#মেয়েদের পোশাক
Explore tagged Tumblr posts
Link
0 notes
Text
কিভাবে শরীরের গঠন এবং ধরন অনুযায়ী সঠিক পোশাক নির্বাচন করবেন?
ফ্যাশনের মাধ্যমে মানুষের ব্যক্তিগত এবং সামাজিক অবস্থা প্রকাশ পায়, যেখানে পরিধান, স্টাইল, আকর্ষণ এবং শৈলী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মেয়েদের জন্য ড্রেসিং স্টাইল
কিভাবে শরীরের গঠন এবং ধরন অনুযায়ী সঠিক পোশাক নির্বাচন করবেন? ইন্দো-ওয়েস্টার্ন স্টাইলে আদর্শ চেহারা কী হওয়া উচিত? কর্পোরেটে কী ধরনের এথনিক ও ওয়েস্টার্ন পোশাক বেছে নেওয়া উচিত? ফ্যাশন এন্ড স্টাইল টিপস
সম্পূর্ণ ফ্যাশন টিপস এর জন্য ➡️ : ক্লিক করুন
youtube
Stay connected and follow us for more content like this ! We are active on Facebook, Instagram and YouTube, where you will find a collection full of inspiring posts. Join our community and embark on a journey of cultural exploration and artistic wonder. Be a part of our vibrant online presence by connecting with us today.
Facebook : https://www.facebook.com/JiyoBangla
Instagram : https://www.instagram.com/jiyobangla/?hl=en
YouTube : https://www.youtube.com/c/JiyoBangla
0 notes
Text
মেয়েদের জন্য ব্যবসা আইডিয়া
বর্তমানে আমাদের দেশে ছেলেদের পাশপাশি মেয়েরা চাকুরি ,ব্যবসা ও বিভিন্ন শ্রেণী পেশার কাজ করছে এবং সফলতাও অর্জন করছে। আজকের এই গতিশীল পৃথিবীতে মেয়েরা পিছিয়ে নেই। এরা স্বাবলম্বী হতে চায় এবং সমাজে নিজের অবদান তৈরী করতে চায়। তবে তাদের বেশিরভাগই দুর্বল ব্যবসায়িক ধারনা, পরিকল্পনা এবং অভিজ্ঞতার জন্য সফল হতে পারে না। তাই এই আর্টিকেলে মেয়েদের জন্য সেরা লাভজনক ব্যবসায়িক ধারনা নিয়ে আলোচনা করা হল যার মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন আপনার দক্ষতা অনুযায়ী কোন ব্যবসা শুরু করতে পারেন,যা দ্বারা আপনার অর্থনৈতিক স্বাবলম্বী হওয়ার পাশাপাশি আপনার নিজস্বতা তৈরী করতে পারবেন।
১. ফ্যাশন হাউজ বা কাপড়ের শো-রুম ব্যবসা : বাংলাদেশ মূলত গার্মেন্টস শিল্পায়নের একটি দেশ। বাংলাদেশ দেশের বাইরে প্রচুর পরিমাণ পোশাক রপ্তানি করে। তাই ফ্যাশন হাউজ ব্যবসা শুরু করা মেয়েদের জন্য একটি ভাল আইডিয়া হতে পারে। এটি শুরু করার জন্য আপনার প্রচুর পরিমাণ বিনিয়োগের প্রয়োজন হয়। প্রথম অবস্থায় খুব বেশি জায়গার প্রয়োজন হবে না। এজন্য আপনাকে ফেসবুকে একটি পেজ তৈরী করে নিতে হবে এবং অনুসারীদের মাঝে আপনার তৈরী করা ডিজাইন গুলো ছড়িয়ে দিতে হবে। এতে ক্রমান্বয়ে আপনার পণ্যের প্রচার ও বিক্রির পরিমাণ দিনে দিনে বাড়তে থাকবে। সুতরাং ফ্যাশন হাউজের ব্যবসা হতে পারে আপনার আয়ের অন্যতম প্রধান মাধ্যম।
২. দর্জি বা সেলাই ব্যবসা : মেয়েদের জন্য জনপ্রিয় ও ছোট ব্যবসায়িক আইডিয়া গুলোর মধ্যে আরেকটি হল সেলাইয়ের ব্যবসা। আপনার কাছে যদি পোশাক তৈরী বা ডিজাইন করার দক্ষতা থাকে তাহলে সেলাই মেশিন দিয়ে ঘরে বসেই সেলাই ব্যবসা শুরু করাই সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ হবে। তবে এই ব্যবসায় সফলতার জন্য প্রয়োজন পরিশ্রম এবং ধৈর্য্য। বর্তমান ডিজিটাল যুগে এলাকা ভিত্তিক অর্ডার নেওয়ার পাশাপাশি অনলাইন প্লাটফর্ম ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যবসা বিস্তার করার অনেক সুযোগ রয়েছে। তাছাড়া দর্জির চাহিদা সারা বছর থাকেই। ঈদ,কোরবানী, সকল অনুষ্ঠান ও উপলক্ষ্যকে কেন্দ্র করেও সরব থাকে এই ব্যবসা । সে সময়টুকুতে অর্ডারের কোন সীমা থাকে না।
