোনো কিছুর সমতুল্য নন; আল্লাহ সকল সৃষ্টির উর্ধ্বে। আল্লাহর আরশ সাত আসমানের উপরে। তিনি সাত আসমান ও যমীন এবং এর মধ্যে যা কিছু আছে তা সৃষ্টি করেছেন। মহান আল্লাহ তাঁর মহান আরশের উরধে সমুন্নত। আল্লাহ্‌ বলেন, "আপনি আপনার মহান পালনকর্তার নামের পবিত্রতা বর্ণনা করুন আল-কুরআন 87:1
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে কোরআনের অসংখ্য আয়াত উপরোক্ত কথাকেই সমর্থন করে। আবু বকর রাঃ ছিলেন সিদ্দিক বা সত্যবাদী। এই সত্যবাদী লোকটির আক্বিদাও হলো আল্লাহ আসমানের উপর আরশে। কিন্তু আমাদের দেশের মানুষের আক্বিদাহ আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান (নাউযুবিল্লাহ)। আল্লাহ আমাদের সত্য বুঝার ও আমল করার তৌফিক দান করুন এবং আমাদের আক্বিদা থেকে শিরককে দুরীভূত করে কোরআন ও সহীহ হাদিস এবং মাজহাবী গোড়ামীমুক্ত জীবন দান করুন। আমীন।
আল্লাহ কোথায় আছেন?
Where is Allah? 
https://www.youtube.com/watch?v=FsTu5Usc6vw&t=17s
আল্লাহ কোথায় আছেন? 
https://www.youtube.com/watch?v=-a8Hg8FQsic
আল্লাহ কোথায় আছেন
https://www.youtube.com/watch?v=1TcnjOg3QHI
 
আল্লাহ কোথায় আছেন
youtube
আল্লাহ কোথায় আছেন?!
youtube
আল্লাহ কোথায়
youtube
আল্লাহ তায়ালা আরশের কোথায় আছেন?
youtube
আল্লাহ কোথায় 
youtube
আল্লাহ কোথায় আছেন?
Where Is Allah? 
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে
Allah Is Exalted Above The Heaven
0 notes
myreligionislam · 3 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে
Allah Is Exalted Above The Heaven
আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত♥ আল্লাহ তাঁর জ্ঞান, দয়া, দৃষ্টি দ্বারা সৃষ্টির কাছাকাছি♥
মহান আল্লাহ্‌ কোথায় আছেন?
মহান আল্লাহ্‌ আছেন সাত আসমানের উর্ধে আরশে। তিনি বলেন "পরম দয়াময় আরশে সমুন্নত" (সুরা ত-হাঃ ৫)। তিনি স্রষ্টা, সৃষ্টি থেকে উর্ধে থাকেন। তবুও তিনি বান্দার নিকটবর্তী। তাঁর জ্ঞান ও দৃষ্টি সর্বত্র আছে। মুমিনের হৃদয়ে তাঁর যিকর বা স্মরণ থাকে।
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। কোরআন ও সহীহ হাদিস অনুযায়ী মহান আল্লাহ আছেন আরশে। কোরআন ও সহীহ হাদিসে আল্লাহর সিফাত বা গুনাবলীর যে বর্ণনা দেওয়া হয়েছে তাতে ঈমান আনা ওয়াজিব। যেমন, আমরা জানি, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা সবকিছু শোনেন ও দেখেন, তার মানে এই না যে, তাঁর শোনার যন্ত্র অর্থ্যাৎ কান ও দেখার যন্ত্র অর্থ্যাৎ চোখ আমাদেরই মতো। আল্লাহর সিফাত বা গুনাবলীর কান, চোখ, হাত যেভাবে কোরআন ও সহীহ হাদিসে আছে সেভাবেই স্বীকার ও বিশ্বাস করতে হবে। “আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” আক্বিদা দুইটি জাতির মধ্যে বিদ্যমান, জাহমিয়া(ইসলামের একটি ভ্রান্ত দল)  সম্প্রদায় ও হিন্দু সম্প্রদায়l দুনিয়াতে আল্লাহ নাই। তবে আল্লাহর ক্ষমতা, দয়া, জ্ঞান সর্বত্র বিরাজমান। গাছের একটি পাতায় ঝরে পড়ে না যা তাঁর জ্ঞানে নাই। তিনি সবকিছু দেখেন, শুনেন এবং জানেন। তবে সেটা আরশ থেকে যা সপ্ত আসমানের উপর অবস্থিত।
আল্লাহ তাঁর আরশ  ঊর্ধ্বে সমুন্নত।
আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ্‌ ছাড়া কোনো সত্য ঈশ্বর বা উপাস্য নেই। মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্‌ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্বে-কর্তৃত্বে ও উপাস্যের অধিকারে এক, একমাত্র, অদ্বিতীয় ও অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ্‌ তায়ালা আসমানে মহান আরশের ঊর্ধ্বে (সকল সৃষ্টি্র ঊর্ধ্বে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্‌ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানুন কোরআন ও সহীহ হাদিসে বর্ণিত তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এক, তিনি সৃষ্টির উপরে গৌরবান্বিত। আল্লাহ তাঁর সাত আসমানের উপরে, তাঁর আরশের উপরে এবং তাঁর সৃষ্টিকুল থেকে বিচ্ছিন্ন এবং তাঁর সৃষ্টিকুল তাঁর থেকে বিচ্ছিন্ন। আল্লাহ তাঁর ‘আরশ (পরাক্রমশালী সিংহাসনের) ঊরধে সুউচ্চ। "আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। , তিনি কোনো কিছুর সমতুল্য নন; আল্লাহ সকল সৃষ্টির উর্ধ্বে। আল্লাহর আরশ সাত আসমানের উপরে। তিনি সাত আসমান ও যমীন এবং এর মধ্যে যা কিছু আছে তা সৃষ্টি করেছেন। মহান আল্লাহ তাঁর মহান আরশের উরধে সমুন্নত। আল্লাহ্‌ বলেন, "আপনি আপনার মহান পালনকর্তার নামের পবিত্রতা বর্ণনা করুন আল-কুরআন 87:1
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে কোরআনের অসংখ্য আয়াত উপরোক্ত কথাকেই সমর্থন করে। আবু বকর রাঃ ছিলেন সিদ্দিক বা সত্যবাদী। এই সত্যবাদী লোকটির আক্বিদাও হলো আল্লাহ আসমানের উপর আরশে। কিন্তু আমাদের দেশের মানুষের আক্বিদাহ আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান (নাউযুবিল্লাহ)। আল্লাহ আমাদের সত্য বুঝার ও আমল করার তৌফিক দান করুন এবং আমাদের আক্বিদা থেকে শিরককে দুরীভূত করে কোরআন ও সহীহ হাদিস এবং মাজহাবী গোড়ামীমুক্ত জীবন দান করুন। আমীন।
আল্লাহ কোথায় আছেন?
Where is Allah? 
https://www.youtube.com/watch?v=FsTu5Usc6vw&t=17s
আল্লাহ কোথায় আছেন? 
https://www.youtube.com/watch?v=-a8Hg8FQsic
আল্লাহ কোথায় আছেন
https://www.youtube.com/watch?v=1TcnjOg3QHI
 
আল্লাহ কোথায় আছেন
youtube
আল্লাহ কোথায় আছেন?!
youtube
আল্লাহ কোথায়
youtube
আল্লাহ তায়ালা আরশের কোথায় আছেন?
youtube
আল্লাহ কোথায় 
youtube
আল্লাহ কোথায় আছেন?
WhereIsAllah? 
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে
Allah Is Exalted Above TheHeaven
0 notes
allahisourrabb · 3 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে
Allah Is Exalted Above The Heaven
আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত♥ আল্লাহ তাঁর জ্ঞান, দয়া, দৃষ্টি দ্বারা সৃষ্টির কাছাকাছি♥
মহান আল্লাহ্‌ কোথায় আছেন?
মহান আল্লাহ্‌ আছেন সাত আসমানের উর্ধে আরশে। তিনি বলেন "পরম দয়াময় আরশে সমুন্নত" (সুরা ত-হাঃ ৫)। তিনি স্রষ্টা, সৃষ্টি থেকে উর্ধে থাকেন। তবুও তিনি বান্দার নিকটবর্তী। তাঁর জ্ঞান ও দৃষ্টি সর্বত্র আছে। মুমিনের হৃদয়ে তাঁর যিকর বা স্মরণ থাকে।
