#গ্রাম-গঞ্জে
Explore tagged Tumblr posts
sayemrentacar1 · 3 months ago
Text
Tumblr media
হাইস গ্র্যান্ড কেবিন ১৫ সিট মাইক্রোবাস ভাড়া দেওয়া হয় I
ঘরে বসে খুব সহজেই সকল প্রকারের গাড়ি অনলাইনে ভাড়া করতে পারেন সায়েম এম রেন্ট এ কার থেকে,  আমরা ঢাকা থেকে বাংলাদেশের সকল জেলায় গাড়ি ভাড়া দিয়ে থাকি , ১০ সিটের এবং হাইস গ্র্যান্ড কেবিন ১৫ সিট মাইক্রোবাস সায়েম এম রেন্ট এ কার থেকে আপনি ঢাকা থেকে বাংলাদেশের যেকোনো জেলায় বা গ্রাম গঞ্জে গাড়ি ভাড়া করে নিতে পারবেন, আপনার চাহিদা অনুযায়ী গাড়ি ভাড়া করতে পারবেন শুধু যে আমরা  ১০ এবং ১৫  সিটের মাইক্রো বাস তাই না আমাদের কাছে সকল ধরনের গাড়ি পাবেন যেমন টয়োটা ব্র্যান্ডের সকল ধরনের গাড়ি ��বং নিশান সিভিলিওন এসি বাস টয়োটা টুরিস্ট বাস মিশুবেশি টুরিস্ট বাস, আমরা সকল ধরনের গাড়ি ভাড়া দিয়ে থাকি আমাদের সার্ভিস হলো শুধু ঢাকা থেকে বাংলাদেশের যেকোনো জায়গায় আপনি গাড়ি প্রতিদিন হিসেবে গাড়ি ভাড়া নিতে পারবেন, পাঁচ দিন দশ দিন আপনার প্রয়োজন অনুসারে আমরা গাড়ি ভাড়া দিয়ে থাকি,  মাসিক এবং বাৎসরিক হিসাবে আপনি গাড়ি ভাড়া করতে পারবেন,  যে কোন গাড়ি ভাড়া করতে যোগাযোগ করুন অফিসের নাম্বারে যোগাযোগ করুন মোবাইল নং : ০১৯৭৭৭৫৫০০৭
আমাদের ইউটিউব চ্যানেল ❤️❤️ https://www.youtube.com/channel/UCdGA...
আমাদের ওয়েবসাইট 🔷🔷:http://www.sayemrentacar.com/
Phone +88 01977755007
Office Address: Sayem Enterprise
House # 11, Road # 16, Sector # 11.
Uttara, Dhaka - 1230, Bangladesh.
Follow Sayem Rent A Car On
►Facebook Page:- https://www.facebook.com/sayemrentacar
►Instagram - https://www.instagram.com/sayemrentac...
►Twitter - https://twitter.com/sayemrentacar
►LinkedIn - https://www.linkedin.com/in/sayem-ren...
►Blog - https://sayemrentacar.blogspot.com/
1 note · View note
techhorse-biz · 1 year ago
Link
0 notes
alibaba1xk · 2 years ago
Text
চুয়াডাঙ্গায় মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চুয়াডাঙ্গায় মাঝারি থেকে এবার প্রচণ্ড দাবদাহ শুরু হয়েছে। চলতি মৌসুমে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়। শনিবার (১৫ এপ্রিল) দুপুর ৩টায় দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। তীব্র তাপদাহে প্রয়োজনীয় কাজ ছাড়া বাইরে না যেতে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে শহরের অলিগলি, গ্রাম-গঞ্জে মাইকিং করে সতর্ক করা হচ্ছে। এ অঞ্চলে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপপ্রবাহ। তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
bangalpress · 4 years ago
Text
লক্ষ্মীপুরে করোনা ভ্যাকসিনের রেজিষ্ট্রেশন করতে ভ্রাম্যমান গাড়ি যাচ্ছে গ্রাম-গঞ্জে
লক্ষ্মীপুরে করোনা ভ্যাকসিনের রেজিষ্ট্রেশন করতে ভ্রাম্যমান গাড়ি যাচ্ছে গ্রাম-গঞ্জে
লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি : লক্ষ্মীপুরে সাধারন মানুষের দুভোর্গ কমাতে ও জনগনের দৌরগোড়ায় করোনা ভ্যাকসিন টিকা কার্যক্রম পৌঁছে দিতে ভ্রাম্যমান রেজিষ্ট্রেশন কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়েছে। সকালে বালিকা উচ্চবিদালয় প্রাঙ্গনসহ বিভিন্ন পয়েন্টে এসব কার্যক্রম উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মোঃ আনোয়ার হোছান অকন্দ। ভ্রাম্যমান একাধিক গাড়ি শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে এবং গ্রাম-গঞ্জে বিনামূল্যে রেজিষ্ট্রেশন করবে। উদ্বোধনী সময়ে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