৩.বিউটি পার্লা��ের ব্যবসা : ফ্যাশন সচেতনতার এই ��ুগে নারী তার অঙ্গ ভূ’ষনে এবং সাজ সজ্জায় নানা রকম বৈচিত্র্য এনেছে, নিজেদের আকর্ষনীয় এবং সুদর্শনীয় রাখার জন্য বিউটি পার্লার তাদের জন্য একটি পছন্দনীয় স্থান। এইজন্য সাম্প্রতিক কালে এটি একটি জনপ্রিয় এবং লাভ জনক ব্যবসা হিসেবে সকল মহিলা ব্যবসায়ি বা উদ্যোক্তাদের নিকট ব্যাপকভাবে সাড়া ফেলেছে। আপনার যদি এ বিষয়ে দক্ষতা থাকে তাহলে স্বল্প পুঁজি বিনিয়োগের মাধ্যমে পার্লারের ব্যবসা শুরু করা সম্ভব।
৪. অনলাইনে শিক্ষকতা : আপনি যদি পড়াশোনায় ভাল হয়ে থাকেন তাহলে ঘরে বসে অনলাইনে শিক্ষকতা করতে পারেন। তার জন্য আপনার বেশি পুঁজি বিনিয়োগের প্রয়োজন নেই। শুধুমাত্র দরকার একটি ভিডিও ক্যামেরা এবং একটি ভালো মাইক্রোফোন। এছাড়া ফেইসবুক পেইজ, ফেইসবুক গ্রুপ ইউটিউবসহ অনেক প্লাটফর্ম সম্পূর্ণ ফ্রিতে আপনার ভিডিও শেয়ারের মাধ্যমে টিউশনি করাতে পারেন। আপনার ভিউ যত বৃদ্ধি পাবে ফেইসবুক বা ইউটিউব কোম্পানী আপনাকে সেই অনুপাতে একটি নির্দিষ্ঠ পেমেণ্ট প্রদান করবে। সব মিলিয়ে মেয়েদের জন্য অনলাইন শিক্ষকতা হল অন্যতম বিজনেস আইডিয়া। এক্ষেত্রে শিক্ষা বা প্রশিক্ষণের বিষয়টি হতে হবে বিশেষ দরকারি ও কার্যকরী।
৫. গিফট আইটেম এর ব্যবসা : অল্প টাকায় লাভজনক ব্যবসা হিসেবে গিফট আইটেম বিক্রি ব্যবসা বেশ পরিচিত। উপহার কথাটি শুনলেই যে কোনো মানুষের মনে একটু ভালোবাসা, উৎসাহ আর অনেকটা উত্তেজনা আসে। কেননা কোনো বিশেষ দিন যেমন জন্মদিন, বিয়ে, ঈদ, পূজা, বড়দিন, কাছের মানুষদের গিফট বা উপহার দিতে যেমন পছন্দ করে তেমনি উপহার পেতে ও সবাই পছন্দ করে। এই ব্যবসা অনায়াসেই আপনি শুরু করতে পারেন পাশাপাশি আপনি অনলাইনেও আপনি আপনার পণ্য বিক্রি করতে পারেন।
৬. ডে-কেয়ার: বর্তমান সময়ে চাকুরিজীবি মায়েদের জন্য চাকরির পাশাপাশি সন্তানের লালন পালন অনেক বড় চ্যালেজ্ঞ হয়ে দাড়িয়েছে। সন্তানের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে অনেক মায়েদের ইচ্ছা বা প্রয়োজন থাকা সত্ত্বেও চাকরি করা সম্ভব হয় না। আর এই কারনে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মত বর্তমানে বাংলাদেশেও মানসম্মত ও সুলভমূল্যের ডে কেয়ার সেন্টারের চাহিদা দিন দিন বেড়ে চলেছে। স্বল্প পুঁজি থাকলে শুরু করতে পারেন ডে কেয়ার সেন্টারের ব্যবসা। তবে আপনি যে বাড়িতে সেন্টার খুলতে চান সে বাড়িটি এই ব্যবসার জন্য উপযোগী হতে হবে। সর্বোপরি প্রচুর চাহিদা সম্পন্ন এ খাতে কাজ করতে পারেন নতুন মহিলা উদ্যোক্তরা। তবে এক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই শহুরে হতে হবে।