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। কোরআন ও সহীহ হাদিস অনুযায়ী মহান আল্লাহ আছেন আরশে। কোরআন ও সহীহ হাদিসে আল্লাহর সিফাত বা গুনাবলীর যে বর্ণনা দেওয়া হয়েছে তাতে ঈমান আনা ওয়াজিব। যেমন, আমরা জানি, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা সবকিছু শোনেন ও দেখেন, তার মানে এই না যে, তাঁর শোনার যন্ত্র অর্থ্যাৎ কান ও দেখার যন্ত্র অর্থ্যাৎ চোখ আমাদেরই মতো। আল্লাহর সিফাত বা গুনাবলীর কান, চোখ, হাত যেভাবে কোরআন ও সহীহ হাদিসে আছে সেভাবেই স্বীকার ও বিশ্বাস করতে হবে। “আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” আক্বিদা দুইটি জাতির মধ্যে বিদ্যমান, জাহমিয়া(ইসলামের একটি ভ্রান্ত দল)  সম্প্রদায় ও হিন্দু সম্প্রদায়l দুনিয়াতে আল্লাহ নাই। তবে আল্লাহর ক্ষমতা, দয়া, জ্ঞান সর্বত্র বিরাজমান। গাছের একটি পাতায় ঝরে পড়ে না যা তাঁর জ্ঞানে নাই। তিনি সবকিছু দেখেন, শুনেন এবং জানেন। তবে সেটা আরশ থেকে যা সপ্ত আসমানের উপর অবস্থিত।
আল্লাহ তাঁর আরশ  ঊর্ধ্বে সমুন্নত।
আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ্‌ ছাড়া কোনো সত্য ঈশ্বর বা উপাস্য নেই। মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্‌ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্বে-কর্তৃত্বে ও উপাস্যের অধিকারে এক, একমাত্র, অদ্বিতীয় ও অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ্‌ তায়ালা আসমানে মহান আরশের ঊর্ধ্বে (সকল সৃষ্টি্র ঊর্ধ্বে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্‌ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানুন কোরআন ও সহীহ হাদিসে বর্ণিত তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এক, তিনি সৃষ্টির উপরে গৌরবান্বিত। আল্লাহ তাঁর সাত আসমানের উপরে, তাঁর আরশের উপরে এবং তাঁর সৃষ্টিকুল থেকে বিচ্ছিন্ন এবং তাঁর সৃষ্টিকুল তাঁর থেকে বিচ্ছিন্ন। আল্লাহ তাঁর ‘আরশ (পরাক্রমশালী সিংহাসনের) ঊরধে সুউচ্চ। "আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। , তিনি কোনো কিছুর সমতুল্য নন; আল্লাহ সকল সৃষ্টির উর্ধ্বে। আল্লাহর আরশ সাত আসমানের উপরে। তিনি সাত আসমান ও যমীন এবং এর মধ্যে যা কিছু আছে তা সৃষ্টি করেছেন। মহান আল্লাহ তাঁর মহান আরশের উরধে সমুন্নত। আল্লাহ্‌ বলেন, "আপনি আপনার মহান পালনকর্তার নামের পবিত্রতা বর্ণনা করুন আল-কুরআন 87:1
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে কোরআনের অসংখ্য আয়াত উপরোক্ত কথাকেই সমর্থন করে। আবু বকর রাঃ ছিলেন সিদ্দিক বা সত্যবাদী। এই সত্যবাদী লোকটির আক্বিদাও হলো আল্লাহ আসমানের উপর আরশে। কিন্তু আমাদের দেশের মানুষের আক্বিদাহ আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান (নাউযুবিল্লাহ)। আল্লাহ আমাদের সত্য বুঝার ও আমল করার তৌফিক দান করুন এবং আমাদের আক্বিদা থেকে শিরককে দুরীভূত করে কোরআন ও সহীহ হাদিস এবং মাজহাবী গোড়ামীমুক্ত জীবন দান করুন। আমীন।
আল্লাহ কোথায় আছেন?
Where is Allah? 
https://www.youtube.com/watch?v=FsTu5Usc6vw&t=17s
আল্লাহ কোথায় আছেন? 
https://www.youtube.com/watch?v=-a8Hg8FQsic
আল্লাহ কোথায় আছেন
https://www.youtube.com/watch?v=1TcnjOg3QHI
 
আল্লাহ কোথায় আছেন
youtube
আল্লাহ কোথায় আছেন?!
youtube
আল্লাহ কোথায়
youtube
আল্লাহ তায়ালা আরশের কোথায় আছেন?
youtube
আল্লাহ কোথায় 
youtube
আল্লাহ কোথায় আছেন?
Where Is Allah? 
আল্লাহ আছেন আসমানে আ��শের ঊর্ধ্বে
Allah Is Exalted Above The Heaven
0 notes
mylordisallah · 3 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে
Allah Is Exalted Above The Heaven
আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত♥ আল্লাহ তাঁর জ্ঞান, দয়া, দৃষ্টি দ্বারা সৃষ্টির কাছাকাছি♥
মহান আল্লাহ্‌ কোথায় আছেন?