onenews24bd · 2 years ago
Text
ভালো নেই গ্রাম গঞ্জে পিড়িতে বসিয়ে চুল-দাড়ি কাটা নরসুন্দরেরা
ভালো নেই গ্রাম গঞ্জে পিড়িতে বসিয়ে চুল-দাড়ি কাটা নরসুন্দরেরা
ভালো নেই নরসুন্দরেরা, মানবেতর জীবনের দখলে কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরের হাট বা গঞ্জে বসে চুল কাটা সেভ করা নরসুন্দরেরা। একটা সময় ছিল, যখন গ্রামে গ্রামে ঘুরে চুল-দাড়ি কাটতেন অসংখ্য নরসুন্দর। এখন তেমন একটা দেখা মিলেনা সেই নরসুন্দরদের।প্রতিটি বাজারে উন্নত মানের সেলুন ব্যবসা শুরু হবার কারনে, মানুষের মনে আধুনিকতার ছোঁয়া লাগার ফলশ্রুতিতে সেলুন গুলিতে উন্নত মানের প্রসাধনী সামগ্রী ব্যবহারের কারনে বহুকালের…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
joy69blr-blog · 6 years ago
Photo
Tumblr media
+++++++++++++++বাংলা নববর্ষের ইতিকথা, স্বাগত ১৪২৬+++++++++++++++
বাঙালি জীবনের অসাম্প্রদায়িক, সার্বজনীন একটি উৎসব হল পহেলা বৈশাখ, বর্ষবরণের দিন, শুভ নববর্ষ। এদিনটি ��্রতিটি বাঙালির  জীবনে নিয়ে আসে উৎসব আমেজ আর ফুরফুরে বাতাসের দিন বসন্ত। আলপনা আঁকা শাড়ি আর পাঞ্জাবি ছাড়া যেন এদিনটিকে আর পালন করাই যায় না। সাথে লাল সবুজ আর সাদার মিশেলে হাতে, গালে ফুলকি আঁকা এখন হাল ফ্যাশন হয়ে দাড়িয়েছে। প্রতি বছরই ক্রমশ বাড়ছে বর্ষবরণের আমেজ। স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেলের সরাসরি সম্প্রচারের কল্যানে এখন রমনার বটমূল থেকে পুরো ঢাকা হয়ে প্রতিটি বিভাগীয় শহর, জেলা শহর, উপজেলা, ইউনিয়ন, গ্রাম পর্যন্ত ছড়িয়ে গেছে ঘটা করে নববর্ষ পালনের সংস্কৃতি। শুধু গ্রাম নয় শহর উপশহর রাজধানীর ঢাকারও বিভিন্ন অলিগলিতে বসে বৈশাখি মেলা। পান্তা- ইলিশ, বাঁশি, ঢাক -ঢোলের বাজনায় আর মঙ্গল শোভাযাত্রায় পূর্নতা পাচ্ছে বাঙালির এ উৎসব মুখরতা। কিন্তু যদি বলি এই নববর্ষের ইতিহাস কত দিনের ? হয়ত অনেকে বলবেন সেই অনেক বছর আগের ইতিহাস থেকে চলে আসছে বর্ষবরণ। আবার অনেকে হয়ত জানেন এর প্রকৃত ঠিকুজি কুষ্ঠি (ইতিহাস)। তারপরেও একটু ফিরে দেখা বাংলা নববর্ষের পথচলার ইতিহাসের দিকে।
বাংলা নববর্ষের ইতিহাসঃ হিন্দু সৌর পঞ্জিমতে, বাংলায় বারোটি মাস অনেক আগে থেকেই পালন হয়ে আসছে। কিন্তু গ্রেগরীয় পঞ্জিকায় দেখা যায়, এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি সময় এই সৌর বছর গণনা শুরু হত। ইতিহাস ঘেটে দেখা যায়, ভারত বর্ষে মোঘল সাম্রাজ্য শুরুর পর থেকে আরবী বছর হিজরী পঞ্জিকা অনুযায়ী তারা কৃষিপণ্যের খাজনা আদায় করত। কিন্তু হিজরী সাল চাঁদের ওপর নির্ভরশীল হওয়ায় কৃষি ফলনের সাথে এর কোন মিল পাওয়া যেত না। আর তখনই সম্রাট আকবর এর সুষ্ঠু সমাধানের জন্য বাংলায় বর্ষপঞ্জি সংস্কারের উদ্যোগ গ্রহন করেন। সম্রাটের আদেশ অনুযায়ী সে সময়কার বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী ও চিন্তাবিদ আমীর ফতেহউল্লাহ সিরাজী সৌর বছর ও আরবী হিজরী সালেরও ওপর ভিত্তি করে নতুন বাংলা সনের নিয়ম তৈরীর কাজ শুরু করেন। বাংলা বছর নির্ধারন নিয়ে লেখা বিভিন্ন বইয়ের প্রাপ্ত তথ্যমতে, ১৫৮৪ খ্রিষ্টাব্দের ১০ ই মার্চ বা ১১ ই মার্চ থেকে বাংলা সন গণনা শুরু হয়। তবে পরীক্ষামূলক এই গননা পদ্ধতিকে কার্যকর ধরা হয় ১৫৫৬ সালের ৫ নভেম্বর তারিখ থেকে অর্থাৎ সম্রাট আকবরের সিংহাসন আরোহনের তারিখ থেকে। প্রথ���ে ফস���ি সন বলা হলেও পরে বঙ্গাব্দ বা বাংলা বর্ষ নামে পরিচিতি পেতে শুরু করে।