এখানে মেয়েদের জন্য ৬ টি ব্যবসার আইডিয়া নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে তার মধ্য থেকে আপনার দক্ষতা অনুযায়ী আপনি যে কোনো একটি ব্যবসা নির্বাচন করতে পারেন। তবে নিজের একটি ব্যবসা শুরু করার আগে দক্ষতা,পারদর্শিতা,দূরদর্শিতা, ধৈর্য্য ও লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে। শুরুর দিকে যে কোনো ব্যবসাই আপনার কাছে কঠিন এবং প্রতিযোগীতাপূর্ণ মনে হবে। তাই বলে থেমে গেলে চলবে না , মনে রাখবেন মানুষ চাইলে কি না করতে পারে। তাই বিশ্বাস রাখলে আপনি ও পারবেন। সুতরাং, ঘরে বসে নিজের বুদ্ধিমত্তা কাজে লাগিয়ে শুরু করে দিন আপনার স্বপ্নের ব্যবসা। মেয়েরা যাতে সহজেই তাদের লক্ষ্য অনুযায়ী ব্যবসা করতে পারেন সেই সুবিধার্থে দেশের সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংক সমূহসহ অনেক আর্থিক প্রতিষ্ঠান নারী উদ্যোক্তাদেরকে সহজ শর্তে স্বল্পমেয়াদী ও দীর্ঘমেয়াদী ঋণ প্রদান করছে। ‘‘ই সার্ভিস সল্যূশন প্লাটফর্ম সংযোগইউ” যে কোনো ধরনের আর্থিক ঋণ গ্রহন ও প্রদান সহজ করেছে। যে কোনো লোন সম্পর্কিত সকল বিস্তারিত তথ্য পেতে ভিজিট করুন এবং রেজিষ্ট্রেশন করুন
#shongjogyou#fintech startup#digital finance#financial solution#digital financial solution#financial investment#digital financial service#digital financial inclusion#digital financial services#easy finance solution#finance ecosystem
0 notes
Text
Allen Solly Girl's Synthetic A-Line Knee-Length Dress
Allen Solly Girl’s Synthetic A-Line Knee-Length Dress
Price: (as of – Details) Allen Solly అమ్మాయిల డ్రెస్ Allen Solly Girls Dress Allen Solly মেয়েদের পোশাক Allen Solly मुलींचा ड्रेस Allen Solly പെൺകുട്ടികളുടെ വസ്ത്രം Allen Solly சிறுமிகளுக்கான உடை एलन सोली गर्ल्स ड्रेस Allen Solly ಹುಡುಗಿಯರ ಉಡುಗೆ Package Dimensions : 24.9 x 24 x 4.7 cm; 230 Grams Date First Available : 31 December 2019 Manufacturer : ABFRL ASIN : B083C1J29Q Item…
View On WordPress
0 notes
Link
মেয়েদের সূন্নতী পোশাক কেমন হবে? শাড়ি দ্বারা পর্দা রক্ষা করা কি সম্ভব?
0 notes
Text
DAY 1117 - Post 62
Sunday, January 20, 2019 । রবিবার , ৬ই মাঘ, ১৪২৫
জীবন-মৃত্যু ও সময়ের মূল্য
কখনো নিজের চোখে শ্মশানে কোনো বডি পুড়তে দেখেছেন?
যে আপনি হালকা ধূপ বা সিগারেটের ছ্যাঁকায় পড়া একটি ছোট্ট ফোসকার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাবার জন্য ওষুধ লাগিয়েছেন সেই শেষদিন আপনার অবচেতনে আগুনের তাপে আপনার শরীরে শত শত ফোসকা ফুলে উঠবে আর সশব্দে ফাটবে রক্ত ছিটিয়ে।
একটু মাথার ব্যাথায় যেদিন শত কাজ ফেলে রেখে ল্যাদ খেয়েছিলেন ঘন্টার পর ঘন্টা, শেষদিন মাথাটাও শেষে পুড়বে না; ডোম বাঁশ দিয়ে মেরে ফাটাবে নৃশংস শাস্ত্রমতে।
এতদিন এত সাজ পোশাক মেকআপের যত্ন। শেষদিন সবাই আপনার অলক্ষেই আপনার গা থেকে সবটুকু সাজসজ্জা টেনে খুলে নগ্ন করে চিতায় চাপাবে।
একদিন গরম খাবার খেতে পারতেন না বলে মা বা বাবা ফুঁ দিয়ে জুড়িয়ে দিতেন, শেষদিন সেই মাকেই বাবাকেই তার ছেলে জ্বলন্ত অগ্নি মুখে ঢুকিয়ে মুখাগ্নি করবে।
কখনো সচক্ষে কবরে কাউকে মাটির ভিতরে ঢুকিয়ে দিতে দেখেছেন?