মহান আল্লাহ্‌ আছেন সাত আসমানের উর্ধে আরশে। তিনি বলেন "পরম দয়াময় আরশে সমুন্নত" (সুরা ত-হাঃ ৫)। তিনি স্রষ্টা, সৃষ্টি থেকে উর্ধে থাকেন। তবুও তিনি বান্দার নিকটবর্তী। তাঁর জ্ঞান ও দৃষ্টি সর্বত্র আছে। মুমিনের হৃদয়ে তাঁর যিকর বা স্মরণ থাকে।
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। কোরআন ও সহীহ হাদিস অনুযায়ী মহান আল্লাহ আছেন আরশে। কোরআন ও সহীহ হাদিসে আল্লাহর সিফাত বা গুনাবলীর যে বর্ণনা দেওয়া হয়েছে তাতে ঈমান আনা ওয়াজিব। যেমন, আমরা জানি, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা সবকিছু শোনেন ও দেখেন, তার মানে এই না যে, তাঁর শোনার যন্ত্র অর্থ্যাৎ কান ও দেখার যন্ত্র অর্থ্যাৎ চোখ আমাদেরই মতো। আল্লাহর সিফাত বা গুনাবলীর কান, চোখ, হাত যেভাবে কোরআন ও সহীহ হাদিসে আছে সেভাবেই স্বীকার ও বিশ্বাস করতে হবে। “আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” আক্বিদা দুইটি জাতির মধ্যে বিদ্যমান, জাহমিয়া(ইসলামের একটি ভ্রান্ত দল)  সম্প্রদায় ও হিন্দু সম্প্রদায়l দুনিয়াতে আল্লাহ নাই। তবে আল্লাহর ক্ষমতা, দয়া, জ্ঞান সর্বত্র বিরাজমান। গাছের একটি পাতায় ঝরে পড়ে না যা তাঁর জ্ঞানে নাই। তিনি সবকিছু দেখেন, শুনেন এবং জানেন। তবে সেটা আরশ থেকে যা সপ্ত আসমানের উপর অবস্থিত।
আল্লাহ তাঁর আরশ  ঊর্ধ্বে সমুন্নত।
আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ্‌ ছাড়া কোনো সত্য ঈশ্বর বা উপাস্য নেই। মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্‌ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্বে-কর্তৃত্বে ও উপাস্যের অধিকারে এক, একমাত্র, অদ্বিতীয় ও অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ্‌ তায়ালা আসমানে মহান আরশের ঊর্ধ্বে (সকল সৃষ্টি্র ঊর্ধ্বে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্‌ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানুন কোরআন ও সহীহ হাদিসে বর্ণিত তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এক, তিনি সৃষ্টির উপরে গৌরবান্বিত। আল্লাহ তাঁর সাত আসমানের উপরে, তাঁর আরশের উপরে এবং তাঁর সৃষ্টিকুল থেকে বিচ্ছিন্ন এবং তাঁর সৃষ্টিকুল তাঁর থেকে বিচ্ছিন্ন। আল্লাহ তাঁর ‘আরশ (পরাক্রমশালী সিংহাসনের) ঊরধে সুউচ্চ। "আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। , তিনি কোনো কিছুর সমতুল্য নন; আল্লাহ সকল সৃষ্টির উর্ধ্বে। আল্লাহর আরশ সাত আসমানের উপরে। তিনি সাত আসমান ও যমীন এবং এর মধ্যে যা কিছু আছে তা সৃষ্টি করেছেন। মহান আল্লাহ তাঁর মহান আরশের উরধে সমুন্নত। আল্লাহ্‌ বলেন, "আপনি আপনার মহান পালনকর্তার নামের পবিত্রতা বর্ণনা করুন আল-কুরআন 87:1
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে কোরআনের অসংখ্য আয়াত উপরোক্ত কথাকেই সমর্থন করে। আবু বকর রাঃ ছিলেন সিদ্দিক বা সত্যবাদী। এই সত্যবাদী লোকটির আক্বিদাও হলো আল্লাহ আসমানের উপর আরশে। কিন্তু আমাদের দেশের মানুষের আক্বিদাহ আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান (নাউযুবিল্লাহ)। আল্লাহ আমাদের সত্য বুঝার ও আমল করার তৌফিক দান করুন এবং আমাদের আক্বিদা থেকে শিরককে দুরীভূত করে কোরআন ও সহীহ হাদিস এবং মাজহাবী গোড়ামীমুক্ত জীবন দান করুন। আমীন।
আল্লাহ কোথায় আছেন?
Where is Allah? 
https://www.youtube.com/watch?v=FsTu5Usc6vw&t=17s
আল্লাহ কোথায় আছেন? 
https://www.youtube.com/watch?v=-a8Hg8FQsic
আল্লাহ কোথায় আছেন
https://www.youtube.com/watch?v=1TcnjOg3QHI
 
আল্লাহ কোথায় আছেন
youtube
আল্লাহ কোথায় আছেন?!
youtube
আল্লাহ কোথায়
youtube
আল্লাহ তায়ালা আরশের কোথায় আছেন?
youtube
আল্লাহ কোথায় 
youtube
আল্লাহ কোথায় আছেন?
Where Is Allah? 