বাংলা মাসের নামকরণঃ বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, বাংলা মাসের নামগুলো বিভিন্ন তারকারাজির নাম থেকে নেয়া হয়েছে। যেমনঃ বিশাখা থেকে বৈশাখ, জেষ্ঠ্যা থেকে জ্যৈষ্ঠ, আষাঢ়া থেকে আষাঢ়, শ্রবণা থেকে শ্রাবণ, ভাদ্রপদ থেকে ভাদ্র, কৃত্তিকা থেকে কার্তিক, অগ্রইহনী থেকে অগ্রহায়ণ, পূষ্যা থেকে পৌষ, মঘা থেকে মাঘ, ফল্গুনি থেকে ফাল্গুণ এবং চিত্রা থেকে চৈত্র। আগেকার দিনে অগ্রহায়ণ মাসে ধান কাটা শুরু হত বলে এই মাসকে বছরের প্রথম মাস ধরা হত। তাই এ মাসের নামই রাখা হয় অগ্রহায়ণ। অগ্র অর্থ প্রথম আর হায়ন অর্থ বর্ষ বা ধান। সম্রাট আকবরের সময়ে একটি বিষয় ছিল অত্যন্ত কষ্ট সাধ্য, তা হল মাসের প্রত্যেকটি দিনের জন্য আলাদা আলাদা নাম ছিল। যা কিনা প্রজা সাধারণের মনে রাখা খুবই কষ্ট হত। তাই সম্রাট শাহজাহান ৭ দিনে সপ্তাহ ভিত্তিক বাংলায় দিনের নামকরণের কাজ শুরু করেন। ইংরেজী বিশেষজ্ঞদের সহায়তায় ইংরেজি ৭ দিনের নামের কিছুটা আদলে বাংলায় ৭ দিনের নামকরণ করা হয়। যেমন : সানডে- রবিবার। সান অর্থ রবি বা সূর্য আর ডে অর্থ দিন। এভাবে বর্ষ গণনার রীতিকে বাংলায় প্রবর্তনের সংস্কার শুরু হয় মোঘল আমলে।
বর্ষ বরণের প্রবর্তিত রুপঃ তখনকার দিনে শুধু কৃষিকাজ করার তাৎপর্যকে ধারণ করেই বাংলায় বছর গণনার রীতি চালু হয়। কিন্তু বহির্বিশ্বের সাথে বাঙালিদের যোগাযোগ নিরবিচ্ছিন্ন রাখার সুবিধার্থে বাংলাদেশের সব জায়গাতেই খ্রিষ্ট্রীয় সন ব্যবহার করা হয়। বাংলাদেশে প্রতিবছর ১৪ ই এপ্রিল নববর্ষ পালিত হয়। বাংলা একাডেমী কর্তৃক নির্ধারিত পঞ্জিকা অনুসারে এ দিনটিকে নির্দিষ্ট করা হয়েছে। বাংলা দিনপঞ্জির সাথে হিজরী ও খ্রিষ্ট্রীয় সনের মৌলিক কিছু পার্থক্য রয়েছে। তা হলো হিজরী সাল চলে চাঁদের সাথে আর খ্রিষ্ট্রীয় সাল চলে ঘড়ির সাথে। একারণে হিজরী সনের নতুন তারিখ শুরু হয় সন্ধ্যায় নতুন চাঁদের আগমনের মধ্য দিয়ে, ইংরেজি দিন শুরু হয় মধ্যরাতে আর বাংলা সনের শুরু হয় ভোরের সূর্য ওঠার সাথে সাথে।
নতুন বছর বরণে বাঙালি আয়োজনঃ বাংলাদেশে বর্ষবরণের মূল আয়োজন মূলত ঢাকার রমনা পার্কের বটমূলকে (অনেকে বলেন অশ্মথ মূল) ঘিরেই। সেই আনন্দ আয়োজন আর পান্তা ইলিশের বাঙালিয়ানায় পুরো জাতি নিজেকে খুঁজে ফিরে ফেলে আসা গত দিনগুলোর স্মৃতি রোমন্থন আর নতুন অনাগত সময়কে বরনের ব্যস্ততায়। পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি জাতিই নিজেদের ইতিহাস সংস্কৃতিকে বরনের জন্য বিশেষ বিশেষ দিনকে স্মরণীয় করে রাখে।