লেপের মধ্যে পাঁচ মিনিট থাকলে যেখানে আপনার একদিন দম বন্ধ হয়ে যেতো, সেখানে শেষদিন চিরজীবনের জন্য আপনাকে মাটির ভিতরে চলে যেতে হবে। যেখানে একবিন্দু হাওয়া প্রবেশ করবে না। পোকায় ছিঁড়ে খাবে কুঁড়ে কুঁড়ে পচাগলা দেহটাকে।
ভাবলেই যখন গা শিউড়ে উঠবে, তখন এই পোস্টটিকে হয় লাইক নয় রিপোর্ট মারতে ইচ্ছে করবে।
কারণ আপনি আর কোনোদিন পারবেন না ফির��� আসতে, পারবেন না হেদুয়া বা মানিকতলার মোড়ে দাঁড়িয়ে ফুচকা খেতে, পারবেন না বিরাট কোহলির ব্যাটিং দেখতে, পারবেন না বয়ফ্রেন্ডের সাথে মন খুলে ঝগড়া করতে, পারবেন না দুর্গা পুজোর পাঁচটা দিন হৈ হৈ করে বাঁচতে। পারবেন না বরের বুকের উষ্ণ স্পর্শ পেতে, পারবেন না বউয়ের আদুরে ডাক শুনতে, পারবেন না ছেলেমেয়ের মা-বাবা বলে ডাকতে শুনতে। বন্ধুদের সাথে আড্ডা, মায়ের হাতের শাঁখা পলার আওয়াজ, মাছ-ভাত খাওয়া, বাবার চশমা লুকিয়ে মজা করা, বউয়ের লাজুক চা��নি - এসব আর আপনি উপভোগ করতে পারবেন না।
আজও মনে হয় সিগারেটটা ছেড়ে দিই, মদটা ছেড়ে দিই, যদি দুটো দিন বেশি বাঁচি।
আজও মনে হয় রাস্তার ফুটপাতটাই বেস্ট, হোক না ভীড়, কিংবা গাড়িটা পেরিয়ে যাক তারপরেই পার হবো, হোক না পাঁচ মিনিট লেট। আরো তো কটা বছর এক্সট্রা পাবো।
আজও মনে হয় বাইকের স্পিডটা কমাই, কি হবে মেয়েদের কেদ্দানি দেখিয়ে? আরো তো কটা মাস এক্সট্রা পাবো।
আজও ভয় হয় হাসপাতালে ভর্তি হলে যদি আর ফিরে না আসি?
রোজ রাতে ঘুমাতেও ভয় পাই, যদি সকালে না উঠি?
আজও মনে হয় মানুষ নয় কচ্ছপ হয়ে জন্মালে পৃথিবীটা ৩০০ বছর এক্সট্রা দেখতে পেতাম।
প্রত্যেকটা দিনের সূর্যাস্ত মানে কি জানেন? আপনার জীবনের মোট দিন সংখ্যা থেকে একটি দিন শেষ হয়ে গেল। ঘড়ির টিক টিক মানে কি জানেন? আপনার মৃত্যুর সেই টাইমার যা ক্রমশ এগোচ্ছে। এবার আপনার ভাগ্যে বেঁচে থাকার কতটা সময় বেঁধে দেওয়া আছে সেটা আপনি জানেন না, হয়তো একশো বছর অথবা আগামী একমাস, একদিন অথবা মাত্র এক ঘন্টা! এর থেকে বড় সাসপেন্স আর কিছুই হয় না।
মৃত্যু আসছেই, তবে কতটা স্পীডে সেটাই কৌতুহল। আসল কথা হল আমরা সবাই স্বর্গ সুখ চাই, কিন্তু কেউ স্বর্গে যেতে চাই না। তাই বেঁচে থাকার লড়াই।
সুইসাইড যে করে সে কাপুরুষ নয় বাবুমশাই, অন্তত আমি মনে করি। মরতেও সাহসের প্রয়োজন। দম না থাকলে মৃত্যুভয়কে আয়ত্তে আনা যায় না। আপনি করে দেখান তো দেখি, পারবেন না বাবুমশাই, পারবেন না। "সুইসাইড যারা করে তারা কাপুরুষ", বা "নরকে জায়গা হয়", কিংবা "এটা পাপ" এই প্রবাদগুলো সৃষ্ট শুধুমাত্র একটি মানুষকে সুইসাইড থেকে বিরত রাখার জন্য আর কিছুই না। কারণ গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলে পড়ার পর সেই অন্তিম দুমিনিটে আপনি বুঝে যাবেন জীবন আসলে কি, কতটা কষ্ট হয় প্রাণ বেরোতে। সেই দু মিনিট আমি হলফ করে বলতে পারি আপনার গার্লফ্রেন্ড, আপনার বউ, আপনার মা-বাবা, আপনার ছেলেমেয়ে, আপনার ফেল করা মার্কশিট কিংবা যার জন্যই সুইসাইড করতে যাচ্ছিলেন কোনওকিছুই আপনার মাথায় আসবে না। পা ছুঁড়তে থাকবেন শুধু নিজেকে বাঁচাতে।