আল্লাহ আছেন আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে
Allah Is Exalted Above The Heaven
0 notes
potrica · 3 years
Text
নফল সালাত
সালাতুত তাসবীহতাসবীহ, তাহলীল ইত্যাদি অধিকাংশ যিকর উন্মুক্তভাবে সদা সর্বদা পালন করা যায়। এছাড়া বিশেষ কিছু সময় নিরপেক্ষ যিকর, সালাত বা দু‘আ হাদীস শরীফে শিক্ষা দেওয়া হয়েছে যা যে-কোন সময়ে পালন করা যায়। এছাড়া রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁর উম্মতকে বিভিন্ন কর্ম ও ঘটনা-দুর্ঘটনার জন্য বিভিন্ন রকম বিশেষ যিকর শিক্ষা দিয়েছেন। এ অধ্যায়ে এরূপ কিছু যিকর, দু‘আ ও সালাতের আলোচনা করতে চাই। আল্লাহই তাওফীক-দাতা। প্রথমত,…
View On WordPress
0 notes
hamzaranju · 3 years
Text
তাওয়াক্কুল বা আল্লাহর উপর নির্ভরশীলতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটা মুমিনের অন্যতম গুণও বটে। এ মর্মে আল্লাহ বলেন, إِنَّمَا الْمُؤْمِنُوْنَ الَّذِيْنَ إِذَا ذُكِرَ اللهُ وَجِلَتْ قُلُوْبُهُمْ وَإِذَا تُلِيَتْ عَلَيْهِمْ آيَاتُهُ زَادَتْهُمْ إِيْمَانًا وَعَلَى رَبِّهِمْ يَتَوَكَّلُوْنَ- ‘মুমিনতো তারাই যাদের হৃদয় কম্পিত হয়, যখন আল্লাহকে স্মরণ করা হয় এবং তাঁর আয়াত তাদের নিকট তেলাওয়াত করা হয়, তখন তা তাদের ঈমান বৃদ্ধি করে এবং তারা তাদের প্রতিপালকের উপরেই নির্ভর করে’ (আনফাল ২)। তিনি আরো বলেন, الَّذِينَ آمَنُوْا وَعَلَى رَبِّهِمْ يَتَوَكَّلُوْنَ ‘যারা ঈমান আনে ও তাদের প্রতিপালকেরই উপর নির্ভর করে’ (নাহল ৯৯; শূরা ৩৬)।
অন্যত্র আল্লাহ আরো বলেন, الَّذِيْنَ صَبَرُوْا وَعَلَى رَبِّهِمْ يَتَوَكَّلُوْنَ ‘যারা ধৈর্য ধারণ করে এবং তাদের প্রতিপালকের উপর নির্ভর করে’ (নাহল ৪২; আনকাবূত ৫৯)। অন্য আয়াতে তিনি আরো বলেন, وَعَلَى اللهِ فَلْيَتَوَكَّلِ الْمُؤْمِنُوْنَ- ‘মুমিনদের জন্য আল্লাহর উপর ভরসা করা উচিৎ’ (ইবরাহীম ১১)। মহান আল্লাহ আরো বলেন, فَإِذَا عَزَمْتَ فَتَوَكَّلْ عَلَى اللهِ- ‘যখন তুমি কোন কাজের সিদ্ধান্ত কর, তখন আল্লাহর উপর ভরসা কর’ (আলে ইমরান ১৫৯)। তিনি আরো বলেন, وَمَنْ يَتَوَكَّلْ عَلَى اللهِ فَهُوَ حَسْبُهُ- ‘যে আল্লাহর উপর ভরসা করে আললাহই তার জন্য যথেষ্ট’ (তালাক্ব ৩)। আল্লাহ অন্যত্র বলেন, وَمَا تَوْفِيقِي إِلَّا بِاللهِ عَلَيْهِ تَوَكَّلْتُ وَإِلَيْهِ أُنِيبُ ‘আল্লাহ ছাড়া আমার কোন ক্ষমতা নেই। আমি তার উপর ভরসা রাখি, আমি তার নিকট ফিরে যাব (হূদ ৮৮)।
উপরোক্ত আয়াত সমূহ দ্বারা প্রতীয়মান হয় যে, মুমিনের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে আল্লাহর উপর নির্ভর করা। ইবাদত-বন্দেগী, তাসবীহ-তাহলীল, যিকর-আযকার ইত্যাদির পাশাপাশি ধৈর্য ধারণ করে হালাল-হারাম বেছে চলা আবশ্যক। সেই সাথে পাপকাজ থেকে বেঁচে থেকে তাক্বওয়া ও তাওয়াক্কুল অবলম্বন করতে হবে। অন্তরে আল্লাহভীতি না থাকলে মানুষ যে কোন পাপে লিপ্ত হতে পারে। অপরপক্ষে তাওয়াক্কুল মানুষকে অন্যায় পন্থায় অর্থ উপার্জনের প্রচেষ্টা থেকে বিরত রাখে এবং মানুষকে অনেক বিপদাপদ থেকে রক্ষা করে।