যেমন প্রাচীন আরবীয়রা ‘ওকাজের মেলা’, ইরানী’রা ‘নওরোজ উৎসব’ ও প্রাচীন ভারতীয়রা ‘দোলপূর্ণিমায়’ নববর্ষ উদযাপন করে থাকত। ( উল্লেখ্য, ইরানী’রা এখনো অনেক ঘটা করেই নওরোজ উৎসব পালন করে থাকে)। এখানে বলে রাখা ভাল, পূর্বপাকিস্তান সব সময়ই বাঙালি সংস্কৃতিকে দমিয়ে রাখার চেষ্টা করত। রবীন্দ্রনাথের কবিতা ও গান প্রকাশের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারীর প্রতিবাদে ১৯৬৫ সাল ( ১৩৭৫ বঙ্গাব্দে) ছায়ানট নামের একটি সংগঠন রমনা পার্কে পহেলা বৈশাখ বর্ষবরণ উৎসব পালনের আয়োজন করে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এসো হে বৈশাখ......এসো , এসো....গানের মাধ্যমে তারা স্বাগত জানাতে শুরু করে নতুন বছরকে।বর্ষবরন এগিয়ে যায় আরো এক ধাপ। বিস্তৃত হতে শুরু করে ছায়ানট নামের সংগঠনটির। যা এখন বাংলাদেশের সংস্কৃতির ক্ষেত্রে একটি মহিরূহে পরিণত হয়েছে। ১৯৭২ সালের পর থেকে রমনা বটমূলে বর্ষবরণ জাতীয় উৎসবের স্বীকৃতি পায়। ১৯৮০ সালে বৈশাখী মঙ্গল শোভাযাত্রার মাধ্যমে এক ধাপ বাড়তি ছোঁয়া পায় বাংলা নববর্ষ বরণের অনুষ্ঠান। ছড়িয়ে পড়ে সবার অন্তরে অন্তরে। প্রতি বছরই তাই কোটি বাঙালির অপেক্ষা থাকে কবে আসবে বাংলা নববর্ষ।
আধুনিকতার ছোয়ায় বর্ষবরনের অনুষ্ঠান মালা : বেসরকারি স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর কল্যাণে এখন ভোরে রমনা বটমূলে শুরু হওয়া বর্ষ বরণের অনুষ্ঠান উপভোগ করে কয়েক কোটি বাঙ্গালি। ছায়ানটের শিল্পীদের পরিবেশনায় বৈশাখকে বরণের সব প্রস্তুতি করা হয় আগেভাগে। পহেলা বৈশাখের দিন ভোরেই শুরু হয় বিভিন্ন স্থানে উম্মুক্ত কনসার্ট, বাউল, লালন, জারী-সারি, মুর্শেদী গানের আসর । আর শহুরে এ্যামিউজমেন্ট পার্কের স্বাদ থাকলেও পহেলা বৈশাখের দিন অন্তত নাগর দোলায় চড়তে চায় অনেক শিশুই।
পান্তা ইলিশ:
বর্ষবরণের অন্যতম অনুসঙ্গ হল পান্তা-ইলিশ । যেন এই পান্তা-ইলিশ না হলে আর পহেলা বৈশাখের কোন আমেজই থাকে না। বেশ তো এই সুযোগে রমনার লেকের পাড়েই অনেকে বসে পড়েন ইলিশ পান্তা খেতে। সাথে থাকে কাঁচা মরিচ। মানে সম্পূর্ণ ভাবেই বাঙালিয়ানার পরিচয় দিতে যেন ব্যস্ত সবাই।
মঙ্গলশোভা যাত্রাঃ
বর্ষবরণের অনুষ্ঠান মালায় ভিন্ন মাত্রা যোগ করেছে মঙ্গল শোভাযাত্রা। ১৯৮৯ সালে এই শোভাযাত্রার প্রচলন শুরু করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইন্সটিটিউটের শিক্ষার্থীরা। পহেলা বৈশাখের দিন সকাল গড়িয়ে যখন রমনা টি.এস.সি শাহবাগে মানুষের উপচে পরা ভিড় থাকে, তখন শুরু হয় মঙ্গলশোভা যাত্রা।
বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা থেকে শোভাযাত্রা বের হয়ে রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এখানে পশু পাখির মুখাকৃতির ছবিসহ গ্রামীণ ঐতিহ্যের নানা অনুসঙ্গকে ফুটিয়ে তোলা হয় নানা রং বেরং-এর মুখোশ ও আলপনার মাধ্যমে। ছেলে বুড়ো সবাই তখন মেতে ওঠে বর্ষবরণের মঙ্গলশোভা যাত্রার আনন্দে।
মেলা: বৈশাখ মাস বলতে তো মেলার মাসকেই বোঝায়। একসময় শুধু গ্রাম গঞ্জে মেলা হলেও এখন এর পরিধি বিছিয়েছে শহরের বড়সর এপার্টমেন্ট ও হাই-সোসাইটিতেও। তবে পার্থক্য থাকে গ্রামের আর শহুরে মেলার। বাঁশের বেতের তৈজষ আর নানা জাতের খেলার সামগ্রী, নারকেল মুড়কিসহ আরো কত কি থাকে এসব মেলায়- তার ইয়ত্তা নেই। মেলার সময়ে নৌকাবাইচ, লাঠি খেলা, কুস্তির আসর বসে। এখনও
বাংলাদেশের চট্টগ্রামে লালদীঘীর ময়দানে অনুষ্ঠিত হয় জব্বারের বলি খেলা। আর বর্ষবরণের এই মেলা প্রবাসীদের জন্য হয় মিলন মেলা। দীর্ঘ ব্যস্ততার অবসরে বৈশাখী মেলা প্রবাসী বাঙালিদের দেয় অফুরন্ত আনন্দ। জাপানে প্রতি বছরই অনেক ঘটা করে বিশাল পরিসরে আয়োজন করা হয় বৈশাখী মেলা। জাপান প্রবাসীদের এ মিলন মেলার রেশটা থাকে সারা বছর জুড়ে। এছাড়া নিউইয়র্ক, লন্ডনসহ বিশ্বের অন্যান্য বড় বড় শহরগুলোতে বসে বৈশাখী মেলার আয়োজন।