তাই যতটুকু সময় আমরা বেঁচে আছি একটু ভালোভাবে বাঁচতে পারি না? মা-বাবার সাথে তর্কবিতর্ক ঝগড়াটা একটু বন্ধ করতে পারি না? বয়ফ্রেন্ডের সাথে ব্রেক-আপ করব কি না, আর একবার ভেবে দেখতে পারি না? স্বামীর সাথে মানিয়ে চলবার সামান্য ��মস্যা হলেই তাকে ডিভোর্স দেওয়ার আগে, আর একবার ভেবে দেখতে পারি না? জীবনটা তো একটু, তাই না বলুন? হাতে সময় খুব কম, একটু মিলেমিশে থাকতে পারি না সবাই? পারি না পৃথিবীটাকে একটু সুন্দর করে গুছিয়ে তুলতে?
লেখাটা লিখতে লিখতে লোমহর্ষক অনুভূতি হচ্ছে। যদি এই লেখার মর্ম কেউ বুঝতে পারেন, জানাবেন, ভালো লাগবে। আপনার এই পোস্টটির ব্যাপারে সচেতন আলোচনা হয়তো কিছু মানুষকে জীবন সম্পর্কে সচেতনতা দিতে পারে, রাজনৈতিক হিংসা খুনোখুনি কিছুটা হলেও বন্ধ করতে পারে, হয়তো কিছু বিয়ে ভেঙে যাওয়া আটকাতে পারে, চিকিৎসার উন্নতি কিছু হলেও ঘটাতে পারে।
জীবনের মূল্য তো সবার বোঝা উচিৎ। তাই নয় কি?
***************************************
ফেসবুকে প্রথম প্রকাশ - 12 August 2018
ছবির প্রাপ্তিস্বীকার: Firstpost, মণিকর্ণিকা ঘাট, বারাণসী।
#রচনা#বাংলা রচনা#Article#Essay#Bengali Article#Bengali Essay#Moulinath#Moulinath Sharma#মৌলীনাথ#মৌলীনাথ শর্মা
1 note
·
View note
Text
টেক দ্যাট জেভিয়ার্স হ্যাসটাগে উত্তাল সোশ্যাল মিডিয়া! পোশাক বিতর্কের জবাবে সামিল মেয়েরা
0 notes
Text
ভদ্র মেয়ে চেনার উপায়
ভদ্র মেয়ে চেনার উপায়
ভদ্র মেয়ে চেনার উপায় কি কি আছে…?কোন কোন গুণ দেখে আমরা বুঝব মেয়েটা আসলে decent ম্যাটারের নাকি decent ম্যাটারের নয়। এ বিষয়ে আজ আমরা জানবো ইনশাআল্লাহ।
1.ভদ্র মেয়ে যখন কথা বলবে স��� আস্তে আস্তে কথা বলবে। তার কথার ভেতরে বেশি একটা আওয়াজ থাকবে না। অনেক মেয়েকে দেখবেন খুব উচ্চস্বরে কথা বলে। অনেক মেয়ে আছে দেখবেন সব সময় চিল্লাইয়া কথা বলে। এটা কোন ভদ্র মেয়ের কথা হতে পারে না। যারা ভদ্র মেয়ে তারা সব সময় আস্তে আস্তে কথা বলে। ধীরস্থির ভাবে কথা বলে। এবং তারা যখন কথা বলে বেশি একটা অঙ্গভঙ্গি দেখায় না। অনেক মেয়ে দেখবেন বেশি ঢং করে। এটা কোন ভদ্র মেয়ের স্বভাব হতে পারেনা। ভদ্র মেয়েরা সব সময় আস্তে আস্তে কথা বলে। ভদ্র মেয়েরা যখন কথা বলে তখন মাথা নিচের দিকে রেখে কথা।
২.ভদ্র মেয়েরা কখনও পুরুষের চোখে চোখ রেখে কথা বলতে পারবে না। বিশেষ করে অপরিচিত দের সাথে।
৩.একজন ভদ্র মেয়েকে যাচাই-বাছাই করতে হলে তার ড্রেস দেখতে হবে। একটা মেয়ে কতটা কোয়ালিফাইড। একজন মেয়ে কতটা সভ্য, মার্জিত,সুশিক্ষিত এটা তার পোশাকে শোভা পায়। যেসব মেয়েরা জিন্সের প্যান্ট পড়ে, টি-শার্ট পরে টাইট ফিটিং। তাকে দেখলে মানুষ বোঝে সে আসলে ইসলামিক মাইন্ডের নয়। তাহলে একজন মেয়েকে জাস্টিফাই করার একটা বড় উপায় হচ্ছে তার ড্রেস, তার পোশাক।তার পোশাকই প্রমাণ করবে যে সে ভদ্র নাকি ভদ্র নয়। এজন্য ভদ্র মেয়েরা সবসময় ঢিলেঢালা পোশাক পরে ,বোরকা পরে, পর্দা এবং হিজাবকে রক্ষা করে চলে। যদি সে সুন্দর ,শালীন ,ঢিলেঢালা পোশাক পড়ে তাহলে বুঝা যাবে মেয়েটা ভদ্র।