আবু বকর ছিদ্দীক (রাঃ)-কে রাসূল (ছাঃ) বলেন, لَا تَحْزَنْ إِنَّ اللهَ مَعَنَا ‘আপনি চিন্তা করবেন না, নিশ্চয়ই আল্লাহ আমাদের সাথে রয়েছেন’ (তওবা ৪০)। আল্লাহ অন্যত্র বলেন, فَلَمَّا تَرَاءَى الْجَمْعَانِ قَالَ أَصْحَابُ مُوسَى إِنَّا لَمُدْرَكُونَ، قَالَ كَلَّا إِنَّ مَعِيَ رَبِّي سَيَهْدِينِ، فَأَوْحَيْنَا إِلَى مُوسَى أَنِ اضْرِبْ بِعَصَاكَ الْبَحْرَ فَانْفَلَقَ فَكَانَ كُلُّ فِرْقٍ كَالطَّوْدِ الْعَظِيمِ ‘তারপর উভয় দল যখন মুখোমুখী হল, তখন মূসার সাথীরা চিৎকার করে বলে উঠল, আমরাতো বন্দী হয়ে গেলাম। মূসা (আঃ) বললেন, কখনো নয়, নিশ্চয়ই আমার সাথে রয়েছেন, আমার প্রতিপালক। তিনি আমাকে পথ দেখাবেন। তখন আল্লাহ বলেন, আমি মূসাকে অহি-র মাধ্যমে বললাম, সাগরের উপর আপনার লাঠি মারুন। সহসা সাগর বিদীর্ণ হল এবং তার প্রতি অংশ এক একটি বিরাট পাহাড়ের আকার ধারণ করল’ (শু‘আরা ৬১-৬৩)। এ আয়াতে বাহ্যিকভাবে তাঁদের বাঁচার কোন পথ ছিল না। কারণ ডানে-বামে পিছনে শত্রুদল। আর সামনে সাগর। এরপরেও মূসা (আঃ) আল্লাহর উপর দৃঢ় ভরসা রেখে বলছেন, কখনো নয়, অসম্ভব হতেই পারে না। ফেরাউন আমাকে ধরতে পারবে না। কারণ নিশ্চয়ই আমার সাথে আমার প্রতিপালক রয়েছেন। তিনি আমাকে বাঁচার পথ দেখাবেন। পবিত্র কুরআনে এসেছে,رَبِّ ابْنِ لِي عِنْدَكَ بَيْتًا فِي الْجَنَّةِ وَنَجِّنِي مِنْ فِرْعَوْنَ وَعَمَلِهِ وَنَجِّنِي مِنَ الْقَوْمِ الظَّالِمِينَ ‘ফেরাউনের স্ত্রী (আছীয়া) বলেন, হে আমার প্রতিপালক! আমার জন্য তোমার জান্নাতে একটি ঘর নির্মাণ কর এবং আমাকে ফেরাউন ও তার কর্ম হতে রক্ষা কর। আর অত্যাচারী লোকদের কবল হতে আমাকে বাঁচাও’ (তাহরীম ১১)।
আল্লাহর উপর তার ভরসা কেমন ছিল এবং তার ঈমানী দৃঢ়তা কতটা মযবুত ছিল, তা এ ঘটনা থেকে সহজেই অনুমেয়। তিনি পৃথিবীতে থেকেই জান্নাতে তার জন্য একটি ঘর নির্মাণের জন্য আল্লাহর নিকট জোরাল দাবী জানান।
জিবরাঈল (আঃ) যখন মানুষের রূপ ধরে মারিয়ামের কাছে প্রবেশ করলেন, তখন মারিয়াম বললেন, قَالَتْ إِنِّي أَعُوذُ بِالرَّحْمَنِ مِنْكَ إِنْ كُنْتَ تَقِيًّا নিশ্চয়ই আমি রহমানের নিকট তোমার থেকে আশ্রয় চাচ্ছি। যদি তুমি পরহেজগার হও’ (মারিয়াম ১৮)। এ আয়াতটি মারিয়ামের আল্লাহর উপর ভরসার প্রমাণ বহন করে। তিনি নিজেকে রহমানের সাহায্যে বাঁচাতে চাইলেন।