হালখাতাঃ
প্রাচীন বর্ষবরণের রীতির সাথে অঙ্গাঅঙ্গি ভাবেই জড়িত একটি বিষয় হল হালখাতা। তখন প্রত্যেকে চাষাবাদ বাবদ চৈত্র মাসের শেষ দিনের মধ্যে সকল খাজনা, মাশুল ও শুল্ক পরিশোধ করে দিত। এরপর দিন অর্থাৎ পহেলা বৈশাখ ভূমির মালিকরা তাদের প্রজা সাধারণের জন্য মিষ্টান্ন দিয়ে আপ্যায়নের ব্যবস্থা রাখতেন। যা পরবর্তিতে ব্যবসায়িক পরিমন্ডলে ছড়িয়ে পড়ে। দোকানীরা সারা বছরের বাকীর খাতা সমাপ্ত করার জন্য পহেলা বৈশাখের দিনে নতুন সাজে বসে দোকানে। গ্রাহকদের মিষ্টিমুখ করিয়ে শুরু করেন নতুন বছরের ব্যবসার সূচনা। এ উৎসব গুলো সামাজিক রীতির অংশ হিসেবে পরিণত হয়েছে প্রতিটি বাঙালির ঘরে। এখনো গ্রাম গঞ্জে নববর্ষে হালখাতার হিড়িক পড়ে বাজার, বন্দর ও গঞ্জে।
আধুনিক নববর্ষের সূচনাঃ আধুনিক নববর্ষ পালনের তত্ত্ব তালাশ করতে গিয়ে জানা গেল ১৯১৭ সালে প্রথম বিশ্বযুদ্ধে ব্রিটিশদের বিজয় কামনা করে সে বছর পহেলা বৈশাখে হোম কীর্ত্তণ ও পূজার আয়োজন করা হয়েছিল। এরপরে ১৯৮৩ সালে একই ভাবে ভাল কিছু উদ্যোগ নেয়া হয় নববর্ষ পালনের জন্য। মোদ্দা কথা ১৯৬৭ সালের আগে ঘটা করে পহেলা বৈশাখ পালন করা হয়নি। এরপর থেকে প্রতিবছরই বাড়তে থাকে পহেলা বৈশাখ বরণের সাড়ম্বরতা।
বৈশাখ এলেই এর সাথে আসে কালবৈশাখীল তান্ডবের কথা। প্রলয়ংকরী ঝড়ে লন্ডভন্ড করে বসত ভিটা, জমি জিরেত, তারপরেও আবারো ফিরে দাঁড়ায় ঝড়ঝঞ্জার সাথে লড়াই করা প্রতিটি বাঙালি। নতুন করে বাঁচার স্বপ্নে শুরু হয় ঘর বাঁধা। এসব দুঃখ-দূর্যোগকে ভুলে পুরো জাতিই মেতে ওঠে পহেলা বৈশাখের নববর্ষ পালনের আনন্দে। জাতীয় এই উৎসবটি এখন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অসাম্প্রদায়িক উৎসবে পরিণত হয়েছে। এদিনে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাই বাংলা বছরের প্রথম দিনকে বরণের আন্দদে থাকে মাতোয়ারা। উৎসব প্রিয় বাঙালিরা জাতীয় উন্নয়নে এসব পার্বন থেকে নতুন সঞ্জিবণী শক্তি নিয়ে দেশের জন্য কাজ করলেই আর পিছিয়ে থাকবেনা আমার প্রিয় স্বদেশ, বাংলাদেশ। স্বাগতম বাংলা নববর্ষ ১৪২৬ বঙ্গাব্দ। সকল অশুভ শক্তিকে পেছনে ফেলে নতুনের দিনের শুভ সূচনা হোক, জাতি খুঁজে নিবে নতুন মুক্তির দিশারী।...
                                                                                                                                                                            AL69
1 note · View note
donetbd · 2 years ago
Text
আধুনিকতার ছোঁয়া বিলুপ্ত প্রায় ছনের ছাউনির ঘর
আধুনিকতার ছোঁয়া বিলুপ্ত প্রায় ছনের ছাউনির ঘর
বিলুপ্তির পথে ছনের ঘর। গ্রাম ও শহরে আধুনিকতার ছোঁয়া লাগলেও বাংলাদেশের ইতিহাস-ঐতিহ্যের কথা বলে ছনের তৈরি ঘর। আগে গ্রাম-গঞ্জে প্রায় শতকরা ৯৫ ভাগ মানুষের ছনের ছাউনির ঘর ছিল। পাশাপাশি উচ্চ মধ্যবিত্ত ও মধ্যবিত্তদের থাকার জন্য ছিল টিনের ঘর এবং ছনের ঘরগুলো ছিল অনেকটা শীতাতাপ নিয়ন্ত্রিত। অতি গরমে যেমন, ঠান্ডা ও আরামদায়ক তেমনি শীতের দিনে ছিল উষ্ণ গরম। এ ব্যাপারে কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার বড়লই গ্রামের…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
cbn24 · 3 years ago
Text
উন্নয়ন কর্মে জ্বীন!