৪.ভদ্র মেয়েরা সাধারণত আত্মকেন্দ্রিক হয়।ভদ্র মেয়েরা বাসা থেকে বেশি একটা বেরই হয়না। বাংলাদেশে অনেক মেয়ে আছে যারা প্রয়োজন ছাড়া বাসা থেকে বের হয় না। এমনও অনেক মেয়ে আছে যে আশেপাশের এলাকার নাম পর্যন্ত সে জানেনা।
৫.ভদ্র মেয়েরা কখনো সিরিয়াল দেখে না। ভদ্র ঘরের মেয়েরা কখনো এসব দেখেনা। ভদ্র মেয়েরা প্রায় সময় বই পড়ে। ফ্রি সময়ে বই পড়ে, কিংবা কোনো লেকচার শুনে বা কোন কবিতা লেখে বা পড়ে।
৬.ভদ্র মেয়েরা কখনো হিংসুটে হয় না। মনে রাখবেন হিংসার পরিমাণ টা পুরুষদের মাঝে যেই পরিমান আছে তার চাইতে মেয়েদের মাঝে অনেক বেশি আছে। মেয়েরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তারা হিংসাপরায়ণ হয়। প্রচুর পরিমাণে হিংসাত্মক মাইন্ড তারা বিলং করে। তবে সব মেয়ে নয়, কিছু কিছু মেয়ে।
হিংসা এমনই মারাত্মক:- হাদীসে আছে যে-
More…
#ভদ্র মেয়ে চেনার উপায়#ভদ্র মেয়ে চেনার উপায় কি#bangla#banglapost#bangeli#islamic#valo meye#decent girl#girl#vodro meye#islamic bangla post
0 notes
Text
রাজ্যের স্কুলগুলিতে এবার হচ্ছে পোশাকের পরিবর্তন!
রাজ্যের স্কুলগুলিতে এবার হচ্ছে পোশাকের পরিবর্তন!
ডেস্ক রিপোর্ট : রাজ্যের স্কুলগুলিতে পোশাক পরিবর্তন নিয়ে নির্দেশিকা জারি করল সর্বশিক্ষা মিশন। স্কুলগুলিতে এবার হচ্ছে পোশাকের পরিবর্তন। নীল সাদা রংই হবে স্কুলের ড্রেসের। Pre-primary থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত রাজ্য সরকার সমস্ত পড়ুয়াদের স্কুল ড্রেস দেবে। জামা হবে সাদা রং, প্যান্ট হবে নীল রঙের। মেয়েদের ক্ষেত্রে শার্ট হবে সাদা রঙের, স্কার্ট বা প্যান্ট হবে নীল রঙের। শর্ট বা স্কার্টের ক্ষেত্রে ব্যবহার…
View On WordPress
0 notes
Link
0 notes
Text
হিজাব ইসলামের অপরিহার্য নয় ভারতের আদালতে রায়
হিজাব ইসলামের অপরিহার্য নয় ভারতের আদালতে রায়
মঙ্গলবার ভারতের কর্নাটক রাজ্যের হাইকোর্ট এক গুরুত্বপূর্ণ রায় ঘোষণা করে বলেছে – মেয়েদের হিজাব পরা কখনোই ইসলাম ধর্মের অপরিহার্য অংশ নয়। কর্নাটকের মুসলিম ছাত্রীরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হিজাব পরার অধিকার চেয়ে যে আবেদন করেছিলেন, সেই মামলাতেই আদালত এই রায় দিয়েছেন। প্রধান বিচারপতি নেতৃত্বে তিন সদস্যের বেঞ্চ ওই আবেদন খারিজ করে দিয়ে বলেছেন, সরকারি স্কুল-কলেজের ছাত্রছাত্রীরা কী ধরনের পোশাক পরে আসবে,…
View On WordPress
0 notes
Text
Lyriq Women Dresses for Women
Lyriq Women Dresses for Women
Price: (as of – Details) మహిళల కోసం Lyriq Dresses వెస్ట్రన్ A-లైన్ మోకాలి-పొడవు స్టైలిష్ వెస్ట్రన్ డ్రెస్సులు మహిళల కోసం | అమ్మాయిల డ్రెస్ Lyriq Dresses for Women Western A-Line Knee-Length Stylish Western Dresses for Women | Girls Dress Lyriq মহিলাদের জন্য পোষাক ওয়েস্টার্ন এ-লাইন হাঁটু পর্যন্ত স্টাইলিশ ওয়েস্টার্ন পোশাক মহিলাদের জন্য | মেয়েদের পোশাক महिलांसाठी Lyriq ड्रेसेस ���ेस्टर्न A-लाइन…
View On WordPress
0 notes
Video
youtube
পর্দা মেয়েদের কোন পোশাক পরা হারাম ✅ Nari bokta ! Sokina Begum ! ! mohil...