ইউসুফ (আঃ)-এর ঘটনা সম্পর্কে আল্লাহ বলেন, وَغَلَّقَتِ الْأَبْوَابَ وَقَالَتْ هَيْتَ لَكَ قَالَ مَعَاذَ اللهِ إِنَّهُ رَبِّي أَحْسَنَ مَثْوَايَ إِنَّهُ لَا يُفْلِحُ الظَّالِمُونَ ‘একদা সে ঘরের দরজা বন্ধ করে বলল, এবার তুমি আস। ইউসুফ বললেন, আমি আল্লাহর নিকট এমন কাজ হতে আশ্রয় চাই। নিশ্চয়ই তিনি আমার মালিক, তিনি আমার উত্তম ব্যবস্থা করেছেন। নিশ্চয়ই অপরাধীরা সফল হয় না’ (ইউসুফ ২৩)। এ আয়াত ইউসুফ (আঃ)-এর ঈমানী দৃঢ়তা ও আল্লাহর প্রতি তার নির্ভরতার প্রমাণ।
আল্লাহ ভরসা - ২
হাদীছে এসেছে,
عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ (حَسْبُنَا اللهُ وَنِعْمَ الْوَكِيْلُ) قَالَهَا إِبْرَاهِيْمُ عَلَيْهِ السَّلاَمُ حِيْنَ أُلْقِيَ فِي النَّارِ-
আব্দুল্লাহ ইবনু আববাস (রাঃ) হতে বর্ণিত তিনি বলেন, যখন ইবরাহীম (আঃ)-কে আগুনে নিক্ষেপ করা হয়, তখন তিনি বলেছিলেন, আল্লাহই আমার জন্য যথেষ্ট এবং তিনি উত্তম কর্ম বিধায়ক। একথা ইবরাহীম (আঃ) বলেন, যখন তাকে আগুনে নিক্ষেপ করা হয়’ (বুখারী, রিয়াযুছ ছালেহীন, ১ম খন্ড, হা/৭৬)।
عَنْ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَوْ أَنَّكُمْ كُنْتُمْ تَوَكَّلُوْنَ عَلَى اللهِ حَقَّ تَوَكُّلِهِ لَرُزِقْتُمْ كَمَا يُرْزَقُ الطَّيْرُ تَغْدُو خِمَاصًا وَتَرُوْحُ بِطَانًا-
ওমর ইবনুল খাত্ত্বাব (রাঃ) হতে বর্ণিত তিনি বলেন, আমি রাসূল (ছাঃ)-কে বলতে শুনেছি, যদি তোমরা আল্লাহর প্রতি যথাযথভাবে ভরসা কর, তাহলে তিনি তোমাদেরকে অনুরূপ রিযিক দান করবেন, যেরূপ পাখিদের দিয়ে থাকেন। তারা ভোরে খালি পেটে বের হয়ে যায় এবং দিনের শেষে ভরা পেটে ফিরে আসে’ (তিরমিযী, ইবনু মাজাহ, মিশকাত হা/৫০৬৯)। এ হাদীছদ্বয় প্রমাণ করে যে, আল্লাহর উপর ভরসা করলে মানুষ সকল বিপদাপদ থেকে পরিত্রাণ পেতে পারে এবং তাদের রিযিকের ব্যবস্থাও তিনি করে দেন।
عَنْ أَبِى بَكْرٍ رضى الله عنه قَالَ قُلْتُ لِلنَّبِىِّ صلى الله عليه وسلم وَأَنَا فِى الْغَارِ لَوْ أَنَّ أَحَدَهُمْ نَظَرَ تَحْتَ قَدَمَيْهِ لأَبْصَرَنَا. فَقَالَ مَا ظَنُّكَ يَا أَبَا بَكْرٍ بِاثْنَيْنِ اللهُ ثَالِثُهُمَا.
আবু বকর (রাঃ) হতে বর্ণিত তিনি বলেন, আমরা যখন গর্তে আশ্রয় নিলাম। তখন আমি নবী করীম (ছাঃ)-কে বললাম, যদি কাফেররা তাদের পায়ের নিচের দিকে তাকায়, তাহলে আমাদেরকে দেখে ফেলবে। তিনি বললেন, হে আবু বকর! আপনি কি মনে করেন, তারা দু’জন? আল্লাহ তাদের তৃতীয়জন রয়েছেন’ (বুখারী হা/৩৬৫৩)। এ হাদীছ দ্বারা আমাদের নবীর আল্লাহর উপর ভরসার পরিমাণ অনুমান করা যায়। তিনি একেবারেই নিশ্চিত যে, শত্রু তাঁদেরকে দেখতে পাবে না। অথচ শত্রু তাঁদের মাথার উপরে রয়েছে।
عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ أَنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ يَدْخُلُ الْجَنَّةَ مِنْ أُمَّتِى سَبْعُونَ أَلْفًا بِغَيْرِ حِسَابٍ، هُمُ الَّذِينَ لاَ يَسْتَرْقُونَ، وَلاَ يَتَطَيَّرُونَ، وَعَلَى رَبِّهِمْ يَتَوَكَّلُونَ.