#cbn
রহিম আব্দুর রহিম : আজ থেকে প্রায় অর্ধশত বছর আগে গ্রাম-গঞ্জে জ্বীন-পরী’র আনাগোনা ছিল,নব-বিবাহিত মেয়েদের ওপর জ্বীনের আছড়ও পড়তো।আবার সুন্দর সুশ্রী পুরুষরা পরীর কবলে পড়তো।আট-দশদিন তাদের কেউ কেউ নিখোঁজ থাকতো।পাড়া শুদ্ধো হৈ-হুল্লোর, ভয়-আতংকের পাড়া-গাঁ শান্তি প্রতিষ্ঠায় আবির্ভূত হতো তথা কথিত ‘রোজা-বৈদ্য-কবিরাজ। ‘ঝাড়,ফুক,তাবিজ, কবজ কত কী! এই কাহিনীগুলোর ভেতরের কাহিনী খুবই মজার,নববিবাহিতা মেয়েদের ছেলে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
onnodristy · 3 years ago
Text
সিলেটে জুড়ে গাছে গাছে আমের মুকুল
সিলেটে জুড়ে গাছে গাছে আমের মুকুল। এখন বসন্তের আগম ঘটেনি। কিন্তু সিলেট জেলার বিভিন্ন গ্রাম গঞ্জে তথা শহরে বিভিন্ন আমগাছ গুলোতে দৃষ্টি কাড়ছে মানুষের। ফুটে উঠেছে হলুদ রংঙের আমের মুকুল। চারি দিকে  মৌমাছিরা মধু আহরণে ব্যস্ত হয়ে পরবে।
এখন বসন্তের আগম ঘটেনি। কিন্তু সিলেট জেলার বিভিন্ন গ্রাম গঞ্জে তথা শহরে বিভিন্ন আমগাছ গুলোতে দৃষ্টি কাড়ছে মানুষের। ফুটে উঠেছে হলুদ রংঙের আমের মুকুল। চারি দিকে  মৌমাছিরা মধু আহরণে ব্যস্ত হয়ে পরবে। রসালো ফল আম। কাঁচা অথবা পাকা তা কার না পছন্দ। আম  তো পরে’ আগে আমের মুকুল। শীতকাল প্রায় শেষের দিকে। এরই মধ্যে বসন্তের আবাস। গাছের ডালে হিমেল হাওয়ায় দুলছে আমের মুকুল। বিশেষ করে সিলেটের বিভিন্ন বাগান এলাকা ও…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
sayemrentacar1 · 3 months ago
Text
Tumblr media
হাইস গ্র্যান্ড কেবিন ১৫ সিট মাইক্রোবাস
ঘরে বসে খুব সহজেই সকল প্রকারের গাড়ি অনলাইনে ভাড়া করতে পারেন আমরা ঢাকা থেকে বাংলাদেশের সকল জেলায় গাড়ি ভাড়া দিয়ে থাকি ,আমরা ঢাকা থেকে সমগ্র বাংলাদেশ সার্ভিস দিয়ে থাকি এই ১৫সিটের মাইক্রো বাস  আপনি ঢাকা থেকে বাংলাদেশের যেকোনো জেলায় বা গ্রাম গঞ্জে নিতে পারবেন আপনার চাহিদা অনুযায়ী গাড়ি ভাড়া করতে পারবেন শুধু যে আমরা  ১৫ সিটের মাইক্রো বাস তাই না আমাদের কাছে সকল ধরনের গাড়ি পাবেন যেমন টয়োটা ব্র্যান্ডের সকল ধরনের গাড়ি নিশান সিভিলিওন এসি বাস টয়োটা টুরিস্ট বাস মিশুবেশি টুরিস্ট বাস, আমরা সকল ধরনের গাড়ি ভাড়া দিয়ে থাকি আমাদের সার্ভিস হলো শুধু ঢাকা থেকে বাংলাদেশের যেকোনো জায়গায় আপনি গাড়ি প্রতিদিন হিসেবে গাড়ি ভাড়া নিতে পারবেন, পাঁচ দিন দশ দিন আপনার প্রয়োজন অনুসারে আমরা গাড়ি ভাড়া  দিতে পারব যদি আপনাদের কারো মাইক্রোবাস বা অন্যান্য গাড়ি প্রয়োজন মনে করেন আমাদের ভিডিওতে যে বাংলালিংক নাম্বার টা দেওয়া আছে অথবা আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে সকল ধরনের গাড়ি ভাড়া করতে পারেন ।
আপনার  যে কোন গাড়ি পেতে যোগাযোগ করুন মোবাইল নং : ০১৯৭৭৭৫৫০০৭
আমাদের অফিসের ঠিকানা:-
সায়েম এন্টারপ্রাইজ
বাড়ি # ১১, সড়ক # ১৬, সেক্টর #১১,উত্তরা, ঢাকা  ১২৩০.বাংলাদেশ।
আমাদের ইউটিউব চ্যানেল ❤️❤️ https://www.youtube.com/channel/UCdGA...