0 notes
Text
*#হরি সিংহ নলওয়া*
যার ভয়ে পাঠানরা এখনও মহিলাদের পোশাক পরে। আজকে যাকে পাঠানী স্যুট বলা হয় তা আসলে মহিলাদের পরিধেয় একটা পোশাক -
সালোয়ার কামিজ।
একবার একজন বৃদ্ধ সরদার জি এক বক্তৃতার সময়ে তীক্ষ্ণ ভাষায় বলেছিলেন যে .....
আরে এই ধর্মান্তরিতমুসলমানদের অবস্থা কি?
আমাদের পূর্বপুরুষ হরি সিং নলওয়া পাঠানদের সালোয়ার দিয়েছিলেন।
সেই থেকে শিখদের ভয়ে আজও পাঠানরা সালোয়ার পরে।
ইতিহাসের সত্য ঘটনাটাও সকলের পড়া উচিত
যা স্বয়ং মিঞা গুল আওরঙ্গজেব স্বীকার করেছিলেন।
(মিঞা গুল আওরঙ্গজেব, পাকিস্তানের পূর্বতন রাষ্ট্রপতি স্বৈরাচারী আইয়ুব খানের জামাতা এবং বেলুচিস্তানের সাবেক গভর্নর)
"মহারাজা রণজিৎ সিংহের সেনাবাহিনী 1820 সালে হরি সিং নলওয়ার নেতৃত্বে সীমান্তে এসেছিল।
হরি সিং নলওয়ার সেনাবাহিনী খুব সহজেই পাঠানদের জয় করতে পেরেছিল।
পুরো লিখিত ইতিহাসে এটাই একমাত্র সময় যখন পাঠানদের উপর মহারাজা রণজিৎ সিংহের শাসন কার্যকর হয় এবং তারা দাসে পরিণত হয়।
পাঠানরা শিখ সেনাদের এতটাই ভয় পেয়েছিল যে তারা সকলেই শিখদের বাজারে দেখলেই লুকিয়ে পরতো।
যারাই শিখদের বিরোধিতা করেছিল, তাদের নির্মমভাবে চূর্ণবিচূর্ণ করা হয়েছিল। সেই সময়ে এটা খুব জনপ্রিয় হয়ে ওঠে যে শিখরা তিন জনের জীবন নেয় না ...
প্রথম নারী ... দ্বিতীয় সন্তান এবং তৃতীয় বৃদ্ধমানুষ।
এর পর পাঠানরা পাঞ্জাবি মহিলাদের পোশাক সালোয়ার কামিজ পরতে শুরু করে। অর্থাৎ, এমন একটা সময় এসেছে যখন নারী এবং পুরুষরা একই পোশাক পরতে শুরু করেছিল।
এরপরে শিখরা সেই পাঠানদের হত্যা করা থেকে বিরত ছিল যারা মেয়েদের সালোয়ার পরত।
"প্রকৃতপক্ষে পাঠানদের সালোয়ার পরা ছিল
একরকম শিখ আর্মির সামনে পাঠানদের আত্মসমর্পণ এবং যারা আত্মসমর্পণ করে তাদের উপর শিখরা কখনো আক্রমণ করে না। "
এই বিবৃতি এখনও Defence.pk ওয়েবসাইটে বিদ্যমান। পাকিস্তানের জনগণের বিরোধিতা সত্ত্বেও,
এই ওয়েবসাইটটা মিঞা গুল আওরঙ্গজেবের এই বক্তব্য সরিয়ে দেয়নি কারণ এই পাকিস্তানি ওয়েবসাইট বিশ্বাস করে যে, পাকিস্তানি মুসলমানরা তাদের কাপুরুষতার কথা না জানলে তারা মিথ্যা অহংকার করতে থাকবে এবং সবসময় ভারতের কাছে হেরে যাবে। ।
দ্বিতীয় প্রমাণ।
এ ছাড়াও, এই ঘটনার প্রমাণ দুটো বইতেও পাওয়া যায়, প্রথম ��ল #harisinghnalwa ...... Champion Of Khalsa Ji. এই বইয়ের 264 পৃষ্ঠায় এটাও লেখা আছে যে হরি সিং নলওয়া পাঠানদের কাছে কর ��েয়েছিলেন।
তারপর
পাঠানরা যাচাই করতে চায়- হরি সিং নলওয়া কি করেন, তাই কর দিতে অস্বীকার করে।
রাগে হরি সিং নলওয়া তার তলোয়ার খাপ থেকে বের করা মাত্র, সঙ্গে সঙ্গে পাঠানরা হাঁটু গেড়ে ক্ষমা চেয়ে বলল- তারা কর দেবে।
কিন্তু হরি সিং নলওয়া তার তলোয়ার খাপে রাখেননি এবং বলেন যে আমার তলোয়ার কিন্তু খাপ থেকে বেরিয়ে এসেছে। এখন আমি আমার তরোয়াল রক্ত না নিয়ে খাপে ফিরবে না ... আমি পাঁচ পাঠানের মাথা চাই।
তখন পাঠানরা অনেক অনুনয় বিনয় করে
এবং হরি সিং নলওয়াকে পাঁচটা ছাগল দিয়েছিল তাদের মাথার পরিবর্তে, যাতে সেগুলো কেটে তরোয়ালের রক্তের তৃষ্ণা মিটতে পারে।
এই ছিল হরি সিং নলওয়ার গৌরবগাথা।
যারা পাঠানদেরকে বিশ্বের অন্যতম সেরা যোদ্ধা বলে মনে করা হয় তারাও হরি সিং নলওয়াকে ভয় পেতেন।
ভারত🚩 ঈশ্বরের পীঠস্থান
Link Of Pakistan defence
👇👇👇 site:https://defence.pk/pdf/threads/how-fear-of-sardar-hari-singh-nalwa-forced-pashtuns-to-start-wearing-salwar.177048/
0 notes
Text
নেতৃত্বে আসছেন নারীরা পোশাক কারখানায়
নেতৃত্বে আসছেন নারীরা পোশাক কারখানায়
বাংলাদেশে পোশাক শ্রমিকদের অর্ধেকের বেশি নারী।তবে সুপারভাইজার পদে ৯০ শতাংশের বেশি পুরুষ দায়িত্বে রয়েছেন৷ এ ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনার চেষ্টা করছে দেশি, বিদেশি বেসরকারি সংস্থা ও মালিকরা। কারখানায় মেয়েদের নেতৃত্বে আনতে চাচ্ছে তারা। এজন্য তাদের প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে৷ ২০১৩ সালে ডিবিএল গ্রুপের পোশাক কারখানায় কোনো পর্যায়ে নেতৃত্বে ছিলেন না নারীরা৷ সেখানে এখন প্রতি পাঁচ সেলাই লাইনের একটির দায়িত্বে…
View On WordPress
0 notes
Text
পাস নিয়ে যাচ্ছিলেন ওড়না ডেলিভারি দিতে, জরিমানা হাজার টাকা
পাস নিয়ে যাচ্ছিলেন ওড়না ডেলিভারি দিতে, জরিমানা হাজার টাকা
শাহ আলম নামে একজন লকডাউনের মধ্যে মুভমেন্ট পাস নিয়ে মেয়েদের ওড়না ডেলিভারি দিতে যাচ্ছিলেন। তিনি অনলাইনের মাধ্যমে পোশাক বিক্রি করেন। এ সময় সাত দিনের বিধিনিষেধে মানুষের অবাধ চলাচল নিয়ন্ত্রণে অভিযান চালাচ্ছিলেন র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পলাশ কুমার বসু। ম্যাজিস্ট্রেট শাহ আলমকে তাকে দাঁড় করিয়ে কেন বের হয়েছেন তা জানতে চান। এরপর পাস নিয়ে বের হলেও তার জবাব সন্তোষজনক না হওয়ায় শাহ আলমকে…
View On WordPress
0 notes