ইবনু আববাস (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, আমার উম্মতের ৭০ হাজার লোক বিনা হিসাবে জান্নাতে যাবে। আর এসব লোক তারাই যারা ঝাঁড়ফুঁক করে না। অশুভফল গ্রহণ করে না। যারা আল্লাহর উপর ভরসা করে’ (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত হা/৫২৯৫)।
عَنْ أَبِى هُرَيْرَةَ رضى الله عنه قَالَ قَالَ النَّبِىُّ صلى الله عليه وسلم هَاجَرَ إِبْرَاهِيمُ عَلَيْهِ السَّلاَمُ بِسَارَةَ، فَدَخَلَ بِهَا قَرْيَةً فِيهَا مَلِكٌ مِنَ الْمُلُوكِ، أَوْ جَبَّارٌ مِنَ الْجَبَابِرَةِ، فَقِيلَ دَخَلَ إِبْرَاهِيمُ بِامْرَأَةٍ، هِىَ مِنْ أَحْسَنِ النِّسَاءِ. فَأَرْسَلَ إِلَيْهِ أَنْ يَا إِبْرَاهِيمُ، مَنْ هَذِهِ الَّتِى مَعَكَ قَالَ أُخْتِى. ثُمَّ رَجَعَ إِلَيْهَا، فَقَالَ لاَ تُكَذِّبِى حَدِيثِى فَإِنِّى أَخْبَرْتُهُمْ أَنَّكِ أُخْتِى، وَاللهِ إِنْ عَلَى الأَرْضِ مُؤْمِنٌ غَيْرِى وَغَيْرُكِ. فَأَرْسَلَ بِهَا إِلَيْهِ، فَقَامَ إِلَيْهَا، فَقَامَتْ تَوَضَّأُ وَتُصَلِّى فَقَالَتِ اللهُمَّ إِنْ كُنْتُ آمَنْتُ بِكَ وَبِرَسُولِكَ وَأَحْصَنْتُ فَرْجِى، إِلاَّ عَلَى زَوْجِى فَلاَ تُسَلِّطْ عَلَىَّ الْكَافِرَ. فَغُطَّ حَتَّى رَكَضَ بِرِجْلِهِ. أَوْ فِى الثَّالِثَةِ، فَقَالَ وَاللهِ مَا أَرْسَلْتُمْ إِلَىَّ إِلاَّ شَيْطَانًا، ارْجِعُوهَا إِلَى إِبْرَاهِيمَ، وَأَعْطُوهَا آجَرَ. فَرَجَعَتْ إِلَى إِبْرَاهِيمَ عَلَيْهِ السَّلاَمُ فَقَالَتْ أَشَعَرْتَ أَنَّ اللهَ كَبَتَ الْكَافِرَ وَأَخْدَمَ وَلِيدَةً.
আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন, ইবরাহীম (আঃ) একদা সারাকে সাথে নিয়ে হিজরত করলেন এবং এমন এক জনপদে প্রবেশ করলেন যেখানে এক বাদশাহ ছিল। অথবা এক অত্যাচারী শাসক ছিল। তাকে বলা হল যে, ইবরাহীম নামক এক ব্যক্তি নারীদের মধ্যে সবচেয়ে পরমা সুন্দরী এক নারীকে নিয়ে আমাদের এখানে প্রবেশ করেছে। সে তখন তাঁর নিকট লোক পাঠিয়ে জিজ্ঞেস করল। হে ইবরাহীম! তোমার সাথে এ নারী কে? তিনি বললেন, সে আমার বোন। অতঃপর তিনি সারার নিকট ফিরে এসে বললেন, তুমি আমার কথায় আমাকে মিথ্যা প্রমাণ কর না। আমি তাদেরকে বলেছি যে, তুমি আমার বোন। আল্লাহর কসম! দুনিয়াতে এখন তুমি আর আমি ছাড়া আর কেউ মুমিন নেই। (সুতরাং আমি ও তুমি দ্বীনি ভাই-বোন)। এরপর ইবরাহীম (আঃ) বাদশাহর নির্দেশে সারাকে বাদশাহর নিকট পাঠিয়ে দিলেন। বাদশাহ তাঁর দিকে অগ্রসর হল। এ সময় সারা ওযূ করে ছালাত আদায়ে দাঁড়িয়ে গেলেন এবং এ দো‘আ করলেন, اللهُمَّ إِنْ كُنْتُ آمَنْتُ بِكَ وَبِرَسُولِكَ وَأَحْصَنْتُ فَرْجِي إِلَّا عَلَى زَوْجِي فَلَا تُسَلِّطْ عَلَيَّ هَذَا الْكَافِرَ ‘হে আল্লাহ! যদি আমি তোমার উপর এবং তোমার রাসূল ইবরাহীমের উপর ঈমান এনে থাকি এবং আমার স্বামী ব্যতীত সকল মানুষ হতে আমার লজ্জাস্থানের সংরক্ষণ করে থাকি, তাহলে তুমি এ কাফেরকে আমার উপর জয়ী কর না’। তৎক্ষণাৎ বাদশাহ বেহুঁশ হয়ে মাটিতে পড়ে গিয়ে মাটির উপর পায়ের আঘাত করতে লাগল। তখন সারা বললেন, হে আল্লাহ! এ লোক যদি এভাবে মারা যায়, তাহলে লোকেরা বল��ে স্ত্রী লোকটি একে হত্যা করেছে। তখন সে জ্ঞান ফিরে পেল। এরূপ অবস্থা তিনবার ঘটল। তার��র বাদশাহ বলল, আল্লাহর কসম! তোমরাতো আমার নিকট এক শয়তানকে পাঠিয়েছ। একে ইবরাহীমের নিকট ফিরিয়ে দাও এবং তার জন্য হাজেরাকে হাদিয়া স্বরূপ দান কর। সারা ইবরাহীম (আঃ)-এর কাছে ফিরে এসে বললেন, আপনি কি জানেন, আল্লাহ তা‘আলা কাফেরকে লজ্জিত ও নিরাশ করেছেন এবং সে একজন দাসী হাদিয়া হিসাবে দিয়েছে (বুখারী হা/২২১৭)।
0 notes