আমাদের ওয়েবসাইট 🔷🔷:http://www.sayemrentacar.com/
আমাদের অফিসের ঠিকানা:-
সায়েম এন্টারপ্রাইজ বাড়ি # ১১, সড়ক # ১৬, সেক্টর #১১,উত্তরা, ঢাকা  ১২৩০.বাংলাদেশ।
Phone +88 01977755007
Follow Sayem Rent A Car On
►Facebook Page:- https://www.facebook.com/sayemrentacar
►Instagram - https://www.instagram.com/sayemrentac...
►Twitter - https://twitter.com/sayemrentacar
►LinkedIn - https://www.linkedin.com/in/sayem-ren...
►Blog - https://sayemrentacar.blogspot.com/
0 notes
techhorse-biz · 1 year ago
Link
0 notes
banglarchokhbdnews · 3 years ago
Text
বিলুপ্তির পথে উপকারী ঢোলকলমি গাছ
বিলুপ্তির পথে উপকারী ঢোলকলমি গাছ
সেলিম রেজা : বিলুপ্তির পথে উপকারী ঢোলকলমি গাছ ঢোলকলমি হচ্ছে কনভলভালাসি পরিবারের এক ধরনের গুল্মজাতীয় উদ্ভিদ। ইংরেজিতে একে বলে pink morning glory এবং এর বৈজ্ঞানিক নাম Ipomoea carnea। একসময় বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি গ্রামের পথের ধারে, জলার পাশে, হাওর-বাঁওড়ে সর্বত্র এদের দেখা যেত। গ্রাম-গঞ্জে ঢোলকলমি বেড়ালতা বা বেড়াগাছ নামেও পরিচিত, সবুজ পাতার গাছটি ছয় থেকে দশ ইঞ্চি লম্বা হয়ে থাকে। এই গাছে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
sottersokal · 3 years ago
Text
বাগমারায় প্রতীক পেয়েই মাঠে নেমেছেন প্রার্থীরা
বাগমারায় প্রতীক পেয়েই মাঠে নেমেছেন প্রার্থীরা
আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে রাজশাহীর বাগমারায় পুরোদমে শুরু হয়েছে নির্বাচনী প্রচারনা। প্রতীক পাওয়ার পর থেকেই উপজেলার ১৬ টি ইউনিয়নের প্রার্থীরা কোমর বেঁধে মাঠে নেমেছেন নির্বাচনী প্রচারনায়। প্রার্থীরা নিজ নিজ ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় হাট-বাজারে, রাস্তা-ঘাটে, গ্রাম-গঞ্জে ও পাড়া-মহল্লায় ভোটারদের বাড়িবাড়ি গিয়ে উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন। এছাড়া প্রার্থীরা ভিন্ন ভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে সাধারন লোকজনের…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
natunsylhet24 · 3 years ago
Text
খেলাধুলার আয়োজন এলাকার ভ্রাতত্বের বন্ধন সৃষ্টি করে : এসপি ফরিদ
খেলাধুলার আয়োজন এলাকার ভ্রাতত্বের বন্ধন সৃষ্টি করে : এসপি ফরিদ
সিলেটের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ফরিদ উদ্দিন (পিপিএম) বলেন, ‘আগে গ্রাম গঞ্জে অনেক খেলাধুলা হতো এগুলো আস্তে আস্তে কমে যাচ্ছে। আমরা আগের জায়গায় ফিরে যেতে চাই। যেখানে আমাদের দেশীয় ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি রয়েছে। সেই জায়গাগুলো আমরা ধরে রাখতে চাই। আমরা সংস্কৃতির আগ্রাসনে আছি, কিন্তু দেশীয় সংস্কৃতির বাহিরে। আজকে আমরা বিভিন্ন বিদেশি সংস্কৃতিতে আকৃষ্ট হচ্ছি। অথচ বাঙালির নিজস্ব ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি রয়েছে যা অনেক বেশি…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
nurullahsheikh · 3 years ago
Text
চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা যাচ্ছিলাম শ্যামলী বাসে করে কুমিল্লার বিশ্বরোড, পদুয়ার বাজারে অবস্থিত হোটেল নূরজাহানে ৪০ মিনিটের যাত্রা বিরতি দেয় সবার মতই আমিও সেখানে নেমে রাতের খাবার খাই খাওয়া শেষে বাহিরে বের হয়ে একটু সামনে গিয়ে দারাতেই কফি দেখলাম এবং কাছে গিয়ে অন্য অনেকের মতই কফি নিয়ে খেতে খেতেই একটু হাটছিলাম হোটেলের বাম প��শে তখন হটাৎ নজরে পড়লো ১টা বড়ই গাছ তাকিয়ে দেখছিলাম বড়ই গাছের উপরে রাতের আধারকে সরিয়ে দিয়ে ঝলমলে চাঁদ,
চাঁদের আলোয় যেনো সবই আলোকিত হয়ে গেছে, তখন দেখতে পেলাম বড়ই গাছে পাতার ভিতরে কি যেনো দেখা যাচ্ছে মনে হচ্ছে যেনো বড়ই গাছে অন্য কোন ফল হয়েছে,
.
তাই আগ্রহ নিয়ে কাছে গিয়ে ভালো করে দেখতে লাগলাম সেগুলো কি?
.
তখন দেখলাম অগনিত বাবুই পাখি মনে হচ্ছে এ যেন একটি আর্ট।
অনেক সময় ধরে তাকিয়ে দেখছিলাম কতই না দৃষ্টিনন্দন ছিলো সে দৃশ্য।
মনে পড়ে গেলো সেই ছোট্টোবেলার কথা মনে পড়ে গেলো বাবুই পাখিকে নিয়ে "স্বাধীনতার সুখ" কবিতার কথা।
.
.
বাবুই পাখিরে ডাকি বলিছে চড়াই,/ কুঁড়ে
ঘরে থেকে কর শিল্পের বড়াই!/ আমি
থাকি মহা সুখে অট্টালিকা পরে,/ তুমি
কত কষ্ট পাও রোদ বৃষ্টি ঝড়ে।/ বাবুই
হাসিয়া কয়; সন্দেহ কি তায় !/ কষ্ট পাই
তবু থাকি নিজেরই বাসায়।/ পাকা হোক তবু
ভাই পরের বাসা,/ নিজ হাতে গড়া মোর
কাঁচা ঘর খাসা।
.
.
মানুষকে মানবিকভাবে
জাগ্রত করার জন্য কবি রজনীকান্ত সেন
এ কবিতাটি রচনা করেন। তার এ কালজয়ী
কবিতাটি এখনো মানুষের মুখে মুখে। বাবুই
পাখিকে নিয়ে কবির ‘স্বাধীনতার সুখ’
কবিতাটি আজো মানুষ উদাহরণ হিসাবে
ব্যবহার করলেও হারিয়ে যেতে বসেছে
বাবুই পাখি ও বাবুই পাখির বাসা। বাবুই
পাখির বাসা আজ অনেকটা স্মৃতির
অন্তরালে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। অথচ আজ
থেকে প্রায় ১০-১৫ বছর আগেও গ্রাম-
গঞ্জে তাল, নারকেল ও সুপারি গাছে
দেখা যেত বাবুই পাখির নিপুণ কারু
কাজে তৈরি দৃষ্টিনন্দন বাসা।
বিভিন্ন গ্রামে এখন আর
আগের মত বাবুই পাখির নিপুণ তৈরি করা
দৃষ্টিনন্দন বাসা চোখে পড়ে না। এসব
বাসা শুধু শৈল্পিক নিদর্শনই ছিল না,
মানুষের মনে চিন্তার খোরাক জোগাত
এবং স্বাবলম্বী হতে উত্সাহিত করত।
কিন্তু সময়ের বিবর্তনে ও পরিবেশ
বিপর্যয়ের কারণে আজ এ পাখিটি আমরা
হারাতে বসেছি। গাছের ঝুড়ির মতো
চমত্কার বাসা বুনে বাস করায় এ পাখির
পরিচিতি জগত্ জোড়া। খড়, তাল গাছের
কচি পাতা, ঝাউ ও কাশবনের লতা-পাতা
দিয়ে উঁচু তালগাছে চমত্কার বাসা তৈরি
করতো বাবুই পাখি। সেই বাসা যেমন
আকর্ষণীয় তেমনি মজবুত। প্রবল ঝড়েও
তাদের বাসা ভেঙ্গে পড়ে না। বাবুই
পাখির শক্�� বুননে এ বাসা টেনেও ছেঁড়া
যায় না। এ জন্য অনেকেই একে তাঁতি
পাখি বলে ডেকে থাকেন।
-নূরুল্লাহ
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
1 note · View note
ainadalatprotidin · 3 years ago
Text
কলাপাড়ার টিয়াখালী ইউনিয়নে নৌকার মনোনয়ন পেতে এগিয়ে বর্তমান চেয়ারম্যান শিমু মীর
কলাপাড়ার টিয়াখালী ইউনিয়নে নৌকার মনোনয়ন পেতে এগিয়ে বর্তমান চেয়ারম্যান শিমু মীর
কলাপাড়ার টিয়াখালী ইউনিয়নে নৌকার মনোনয়ন পেতে এগিয়ে বর্তমান চেয়ারম্যান শিমু মীর কলাপাড়া থেকে  কলাপাড়া উপজেলার ২নং টিয়াখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ মশিউর রহমান শিমু যেনো ইউনিয়ন বাসীর ভালোবাসার আরেক নাম। তিনি নৌকা মার্কা নিয়ে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়ে ইউনিয়ন বাসীকে সু-সংগঠিত করে একনিষ্ঠ কাজ করে যাচ্ছেন অবিরাম। ইউনিয়নের গ্রাম, মহল্লা, পাড়া,গঞ্জে চায়ের দোকান সর্বজায়গায় শিমু মীর নামটি ফুটে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes